male

বায়োডাটা নাম্বার

AH-104864

পাত্রের বায়োডাটা

অবিবাহিত

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বিভাগ

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বিভাগ

১৯৯৮

ফর্সা

৫'৭''

৬০ কেজি

B+

ফ্রিল্যান্সার

▪️ ইট ডিপেন্ডস অন প্রজেক্ট (প্রজেক্টের উপর নির্ভর করে); ▪️ মাসিক অন এভারেজ ২০হাজার টাকা মধ্যে থাকে; ▪️ ইউএসএ, ইউকে, ইউএই, ইউরোপেসহ বিভিন্ন দেশের মানুষের প্রডাক্ট ও সার্ভিস সেলের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস প্রোভাইড করি অনলাইন ঘর বসে। ইনশাল্লাহ খুব শীঘ্রই অনলাইন ভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং এন্ড ডিজাইন সার্ভিস প্রভাইডিং এজেন্সি ও কিছু বিজনেস স্টার্ট করব আল্লাহ ভরসা; ▪️ ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট রিপ্রেসেন্টটেটিভ (ননপেইড কিন্তু অ্যাডমিশনের উপর কমিশন- লাইক অ্যাফিলিয়েট)- কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানে জব করার টার্গেট আছে বছর খানেক; ▪️ অর্ধেক দ্বীন পূর্ণতা লাভের মাধ্যমে আল্লাহর রহমতে বরকতে রিযিক আরো বৃদ্ধি পাবে ইনশাল্লাহ আমিন। আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গ ভরসা করাটাই হচ্ছে ইমানের পরীক্ষা। আমরা কেবল প্রচেষ্ঠাকারি।


ঠিকানা
স্থায়ী ঠিকানা এই শহর আল্লাহর দেওয়া রিযিকে মাধ্যমে বড় হয়েছি - জেলা ও বিভাগ: চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।
বর্তমান ঠিকানা এই শহর আল্লাহর দেওয়া রিযিকে মাধ্যমে বড় হয়েছি - জেলা ও বিভাগ: চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।
কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) জেলা ও বিভাগ: চট্টগ্রাম শহর, বাংলাদেশ।
সাধারণ তথ্য
বায়োডাটার ধরন পাত্রের বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
বর্তমান ঠিকানা চট্টগ্রাম
বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ
স্থায়ী ঠিকানা চট্টগ্রাম
বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ
জন্মসন (আসল) ১৯৯৮
গাত্রবর্ণ ফর্সা
উচ্চতা ৫'৭''
ওজন ৬০ কেজি
রক্তের গ্রুপ B+
পেশা ফ্রিল্যান্সার
মাসিক আয় ▪️ ইট ডিপেন্ডস অন প্রজেক্ট (প্রজেক্টের উপর নির্ভর করে); ▪️ মাসিক অন এভারেজ ২০হাজার টাকা মধ্যে থাকে; ▪️ ইউএসএ, ইউকে, ইউএই, ইউরোপেসহ বিভিন্ন দেশের মানুষের প্রডাক্ট ও সার্ভিস সেলের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস প্রোভাইড করি অনলাইন ঘর বসে। ইনশাল্লাহ খুব শীঘ্রই অনলাইন ভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং এন্ড ডিজাইন সার্ভিস প্রভাইডিং এজেন্সি ও কিছু বিজনেস স্টার্ট করব আল্লাহ ভরসা; ▪️ ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট রিপ্রেসেন্টটেটিভ (ননপেইড কিন্তু অ্যাডমিশনের উপর কমিশন- লাইক অ্যাফিলিয়েট)- কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানে জব করার টার্গেট আছে বছর খানেক; ▪️ অর্ধেক দ্বীন পূর্ণতা লাভের মাধ্যমে আল্লাহর রহমতে বরকতে রিযিক আরো বৃদ্ধি পাবে ইনশাল্লাহ আমিন। আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গ ভরসা করাটাই হচ্ছে ইমানের পরীক্ষা। আমরা কেবল প্রচেষ্ঠাকারি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) জেনারেল
আপনি কি হাফেজ? না
দাওরায়ে হাদীস পাশ করেছেন? না
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল A
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ বিজ্ঞান বিভাগ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন ২০১৮
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমানের বিভাগ কারিগরি / ভোকেশনাল
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান ফলাফল A+
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাসের সন ২০১৯
স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা BSc in Information Technology- Duration – 3 Year - Lvl 4,5 & 6 (360 Credentials Completed) | Professional Foundation Diploma – Level 3 (60 Credentials Completed)
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম UK INTERNATIONAL DEGREE- OTHM QUALIFICATION | Awarded by- Universidad Azteca, Mexico | Authorized Authority & Certified by- OTHM Qualification | London Graduate School Recognized | Local Lab & Study Center Name- BITHM College of Professionals, Ctg (British Council & OTHM Authorized Study Center)
পাসের সন ২০২৩
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা BSc in Information Technology- Duration – 3 Year | Lvl 4,5 & 6 (360 Credentials Completed)
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা NATIONAL SKILL CERTIFICATION IN (CBT&A) under NTVQF. Board: BTEB, Dhaka | Occupation: IT Support Technician | Sector: Information Technology | Duration: From 11 January 2019 to 05 October 2019 | Level – III – Date of Certification 05 October 2019;
IOM তথ্য
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? না
আপনার কোর্সের নাম ও ব্যাচ নম্বর: ইনশাআল্লাহ - IOM আলিম কোর্সে ভর্তি হওয়ার ইচ্ছে আছে ।
পারিবারিক তথ্য
পিতার পেশা জানি না
মাতার পেশা জানি না
বোন কয়জন? বোন নেই
ভাই কয়জন? ভাই নেই
বোনদের সম্পর্কে তথ্য নেই তাই জানি না
ভাইদের সম্পর্কে তথ্য নেই তাই জানি না
চাচা মামাদের পেশা নেই
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আল্লাহর দেওয়া রিযিকে যা রাখছেন
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) বিদ'আত মুক্ত ও কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ্ মেনে চলার চেষ্টা করি
ব্যক্তিগত তথ্য
সুন্নতি দাঁড়ি রয়েছে কি? (Required) জি আলহামদুলিল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী দাঁড়ি ছেঁড়ে দিয়েছি।
পায়ের টাখনুর উপরে কাপড় পরেন?(Required) জি আলহামদুলিল্লাহ।
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়।
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) আলহামদুলিল্লাহ ছোট বেলা থেকেই ৫ওয়াক্ত পড়া হয়। বিশেষ করে ২০১৩ সালে দ্বীনি দাওয়াত পাওয়ার পর থেকে আরো সচেতন হয়েছি। মাঝে মধ্যে হঠাৎ কাযা হয়।
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? হ্যা, আলহামদুলিল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? আলহামদুলিল্লাহ আমি তাজবিদ অনুযায়ী শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করার জন্য চেষ্টা করতেছি। আমার স্ত্রী কুরআনে হাফেজা হলে আমি তার থেকে শহী্হ শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত শিখতে চাই।
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? আলহামদুলিল্লাহ ইসলামি শরীয়াহ মানার সর্বোচ্চ চেষ্ঠা করি। শার্ট, গেন্জি, প্যান্ট, পান্জাবি, পায়জামা ও জিনস পরিধান করি সাধারণত।
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক সমাজ অর্থাৎ খিলাফত
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? না। এসব দেখা হয় না। আলহামদুলিল্লাহ।
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) জন্মগত হাইপো থাইরয়েড। হাইপোথাইরয়েড: এটা কোনো বড় শারীরিক সমস্যা নয়। এটি শুধুমাত্র হরমোনের অভাবে সৃষ্ট একটি সমস্যা। ডাক্তারের পরামর্শে থাইরয়েডের ওষুধ নিয়মিত সেবন করলে এবং নিয়মিত খাওয়া, ব্যায়াম, মানসিক চাপমুক্ত থাকলে স্বাভাবিক জীবনযাপন করা সম্ভব। এটি ডায়াবেটিসের মতো একটি স্বাভাবিক সমস্যা।
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) জি আলহামদুলিল্লাহ। তাবলীগ করি ও চেতনাই জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ প্রচেষ্ঠারত।
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) জি না আলহামদুলিল্লাহ। পীড় আউলিয়াদের সম্মান করি কিন্তু সবকিছু একমাত্র আল্লাহর কাছেই চাই।
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) জি না আলহামদুলিল্লাহ। মাজারকে হচ্ছে কবর মাত্র যা ঘিরে বর্তমানে যা যা করা হয় তা সবই শির্ক, কুফর, বিদ'আত। জিয়ারত করা যায়।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) আলহামদুলিল্লাহ এই পর্যন্ত যত বই পড়া হইছে সব গুলো বই ইসলামের সৌন্দর্যতা সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। প্রত্যেকটা বই থেকেই দৈনন্দিন জীবনের ভিন্ন ভিন্ন গুরুত্বপূর্ন বিষয় সম্পর্কে ধারনা পেয়েছি ও ইসলামের প্রতি ভালোবাসা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বলবো সবগুলো বই ই পছন্দের।এর মধ্যে কয়েকটি... ১.মানবতার বন্ধু মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ (সা.)।২.পর্দা ও ইসলাম, ৩.আশারা মুবাশশারা, ৪. তাওহীদ রিসালাত ও আখেরাত, ৫.ইসলামের হাকীকত ৬.ঈমানের হাকীকত, ৭.দুনিয়া এক ধূসর মরিচিকা, ৮.রাহে আমল(১,২), ৯.কবীরা গুনাহ, ১০.হেদায়েত, ১১.গীবত, ১২.মজবুত ঈমান, ১৩.মনটাকে কাজ দিন, ১৪.মুক্তির পথ, ১৫.নাফস রুহ কালব, ১৬.কোরআন হাদিসের আলোকে আখেরাতের চিত্র, ১৭.পর্দা কী প্রগতির অন্তরায়, ১৮.খাঁটি মুমিনের সহীহ জযবা, ১৯.নামাজ-রোজার হাকীকত, ২০.পর্দার আসল রূপ ২১.জীবন্ত নামাজ,২২.বেলা ফুরাবার আগে, ২৩.ঈমানী দূর্বলতাসহ আরো অনেক।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) আলহামদুলিল্লাহ - ১.ডা. জাকির নায়ক, ২.সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদী, ৩.শহীদ কুতুব, ৪.অধ্যাপক গোলাম আযম, ৫.আলেম দ্বীন দেলেওয়ার হোসাইন সাইদী, ৬.মওলানা তারিক জামিল, ৭.মুফতি মেনক, ৮.শায়খ আহমদ উল্লাহ, ৯.ড.মিজানুর রহমান আজহারি, ১০.আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান, ১১.বেলাল ফিলিপস, ১২.মোহাম্মদ হোবলোস ১৩. আসিম আল হাকিম ১৪.নোমান আলী খান, ১৫. শাইখ ড.খন্দকার আব্দুল্লাহ্ জাহাঙ্গীর রাহিঃ, ১৬. মাওলানা হাসিবুর রহমানসহ আরো অনেকেই পছন্দের তালিকায় আছেন।
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) দ্বীনি- কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করা। আলহামদুলিল্লাহ। নফল (তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত ও আওয়াবিন) সালাত আদায়ের চেষ্ঠা করি, সাওম (সোমবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বা শুক্রবার ও শনিবার, আরবি মাসের আইয়ামে বীজ, শাবান রাখি রমজানের প্রস্তুতিমূলক, শাওয়ালের ৬ সওম, হজ্জের সময় জিলহজ্জ ১-৯ তারিখ আরাফার দিবস পর্যন্ত), দরুদ ও তাসবীহ করা হয়। দুনিয়াবী- বিজনেস আইডিয়া থিংকিং, মার্কেটিং স্কিল, ক্রিটিক্যাল এন্ড ডিপ থিকিং ইউথ এন্যালাইসিস, পাবলিক স্পিকিং।
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন কুরআন | সুন্নাহ | ইসলামী শরীয়া أشهد على إلها اللله وحده لا شريكة له له وشهد أنا محمدا عبده و رسوله. লিপ্যন্তর: আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু লাহু ওয়া-আশ-হাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু। "আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া আর কেউ ইবাদতের যোগ্য নয়, একক, তার কোন শরীক নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মদ মুস্তফা (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসূল।" লিল্লাহি তাকবীর! আল্লাহ আকবর! নারায় রেসালাৎ! ইয়া মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:)! ▪️আমি সব মাজহাব কেই সম্মান ও সঠিক মনে করি। যেমন নামায নিয়ে--- আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা.) হতে বর্ণিত। রাসূল মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) বলেছেন, "তোমরা আমার নামাজের পদ্ধতি অনুসরণ কর। আমি যেভাবে নামাজ পড়ি তোমরাও সেভাবে নামাজ পড়।"--- [বুখারী শরীফের হাদিস নম্বর: ৭৩৫, মুসলিম শরীফের হাদিস নম্বর: ৪৩৯, তিরমিযী: ২৪৮, আবু দাউদ: ৫৯৭, নাসায়ী: ১০৭১] আর ৪ মাজহাবের ইমামই বলেছেন, "যদি দেখ আমার কোনো ফতোয়া আল্লাহ কালাম ও রাসূল (সা.) এর সুন্নাহ বিরুদ্ধে যাচ্ছে ফতোয়া দেয়ালে ছূড়ে মারো। আর আল্লাহর কুরআন ও রাসূলের (সা.) সুন্নাহকে গুরুত্ব দাও"। মাজহাব নিয়ে ডা.জাকির নায়েক ও মিজানুর রহমান আজহারির নিম্নের দেওয়া লিংকের আলোচনাটি শুনুন। তিনি খুব সুন্দর করে বুঝিয়েছেন। ডা.জাকির নায়েক লিংক: " https://youtu.be/AulfvDgeoXw?si=nJYjKijZcNeD2Pw2 " মিজানুর রহমান আজহারির লিংক: " https://www.youtube.com/watch?v=fBSuRJwzRdk " কোনো মাজহাব বা ইমাম ভূল না। আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কুরআন ও হাদিস (সুন্নাহ) যাহ ইসলামী শরীয়াহ মূল ভিত্তি। আমি কুরআন ও হাদিস (সুন্নাহ) অনুযায়ী- যেটা হক, সঠিক ও সত্য যাচাই- গবেষণার ভিত্তিতে আমল করতে চাই। ▪️ নফল আমল এর আমাল করা হয়?:আলহামদুলিল্লাহ। নফল (তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত ও আওয়াবিন) সালাত আদায়ের চেষ্ঠা করি, সাওম (সোমবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বা শুক্রবার ও শনিবার, আরবি মাসের আইয়ামে বীজ, শাবান রাখি রমজানের প্রস্তুতিমূলক, শাওয়ালের ৬টি সওম, হজ্জের সময় জিলহজ্জ ১-৯ তারিখ আরাফার দিবস পর্যন্ত), জিকির, দরুদ ও তাসবীহ করা হয়। ▪️ স্বপ্ন,জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য - কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করি। আইটি, আইসিটি ও সমস্ত আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব থেকে কাফের – মুসরিক – মুন্নাফিকদের সরিয়ে ইসলামের হালাল ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত করে মুসলিম জাতিকে আবার এক শক্তিশালী জাতিতে রূপান্তর করে ইসলামী বিশ্ব ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম করার মাধ্যমে দ্বীন ইসলামের শ্রেঠত্ব প্রমাণ করব ইনশাল্লাহ। কুরআন - সুন্নাহ আলোকে, আইসিটি/আইটিতে ও সফট স্কিল ডেভলাপমেন্টে তরুণ সমাজকে- সংগঠিত করা, নিজের ও তরুন সমাজের নেতৃত্ব গুণাবলি সম্পূর্ণ করার বিষয়ে কাজ করতে পছন্দ করি, কাউন্সেলিং, সৃজনশীল ধারণা (আইডিয়া) নির্মাতা ও একজন হালাল উদ্যোক্তা।
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন প্রবাসী/ প্রবাসী বিয়ে করতে আগ্রহী
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? হানাফি
নজরের হেফাজত করেন? (Required) হ্যা
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম নিয়ে চিন্তা করি সার্বক্ষনিক। ▪️ আমি একজন কুরআন হাফেজাকে বিয়ে করে তার থেকে নিজে কুরআন আয়ত্ত করব সহিহ্ শুদ্ধভাবে ও দুইজনে মিলে গবেষণা করব কুরআন-হাদীস-ইসলামী শরীয়াহ নিয়ে। ইনশাল্লাহ আমার বংশদরা কুরআন হাফেজ/হাফেজা ও আলেম/আলেমা হওয়ার পর ইমাম মাহাদির নেতৃত্বে যুদ্ধে সাইফুল্লাহ হয়ে ইবলিশ – দাজ্জাল অনুসারি কাফেরদের নিশ্চিহ্ন করে আল্লাহ জমিনে কালেমার পতাকা উত্তোলন করবে নীল আকাশে এবং কালেমা পাঠ করে শাহাদাতের অমিয় শুধা পান করবে ইনশাল্লাহ আমিন। আমি শাহাদাতের তামান্না নিয়ে "আল্লাহু আকবর" ধ্বনিতে গাজওয়াতুল হিন্দের বিজয়ী যুদ্ধে লড়তে লড়তে আল্লাহর হুকুমে শাহাদাত অর্জনর মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়ার অপেক্ষায় আছি! আমি আমার নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ করছি! ইবলিস শয়তানের অনুসারীদের নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার মাধ্যমে আল্লাহর জমিনের প্রতিটি কোণাই জিহাদ ফি সাবিল্লাহ চলতেই থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত না ইসলামী খিলাফাহ ও ইসলামী শরীয়া পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হবে ইনশাআল্লাহ! আমি কাফির ও দাজ্জালের সাথে অনুসারীদের সাথে গাজওয়াতুল হিন্দের বিজয়ী যুদ্ধে আমাদের সেনাপতি হলেন ইমাম মাহদী নেতৃত্বে যুদ্ধের অপেক্ষায় আছি! আমি আল্লাহর আমাদের নেতা মুহাম্মদ মুস্তফা (সাঃ)। ইনশাল্লাহ আমি দ্বীন-ই-ইসলামের শাহাদাত এবং কাফেরদের বিরুদ্ধে গাজওয়াতুল হিন্দের বিজয়ী যুদ্ধে দ্বীন-ই-ইসলামের বিজয়ের অপেক্ষায় আছি। ইনশাল্লাহ- আল্লাহর দ্বীন ইসলামের পথে শাদাত তামান্না নিয়ে কালেমা পতাকা হাতে দ্বীন ইসলামে দাওয়াত নিয়ে মানবতা সেবা ও জিহাদ ফি সাবিল্লিলাহ মাধ্যমে শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্ঠি অর্জন করে জান্নাত সুগ্রাণ ও শীতলছায়া পেতে চাই আমার স্ত্রী-বংশধরদের নিয়ে রাসূল (সা.) হাঁতে হাউজে কাউসারের পবিত্র পানি পান করে রাসূল (সা.) নেতৃত্ব "লিল্লাহি তাকবীর আল্লাহু আকবর" ধ্বনিতে জান্নাত প্রবেশ করতে চাই ইনশাল্লাহ।আমার আরেকটা পরিকল্পনা ইচ্ছা আছে- ইনশাল্লাহ মক্কা শরিফ কাছে সৌদি আরব আমার স্ত্রীসহ সেটেল্ড হবো। কারন ইনশাল্লাহ আমার কাবা শরীফ আল্লাহর ও মদিনায় মসজিদে নববীতে আমার স্ত্রী - সন্তানদের নিয়ে নামায পড়ার ইচ্ছা ৫ ওয়াক্তসহ তাহাজ্জুদ ও নফল ইবাদাতের ইচ্ছা আছে । ইনশাল্লাহ আমি চাই আমার সন্তানরা সৌদি আরব ছোট থেকে একটি আরাবিক ল্যাংগুয়েজ ইনভাইরনমেন্ট ও সম্পূর্ণ দ্বীনি পরিবেশে বেড়ে উঠুক। ইনশাল্লাহ আমার বংশধরদের দাজ্জাললের ফেতনা থেকে বাঁচাতে চাই। কাবাতে ও মদিনা দাজ্জাল প্রবেশ করতে পারবে না। আমার সন্তানদের মাতৃভাষা আরবি হোক আমি চাই, তাদের কুরআন হাফেজ/হাফেজা, আলেম/আলেমা এবং দাই (Like Dr Zakir Naik) হিসেবে গড়ে তুলব ইনশাল্লাহ। ইনশাল্লাহ- আমার এই নেক নিয়ত সহযোগিতা চাই বিরোধিতা নয় বরং সহযোগিতা চাই। পাশাপাশি আইটি, আইসিটি ও সমস্ত আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব থেকে কাফের – মুসরিক – মুন্নাফিকদের সরিয়ে ইসলামের হালাল ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত করে মুসলিম জাতিকে আবার এক শক্তিশালী জাতিতে রূপান্তর করে ইসলামী বিশ্ব ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম করার মাধ্যমে দ্বীন ইসলামের শ্রেঠত্ব প্রমাণ করব আমি ও বংশদর ইনশাল্লাহ। *ইনশাল্লাহ- আমি একজন কুরআন হাফেজা বা হাফেজা ও আলেমা হতে প্রচেষ্ঠারতকে বিয়ে করে তার থেকে নিজে কুরআন আয়ত্ত করব সহিহ্ শুদ্ধভাবে। তারপর আমরা দুইজনে মিলে কুরআন নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করব।ইনশাল্লাহ- দ্বীন ইসলামের দাওয়াহ শান্তির বাণি নিয়ে ছড়িয়ে পরব আল্লাহ জমিনের প্রতিটি কোনাই পৌছে যাব এবং আল্লাহ হুকুম-রহমত বরকত যেখানে থাকবে সেইরকম কোথায় নতুন এক কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ সুন্নাহ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন এক রাষ্ট্র কায়েমের সূচনা করব ইনশাল্লাহ। আর ইমাম মাহাদি জন্য অপেক্ষা করব আমি ও আমার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। আর নতুন এক দিগন্ত উন্মোচন করব। ইনশাল্লাহ আমার বংশদরা ইমাম মাহাদির নেতৃত্বে যুদ্ধে সাইফুল্লাহ হয়ে ইবলিশ – দাজ্জাল অনুসারি কাফেরদের নিশ্চিহ্ন করে আল্লাহ জমিনে কালেমার পতাকা উত্তোলন করবে নীল আকাশে এবং কালেমা পাঠ করে শাহাদাতের অমিয় শুধা পান করবে ইনশাল্লাহ আমিন।আমি গাজওয়াতুল হিন্দের বিজয়ী শাহাদাতের জান্নাতে যাওয়ার অপেক্ষায় আছি! আমি আমার নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ করছি! ইবলিস শয়তানের অনুসারীদের নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার মাধ্যমে আল্লাহর জমিনের প্রতিটি কোণাই জিহাদ ফি সাবিল্লাহ চলতেই থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত না ইসলামী খিলাফাহ ও ইসলামী শরীয়া পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হবে ইনশাআল্লাহ! আমি কাফির ও দাজ্জালের সাথে অনুসারীদে সাথে গাজওয়াতুল হিন্দের বিজয়ী যুদ্ধে আমাদের সেনাপতি হলেন ইমাম মাহদী নেতৃত্বে যুদ্ধের অপেক্ষায় আছি! আমি আল্লাহর সৈনিক এবং আমাদের নেতা মুহাম্মদ মুস্তফা (সাঃ)। আমি দ্বীন-ই-ইসলামের শাহাদাত এবং কাফেরদের বিরুদ্ধে গাজওয়াতুল হিন্দের বিজয়ী যুদ্ধে দ্বীন-ই-ইসলামের বিজয়ের অপেক্ষায় আছি।
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করি সার্বক্ষনিক। আর নিজের স্কিল ডেভলাপমেন্ট চেষ্ঠা করি।
কত ওয়াক্ত নামায জামাতের সাথে আদায় করেন? (Required) আলহামদুলিল্লাহ ৪ ওয়াক্ত। ইনশাল্লাহ- ৫ ওয়াক্ত পড়ার চেষ্ঠা করি। ইনশাল্লাহ বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে জামাতে ৫ ওয়াক্ত সহ তাহাজ্জুদ পরব।
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) আলহামদুলিল্লাহ আমি আমার উপার্জন থেকে মাঝে মধ্যে বাজার ও আমার খরচ চালিয়ে বাকিটা সেভ করার চেষ্ঠা করি বিজনেস জন্য্।
আপনি কি ধুমপান করেন? (Required) জি না আলহামদুলিল্লাহ।
বিয়ে সংক্রান্ত তথ্য
আপনার ডিভোর্সের সময়কাল ও কারণ ইনশাল্লাহ- আল্লাহ আমার ও আমার জীবন সঙ্গীর জীবনে ভবিষ্যৎতেও এমন সময় না আসুক যে ডিভোর্স নিতে হবে আমিন। আল্লাহ আমাদের দাম্পত্য জীবনে তার রহমত বরকত দ্বারা পরিপূর্ণতা দান করুন আমিন।
বিবাহিত অবস্থায় আবার কেন বিয়ে করতে চাচ্ছেন ? মাসনা ,সুলাসা ,রুবাইয়া প্রসঙ্গে: ইতিপূর্বে কোনো বিবাহ ও অবৈধ (প্রেম ও ভালোবাসা নামে কোনো হারাম) সম্পর্কে জড়িত ছিলাম না অর্থাৎ পিওর সিংগেল বা অবিবাহিত। ব্যক্তিগতভাবে একাধিক নারী লোভি নয় বা আসক্তি নেই বা দ্বীন ইসলামের প্রচার প্রসারের স্বার্থের ব্যতিত ও প্রথম স্ত্রী অনুমতি ব্যতিত ভবিষ্যতে বিবাহের ইচ্ছাও নেই। কুরআন – সুন্নাহ – ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক দ্বীন ইসলামকে বিশ্বব্যাপী কায়েমের স্বার্থের জন্য শুধুমাত্র যদি আল্লাহর হুকুম ও ইশারা থাকে তাহলে শুধুমাত্র করতে পারি। ব্যক্তিগতভাবে কোনো ইচ্ছা নেই। এক নারীতেই আসক্ত হতে চাই যে হবে আমার চক্ষু শীতলকারি একমাত্র আত্বার সঙ্গী ও রবাতুল বাইত। اللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْتَخِيْرُكَ بِعِلْمِكَ وَأَسْتَقْدِرُكَ بِقُدْرَتِكَ وَأَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ الْعَظِيْمِ، فَإِنَّكَ تَقْدِرُ وَلاَ أَقْدِرُ وَتَعْلَمُ وَلاَ أَعْلَمُ وَأَنْتَ عَلاَّمُ الْغُيُوْبِ، اللّٰهُمَّ إِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هٰذَا الأَمْرَ خَيْرٌ لِيْ فِيْ دِيْنِيْ وَمَعَاشِىْ وَعَاقِبَةِ أَمْرِيْ فَاقْدُرْهُ لِيْ وَيَسِّرْهُ لِيْ ثُمَّ بَارِكْ لِيْ فِيْهِ، وَإِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هٰذَا الأَمْرَ شَرٌّ لِيْ فِيْ دِيْنِيْ وَمَعَاشِىْ وَعَاقِبَةِ أَمْرِيْ فَاصْرِفْهُ عَنّيْ وَاصْرِفْنِيْ عَنْهُ وَاقْدُرْ لِيَ الْخَيْرَ حَيْثُ كَانَ ثُمَّ أَرْضِنِيْ بِهٖ. উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নী আসতাখিরুকা বি‘ইলমিকা ওয়া আস্তাক্বদিরুকা বিক্বুদ্‌রাতিকা ওয়া আস্আলুকা মিন ফাদ্‌লিকাল আযীম। ফা ইন্নাকা তাক্বদিরু ওয়ালা আক্বদিরু, ওয়া তা’লামু ওয়ালা আ’লামু, ওয়া আনতা ’আল্লামূল গুয়ূব। আল্লাহুম্মা ইন কুনতা তা’লামু আন্না হা-যাল আম্‌রা (ভবিষ্যতে আমার ব্যক্তিগত জীবনের সিদ্বান্ত সমূহ, এক বা একাধিক বিবাহ সংক্রান্ত সিদ্বান্ত যাই আপনি অর্থাৎ আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারণ করেছেন যার বা যাদের সাথে তাকদীরে, পারিবারিক সিদ্বান্ত, সন্তানদের বিষয় সিদ্বান্ত থেকে শুরু করে সকল সিদ্বান্ত যদি দ্বীন ইসলামের প্রচার প্রসারের স্বার্থে সহায়ক ও ফলপ্রসু হয়) খাইরুন লী ফী দীনি ওয়া মা’আশী ওয়া ‘আ-ক্বিবাতি আমরী, ফাকদিরহু লী, ওয়া ইয়াস্‌সিরহু লী, ছুম্মা বারিক লী ফীহি। ওয়া ইন কুনতা তা’লামু আন্না হা-যাল আমরা (ভবিষ্যতে আমার ব্যক্তিগত জীবনের সিদ্বান্ত সমূহ, এক বা একাধিক বিবাহ সংক্রান্ত সিদ্বান্ত যাই আপনি অর্থাৎ আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারণ করেছেন যার বা যাদের সাথে তাকদীরে, পারিবারিক সিদ্বান্ত, সন্তানদের বিষয় সিদ্বান্ত থেকে শুরু করে সকল সিদ্বান্ত যদি দ্বীন ইসলামের প্রচার প্রসারের স্বার্থে যদি) শাররুন লী ফী দীনী ওয়া মা’আ-শী ওয়া ’আ-ক্বিবাতি আমরী, ফাসরিফহু ’আন্নী ওয়াসরিফনী ’আনহু, ওয়াকদুর লিয়াল-খাইর। হাইসু কা-না, সুম্মা আরদ্বিনী বিহ্। অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার ইলমের উসিলায় আপনার নিকট মঙ্গল কামনা করছি এবং আপনার কুদরতের উসিলায় আপনার নিকট শক্তি কামনা করছি এবং আপনার নিকট আপনার মহান অনুগ্রহ কামনা করছি। কেননা, আপনি ক্ষমতাবান, আর আমি অক্ষম এবং আপনি সর্বজ্ঞানী আর আমি অজ্ঞ, এবং আপনি সমস্ত গোপন সম্পর্কে জ্ঞাত। হে আল্লাহ! যদি আপনার জ্ঞান অনুযায়ী (ভবিষ্যতে আমার ব্যক্তিগত জীবনের সিদ্বান্ত সমূহ, এক বা একাধিক বিবাহ সংক্রান্ত সিদ্বান্ত যাই আপনি অর্থাৎ আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারণ করেছেন যার বা যাদের সাথে তাকদীরে, পারিবারিক সিদ্বান্ত, সন্তানদের বিষয় সিদ্বান্ত থেকে শুরু করে সকল সিদ্বান্ত যদি দ্বীন ইসলামের প্রচার প্রসারের স্বার্থে সহায়ক ও ফলপ্রসু হয়) কাজটি আমার জন্য আমার দ্বীন ও দুনিয়ার দিক দিয়ে এবং পরিণামে মঙ্গলজনক হয়, তবে তা আমার জন্য নির্ধারণ করে দিন এবং একে সহজ করে দিন। অতঃপর এর মধ্যে আমার জন্য বরকত দান করুন। আর যদি আপনার জ্ঞান অনুযায়ী (ভবিষ্যতে আমার ব্যক্তিগত জীবনের সিদ্বান্ত সমূহ, এক বা একাধিক বিবাহ সংক্রান্ত সিদ্বান্ত যাই আপনি অর্থাৎ আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারণ করেছেন যার বা যাদের সাথে তাকদীরে, পারিবারিক সিদ্বান্ত, সন্তানদের বিষয় সিদ্বান্ত থেকে শুরু করে সকল সিদ্বান্ত যদি দ্বীন ইসলামের প্রচার প্রসারের স্বার্থে যদি) কাজটি আমার দ্বীন ও দুনিয়ার দিক দিয়ে এবং পরিণামে আমার জন্য মঙ্গলজনক না হয়, তবে আপনি এ কাজটিকে আমার থেকে দূরে রাখুন এবং যেখানেই আমার জন্য মঙ্গল রয়েছে তা আমার জন্য নির্ধারিত করুন এবং তাতেই আমাকে সন্তুষ্ট করে দিন। আমীন আমি আমার জীবনের সকল সিদ্বান্ত আল্লাহর উপর উক্ত দোয়ার মাধ্যমে দ্বীন ইসলামের স্বার্থেই নিতে চাই এবং দ্বীন ইসলামের স্বার্থেই উংসর্গ করেছি। আল্লাহ কবুল করুন আমীন। আমি চাই আমার স্ত্রী (রবাতুল বাইত) বা স্ত্রীগণ একই (যদি আল্লাহ দ্বীন ইসলামের প্রচার প্রসারের স্বার্থে আল্লাহ আমার তাকদীর বিষয়ে একাধিক বিবাহর ফায়সালা নিয়ে থাকেন যেহেতু আমার জীবনের সকল ফায়সালার পূর্ণাঙ্গ ভাবে আল্লাহর হাতে তাওয়াকুল করেছি আমি- আমীন) একইভাবে দ্বীন ইসলামের স্বার্থে আল্লাহর সন্তুষ্টি উদ্দেশ্যে আল্লাহর জন্য উৎসর্গ করবে এই আসা এবং দোয়া করি- আমীন । এই বিষয়ে আমার সঙ্গীকে দ্বীন ইসলামের স্বার্থে ও প্রত্যেক আশরাফুল মাখলুকাতকে যেই খিলাফতের দায়িত্ব দিয়েছে সেই দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যেই হিংসা বিদ্বেষ ভূলে ত্যাগ কুরবাণী, উদারতা, ধৈর্য্যশীল, আন্তরিকতা, পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতার, হেকমতের ও মজবুত ইমানের পরিচয় দিতে হবে।জানি এই বিষয়টি বিশন কঠিন একজন নারীর জন্য ! কিন্তু আল্লাহর দ্বীন জন্য আমরা কতটুকু ত্যাগ কুরবাণী পরীক্ষাই উত্তীর্ণ হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি তা পরীক্ষা করেন আল্লাহর প্রিয় বান্দাহদের তিনি। আর আল্লাহ আমাদের কুরআন – সুন্নাহ – ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক দ্বীন ইসলামকে বিশ্বব্যাপী কায়েমের এই পথের পরীক্ষাই হিকমত সাথে ধৈর্য্যের মাধ্যমে উত্তীর্ণ হওয়ার তাওফিক – যোগ্যতা – মজবুত ইমান দান করুন আমিন। আর আমাকে জীবন সঙ্গীর সাথে ন্যায়বিচার ও তার/তাদের(আল্লাহর হুকুমে যদি থাকে) হক অধিকার আদায়ের তাওফিক দান করুন আমিন। সব সিদ্বান্ত ও তাকদীরের মালিক আল্লাহ ও আমরা শুধুমাত্র আব্দুল্লাহ (আল্লাহর দাস)। আর তিনি উত্তম ফায়সালাকারী তাই আমি আমার জীবনের সকল সিদ্বান্ত বিষয় সেই মহান আল্লাহর উপর তাওয়াকুল করলাম- আমীন।
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? হ্যা আলহামদুলিল্লাহ।
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? রাসূল মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) ইরশাদ করেন, `বিয়ে হলো আমার সুন্নাত, যে ব্যক্তি আমার সুন্নাত তরিকা ছেড়ে চলবে সে আমার দলভুক্ত নয়।’---[বুখারি-৫০৬৩,মুসলিম ১৬/১, হাঃ ১৪০১, আহমাদ ১৩৫৩৪] رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا উচ্চারণ : ‘রাব্বানা হাব্লানা মিন আযওয়াঝিনা ওয়া জুর্রিয়াতিনা কুর্রাতা আইয়ুনিও ওয়াঝআলনা লিলমুত্তাক্বিনা ইমামা।’ অর্থ : ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের এমন স্ত্রী ও সন্তান দান করুন। যারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয় আর আমাদেরকে (পুরুষদেরকে) মুত্তাকি লোকদের নেতা বানিয়ে দাও।’ (সুরা ফুরক্বান : আয়াত ৭৪) হজরত মুসা আলাইহিস সালাম যখন খুব একাকি ও বিষণ্নতা অনুভব করতেন তখন তিনি এ আয়াতটি বেশি বেশি পাঠ করতেন। দ্রুত বিয়ের ক্ষেত্রে এ আয়াতের আমলটিও করতে পারেন- فَسَقَى لَهُمَا ثُمَّ تَوَلَّى إِلَى الظِّلِّ فَقَالَ رَبِّ إِنِّي لِمَا أَنزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِيرٌ উচ্চারণ : ‘ফাসাক্বা লাহুমা ছুম্মা তাওয়াল্লা ইলাজজিল্লি ফাক্বালা রাব্বি ইন্নি লিমা আংযালতা ইলাইয়্যা মিন খায়রিং ফাক্বির।’ অর্থ: হে আমার রব, নিশ্চয়ই আপনি আমার প্রতি যে অনুগ্রহই নাজিল করবেন, আমি তার মুখাপেক্ষী’। (সুরা কাসাস: ২৪) বড় ভাইয়ের আগে বিয়ে করতে চাইচ্ছি এই বিষয় আমাদের সমাজে একটু খরাপভাবে নেই অনেকে কিন্তু আমার কথা হল প্রত্যেকে জীবন নিয়ে পরিকল্পনা ও দৃষ্ঠিভঙ্গির ভিন্নতা রয়েছে। আমি বর্তমান যুগে নিজের চরিত্রকে ও আল্লাহ যেই জীবনসঙ্গীর মাধ্যমে রিজিক বৃদ্ধির কথা বলেছে তার মাধ্যমে আমার নিজের জীবনের অর্ধেক দ্বীন পরিপূর্ণতার লাভ করতে পারব। অর্ধেক দ্বীন পূর্ণতা লাভের মাধ্যমে আল্লাহর রহমতে বরকতে রিযিক আরো বৃদ্ধি পাবে ইনশাল্লাহ আমিন। আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গ ভরসা করাটাই হচ্ছে ইমানের পরীক্ষা। আমরা কেবল রিযিকের সন্ধানে প্রচেষ্ঠাকারি। নিজের ব্যক্তিগত চরিত্র ও লজ্জাস্থান হেফাজত করাটাই অত্যন্ত জরুরি দাজ্জাল পূর্ববর্তী চরম ফেতনাময় এই যুগে। আল্লাহর রহমত ও বরকত বৃদ্ধি পায় যদি আমরা পূর্ণাঙ্গরূপে আল্লাহর উপর ভরসা করে হিকমতের সাথে বুদ্ধি ও মেধা খাটিয়ে হালাল পথে রিযিক এর সন্ধান কঠোর পরিশ্রম করি। বিয়ের মতো পবিত্র ইবাদাত পূর্ণাঙ্গ ভাবে আল্লাহর নির্ধারিত তাকদির ও রিযিকের ব্যাপারে উপর বিশ্বাস করে হিকমতের সাথে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে অনুযায়ী আমাদের দাম্পত্য জীবন এবং বংশধরকুরআন, সুন্নাহ, ইসলামী শরীয়াহ, রাসূল মুহাম্মদ (সা.) ও উম্মাহাতুল মুমিনীন আদর্শদের গড়ে তুলাই আমাদের মূল্য লক্ষ হওয়া উচিত। মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বিয়ে নামক এই ইবাদাত মাধমে যদি চক্ষু শীতলকারী একজন জীবন সঙ্গী পাওয়া যায়। জীবনের এই কঠিন সময়ে চক্ষুশীতলকারী জীবনসঙ্গী রূপে একজন ফেরেশতার সহায়তা পাওয়া যাবে যে হবে আমার পরামর্শ দাতা ও আমার সহযোগী । তাড়াতাড়ি বিয়ে করলে আল্লাহর রহমতে ও বরকতময় জীবনের সময়ের মধ্যেই শক্তি সামর্থ্য থাকতে ভবিষ্যতে সন্তানদের জন্ম ও লালন পালনে করতে পারে, তাই এসব কিছুর কারণে দ্রুত ও কম খরচে সুন্নাহ মোতাবেক বিয়ে করা খুবই জরুরি বলে মনে করি। আল্লাহ আমাকে উত্তম জীবন সঙ্গীর সাথে বিয়ের মাধ্যমে উত্তম রিযিক ও তাওফীক দান করুন। আমীন। ছেলের সামর্থ্যের বাইরে বকেয়া রেখে (যাতে তালাক না হয় বা হলেই মেয়েকে তালাক দেয়ার আগেও যাতে ছেলে হাজারবার চিন্তা করে এবং স্বামী-স্ত্রী উভয়ে জোর করে সংসার করে) অধিক দেনমোহর ধার্য মাধ্যমে আমরা এই পবিত্র ইবাদাত আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গরূপে ভরসা না করে অধিক দেনমোহরে ভরসা করলে সেটা অব্যশই আল্লাহর সাথে শিরক হবে বলে আমি মনে করি। আর একজন স্বামীর জন্য তার স্ত্রী পূর্ণাঙ্গ রূপে হালাল হয় না যতোখন না স্বামী তার স্ত্রী দেনমোহর আদায় করে। আর সাময়িক ভাবে অনুমতি দিলেও হঠাৎ যদি সে দেনমোহর অনাদায় অবস্থায় যেকোনো একজন ইন্তেকাল করে তাহলে ব্যাপারটা কত সাংঘাতিক!! আল্লাহ আমাদের দ্রুত মিলিয়ে দিন তারপর সামাজিক কূসংস্কার, বিদআত ও শিরক মুক্ত ভাবে কুরআন, সুন্নাহ, ইসলামী শরীয়াহ, রাসূল মুহাম্মদ (সা.) সাথে উম্মাহাতুল মুমিনীনদের যেইভাবে বিবাহ হয়েছিল সেই আদর্শের আলোকে দ্রুত ও কম খরচে সুন্নাহ মোতাবেক বিয়ের মতো এই পবিত্র ইবাদাত সম্পূর্ণ হওয়ার মাধমে আল্লাহ আমাদের উভয়কে উত্তম রিযিক ও তাওফীক দান করুন। আমীন। فَإِن تَوَلَّوْاْ فَقُلْ حَسْبِيَ اللّهُ لا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ উচ্চারণ : ফাইং তাওয়াল্লাও ফাকুল হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহুয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আওজিম। অর্থ: এ সত্ত্বেও যদি তারা বিমুখ হয়ে থাকে, তবে বলে দাও, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত আর কারও বন্দেগি নেই। আমি তাঁরই ভরসা করি এবং তিনিই মহান আরশের অধিপতি। (সুরা: তাওবা, আয়াত: ১২৯)
বিয়ের পর স্ত্রীর পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? হ্যা আলহামদুলিল্লাহ ইনশাল্লাহ সেই ব্যবস্থা করতে পারব।
বিয়ের পর স্ত্রীকে পড়াশোনা করতে দিতে চান? ইনশাল্লাহ আমি চাই আমার স্ত্রী পর্দা মেইনটেইন করে কুরআন, সুন্নাহ, ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেগ একজন প্রাকটিসিং মুসলিম গবেষক হওয়ার পাশাপাশি নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, ল্যাংগুয়েজ স্কিল, সফট স্কিল ও আইটি রিলেটেড স্কিল ডেভলাপমেন্ট নিয়ে আমার চেয়ে সচেতন-বাস্তবাদী- আগ্রহী-মেধাবী-দক্ষতা সম্পূর্ণ হয়ে গড়ে উঠুক এটাই আমার ইচ্ছা। ইনশাল্লাহ আমি সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।
বিয়ের পর স্ত্রীকে চাকরী করতে দিতে চান? ইনশাল্লাহ শরীয়াহ অনুযায়ী সম্পূর্ণ পর্দায় থাকা যাবে এমন দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে খেদমত করতে সমস্যা নেই। ইনশাল্লাহ আমি চাই আমার স্ত্রী ও আমি অনলাইন যৌথভাবে হালালভাবে নিজের স্কিল ডেভলাপ করে ইনডিপেন্ড হই দুইজনেই। মিলেমিশে টিমওয়ার্ক করে অনলাইন হালাল কনসালটেন্সি সার্ভিস ও প্রোডাক্ট বেইজড বিজনেস চালাই পাশাপাশি ভবিষ্যতে আশেপাশের মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করি। আমি নেই এমন কোনো পরিবেশে বাইরে চাকরি করুক পর পুরুষের সাথে সেটা আমি চাই না। ইনশাল্লাহ আমি চাই আমরা যাই করব যৌথভাবেই করব মিলে মিশে।
বিয়ের পর স্ত্রীকে কোথায় নিয়ে থাকবেন? প্রথম বর্তমানে যেখানে থাকি সেখানে আমার সাথে থাকবে অথবা যদি তার অসুবিধা না হয় তাহলে আমার ওয়াইফ তার বাবা মায়ের কাছেও থাকতে পারে যদি উনাদের আপত্তি না থাকে । ইনশাল্লাহ- আর বর্তমানে আমি যেই প্রতিষ্ঠানে অর্থাৎ "ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট" রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে জড়িত সেখানে ঢাকা হেড অফিসে বছর খানেক চাকরি করে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য উদ্দেশ্যে ঢাকাতে গেলে ইনশাল্লাহ আমার স্ত্রীকে আমি সাথে নিয়ে যাব অথবা ইনশাল্লাহ যদি আমার মূল অনলাইন বিজনেসকে গুছিয়ে আনতে পারি তার আগে স্ত্রীসহ সৌদি আরব চলে যাব। ইনশাল্লাহ সব জটিলতা আল্লাহর রহমতে খুব শীঘ্রই সমাধান হবে।আমিন
বিয়ে উপলক্ষে আপনি বা আপনার পরিবার পাত্রীপক্ষের কাছে যৌতুক বা উপহার বা অর্থ আশা করবেন কি না? ইনশাল্লাহ মেয়ের পক্ষ থেকে গিফটের নামেও কোনো ধরনের যৌতুক, খাবার খাওয়া (বয়রাত) ও ইত্যাদি সামাজিক কু সংস্কার আমরা মানি না। এই গুলো করবও না। আমি এর সম্পূর্ণ বিরোধী। আল্লাহর রহমত ও বরকতময় এই ইবাদাতে কোনো ধরনের বিদআত ও সামাজিক কুসংস্কার হতে দিব না তাতে আমাদের ভবিষ্যৎ জীবন কল্যাণময় হবে। একদম সিম্পলি হবে অর্থাৎ এমন একটি মসজিদ আকদ হবে যেখানে নারী ও পরুষের জন্য সু-ব্যবস্থা আছে নামাজের আকদ আগে ও পরে ২রাকাত করে নফল নামায পড়বে উভয়ে। পাত্র সম্পূর্ণ সাদা(অফ হোয়াইট) পোষাক অর্থাৎ পান্জাবি পায়জামা, শেরওয়ানী ও পাগড়ী। খুবই সিম্পল সাজগোজ করবে পাত্রী ও পাত্রী জন্যও সম্পূর্ণ সাদা(অফ হোয়াইট) পোষাক অর্থাৎ গ্রাউন টাইপের বোরকা, নেকাব (চোখসহ হালকা নেট কাপড়ে ডাকা থাকবে ও প্রয়োজন ব্যতিত খুলবে না), হাত পায়ে সাদা মৌজা ও জুতা দ্বারা আবৃত থাকবে-অব্যশই সম্পূর্ণ পর্দায় থাকবে। পাত্র ও পাত্রী উভয়কে মোহরম ব্যতিত কেউ দেখতে বা ছবি তুলতে পারবে না। ছেলের সামর্থ্যে সম্ভব হলে পাত্র - পাত্রী উভয়ের খুবই নিকট আপনজন, আত্বীয়কে ও গরীব অসহায় মানুষকে ওয়ালিমা করে খাওয়াবে। এছাড়া আর কোনো তথাকথিত কুসংস্কার, অশ্লীল ও অপচয়মূলক অনুষ্ঠান হবে না কোনো পক্ষ থেকেই।
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? আর্থিক অবস্থা ও জেলা
বিয়ের পর স্ত্রীর ভরনপোষন চালাতে পারবেন? হ্যা
আপনাার স্ত্রীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? ইনশাল্লাহ কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেগ যেই দায়িত্ব আল্লাহ কতৃক প্রদত্ত/ প্রদান করা হয়েছে সব পালন করব ইনশাল্লাহ। আল্লাহ আমাকে অর্ধেক দ্বীন পূরণের আমার স্ত্রী সকল দায়িত্ব পালন, হক আদার, চাহিদা পূরণ, মর্যাদা ও সম্মান প্রদানের তাওফিক দান করুন। আমিন
আপনার আহলিয়ার পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? হ্যা
আপনি বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে কোথায় থাকবেন? স্ত্রীর সাথে আলাদা
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
বয়স (Required) ১৮ থেকে ২৩ বছর
গাত্রবর্ণ ফর্সা, উজ্জল ফর্সা (দ্বীনদার পাত্রী ক্ষেত্রে শীতিল যোগ্য উক্ত শর্ত)
নূন্যতম উচ্চতা ৫ ফুট থেকে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি (দ্বীনদার পাত্রী ক্ষেত্রে শীতিল যোগ্য ভাবে সর্বনিম্ন ৪ ফুট ১০/১১ ইঞ্চি হলেও চলবে) ও ৫০ থেকে ৬০ কেজি (দ্বীনদার পাত্রী ক্ষেত্রে শীতিল যোগ্য উক্ত শর্ত)
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ইনশাল্লাহ- ৩০ পারা কুরআনে হাফেজা (আবশ্যিক) বা প্রচেষ্ঠারত আছে এমন। পাশাপাশা মিনিমাম শিক্ষাগত যোগ্যতা আলিয়া মাদরাসা থেকে বিজ্ঞান অথবা ব্যবসায়ী বিভাগে এসএসসি দাখিল পাস / ৮ম শ্রেণি পাস অথবা সমমান। তার চেয়ে বেশি শিক্ষাগত যোগ্যতা হলে আলহামদুলিল্লাহ।
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত | বিধবা (দ্বীনদার পাত্রী ক্ষেত্রে শীতিল যোগ্য উক্ত শর্ত)
জীবনসঙ্গীর পর্দা সম্পর্কে যেমনটা চান- (Required) ইনশাল্লাহ কঠোর পর্দাশীল (বর্কা+নেকাপ+সানগ্লাস+হাত মৌজা পড়ায় অভ্যস্থ), প্রাকটিসিং ধার্মিক মুসলিম, ৫ ওয়াক্ত নামাজি, তাহাজ্জুদের নামায ও নফল ইবাদাতে ক্ষেত্রেও অনেক সিরিয়াস হতে হবে।
পেশা (Required) মেধাবী, বুদ্ধিমান ও শান্ত স্বভাবের ছাত্রী (নতুন কিছু শিখতে জানতে খুবই আগ্রহী, বুদ্ধিমতি ও যেকোনো কিছু দ্রুত ধরতে/বুঝতে পারা এবং আয়ত্ত করতে পারে)
অর্থনৈতিক অবস্থা নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত (দ্বীনদার পাত্রী ক্ষেত্রে শীতিল যোগ্য উক্ত শর্ত)
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আস্সালামু আালাইকুম! আসাকরি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। নিচের সম্পূর্ণ বিষয়টি ধৈর্য্য ও মনোযগ দিয়ে পড়বেন । নেতিবাচক ভাবে নিবেন না দয়া করে— ▪ ইনশাল্লাহ কঠোর পর্দাশীল (বর্কা+নেকাপ+সানগ্লাস+হাত মৌজা পড়ায় অভ্যস্থ), প্রাকটিসিং ধার্মিক মুসলিম, ৫ ওয়াক্ত নামাজি, তাহাজ্জুদের নামায ও নফল ইবাদাতে ক্ষেত্রেও অনেক সিরিয়াস হতে হবে। ▪ইনশাল্লাহ অর্থনৈতিক অবস্থা নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত হলেও চলবে কিন্তু সভ্রান্ত মুসলিম ধার্মিক বংশের মেয়ে হতে হবে অথবা প্রাকটিসিং দ্বীনদার ধর্মান্তরিত মুসলিম হলেও সমস্যা নাই। আর্থিক ভাবে অসচ্ছল হলেও সমস্যা নাই। ▪ ইনশাল্লাহ কুরআন সুন্নাহ ও দ্বীন ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রাণের অধিকারি হতে হবে। দ্বীন ইসলামের স্বার্থে নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থকে ভূলে হিংসা না করে দ্বীন ইসলামের জন্য সর্বোচ্চ কুরবানি দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। ▪ইনশাল্লাহ- আমার জীবন সঙ্গীকে একজন দ্বীনদার প্রাকটিসিং মুসলিম কুরআনে হাফেজা হতে হবে অব্যশই কারন আমার কিছু লক্ষ্য রয়েছে যেইগুলো বাস্তবায়নে একজন প্রাকটিসিং কুরআনে হাফেজাই আমাকে সহযোগিতা করতে পারবে। সাথে আলেমা বা আলেমায় অধ্যয়নরত হলেতো আলহামদুল্লিলাহ। আর একজন আলেমা/ হাফেজা অন্য একজন আলেম/ হাফেজকে বিয়ে করলে তো এই সমাজে ইসলামী বিপ্লব হবে না?!? বরং একজন দ্বীনদার, দ্বীন ইসলামের জন্য নিবেদীত প্রাণ প্রাকটিসিং মুসলিম হতে তীব্র প্রচেষ্ঠারত, কুরআন হাফেজ ও আলেম হতে ইচ্ছুকে বিয়ে করে তাকে ও তাদের সন্তানদের আলেম/আলেমা ও কুরআন হাফেজ/হাফেজা হতে সহযোগিতা করে তৈরি করতে পারে একজন আলেমা/ হাফেজা অথবা আলেম/হাফেজ। আর আমি এইটা বলছি না যে নন আলেমা/ হাফেজারা দ্বীনদার নয় বা প্রাকটিসিং মুসলিম নই। কিন্তু একজন প্রাকটিসিং আলেম/আলেমা ও কুরআন হাফেজ/হাফেজা একটা আর্মি টাইপ (যারা হিফজখানা পড়েছেন তারা জানেন ও অনেকেই এই রুটিনে পরবর্তী জীবনে প্রাকটিসিং করে চলেছে তারা বুঝবেন) হোস্টেল নির্দিষ্ট নিয়ম ও রুটিন মেনে থাকতে অভ্যস্থ হয়ে উঠে অনেকে। এই ধরনের লাইফ স্টাইল আমাদের সাধারণ মানুষের মধ্যে খুবই কম মানুষ মেইনটেইনে অভ্যস্থ। আবার সব হাফেজা ও আলেমারা যে দ্বীনের বিষয় সচেতন ও প্রাকটিসিং মুসলিম এমন নয়। দেখুন কাউকে ছোট করা আমার নিয়ত নই। আজকাল মাদ্রাসা যেই অবস্থা শুরু হয়েছে এই অবস্থায় পারিবারে মা ও বাবাকেই সবচেয়ে বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা পালন করতে হবে। ইনশাল্লাহ আমি আমার সন্তানদের দ্বীনদার প্রাকটিসিং কুরআন হাফেজা/হাফেজ ও আলেম/আলেমা হিসেবে তৈরি করতে চাই। যেহেতু বাবার থেকে সন্তানরা মায়ের সানিধ্যে বেশি থাকে তাই আমার জন্য উক্ত বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। আর একটা কথা আছে যে, “আপনি আমাকে একজন আদর্শবাণ দ্বীনদার শিক্ষিত মা দিন আমি আপনাকে একদল মুসলিম আদর্শ জাতি দিব”। আমি আবার বলছি আমি কাউকে ছোট করার উদ্দেশ্যে বলিনি। নূরের আলো ছড়িয়ে দিন, নেতিবাচক কথা না ছড়িয়ে। ▪ইনশাল্লাহ কারো থেকে কষ্ঠ পেলেও আল্লাহ কাছে তাওয়াকুল করে ও ঐ ব্যক্তির হেদায়াাত জন্য দোয়া করে। কাউকে বদদোয়া/অভিশাপ দেয় নাহ ও কারো খারাপ/অমঙ্গল চাই নাহ। ▪ ইনশাল্লাহ অত্যন্ত মেধাবী, যেকোনো কিছু জানার ও শিখার তীব্র আগ্রহ থাকতে হবে। কুরআন, হাদীস, ইসলামিক আইন ও শরিয়াহ্ সম্পর্ক বিস্তারিত জানতে এবং মেনে চলার বিষয়ে সচেতন। হালাল ও হারামের বিষয়ে সচেতন। অন্যের মাঝে সেই জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার মনমানসিকতা থাকতে হবে। যেকোনো কিছু বুঝতে ও শিখতে পারার অধিকারি হতে হবে ইনশাল্লাহ। ▪ ইনশাল্লাহ জীবন নিয়ে সিরিয়াস ও লক্ষ্য অর্জনে দীড় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সেই ক্ষেত্রে হালাল পথ অবলম্বন করে সর্বোচ্চ প্রচেষ্ঠা কারি। প্রয়োজন সাপেক্ষে মাল্টি-টাস্কিং কাজ করতে পারে কিন্তু নিজের মূল্য লক্ষ্য অর্জনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ এবং ফোকাসড। যখন যেই কাজও করুখ তা পড়ালেখা বা যেকোনো কিছু মনোযোগ এবং সিরিয়াসলি করবে । ▪ ইনশাল্লাহ বেশি অন্তর্মুখীও (Introvert) না আবার বেশি বহির্মুখী (Extrovert) সভাবেরও না। মধ্যম পন্থা ও হেকমত (সু কৌশল) অবলম্বন কারী। ▪ইনশাল্লাহ স্মার্ট, নিজের ব্যক্তিত্ব ও আত্বসম্মান ধরে রাখতে জানে, অত্যন্ত পরিশ্রমি (একদম অলস না), সবকিছুর মধ্যে ব্যালান্স করতে জানে, ন্যায় পরায়ন, সত্যতা, ধৈর্য্যশীল, দূরদর্শী, উপস্থিত বুদ্ধিমতি, ঠান্ডা মেঝাঝের, কথা কম বলে কাজে প্রমাণ করতে বিশ্বাসী, গম্ভীর সভাবের, গোছালো মানসিকতা, সময়নিষ্ঠ, কর্তব্য পরায়ণ, দায়িত্বশীল, সাংগঠনিক, নেতৃত্ব গুণাবলি অধিকারি, মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পূর্ণ, যেকোনো বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষণকারী, উদ্ভাবনী/সৃজনশীল চিন্তা ভাবনার অধিকারি, অযথা সন্দেহ ও ভূল ধারণা করা থেকে নিজেকে বিরত রাখে, হিংসা বিদ্বেষ পোষণ করেনা, গীবত ও পরনিন্দা করে না, অহংকার করে না কোনো কিছু নিয়ে, জরুরি পরিস্থিতিতে মোকাবেলায় বুদ্ধি ও কৌশল অবলম্বন করতে জানে, যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে জানে। ▪ইনশাল্লাহ ঘর সংসারের সাজানো গোছানো নিয়ে সচেতন, রুচিশীল ও সৌখিন হতে হবে ইনশাল্লাহ। ▪ ইনশাল্লাহ যা বলবে সরাসরি যৌক্তিকভাবে বিনয়ী, নম্রতা ও ভদ্রতার সহিত বলে ফেলে ও লুকায় না। সব বিষয়ে সচ্ছতা অবলম্বন করে। পিতা-মাতা- স্বামী প্রতি অনুগতশীল ও নিষ্ঠাবান ততোখন যতোখন তারা কুরআন ও সুন্নাহ বিপক্ষে যাবে না। ▪ ইনশাল্লাহ অতিরিক্ত তর্ক – বিতর্ক ও পাল্টা-পাল্টি নিজে করে না এবং পছন্দও করে না এমন হতে হবে। ▪ ইনশাল্লাহ হ্যাসো উজ্জল ও প্রাণবন্ত, মিলে মিশে সবাইকে নিয়ে থাকতে পছন্দ করে। যার মুখের হাসি ও কথাই সব দুঃখ কষ্ঠ নিমিষেই ভুলে যাওয়া যায় এবং আপন (মা-শ্বাশুরি- বাবা-শ্বশুর- ভাই -বোন-নন্বশ- ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজন- শ্বশুর বাড়ির) সুকৌশলে মানুষদের হাসি খুশীতে রাখতে পারে। ▪ ইনশাল্লাহ ভোজন প্রিয় ও স্বাস্থ্য সচেতন যেমন- সময় মতো ঘুম যাওয়া ও ওঠা, স্বাস্থ্যকর ও পুষ্ঠিকর রান্না করে নিজে খায় উপরে স্বামীসহ শ্বশশুর বাড়ীর সব আপন মানুষদের নিয়ে, ঔষধ খাওয়ার বিষয়ে ও আপন মানুষদের ঔষুধ খাওয়ানোর বিষয়ে সচেতন এবং সময় মতো সব কাজ শেষে স্বামীকে নিয়ে সময় দিয়া ও একসাথে বিশ্রাম নেয়া ইত্যাদি। ▪ ইনশাল্লাহ শিরক- মাজার সিজদাহ্ ও মানত করা, তাবিজ, কুফরি, বৈদ্ধ বাবা, সামাজিক কু- সংস্কার ও বিদ্আত বিশ্বাস করে না এবং এই গুলো গৃণা করে মনে প্রাণে। পীড় আউলিয়াদের সম্মান করে কিন্তু সবকিছু একমাত্র আল্লাহর কাছেই চাই। ▪ইনশাল্লাহ আমার জীবন সঙ্গী হওয়ার পাশাপাশি সে আমার ব্যবসায়িক সঙ্গী, পরামর্শদাতা, আমার শান্তির এক মাত্র আল্লাহর প্রেরিত দূত, যার কাছে আমি আমার সমস্ত বিষয় (সুখ ও দূঃখ) শেয়ার করব। আর সে তার সমস্ত বিষয় আমার সাথে শেয়ার করবে কোনো দ্বিধা ছাড়া। যে অসময় ও দুঃখতে আমরা একে অপরের পাশে শান্তির ছায়া হয়ে থাকব আল্লাহর কুরআনের শান্তিময় দূত হিসেবে। আমরা একে অপরের সঙ্গী হবো জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে- সিদ্বান্তে – দীর্ঘময়ী এই জীবনে চলার পথের সঙ্গী ও ছায়া হবো একে অপরের। আমরা একসাথে ঘর সংসার, সন্তানদের দেখাশোনা, আমাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও দ্বীনি ইসলামের দাওয়াতি কাজ সহ সবকিছু মিলেমিশে করব ইনশাল্লাহ। একে অপরকে সব ধরনের পরিস্থিতিতে সহযোগিতা ও সাপোর্ট করে যাব ইনশাল্লাহ। ➠ আমি আসলে একের ভিতর সব চাইছি বা চাহিদা অনেক বলতে পারেন! মনে রাখবেন কারো নিয়ত না জেনে ও দোয়া না করে! অপর একজন মুসলিম ভাইয়ের জন্য উল্টো যেই জিহ্বা কথা বলা ও যেই হাতে লিখছেন এই নেতিবাচক কথা তার হিসাব দিতে হবে রোজ কেয়ামতের মাঠে। আমার মধ্যে উপরের সব গুণ আছে কিন্তু কিছু সভাব ৫০-৮০% বিদ্ধমান ও আমিও প্রচেষ্ঠারত আছি সব গুণ অর্জন করতে সম্পূর্ণরূপে। একইভাবে আমার জীবন সঙ্গী হতে ইচ্ছুক ব্যক্তির যদি সব গুণ থাকে আলহামদুল্লিলাহ কিন্তু যদি কিছু গুণ না থকলেও তা অর্জনে প্রচেষ্ঠারত হয় তাহলেও চলবে। এটাই প্রকৃত মানুষ হওয়ার স্কিল ডেভলাপমেন্ট। আমি উপরের সব গুণাবলী আছে এমন মানুষ আমার নিকট আত্বীয় স্বজনের মধ্যে দেখেছি অনেকেই যারা আমার বয়সে মুরুব্বি বা সিনিয়র। আমার নিয়ত আল্লাহ জানে যে কেন উপরের গুণাবলী গুলো খুজছি আমার জীবন সঙ্গীর মধ্যে। আমরা কাউকে ছোট না করি অযথা প্রশ্নবিদ্ধ করে। আমিতো অইসলামিক অথবা ইসলামী বিরোধী বা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো আবদার করি নাই।বাস্তব পরিস্থিতি আলোকে এই সমাজে টিকে থাকতে যা প্রয়োজন ও যেই বিষয়গুলো আমার রাসূল (স.) বিবাহর উদ্দেশ্যে পাত্রী খোজার সময় দেখতে বলেছে তাই পরিষ্কার করে বলেছি আমার পছন্দ মতো। আমি দুনিয়াবি তেমন কিছু চাইনি। তাহলে কেন আমরা এত নেতিবাচক কথা বলি একজন মানুষের নিয়তের বিষয় না জেনে?! ➠ আল্লাহ আমাকে এমন একজন বেহেসতী নেকার দ্বীনদার প্রাকটিসিং সুশ্রী কুরআনে হাফেজাকে আমার ভবিষ্যত সন্তানদের মা হিসেবে ও আমার জীবন সঙ্গী হিসেবে দাও যার মধ্যে উপরে বর্ণিত সকল গুণাবলি বিধ্যমান থাকবে এবং আমাদের উভয়কেই একে অপরের জন্য যোগ্য করে দ্বীন ইসলামের জন্য কবুল করে নাও আমিন। আমরা যেন এমন একটি কুরআন -সুন্নাহ ভিত্তিক ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্র ভিত্তি কায়েম করতে পারি যেমনটা হযরত মুহাম্মদ মোস্তাফা (সাঃ) মদিনা ও মক্কাই কায়েম করেছিলেন সেই তাওফিক -ইমান-যোগ্যতা-জ্ঞান-দক্ষতা আমাদের দান করুন আমিন। আমাদের উভয়কেই উভয়ের চোখুশীতলকারী জীবন সঙ্গী হওয়ার মতো যোগ্যতা – ধৈর্য্যশীলতা – একে অপরের প্রতি ভালোবাসা দান করবেন আমিন। আমাদের উভয়কেই একে অপরকে কল্যাণময়ী জীবনের দিকে আগানো জন্য যতো দ্রুত সম্ভব মিলিয়ে দিন আমিন।
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) বাংলাদেশ (চট্টগ্রাম বিভাগীয় ১১টি জেলা, ঢাকা (শহর) জেলা ও রাজশাহী বিভাগীয় জেলা সমূহ), সৌদি আরব, তুরষ্কে ও কাতারে অবস্থানরত যেকোনো দ্বীনি পরিবার। কারো নিয়ত সম্পর্কে না জেনে কেউ খারাপ মন্তব্য করে নিজেকে গুন্নাহর ভাগিদার করবেন নাহ অনুগ্রহপূর্বক।
অন্যান্য তথ্য
পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) ▪️ ইউএসএ, ইউকে, ইউএই, ইউরোপেসহ বিভিন্ন দেশের মানুষের প্রডাক্ট ও সার্ভিস সেলের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস প্রোভাইড করি অনলাইন ঘর বসে। ইনশাল্লাহ খুব শীঘ্রই অনলাইন ভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং এন্ড ডিজাইন সার্ভিস প্রভাইডিং এজেন্সি ও কিছু বিজনেস স্টার্ট করব আল্লাহ ভরসা; ▪️ ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট রিপ্রেসেন্টটেটিভ (ননপেইড কিন্তু অ্যাডমিশনের উপর কমিশন- লাইক অ্যাফিলিয়েট)- কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানে জব করার টার্গেট আছে বছর খানেক,ইনশাল্লাহ তারপর সৌদি আরবে চলে যাব স্ত্রীকে নিয়ে (স্ত্রী ছাড়া আমি কোথা থাকতে রাজি নয়); ▪️ সমাজসেবা কাজ করি ভোলেন্টটিয়ার হিসেবে বেশ কিছু সংগঠনে। পাশাপাশি নেটওয়ার্কিং ও সফটস্কিলস ডেভলাপ জন্য; ▪️ ক্লাস ৯ থেকেই নিজের পড়ালেখার খরচ নিজেই চালানোর চেষ্ঠা করেছে বিভিন্ন হালাল উপায়ে যেমন টিউশন ও বিভিন্ন অনলাইন কাজ করেছিলাম। পাশাপাশি মা আর্থিক সহযোগিতা করেছে বলেই আজ এতটুকু; ▪️ দেখুন জন্ম-বিবাহ-মৃত্যু-রিযিক-তাকদীর এর মালিক আল্লাহ এবং এসব কিছু পূর্ব নির্ধারিত। পূর্ব নির্ধারিত তাকদীর ও রিযিক আমরা কোন পথে লাভ করব হারাম নাকি হালাল সেটা আমাদের কর্মের মাধ্যমে আল্লাহ যাচাইয়ের জন্য দুনিয়ায় আমাদের প্রেরণ করেছেন। আমাদের জন্য নির্ধারিত রিযিকেক চেয়ে আমরা এক চুল পরিমাণ কম বা বেশি পাব নাহ। রিযিক ও তাকদীরের এই কঠিন পরীক্ষাই আমরা আল্লাহর উপর কতটুকু বিশ্বাস করতে পারি তাই আমাদের জন্য পরীক্ষা দুনিয়াতে? মন থেকে আল্লাহর উপর প্রথমতো একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ভরসা করতে হবে। তারপর আমাদের মেধা + বুদ্ধি + কঠোর প্রচেষ্ঠা ও পরিশ্রম + ঐ তাকদির = সফলতা ও রিযিক। দুনিয়াতে আপনার বা আমার জন্য আমাদের তাকদীরে যেই রিযিক নির্ধারিত তার চেয়ে আমরা এক চুল পরিমাণ বেশি পাব নাহ। আমি চেষ্ঠা ও পরিশ্রম করে যাব। আর অর্ধেক দ্বীন পূর্ণতা লাভের মাধ্যমে আল্লাহর রহমতে বরকতে রিযিক আরো বৃদ্ধি পাবে ইনশাল্লাহ আমিন। আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গ ভরসা করাটাই হচ্ছে ইমানের পরীক্ষা। আমরা কেবল প্রচেষ্ঠাকারি। আজ আমি বা আপনি ধনী দেখে বিয়ে করতে পারি কিন্তু কাল সেই অর্থ সম্পদ আল্লাহ আমাদের থেকে নিয়ে পরীক্ষা করতে পারেন ইমানের!?! তাই দ্বীনদারিত্ব - চরিত্র - সত্যতা আছে কিনা দেখে জীবন সঙ্গী নির্বাচন করা উচিত অর্থসম্পদ দেখে নয়।
বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান ➠ ইনশাল্লাহ মেয়ের পক্ষ থেকে গিফটের নামেও কোনো ধরনের যৌতুক, খাবার খাওয়া (বয়রাত) ও ইত্যাদি সামাজিক কু সংস্কার আমরা মানি না। এই গুলো করবও না। আমরাা এর সম্পূর্ণ বিরোধী। আল্লাহর রহমত ও বরকতময় এই ইবাদাতে কোনো ধরনের বিদআত ও সামাজিক কুসংস্কার হতে দিব না তাতে আমাদের ভবিষ্যৎ জীবন কল্যাণময় হবে। একদম সিম্পলি হবে অর্থাৎ এমন একটি মসজিদ আকদ হবে যেখানে নারী ও পরুষের জন্য সু-ব্যবস্থা আছে নামাজের আকদ আগে ও পরে ২রাকাত করে নফল নামায পড়বে উভয়ে। পাত্র সম্পূর্ণ সাদা(অফ হোয়াইট) পোষাক অর্থাৎ পান্জাবি পায়জামা, শেরওয়ানী ও পাগড়ী। খুবই সিম্পল সাজগোজ করবে পাত্রী ও পাত্রী জন্যও সম্পূর্ণ সাদা(অফ হোয়াইট) পোষাক অর্থাৎ গ্রাউন টাইপের বোরকা, নেকাব (চোখসহ হালকা নেট কাপড়ে ডাকা থাকবে ও প্রয়োজন ব্যতিত খুলবে না), হাত পায়ে সাদা মৌজা ও জুতা দ্বারা আবৃত থাকবে-অব্যশই সম্পূর্ণ পর্দায় থাকবে। পাত্র ও পাত্রী উভয়কে মোহরম ব্যতিত কেউ দেখতে বা ছবি তুলতে পারবে না। ছেলের সামর্থ্যে সম্ভব হলে পাত্র - পাত্রী উভয়ের খুবই নিকট আপনজন, আত্বীয়কে ও গরীব অসহায় মানুষকে ওয়ালিমা করে খাওয়াবে। এছাড়া আর কোনো তথাকথিত কুসংস্কার, অশ্লীল ও অপচয়মূলক অনুষ্ঠান হবে না কোনো পক্ষ থেকেই। ➠ ইনশাল্লাহ আমার(বর/স্বামীর) আর্থিক সামর্থ অনুযায়ী দেনমোহর দেয়া হবে। এই ব্যাপারেও মেয়ের পক্ষ থেকে কোনো চাপ ও দাবি জোর করে চাপিয়ে দিতে পারবে না। দেনমোহর যাতে দ্রুত আদায় করা পাত্র জন্য সহজ হয় তাই তার সামর্থ্য মধ্যেই ধার্য করা উত্তম। অধিক দেনমোহর ধার্য করে বিয়েকে টিকিয়ে রাখার যেই কু সংস্কার আমাদের সমাজের মানুষের বিশ্বাস করেন এটি শিরক হবে কারন আমরা আল্লাহকে বিশ্বাস না করে ও পাত্রর উপর এক ধরনের জুলুম করি যা ইসলামী বিরোধী। দেনমোহরের বিষয়ে ইসলামের আলোকে আমার কিছু কথা- কুরআন ও হাদিসে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, একজন সাবালক পাত্রী বিবাহের দেনমোহর নির্ধারণের ক্ষেত্রে তার সম্মতি অপরিহার্য। শুধুমাত্র তার পিতা বা অন্য কোন পুরুষ অভিভাবক এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। ইসলামে, সাবালক পাত্রী নিজের মোহর নির্ধারণের পূর্ণ অধিকার ধারণ করে। কুরআন ও হাদিসে স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে যে, একজন পাত্রী বিবাহের সময় নিজেই নিজের মোহর নির্ধারণে করা উচিত হবু স্বামীর সাথে আলোচনা সাপেক্ষে স্বামীর আর্থিক স্বামর্থ্য অনুযায়ী। পাত্রী বা কনের মোহর নির্ধারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।সামর্থ্যবান স্বামী-স্ত্রীকে অধিক মোহর দিতে পারে। তাতে ইসলামে কোনো আপত্তি নেই। তবে তা যেন লৌকিকতা না হয়। ইসলামে লৌকিকতা বা রিয়া ছোট শিরকের সমতুল্য। কুরআন আল্লাহর নির্দেশ- -> সূরা আন নিসা, আয়াত ৪: "তোমরা স্ত্রীদের মোহরানা খুশি মনে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও"। হাদিস থেকে প্রমাণ: ->আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘কনের বরকতের আলামত হচ্ছে, বিয়ের প্রস্তাবনা সহজ হওয়া, মোহরানা সহজসাধ্য হওয়া এবং গর্ভ ধারণ সহজ হওয়া।’ [সহিহুল জামে, হাদিস: ২২৩৫; মুসনাদে আহমাদ, হাদিস: ২৩৯৫৭; ইবনে হিব্বান:৪০৯৫; ফতোয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত, ২/৯৫, ফতোয়ায়ে শামী’, ৩/১০২; ফতোয়ায়ে দারুল উলুম দেওবন্দ, ৮/২৬৩] ->’উক্ববাহ ইবনু ‘আমীর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, একদা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এক ব্যক্তিকে বললেনঃ আমি তোমার সাথে অমুক মহিলার বিয়ে দিতে চাই, তুমি কি এতে খুশি আছো? সে বললো, হ্যাঁ। এরপর তিনি উক্ত মহিলাকে বললেন, আমি তোমাকে অমুক পুরুষের সাথে বিয়ে দিলে তুমি কি রাজি হবে? সে বললো, হ্যাঁ। সুতরাং তারা একে অপরকে বিয়ে করলো। তারপর লোকটি তার সাথে সঙ্গম করলো, কিন্তু তার জন্য কোন মোহরানা নির্ধারণ করেনি এবং তাকে নগদ কিছু প্রদান করেনি। লোকটি হুদায়বিয়াতে উপস্থিত ছিলো। হুদায়বিয়ায় উপস্থিত সকলকে খায়বারের এক এক অংশ দেয়া হয়েছিল। অতঃপর লোকটির মৃত্যুর সময় উপস্থিত হলে সে বললো, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার সাথে অমুক মহিলার বিয়ে দিয়েছিলেন, অথচ আমি তার জন্য কোন মোহর নির্ধারণ করিনি এবং তাকে নগদ কিছুই দেইনি। সুতরাং আমি আপনাদের সাক্ষী করছি যে, আমি খায়বারের অংশটুকু তাকে মোহরানা বাবদ প্রদান করলাম। অতঃপর মহিলাটি (স্ত্রী) তা গ্রহণ করে এবং তা এক লক্ষ দিরহামের বিনিময়ে বিক্রয় করে দেয়। ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, হাদীসের শুরুতে ‘উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) অতিরিক্ত বর্ণণা করেন যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে বিবাহ সহজে সম্পন্ন হয় তাই উত্তম বিবাহ। [সুনানে আবু দাউদ: ২১১৭, হাদিসের মান: সহিহ হাদিস] ->আবুল আজফা আস্‌-সুলামী (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা ‘উমার (রাঃ) আমাদের উদ্দেশ্যে ভাষণে বলেন, সাবধান! তোমরা নারীদের মোহর নির্ধারণে সীমালঙ্ঘন করো না। কারণ যদি তা দুনিয়ার মর্যাদার বস্তু হতো এবং আল্লাহর নিকট পরহেজগারীর বস্তু হতো, তবে তোমাদের চেয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে এর যোগ্যতম ব্যক্তি। অথচ তিনি তাঁর স্ত্রীদের কারো মোহর এবং তাঁর কন্যাদের কারো মোহর বারো ঊকিয়ার অধিক ধার্য করেননি।" [সুনানে আবু দাউদ: ২১০৬, হাদিসের মান: হাসান হাদিস] সমাজে প্রচলিত ভুল ধারণা: প্রথমত্ব, বিবাহর মতো একটি পবিত্র ইবাদাতে উচ্চ বা অত্যধিক দেনমোহরকে ভরসা করে আমাদের ইসলামী বিরোধী তথাকথিত নামধারি ইসলাম অনুসারী সমাজে মেয়ের বাবা ও অন্যান্য অভিভাবকগণ বৈবাহিক বা দাম্পত্য জীবন ঠিকানোর জন্য সিকিউরিটি মনে করে তাহলে এটি আল্লাহর সাথে শিরক করা হবে। কারন মেয়ের বাবা ও অন্যান্য অভিভাবকগণ উচ্চ বা অত্যধিক দেনমোহরকে ভরসা করছে বৈবাহিক বা দাম্পত্য জীবন ঠিকানোর জন্য আল্লাহর উপর ভরসা না করে তাই এটি শিরক করা হচ্ছে- একবার যদি আমরা গভীর ভাবে চিন্তা করে দেখি তাহলে ইনশাল্লাহ আমরা বুঝতে পারব। দ্বিতীয়ত, এই বিবাহকে পাত্র পাত্রী উভয় পক্ষ ব্যবসা মনে করে যা মোটেও উচিত নয় ও ইসলাম বিরোধী। যেহেতু আগেই বলেছি বিয়ে বা দাম্পত্য জীবন আমাদের জীবনের একটি পবিত্র ইবাদাত হতে পারে যদি আমরা নেক নিয়ত ও উত্তম মন-মানসিকতার সাথে আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গ ভরসা করি। তৃতীয়ত্ব, উচ্চ বা অত্যধিক দেনমোহর নির্ধারণের ফলে দেনমোহর আদায় করা পাত্র/স্বামীর জন্য কঠিন হয়ে যায়। আমাদের সমাজে অনেক পুরুষ এই ধরনের মন মানসিকতা রাখেন যে, ডিভোর্স/তালাক না হলে দেনমোহর দেওয়ার কোনো প্রয়োজন হয় না। অথচ আল্লাহর নির্দেশ যা উপরে উল্লেখ্য করেছি। সঠিক সমাধান: অনেক সময় দেখা যায়, পাত্রীর বাবা অতিরিক্ত মোহর নির্ধারণ করে থাকেন যা পাত্র সামর্থ্যের বাইরে হয়। এর ফলে ছেলে ঋণগ্রস্ত হয় এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। শুধুমাত্র তার পিতা বা অন্য কোন পুরুষ অভিভাবক এককভাবে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। মনে রাখতে হবে, মোহর কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, বরং স্ত্রীর প্রতি স্বামীর সম্মান ও মর্যাদার প্রতীক। অতিরিক্ত মোহর নির্ধারণের মাধ্যমে সুখী দাম্পত্য জীবন নিশ্চিত করা যায় না। বরং স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাই সুখী সংসারের ভিত্তি। ইসলামের নির্দেশ অনুযায়ী, পাত্রী পাত্র উভয়ের মতামত জেনে তাদের সম্মতিতে মোহর নির্ধারণ করা উচিত। মোহর নির্ধারণের সময় ছেলের আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনা করা জরুরি। সহজ কম মোহর নির্ধারণের মাধ্যমে বিবাহকে সহজসাধ্য করা উচিত। প্রথমে, বিবাহ করতে ইচ্ছুক পাত্র পাত্রী উভয়ে ইস্তেখারা করবে। যাতে আল্লাহ তাদের উভয়কে সঠিক সিদ্বান্ত গ্রহনে সহযোগিতা করে। দ্বিতীয়ত্ব, একজন সাবালক পাত্রী নিজের বিবাহের দেনমোহর নির্ধারণ নিজেই করবে তার হবু স্বামীর সাথে বিবাহপূর্ব সিদ্বান্তমূলক মিটিংয়ের সময় আলোচনা করে নির্ধারণ করবে উভয়ের বুঝাপড়ার ও সম্মতিরর মাধ্যমেই সেটাই উত্তম। তবে, দেনমোহর নির্ধারণের সময় হবু স্বামীর আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ক্ষেত্রে বিবাহ পূর্ব হবু দম্পতি বা পাত্র ও পাত্রীর মধ্যে সিদ্বান্তমূলক মিটিংয়ের সময় যেই সিদ্বান্ত নিবে তাই চূড়ান্ত। এই ব্যাপারে কেউ জোর করা বা চাপাচাপি করা ঠিক নয় ইসলামের দৃষ্টিতে। আল্লাহর উপর পূর্ণ বিশ্বাস রেখে নেক নিয়ত ও মন-মানসিকতার সাথে এগিয়ে যেতে হবে। এই নির্দেশিকা থেকে আমরা বুঝতে পারি যে: দেনমোহর নির্ধারণে স্ত্রীর স্বাধীনতা: একজন সাবালক মেয়ে নিজের বিবাহের দেনমোহর নির্ধারণ করতে পারে। ইসলামে স্ত্রীর আর্থিক অধিকার রক্ষা করা হয়েছে এবং দেনমোহর তার অধিকারের অংশ। স্বামীর সামর্থ্য বিবেচনা: দেনমোহর নির্ধারণের সময় স্বামীর আর্থিক সামর্থ্য অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে। অত্যধিক মোহর নির্ধারণ করা স্বামীর জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে এবং পারিবারিক কলহের কারণ হতে পারে। সহজ মোহরের গুরুত্ব: ইসলামে সহজ মোহরকে উৎসাহিত করা হয়েছে। অতিরিক্ত মোহর নির্ধারণ করা এড়িয়ে চলা উচিত।মোহর এমনভাবেই নির্ধারণ করা উচিত যাতে স্বামী বা বিবাহ করতে ইচ্ছুক ছেলে সহজ ও কম সময় দ্রুত আদায় করতে পারে। আল্লাহর উপর ভরসা: বিবাহ স্থায়ী হবে কিনা তা নির্ধারণে দেনমোহরের উপর ভরসা করা উচিত নয়। বরং স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, সুখী সংসার ও নেকার সন্তানের জন্য দোয়া করা উচিত। উপসংহার: উচ্চ বা অত্যধিক দেনমোহর নির্ধারণ করা এড়িয়ে চলা উচিত এবং বিবাহের স্থায়িত্বের জন্য আল্লাহর উপর ভরসা রাখা উচিত। মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত মোহর সুখী সংসারের নিশ্চয়তা দেয় না। দেনমোহরের ক্ষেত্রে আমার ইচ্ছা ও সামর্থ্য: আমার ইচ্ছা হচ্ছে আমি আমার প্রাণপ্রিয় স্ত্রীকে মোহরে ফাতেমি প্রদান করব।নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজ কন্যা হযরত ফাতিমা (রা.)-কে হযরত আলি (রা.) সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার সময় যে দেনমোহর নির্ধারণ করেছিলেন, তাকেই মোহরে ফাতেমি বলে। মোহরে ফাতেমি পরিমাণ হলো সাড়ে বার উকিয়া বা পাঁচশত দিরহাম এর সমপরিমাণ অর্থ বা সম্পদ। হযরত ফাতিমা (রা.) ও হযরত আলি (রা.)-এর বিয়েতে মোহর হিসেবে দিয়েছিলেন ৫০০ দিরহাম। আধুনিক হিসেবে ১৩১.২৫ তোলা বা ১.৫৩০৯ কিলোগ্রাম রূপা। এক দিরহামের ওজন হলো ৩.০৬১৮/২.৯৭৫ গ্রাম। বর্তমান বাজারে প্রতি তোলা রূপার মূল্য ১ হাজার ৭০০ টাকা হলে মোহরে ফাতেমির মূল্য হবে ২ লাখ ২৩ হাজার ১২৫ টাকা। তবে মনে রাখতে হবে, বিভিন্ন সময় রূপার দাম ওঠানামা করে। তাই, অবশ্যই যখন যেমন দাম হবে সে অনুযায়ী কম বেশি হবে কিন্তু ইনশাল্লাহ বিবাহর সময় রূপার দাম যা থাকবে তাই নির্ধারিত হবে। ইনশাল্লাহ সর্বোচ্চ চেষ্ঠা থাকবে বিয়ের সময় সম্পূর্ণ পরিশোধ করার আল্লাহ সেই হালাল তাওফিক আমাকে দান করুন-আমিন। "আল্লাহুম্মাকফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক" অর্থ- হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার কাছে হালাল রুজি আমার জন্য দান করো এবং তাই যথেষ্ট করো। আর তোমার প্রতি ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী কোরো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে স্বচ্ছলতা দান কর। (সুনান তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫৬৩, মুসনাদ আহমদ: ১৩২১) ইনশাল্লাহ- আর যদি সম্পূর্ণ পরিশোধ না করতে পারি, যতোদিন পরিশোধ করব না ততোদিন স্পর্শ করব না বিবাহ পরবর্তীতে- ওয়াদা। ইচ্ছা ইনশাল্লাহ সম্পূর্ণ পরিশোধ করার বিবাহর সময়। আসুন বিবাহর মতো পবিত্র ইবাদাতকে সহজ করি। আল্লাহ আমাদের কুরআন সুন্নাহ - ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিক একটি বরকতময় ও রহমতময় বিবাহ সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে সুখী দাম্পত্য জীবনযাপন করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের তাওফিক দান করুন আমিন সুম্মাহ আমিন।ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আন্তরিকভাবে মোবারকবাদ …. جزاك الله خير….. আপনার আশেপাশে দ্বিনি সহীহ আক্বীদার কেউ থাকলে সন্ধান দিয়ে সাহায্য করুন। মহান আল্লাহ আরো ইরশাদ করেন— “ইমানদার পুরুষ ও ইমানদার নারী একে অপরের সহায়ক।” (সূরা তাওবা আয়াত: ৭১) —হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তার প্রতি দয়া করেন যিনি তার বান্দাদের প্রতি দয়া করেন।” ( বুখারী হাদিস : ১৭৩২ ) *ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻭﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺑﺮﻛﺎﺗﻪ
কর্তৃপক্ষের জিজ্ঞাসা
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? হ্যা
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? হ্যা
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? হ্যা
যোগাযোগ

এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।

অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ

সর্বমোট ভিউ: 1124 ভিউস