প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? |
জি,আলহামদুল্লিলাহ |
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) |
ছোট থেকেই নামাজ পরি কিন্তু তখন ছেড়ে ছেড়ে পরতাম,এখন ৬ বছরের বেশি সময় ধরে নিয়মিত নামাজ পরছি |
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? |
জি,আলহামদুল্লিলাহ |
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? |
জি,আলহামদুল্লিলাহ |
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? |
বোরকার সাথে হিজাব ,নিকাব ও হাত মোজা পরি. খাস পদা্ করি. আলহামদুল্লিলাহ |
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) |
না |
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? |
এগুলো দেখা বা শুনার ইচ্ছে নেই. |
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) |
না. আলহামদুল্লিলাহ |
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) |
না.ভবিষ্যতে কার সহযোগিতা পেলে দ্বীনি মেহমনে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছে আছে |
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) |
না, |
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) |
মাজার বিশ্বাস করা শিরক |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) |
১: বেলা ফুরাবার আগে ২: ইসলামী জীবন ব্যবস্তা ৩ : নারীর পদা্ |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) |
১: শায়েখ আমাদুল্লাহ ২: মিজানুর রহমান আজাহারি ৩ : আবরারুল হক আসিফ |
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) |
নেই |
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন |
আমি ছোট থেকেই আল্লাহ হুকুম মত চলার চেষ্টা করছি. নিয়মিত নামাজ ,রোজা,পদা্,মাহারাম ,মেনে চলেছি. ছোট থেকেই আল্লাহ দেয়া ফরজ বিধান মেনে চলার চেষ্টা করছি. এজন্য মানুষের অনেক কথা ও শুনেছি.জেনারেল লাইনে পড়া লেখা করলেও ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী চলার চেষ্টা করছি.পরিবারের মাধ্য যে প্রস্তাব গুলো আসে তারা কেউ দ্বীনদার নয় .আমি বেনামাজী শুনলে পরিবারের মাধ্যমে তাদের কে বাসায় আসতে মানা করে দেই. কতটা ধৈর্য ধরেছি আমার আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না. আমি নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে চাই যেভাবে দেখলে আমার আল্লাহ খুশি হবে.একজন দ্বীনদার ব্যক্তি যে কত বড় নিয়ামত তা একজন দ্বীনদার নারী জানে. দ্বীনদার জীবন সঙ্গীর নিয়মিত দোয়া করে যাচ্ছি. জানি না আল্লাহ কবে কল্যান কর মনে করবে. এমন কাউকে জীবন সঙ্গী হিসেবে চাই যে মহান রবের আদেশ নিদেষ্ মেনে চলবে ও নবীর সুন্নাহ অনুযায়ী নিজের জীবন পরিচালনা করবে. বাচঁতে চাই আল্লাহ সন্তুষ্টি জন্য.আল্লাহ আমার জন্য যাকে কল্যানকর মনে করবে আমি যেন তার সামনেই যেতে পারি. খুব সাধারণ জীবন যাপন করি. প্রতিটি ক্ষেএে আল্লাহ সন্তুষ্টির তালাস করতে পছন্দ করি.
সব সময় আল্লাহ সন্তুষ্টির পথ তালাস ও পরিচালনা করতে চাই বা গঠন করতে চাই এমন ভাবে নিজেকে পরিচালনা করতে চাই যেভাবে থাকলে আল্লাহ আমার প্রতি বেশি রহমত দান করবেন.নিজের আমল ও আখলাখ গঠনে সব সময় খেয়াল রাখি .
আমাি ঠান্ডা স্বভাবের,অমায়িক,সহজে রেগে যাই না ,সাধারণ ভাবে থাকতে পছন্দ করি.
বাগান করতে পছন্দ করি. অসহায় মানুষকে সাহায্য করতে ভাল লাগে.
পাখিদের খাবার দিতে ভাল লাগে,বিড়াল ও কুকুর কে খাবার দিতে ভাল লাগে |
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? |
জানিনা |
নজরের হেফাজত করেন? (Required) |
হ্যা |
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? |
দুনিয়ার শিক্ষা শেষ করেছি. আল্লাহ যত দিন বাচিঁয়ে রাখবে তোত দিন দ্বীনি জ্ঞান অর্যনে চেষ্টা করে যাব . ইচ্ছে আছে দ্বীনি মেহনতে যুক্ত হবার . মেয়েরা চাইলে মাহারাম ছাড়া একা একা দ্বীনি মেহমনতে যুক্ত হলে পারে না. কার সহযোগিতা পেলে দ্বীনি মেহনতে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছে আছে |
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) |
আমার অবসর সময়ে অধিক পরিমাণে দুরুদ শরীফ পাঠ করি,কুরআন তিলাওয়াত ,নফল নামাজ ,আল্লাহ নামের জিকির ইত্যাদি করে থাকি. পরিবারের সবাই কে নামাকের গুরুত্ব সম্পকে্ বুঝাই. তারা যেন নামাজ কাযা না করে. ইসলাম সম্পকে্ যতটুকু জেনেছি পরিবারের সবার কাছে তা বলি. হুজুরদের ওয়াজ শুনি. ওয়া্জ থেকে আমল করার চেষ্টা করি আলহামদুল্লিলাহ |
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) |
পরিবারের দৈনন্দিন কাজ গুলো আমি করে থাকি. আমার বোন রান্না করে আর আমি বাড়ির সমস্ত কা্জ করে পরিপাটি রাখি. পরিবারের বাবা- মা অসুস্ত হলে হসপিটালে নিয়ে যাই. তাদের সব কাজ করে দেই. নিয়মিয় ঔষুধ খাওয়া থেকে শুরু করে তাদের সেবা যন্ত করি. মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের জান্নাত তাই বাবা- মায়ের প্রতি খেয়াল রাখি. পরিবারের ছোট সদস্য কে দ্বীন শিক্ষা দেই. আদর যন্ত করি. মাঝে মধ্যে মা ও বাবার পছন্দের খাবার রান্না করি. পরিবারের সবার প্রতি দায়িত্ব পালন করি. |
নারী-পুরুষ সমঅধীকার বিষয়টাকে আপনি কিভাবে দেখেন? (Required) |
নারী - পরুষ সব অধিকার আমাদের রাষ্টে বলছে ও তা প্রচার করছে. ইসলামে কি সব অধিকার দিয়েছে? নারী ও পুরুষের কখন ও সব অধিকার হতে পারে না. ইসলামে পুরুষের উপর পরিবারের দায়িত্ব দিয়েছে . নারীর উপর যদি দায়িত্ব দেয়া কল্যানকর হত তাহলে নারীকেই দিত. আমরা অনেক মেয়েরাই মানতে নারাজ. একমাএ ইসলামেই একটা মেয়ে কে যে মর্যাদা দিয়েছে তা অন্য কোন ধমে্ দেয় নি. কিন্তু আমরা কিছু মেয়েরা অবুঝের মত সম অধিকার বলে নিজের সম্মান হানি করছি. একটা মেয়ে কে ইসলাম রাণীর মর্যাদা দিয়েছে . পদায়্ থাকার জন্যে ,মাহারাম ছাড়া বাহিরে না যাওয়ার জন্যে কিন্তু কিছু মেয়েরা আমতে চায় না. এজন্যে তারা আজ অবহেলিত ও নিজের সম্মান ধ্বংশ করার জন্যে দায়ি.আল্লাক সুবহানা ওয়া তা আলা আমাদের পদা্র বিধান দিয়েছে যাতে করে আমরা পরপুরুষের দৃষ্টি থেকে নিজেকে হেফাযত করতে পারি. গরমের মধ্যে পদা্ করার ফলে ঘামের প্রতিটি ফুটা সে দিন মিজানের পাল্লায় অধিক ভারি হবে . মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের জান্নাত দিয়েছে,মোহরানা দিয়েছে ,বাহিরে গেলে মাহারাম ছাড়া যেতে পারবে না,তিন বার মাকে সেবা করার কথা বলেছে ও এক বার বাবা কে সেবা করার কথা বলেছে ,বাবা সম্পত্তির অধিকার দিয়েছে,স্বামীর সম্পদের অধিকার দিয়েছে ,জান্নাতে সরদার হবে একজন নারী,দুনিয়াতে থাকায় সময় ৬ জন নারী জেনে গেছে তারা জান্নাতি. এত এত মর্যাদা দেয়ার পরও আমরা সম অধিকারের কথা বলবো? অফসোস হয় সেই সব বোনদের জন্যে যারা সম - অধিকার আদায় করতে গিয়ে নিজের সম্মান হানি করছে. নিজেকে ভেঙ্গে চুরে দুনিয়ার মোহে গঠন করেছে. যে দুনিয়ার জন্যে তারা এত কিছু করলো মৃত্যুর পর সেই দুনিয়া তাকে জাহান্নামে ফেলে দিবে. মৃত্যুর পর এই দুনিয়া দিন দিনের জন্যেও তাকে রাখবে না . আমার মতে যে সব বোনেরা এখন ও অবুঝ তারা তওবা করে ফিরে আসেন. আল্লাহ তোওবা কারি কে ভালবাসেন. আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুক, আমিন |