female

বায়োডাটা নাম্বার

AH-103395

পাত্রীর বায়োডাটা

অবিবাহিত

ঢাকা

ঢাকা বিভাগ

চাঁদপুর

চট্টগ্রাম বিভাগ

২০০০

শ্যামলা

৫'৩''

৪২ কেজি

AB+

ছাত্র/ছাত্রী


ঠিকানা
স্থায়ী ঠিকানা Chandpur,Faridganj, dokkhin bodor pur
বর্তমান ঠিকানা Dhaka, khilgaon
কোথায় বড় হয়েছেন? Choto thekei dhaka te
সাধারণ তথ্য
বায়োডাটার ধরন পাত্রীর বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
বর্তমান ঠিকানা ঢাকা
বিভাগ ঢাকা বিভাগ
স্থায়ী ঠিকানা চাঁদপুর
বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ
জন্মসন (আসল) ২০০০
গাত্রবর্ণ শ্যামলা
উচ্চতা ৫'৩''
ওজন ৪২ কেজি
রক্তের গ্রুপ AB+
পেশা ছাত্র/ছাত্রী
শিক্ষাগত যোগ্যতা
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? জেনারেল
আপনি কি হাফেজ? না
দাওরায়ে হাদীস পাশ করেছেন? না
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল A-
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ মানবিক বিভাগ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন ২০১৮
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমানের বিভাগ মানবিক বিভাগ
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান ফলাফল A
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাসের সন ২০২০
স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা Honours 1st year
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম Begum Badrunnesa government mohila college
পাসের সন অনার্স ১ম বর্ষ পর্যন্ত । ডিপার্টমেন্টের পড়া গুলো ভালো না লাগা ও পরিপূর্ণভাবে পর্দা মেনে চলতে না পারার জন্য ছেড়ে দিয়েছি।
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা অনার্স ১ম বর্ষ পর্যন্ত । পড়ালেখা ছাড়ার কারণ:১মত আমার ডিপার্টমেন্ট ছিলো বাংলা।তবে খাটি বাংলা সাবজেক্ট এখানে একটা আর তা হচ্ছে ব্যাকরণ। বাকিগুলো উপন্যাস, সাহিত্য। এখানে প্রায় ম্যাক্সিমাম পড়াই সনাতন ধর্মের এবং সব কাল্পনিক। হেদায়েত পাওয়ার পর যা আমার একদম ভালো লাগতো না।যার ফলে পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে পরি।আর ভাইবার সময় নন মাহরাম টিচার থাকে দুইজন তাদের সামনে পর্দা খুলে আইডেন্টিটি প্রুভ করতে হয়।মুখ না দেখালে বিভিন্ন রকমের কথা বলে।তাই আর কনটিনিউ করতে চাই না।
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা IOM এ আলিম প্রীপার্টরী কোর্সে যুক্ত আছি আলহামদুলিল্লাহ (ব্যাচ২৪১১)
IOM তথ্য
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? হ্যা
আপনার কোর্সের নাম ও ব্যাচ নম্বর: Alim preparatory course (batch 2411)
পারিবারিক তথ্য
পিতার পেশা আগে ব্যাবসা করতেন এখন অসুস্থ হওয়ার পর কিছু করতে পারে না
মাতার পেশা গৃহিণী
বোন কয়জন? বোন নেই
ভাই কয়জন? ২জন
ভাইদের সম্পর্কে তথ্য বড় ভাইয়ার নাম মোঃ জাহিদুল ইসলাম শাকিল। তিনি সম্মান শেষ করে মাস্টার্স এ ভর্তি হয়েছেন এই বছর। এখন বাবার ছোট একটি চায়ের দোকান ছিল এটা চালায় পাশাপাশি একটি বিল্ডিং কন্সট্রাকশন কোম্পানির ম্যানেজার এর দায়িত্বে আছেন। (আমার) ছোট ভাই নাম ওহিদুল ইসলাম সাকিব।১০ম শ্রেণীতে পড়াশোনার পাশাপাশি ড্রেস, জুয়েলারি, কসমেটিক আইটেম এর একটি স্বনামধন্য সপে (খিলগাঁওয়ে) সেলস এক্সিকিউটিভ হিসেবে নিযুক্ত আছে।
চাচা মামাদের পেশা বাবা চাচা ৩ভাই। বাবা সবার বড়,মেঝো চাচা দীর্ঘ দিন সৌদি আরব থাকার পর এখন বাড়িতে কৃষি কাজ করেন। ছোট চাচা গ্ৰামের বাড়িতে থাকেন। তিনি ইলেকট্রিশিয়ান। একজন মামা আছেন।উনি আগে ব্যাবসা করতেন এখন অবসর আছেন
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলহামদুলিল্লাহ।যেহেতু বাবা অসুস্থ তাই আমরা তিন ভাই বোন হালাল ভাবে যেইটুকু উপার্জন করি তাতে আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি। পারিবারিক ভাবে সম্মানিত।গ্ৰামে দাদার রেখে যাওয়া স্বল্প বসতভিটা আছে তবে আমাদের বাড়ি করা হয় নাই,মেঝো চাচা (৬ কক্ষ বিশিষ্ট)একতালা বাড়ি করে আছে।আমরা আর ছোট চাচা ভবিষ্যতে করবো ইং শা আল্লাহ।"বাবা" মামা বাড়ির ঐদিকে ৩করার মত অল্প জায়গা কিনে চৌচালা একটি বাড়ি করেছিলেন।বছরে দুই একবার গ্ৰামে যাওয়া হয়।ঢাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকি পরিবারের সবাই ।এসে খোঁজ খবর নিয়ে যাচাই বাছাই করে নিবেন।
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) আলহামদুলিল্লাহ।আগে আব্বা আম্মা,২ভাই নামাজ পড়তো আমি গাফেল ছিলাম।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাকে হেদায়েত দান করার পর থেকে পরিবারের সবাই এখন দ্বীনের পথে চলার জন্য সচেষ্ট আছি। পরিবারের অন্য সদস্যরাও হালাল হারাম এর প্রতি যথেষ্ট সচেতন আলহামদুলিল্লাহ। ফরজ ইবাদতের পাশাপাশি কম বেশি নফলেও মনোযোগী আছেন সবাই। আলহামদুলিল্লাহ মাহরাম নন মাহরাম এর বিষয়ে আমাকে শতাধিক সাপোর্ট করেন আমার পরিবার বিশেষ করে আমার দুই ভাই।এখন আমার মাও যতটা সম্ভব নন মাহরামদের সামনে যায় না।তবে আত্মীয় স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে যেমন,দেবর
ব্যক্তিগত তথ্য
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? الحمد لله
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? আগে মাঝে মধ্যে পড়তাম তবে (২০২২ জুলাইয়ের শেষের দিক থেকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা হেদায়েত দান করার পর)গত দুই বছর যাবৎ আলহামদুলিল্লাহ কন্টিনিউ করে আসছি
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? الحمد لله, কণ্ঠের পর্দা পুরোপুরি করা সম্ভব হয় না কারণ স্টুডেন্টের বাসায় গিয়ে পড়াতে হয়।
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? কিছু কিছু সমস্যা হয়। নতুন করে আবার শিখছি الحمد لله
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? বোরখা, হিজাব,নিকাব, হাত-পা মোজা পরে যাওয়া হয়।ইং শা আল্লাহ চোখ ও ঢেকে ফেলবো।
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন নেই
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? না ,الحمد لله
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? আল্লাহর রহমতে নেই।তবে খাবার চার্ট এলোমেলো হওয়ায় ওজনটা কম
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? সরাসরি নেই তবে অনলাইনে কিছুটা হলেও করার চেষ্টা করি বান্ধবীদের মধ্যে দ্বীনকে প্রচার করার জন্য (আমি যতটুকু জানি তার মধ্যে থেকে)।
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? না
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? জিয়ারত করা যাবে তবে কিছু মানত বা চাওয়া শিরক।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন ফাযায়েলে আমল,হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবনীর আংশিক, ইসলামের ইতিহাস,নুকতা,চার খলিফার চারশত ঘটনা
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন শায়েখ আহমদ উল্লাহ, মিজানুর রহমান আজহারি, আনিসুর রহমান আশরাফি
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) দোষ গুণ নিয়েই মানুষ। বিশেষ কোনো যোগ্যতা নেই । দুনিয়াতে চলার জন্য যতটুকু না থাকলেই নয় তার সবটুকুই আলহামদুলিল্লাহ আছে।এর থেকে বেশি আর কিছু জানি না।
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন بسم الله الرحمناالرحيم ** নিম্নোক্ত কথাগুলো সবই সত্য। বায়োডাটার সাথে আচরণিক মিল না পেলে যিনি বিয়ের ব্যাপারে অগ্ৰসর হতে চান বা চাচ্ছেন তিনি সাথে সাথেই বিয়ে বাতিল করে দিবেন ইং শা আল্লাহ** السلام عليكم ورحمه الله وبركاته নিজের ব্যাপারে যতটুকুই বলবো সবটাই অনেক বেশি হয়ে যাবে।বলার মতো তেমন আহামরি কিছুই নেই।।সাধারণ জীবন যাপন করতে পছন্দ করি। প্রয়োজন ব্যাতীত খরচ করা অপছন্দের বিষয় । রান্নাবান্না করতে ভালো লাগে । নিরিবিলি পরিবেশ ভালো লাগে।ঘুড়তে পছন্দ করি,বৃষ্টি,বৃষ্টির পর গোধূলি বিকেলে নদীর বয়ে চলা গতি আর নদীর পারের দৃশ্য আমাকে মুগ্ধ করে,নদী ভালো লাগে।মিথ্যা কথা বলি না,কেউ মিথ্যা বললে তাকে এড়িয়ে চলতে পছন্দ করি। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সুরা বাকারার ৪২ নং আয়াতে বলেছেন:ওয়ালা তাল বিসুল হাক্ক বিল বাতিলি ওয়াতাক তুমুল হাক্ক ওয়া আংতুম তায়ালামুন"" অর্থ: তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে গুলিয়ে দিও না আর সত্য জানা সত্ত্বেও তা গোপন করো না। নবী (স:) একদা এক লোককে বলেছেন যদি তুমি অন্যায় ও পাপ থেকে দূরে থাকতে চাও তাহলে সর্বপ্রথম মিথ্যা বলা পরিহার করো। এখনো পরিপূর্ণভাবে আল্লাহর সকল বিধান মেনে চলতে পারিনি। ফজরের নামাজটা প্রায় সময় কাযা হয়ে যায়।তবে ইং শা আল্লাহ আমি নিজেকে শুধরে নেয়ার জন্য চেষ্টা করছি। অবশ্যই ফজর ও এশার নামাজ আদায় করার মাধ্যমে একজন প্রকৃত মুমিনের আদর্শ লক্ষ্য করা যায়।আমি এখনো প্রকৃত মুমিনা হয়ে উঠতে পারিনি। ইং শা আল্লাহ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বাচ্চাকাচ্চাদের সাথে থাকতে ভালো লাগে। দিনের অলমোস্ট অনেকটা সময়ই টিউশনির জন্য বাচ্চাদের সাথে থাকা হয়। তাই সম্ভবত যতটা ম্যাচিউরিটি আসার কথা ততটা আসে নি ।একটু অভিমানি স্বভাবের তবে সুন্দর আচরণের দ্বারা আমাকে মানিয়ে নেয়া অনেক সহজ।কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করি না এই ব্যাপারটা একদমি অপছন্দের বিষয়। সব সময় চেষ্টা করি জেনে বুঝে যাতে আমার দ্বারা কারো কোনো ক্ষতি না হয়। আল্লাহর পক্ষ হতে যত কিছু আমাদের দেয়া হয়েছে তার প্রত্যেকটি এক একটি নেয়ামত তবে সব থেকে বড় নেয়ামত হচ্ছে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করা তথা হেদায়েত। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে সুরা কাসাসে বলেছেন তোমরা ইচ্ছা করলেই কাওকে হেদায়েত প্রাপ্ত করতে পারবা না তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে হেদায়েত তথা আল্লাহর নূর দান করেন। আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল। দ্বীনের পথে আসার পর বুঝেছি দ্বীনহীন জীবন কতটা বিষাক্ত। আল্লাহুম্মাগফিরলী। জীবনের এতগুলো বছর দ্বীনহীন হয়ে থাকার পরেও যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমার মতো পাপি বান্দিকে দ্বীনের বুঝ দান করবেন এটা আমি কখনো কল্পনাই করতে পারিনি। আল্লাহুম্মাগফিরলী।। এখন সদা সর্বদা চেষ্টা করি সব ধরনের পাপ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।হোক সেটা ছোট কিংবা বড়। সমাজে স্রোতের বিপরীতে একা চলা একটা মেয়ে বা ছেলের জন্য অনেক বড় চেলেঞ্জর বিষয়। চোখের পাপ,, মুখের পাপ, মস্তিষ্কের পাপ যেন চারপাশ থেকে ঘিরে ধরে। নফসের বিরুদ্ধে গিয়ে চলতে পারলেই আলহামদুলিল্লাহ আমরা সফল হবো ইং শা আল্লাহ।যেহেতু আমরা মানুষ তাই আমাদের দ্বারা জেনে না জেনে অনেক ছোট বড় পাপ হয়েই যায় তবে কুরআন ও হাদীসের ভাষ্যমতে সেই ব্যক্তি উত্তম যে পাপ করার সাথে সাথে তওবাহ করে এবং নিজেকে পাপ থেকে দূরে রাখে। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে সুরা:আছর এ বলেছেন,ওয়াল আছর(যুগের শপথ)।ইন্নাল ইংছানা লা ফি খুছরী(নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত)।ইল্লাল লাজিনা আমানু ওয়া আমিলুছ ছলিহাতি ওয়াতাওয়া সওবিল হাক্কি ওয়াতাওয়া সওবিস সবর(তবে তারা না,যারা ঈমান আনে, সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে তাগিদ করে সত্যের এবং তাগিদ করে সবরের তথা ধৈর্য্যের)। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা পবিত্র কুরআনে আরো বলেন,সুরা হিজর এর ৪৯ নং আয়াতে :نَبِّیٴۡ عِبَادِیۡۤ اَنِّیۡۤ اَنَا الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ ۙ﴿۴۹﴾"নাব্বী ইবাদি আন্নী আনাল গফুরুর রহিম " অর্থ: আমার বান্দাদের জানিয়ে দিন আমি (আল্লাহ) অতিক্ষমাশীল ও পরম করুণাময়। সুরাতুল ফোরকানের ৭০নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন اِلَّا مَنۡ تَابَ وَاٰمَنَ وَعَمِلَ عَمَلًا صَالِحًا فَاُولٰٓئِکَ یُبَدِّلُ اللّٰہُ سَیِّاٰتِہِمۡ حَسَنٰتٍ ؕ وَکَانَ اللّٰہُ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا﴿۷۰﴾ ইল্লা মাংতাবা ওয়া আমানা ওয়া আমিলা আমালাং সলিহাং ফা উলা~ইকা ইউবাদ্দিলুল্লাহু সাইয়্যি আতিহিম হাসানাত ط ওয়াকানাল্লাহু গফুরুর রহিম " অর্থ:যারা তওবা করে ইমান আনে ও সৎকর্ম করে আমি(আল্লাহ) তাদের পাপগুলোকে নেকি দ্বারা পূর্ণ করে দেই , নিশ্চয়ই আমি (আল্লাহ) অতিক্ষমাশীল ও পরম করুণাময়। তাই যতই পাপ হয়ে যাক হতাশ না হয়ে খালেছ অন্তরে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়াই আমাদের জন্য অধিক কল্যাণকর। সুখ-দুঃখের সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে আল্লাহর সাথে কথা বলতে ভালো লাগে।ইন্নামা আশকু বাসসি ওয়াহুজনি ইলাল্লাহ (সুরা: ইউসুফ) অর্থ:আমি তো আমার দুঃখ কষ্ট আল্লাহর নিকট প্রকাশ করলাম।এই আয়াতটা কতটা প্রশান্তিময় সুবহানাল্লাহ। চেষ্টা করি সর্বাবস্থায় নবী (স:) এর সুন্নাহ মেনে জীবন গড়ার যদিও সব সময় হয়ে ওঠে না তবে চেষ্টার দ্বারা ইং শা আল্লাহ সফলতা অর্জন করা সম্ভব।হালাল হারাম এর সম্পর্কে যতটুকু জানি তা মেনে চলতে আপ্রাণ চেষ্টা করি।কারণ যদি কোনো ব্যক্তি তার দোয়া কবুল করাতে চায় তাহলে তাকে হারাম পরিত্যাগ করতে হবে কেননা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা নিজে পবিত্র আর তিনি পবিত্রতা পছন্দ করেন। হেদায়েত পাওয়ার পর থেকে আজ অবধি আল্লাহর কাছে কিছু চেয়েছি আর তা পাই নি এমনটা কখনো হয়নি আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল।যার অভিভাবক স্বয়ং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তার মাথায় কখনো দুশ্চিন্তার ভাজ থাকতেই পারে না (আরিফ আজাদ স্যারের এই কথাটা এখন আমি আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো করেই উপলদ্ধি করতে পারি) । আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কে যদি কেউ বন্ধু রূপে পেয়ে যায় তার জীবনে আর কি লাগে আলহামদুলিল্লাহ। জীবনে পথ চলার সময় শয়তান নানা ভাবে ধোঁকা দিবে নিরাশ হয়ে গেলেই সব শেষ।কারণ হযরত ইয়াকুব (আ:) বলেছেন:তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হইয়ো না একমাত্র কাফের সম্প্রদায় ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না (সুরা: ইউসুফ:৮৭)সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম।তেমন একটা বই পড়া হয় না তবে চেষ্টা করছি বইয়ের সাথে বন্ধুত্ব করার। আমার জেনারেল জ্ঞান, দ্বীনি জ্ঞান নাই বললেই চলে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা যে আমার উপর দয়া করে এইটুকু দান করেছেন তাতেই আলহামদুলিল্লাহ। চেষ্টা করছি দ্বীনের ইলম অর্জন করার। এতো কথা বলার একটাই কারণ তা হচ্ছে আমি চাই আমাকে আল্লাহ একজন নেককার মানুষের আহলিয়া হিসেবে গ্ৰহণ করুক।যিনি নিজেও ন্যায়ের পথে থাকবে আর আমাকে ন্যায়ের পথে চলতে সাহায্য করবে। কখনো আমি বিপথগামী হয়ে গেলে আমাকে আগলে রাখবে আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে আল্লাহর কাছে দোয়া করবে। আল্লাহ ও নবী (স:) এর সকল বিধিনিষেধ মেনে চলবে। প্রয়োজনে হালাল ও আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে এই ভয়ে স্ব-ইচ্ছায় নিজেকে সব পাপাচার থেকে রক্ষা করার মন মানসিকতা রাখা এবং আমি যদি কখনো ফরজ হুকুম আহকাম মেনে চলতে অবাধ্য হই তাহলে প্রয়োজনে সুন্নাহ মেনে প্রহার করতেও যেন দ্বিধাবোধ না করে । দ্বীনের ব্যাপারে আমি একদমি বাচ্চা বলা যায়।আমাকে এখনো অনেক কিছু শিখতে হবে আর এর জন্য একজন আল্লাহ ওয়ালা মানুষকে চাই। যার সংস্পর্শে এলে আমি নিজেও মজবুত ঈমানের অংশিদারি হতে পারি। নিজেকে তওবাহের দিক থেকে সৌদি নাগরিক আহমদ ভাইয়ার মতো, মূসা আঃ এর সময় সেই গোনাহগার দুইজন বান্দার মতো হতে চাই,আমলের দিক থেকে রাবেয়া বসরী, ইলমের দিক থেকে হযরত আয়েশা (রা:),পর্দার দিক থেকে হযরত ফাতেমা (রা:),আর স্বামীর হক আদায়ে হযরত খাদিজা (রা:)এর মতো হতে চাই ইং শা আল্লাহ।আর এর জন্য একজন আল্লাহ ওয়ালা মানুষের সান্নিধ্য খুব প্রয়োজন।যাতে করে মৃত্যুর পর দুইজন একসাথে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারি আল্লাহকে খুশি করে। খামখেয়ালি , অহংকারী মানুষদের একদমি ভালো লাগে না। কথা দিলে তা রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করি।কারো সাথে ইজিলি মিশতে পারি না তবে একবার মিশে গেলে আর কোনো সমস্যা হয় না।সব শেষে বিড়াল খুব পছন্দ করি ভালোবাসি। আল্লাহর যদি হুকুম হয় আর যদি বিয়ে হয়ে যায় তাহলে আমার পচকুকে (বিড়ালকে)আমার সাথে নিয়ে যেতে চাই ইং শা আল্লাহ।
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন প্রযোজ্য নয়
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? হানাফি
নজরের হেফাজত করেন? হ্যা
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? অনেকটা সময় পেড়িয়ে আসার পর এখন অন্তত খুব ভালো করেই বুঝতে পেরেছি এক আল্লাহ ছাড়া আর কেউ আমাদের আপন না। একজন প্রকৃত মুমিনা হওয়ার জন্য আল্লাহ যা আদেশ নিষেধ করেছেন তা পরিপূর্ণ ভাবে মেনে চলতে পারিনি।নিজে ইসলামের খেদমতে নিয়োজিত না থাকতে পারলেও ইং শা আল্লাহ আমার ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আল্লাহর রহমতে আল্লাহর পথে নিযুক্ত করার খুব ইচ্ছে আছে।আমি আমার প্রতিটা সন্তানকে পবিত্র কুরআনের হাফেজ হিসেবে তৈরি করতে চাই। ইং শা আল্লাহ আমি জানি আল্লাহ আমাকে নিরাশ করবেন না।কারণ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেছেন তোমরা আমাকে ডাকো আমি সাড়া দিবো।
অবসর সময় কিভাবে কাটান? অবসর সময় তেমন একটা থাকে না শুক্র,শনি ছাড়া।এই দুই দিনের অনেকটা সময়ই টুকটাক ছোট বড় কাজ করে শেষ হয়ে যায়।আর বাকি সময় একটু আব্বা আম্মার সাথে দুষ্টুমি করি, কুরআন তিলাওয়াত বা ইসলামিক হিস্ট্রি, ভিডিও দেখি
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? রান্নাবান্না,ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য মোটামুটি সব কাজে মাকে সাহায্য করা
নারী-পুরুষ সমঅধীকার বিষয়টাকে আপনি কিভাবে দেখেন? সত্যি কথা বলতে আগে বাকিদের মত আমিও নারী পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার ব্যাপারে একমত ছিলাম।তবে ইসলামে নারীর অধিকারের ব্যাপারে কমবেশি জানার পর আমার ধারণা বদলে গেছে। কারন আল্লাহ (নারী) আমাদের জন্য পুরুষকে অভিভাবক হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। নারীদের সমস্ত দায়িত্ব কর্তব্য পুরুষের উপর ন্যাস্ত করার পরো সমাধিকারের কোনো মানে হয় বলে আমার মনে হয় না
বিয়ে সংক্রান্ত তথ্য
আপনার ডিভোর্সের সময়কাল ও কারণ অবিবাহিত
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? জ্বী হ্যাঁ
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? বিয়ে একাধারে ফরজ ও সুন্নত। বিয়ের মাধ্যমে চরিত্র হেফাজত থাকে ,দৃষ্টি হেফাজত থাকে। অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ হয়। আল্লাহর নিকট প্রিয় হওয়া যায়। আল্লাহর রহমত অর্জন করা যায়। দুনিয়াতে আপন মানুষ বলতে বাবা মায়ের পর একমাত্র স্বামী-স্ত্রী আছে। জীবনের অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে সবাই ছেড়ে গেলেও এই দুইটা মানুষ একে অপরকে আষ্টে পিষ্টে শেষ পর্যন্ত পাশে থাকে (যদি ভালো মানুষ হয়)। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে সুরা বাকারাতে বলেছেন স্বামী-স্ত্রী একে অপরের পোশাক স্বরুপ।যার কাছে নিজেকে খোলা বইয়ের মতো প্রকাশ করা যায়। জীবনের শেষ মুহূর্তে একজন আপন মানুষ থাকার জন্য হলেও বিয়ে আবশ্যক।
আপনি কি বিয়ের পর চাকরি করতে ইচ্ছুক? না
বিয়ের পর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চান? (ছাত্রী হলে) আলোচনা সাপেক্ষে, বাংলা ডিপার্টমেন্টের পড়া গুলো আমার ভালো লাগে না,তাই জেনারেল পড়ায় এখন আর আগের মত আগ্ৰহ নেই কিন্তু মাদ্রাসা লাইনে তথা দ্বীনি শিক্ষা অর্জনের জন্য ইসলামিক লাইনে পড়তে চাই। পবিত্র কুরআন হিফজ করতে চাই
বিয়ের পর চাকরি চালিয়ে যেতে চান? (চাকরিজীবী হলে) না
বিয়েতে কেমন মোহরানা নির্ধারন করতে চান? ছেলের সাধ্যমত আলোচনা সাপেক্ষে
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? গায়ের রং
আপনার স্বামীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? বাবা মায়ের পরে একটা মেয়ের সব থেকে আপন আর কাছের মানুষ হয় তার স্বামী। স্বামীর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন।স্বামীর সুখে দুঃখে পাশে থেকে তাকে সাপোর্ট করা, সারাদিন কর্ম ব্যস্ততার পর বাড়িতে ফিরলে তাকে সঙ্গ দেয়া, তার সাথে হাসি মুখে কথা বলা ,তার সকল ন্যায় ও হালাল (শরীয়া মোতাবেক)আবদার মেনে নেয়া ইত্যাদি
বিয়ের পর কোথায় থাকতে চান? স্বামীর বাড়ি
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
বয়স ২৫-২৮
গাত্রবর্ণ গায়ের রং বিষয় না,চেহারাতে মায়া থাকলেই হবে। ইং শা আল্লাহ
নূন্যতম উচ্চতা ৫'৫"-৭"
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্মান, হাফেজ, সর্বোপরি দ্বীন ইসলামের ব্যাপারে সচেতন।
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
জীবনসঙ্গীর দাড়ি বা ইনকাম সম্পর্কে যা চান- দাড়ি অবশ্যই থাকতে হবে কেননা একজন দ্বীনদার নবী (স:) এর আশেক হতে হলে তাকে অবশ্যই নবী(স:)এর সুন্নাহ পালন করতেই হবে।যেই ব্যক্তি নবী (স)এর সুন্নাহ মেনে জীবন যাপন করে সে উভয় জাহানেই আল্লাহর নিকট প্রিয় হওয়ার সুযোগ লাভ করতে সক্ষম হবে ইং শা আল্লাহ।ইনকামের ব্যাপারে বাঁধা ধরা কোনো কন্ডিশন নেই আমার। হালাল ভাবে জীবনটাকে পরিচালনার মত আয় হলেই হবে ইং শা আল্লাহ,আল্লাহু আলাম।
পেশা ব্যাবসা বা যেই কোনো হালাল সম্মানীয় পেশা
অর্থনৈতিক অবস্থা নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত
পারিবারিক অবস্থা ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক পরিচালিত পরিবার। অনেক পরিবারে দেখা যায় বাড়ির বউকে বাহিরে যাওয়ার সময় পর্দা করতে বললেও বাড়ির মধ্যে নন মাহরাম(দেবর,চাচা,মামা,খালু,ফুপা,বোন জামাই) এদের সামনে পর্দা করতে নিষেধ করেন।এই রকম পরিবার দয়া করে আগে পারিবারিক দ্বীনি পরিবেশটা ঠিক করুন এর পর যোগাযোগ করবেন।।।
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন অহংকারী, মিথ্যাবাদী ও নারী লোভী হওয়া যাবে না। কারণ সম্পর্কে ফাটল ধরাতে এই তিনটা দোষই যথেষ্ট। অবশ্যই আমি আমার সবোর্চ্চ টুকু দিয়েই তার পরিপূর্ণ হক আদায়ের জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকবো ইং শা আল্লাহ ।হক বলতে শুধু দৈহিক হককেই বোঝায় না। এর সাথে সাথে অন্যান্য হককেও বোঝায়।আর আমি চাইবো আমি যেমন তার হক রক্ষায় সচেষ্ট থাকবো,,তাকেও সেভাবে দেখতে চাই ইং শা আল্লাহ।সাধারণ জীবন যাপন করবে। পরিবার ও স্ত্রী নিয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য জীবন পরিচালনা করবে।মা ও স্ত্রীর অধিকারের ব্যাপারে সচেতন থাকবে । শুধু স্ত্রীর কথা শুনেই মাকে বকাঝকা করা চলবে না আবার শুধু মায়ের কথা শুনে স্ত্রীকেও বকাঝকা করা চলবে না। কোনো সমস্যা হলে বিচার বুদ্ধি খাটিয়ে সমস্যা সমাধান করবে।মা এবং স্ত্রীর মধ্যে কীভাবে বন্ধুত্ব সুলভ সম্পর্ক গড়ে তোলা যায় সেই ব্যাপারে স্ত্রীকে সাহায্য করবে। একজন পুরুষের জীবনে মা এবং স্ত্রী উভয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।১ম জন তার জন্মদাত্রী আর ২য় জন তার আখিরাতের সঙ্গি। একজনের মন রক্ষায় অন্যজনের অধিকার বা প্রাপ্য সম্মান নষ্ট করার কোনো সুযোগ তার কাছে নেই।জান্নাতে যেতে হলে মা ও স্ত্রীর ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে। আমার জীবন যেই রবের হাতে তার সপথ আমি কখনোই চাইবো না আমার স্বামীর মা শেষ বয়সে এসে বৃদ্ধাশ্রমে থাকুক কারণ আমারো মা বাবা আছে,ভাই আছে আজ আমি যা করবো কাল তার সবটুকু আমার পাওনা হিসেবে আমার কাছেই ফিরে আসবে।জন্মের পরে আমি কখনো আমার দাদা দাদি, নানা নানির আদর পাই নি তারা অনেক আগেই আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেছেন। আমি মন থেকেই চাই আমার সন্তানদের যাতে আল্লাহ এই নেয়ামতের থেকে দূরে না রাখেন। আমার জাওজটাকে একটু রোমান্টিক হইতে হবে নবী ( স:) এর মত💞।।মাসে অন্তত একবার হলেও নবী (স:)ও আম্মাজান আয়েশা (রা:) এর মতো করে রাতে হাঁটতে বের হবে।রাতে পূর্ণিমায় চাঁদ দেখবে আর বসে বসে গল্প করবে আমার সাথে। গায়ের রং যেমনি হোক তাকে দেখলেই যেন অন্তর শীতল হয়ে যায়। চেহারায় একটু মায়া জড়ানো থাকবে। আল্লাহর নূর থাকবে চেহারায়। আর একটা কথা বলবো:যদি কোনো আল্লাহ ওয়ালা বায়োডাটা পছন্দ করে থাকেন আর বিয়ের বিষয়ে অগ্ৰসর হতে চান তাহলে কষ্ট করে বাসায় এসে পাত্র এবং তার জন্য যারা মাহরাম তাদের নিয়ে এসে দেখে যাবেন।দয়া করে বলবেন না আপনার একটা ছবি দিন।এই কথা বলে নিজেও লজ্জা পাবেন না আর আমাকেও লজ্জায় ফেলবেন না ইং শা আল্লাহ।আগেই বলছি আমার ঈমান খুব দূর্বল।আমি নিজেও কোনো ফেতনায় পরতে চাই না আর অন্যকেও ফেলতে চাই না আল্লাহু আলাম। প্রতিদিন কম করে হলেও কুরআন তেলাওয়াত করার অভ্যাস থাকা বিশেষ করে,সুরা বাকারার শেষ তিন আয়াত ,আলে ইমরানের ১৭,১৮,২৬,২৭ নং আয়াত এবং আয়াতের অর্থ,সুরা ইয়াসিন,মুলক, আর রহমান,ওয়াকিয়াহ,দূহা,ইনশিরাহ,তাকাসুর, ইখলাস,ফালাক,নাস ইত্যাদি। অন্তত পক্ষে তিলাওয়াত না করলেও যাতে তিলাওয়াত শুনার অভ্যাস থাকে। একমাত্র কুরআনি পারে মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে। কুরআনের সাথে সম্পর্ক থাকলে মানুষ এমনিতেই ভালো মন্দের পার্থক্য বুঝতে পারে। সর্বোপরি তার মাকসাদ হইতে হবে জান্নাত।আল্লাহকে সন্তুষ্ট করে জান্নাত লাভ করাই হবে যার একমাত্র লক্ষ্য।আমি হিফজ করতে চাই ইং শা আল্লাহ।।এই ব্যাপারে আমাকে সাহায্য করতে পারবে এমন একজন মানুষকে চাই। **সর্বোশেষ একটা কথা বলি আমার বাবা ভাইয়ের অত সামর্থ্য নেই যে ছেলে পক্ষকে এইটা সেইটা দিবে।যা দিবেন সব তো আপনার মেয়েই ব্যবহার করবে, আমাদের সমাজে বিয়ে হলে চিড়া,মুড়ি পিঠা এইটা সেইটা দিতে হয় নয়তো সমাজ ছি ছি করে এই ধরনের কথা এবং কাজ করা মানুষ গুলোকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুক এদের জন্য দিনের পর দিন কত মা বোন আত্মহত্যার মতো মহাপাপের পথ বেছে নিচ্ছে।। যদি কারো মনে হয় আমি আমার সামর্থের থেকে অনেক বেশি কিছু বলে ফেলছি তাহলে নম্রতার সহিত ক্ষমা চাচ্ছি।প্রত্যেকেরি কিছু স্বপ্ন থাকে, আশা ভরসা থাকে ,আমিও তার ব্যাতিক্রম না।।আমি জানি আল্লাহর কাছে অন্তর থেকে কিছু চাইলে অবশ্যই তা পাওয়া যায় এবং চাওয়ার থেকেও অধিক উত্তম রূপেই পাওয়া যায়। আমি যখন যা চাইছি আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাকে তাই দান করেছেন ,যেই চাওয়া গুলো কল্যাণকর ছিল তার সব টুকুই পেয়েছি আর যা পাইনি তা থেকে শিখেছি জেনেছি ।। যেইখানে আল্লাহ বলেছেন তোমরা আমার কাছে চাও আমি দিবো। সেখানে চাইতে গিয়ে কম চাইলে কি হয়!!! তাওয়াক্বালতু আলাল্লাহ। জাঝাকাল্লাহু খইরান ফিদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাত। আফওয়ান, বায়োডাটা অনেক বড় হয়ে গেছে।আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।যা কিছু ভালো বলেছি তা আমার রবের পক্ষ থেকে আর যা কিছু মন্দ ও ভুল বলেছি তার সবটুকুই আমি ও আমার নফসের পক্ষ থেকে। আল্লাহ আপনাদের জাঝা দান করুক আপনাদের এতো মূল্যবান সময় নিয়ে সম্পূর্ণ বায়োডাটা পড়ার জন্য। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? চাঁদপুর, ঢাকা, কুমিল্লা, নোয়াখালী
অন্যান্য তথ্য
পেশা সম্পর্কিত তথ্য জেনারেল লাইনের পড়া ছেড়ে দিয়েছি এখন অনলাইনে আইওএমের পড়ার পাশাপাশি টিউশন করছি।
বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান বিয়ে নিয়ে একটা সময় অনেক ফেন্টাসি কাজ করতো।ঘটা করে সবাইকে দাওয়াত দিয়ে অনেক সাজুগুজু করে স্বামীর বাড়ি যাবো। কিন্তু এখন আর সেই সব একদমই ভালো লাগে না।। আল্লাহ যদি তকদিরে বিয়ে লিখে রাখেন তাহলে অবশ্যই বিয়েটাকে দুই পরিবারের জন্য বোঝা হতে দিবো না ইং শা আল্লাহ। বিয়ে হবে সম্পূর্ণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাহ মেনে। কোনো ধরনের অপসংস্কৃতি থাকবে না। মসজিদে বিয়ে হবে জুম্মাবারে,বিয়েতে সকল মুসলিম আমাদের জন্য দোয়া করবেন সব শেষে খেজুর ছিটিয়ে মিষ্টি মুখ করানো হবে।বিয়েতে যাতে উভয় পরিবারের মধ্যে কোনো প্রেশার না পরে সে দিকে লক্ষ্য রেখে বিয়ে হবে,সর্বোপরি বিয়েকে সহজ করার জন্য এই প্রচেষ্টা থাকবে ইং শা আল্লাহ। খুব করে চাওয়া একটা ইচ্ছা আছে আর সেটা জাওজকে নিয়েই পূর্ণ করবো ইং শা আল্লাহ।যাজাকাল্লাহু খইর
কর্তৃপক্ষের জিজ্ঞাসা
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? হ্যা
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? হ্যা
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? হ্যা
যোগাযোগ

এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।

অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ

সর্বমোট ভিউ: 591 ভিউস