স্থায়ী ঠিকানা | গ্রামঃ দিঘুলীয়া,থানাঃ ফরিদপুর, জেলা ঃ পাবনা |
---|---|
বর্তমান ঠিকানা | মাষ্টারবাড়ী,শ্রীপুর,গাজীপুর |
কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) | নিজ গ্রামে(পাবনা) |
বায়োডাটার ধরন | পাত্রের বায়োডাটা |
---|---|
বৈবাহিক অবস্থা | অবিবাহিত |
বর্তমান ঠিকানা | পাবনা |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
স্থায়ী ঠিকানা | পাবনা |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জন্মসন (আসল) | ১৯৯৫ |
গাত্রবর্ণ | উজ্জ্বল শ্যামলা |
উচ্চতা | ৫'৬'' |
ওজন | ৬৬ কেজি |
রক্তের গ্রুপ | B+ |
পেশা | বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার |
মাসিক আয় | ২০হাজার+ |
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) | জেনারেল |
---|---|
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? | হ্যাঁ |
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল | A+ |
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ | মানবিক বিভাগ |
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন | ২০১০ |
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাশ করেছেন? | না |
স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা | ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং |
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম | ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ঢাকা |
পাসের সন | ২০১৬ |
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা | বি এস সি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেক্ট্রিক্যাল (ফাইনাল ইয়ার) |
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা | কিছু পাড়া কুরআন হিফয করা আছে+১বছর কওমি মাদ্রাসায় পড়েছিলাম কিছু কারনের জন্য পরবর্তীতে পড়া হয় নাই। |
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? | না |
---|---|
পিতার পেশা | কৃষক |
---|---|
মাতার পেশা | গৃহিনী |
বোন কয়জন? | ২জন |
ভাই কয়জন? | ৪জন |
বোনদের সম্পর্কে তথ্য | ~আমার বোন দুইটাই সবার বড় তাদের উভয়ই বিয়ে হয়ে গেছে। এবং পুরিপূর্ন খাস পর্দা করে। বড় বোন মাস্টার্স পাশ তিনি জেনারেল এ পড়লেও তিনি বর্তমান ফেতনার সাথে লড়াই করে যুদ্ধ করে বাল্যকাল থেকে অনেক কষ্টে দ্বীনি পরিবেশে গড়ে উঠেছে। আর একজন জেনারেল স্টুডেন্ট হেদায়েত পাওয়ার পরে তাকে কত সংগ্রাম করতে হয় পরিপূর্ণ পর্দায় থাকার জন্য সেটা অবশ্যই একজন হেদায়েত প্রাপ্ত জেনারেল স্টুডেন্ট বুঝবে।তিনি কখনো মেছে থেকে পড়াশোনা করেন নাই,খুবই প্রয়োজন হলে মাঝে মধ্যে বাড়ি থেকেই ক্লাস করতেন।একমাত্র পর্দার খেলাফ নষ্ট হওয়ার জন্য। আর ছোট বোন মাদ্রাসায় ক্লাস নাইন পর্যন্ত পড়েই বিয়ে হয়ে গেছে।আমার এই বোন যেহেতু মাদ্রাসায় পড়েছেন তাই পর্দার জন্য তাকে কষ্ট করতে হয় ঐ পরিবেশেই গড়ে উঠেছে। |
ভাইদের সম্পর্কে তথ্য | ১ম ভাই বিবাহিত তিনি ঢাকাতে জব করেন।তিনি ডিগ্রী পাশ। ২য়-আমি ৩য়-ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ার অবিবাহিত। জব করেন। ৪র্থ-ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং (অধ্যায়নরত) |
চাচা মামাদের পেশা | সব মামারাই রিটার্নপ্রাপ্ত সেনাবাহিনী ছিলেন(যদিও এই জব আমার অপছন্দ) আর চাচারা কৃষক |
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা | আলহামদুলিল্লাহ মধ্যবৃত্ত সামাজিক অবস্থা আলহামদুলিল্লাহ |
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) | যখন আমরা ছোট ছিলাম তখন পরিবারে দ্বীনি পরিবেশ ছিলনা।তবে এখন আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর সহায়তায় আমার প্রচেষ্টায় দ্বীনি পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি।কারন যেহেতু আমি ছোটকাল থেকে মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতাম এবং এই পড়ার বাহিরে আমি আলাদাভাবে দ্বীন সম্পর্কে, তাওহীদ সম্পর্কে, আকিদা সম্পর্কে অধ্যায়ন করতাম,যার কারনে অনেকটা দ্বীনি বুঝ মহান রব আমাকে দান করেছিলেন। আর সেইগুলা আমি আমার পরিবারকে গাইডলাইন দিতাম যার কারনে মহান রবের সাহায্য এ যতটুকু সম্ভব দ্বীনি পরিবেশ গড়ে তুলেছি।আমাদের বাড়ির মহিলারা পর্যন্ত পর্দা করেন,নামাজ পড়েন কারো কোন গীবত,পরনিব্দা চোগলখোরি, এইসবের মধ্যে থাকে না,এগুলা আমার কড়া নির্দেশ।আমার মা বয়ষ্ক তাই একদম ১০০% খাস পর্দা করা হয় না তবে এই বয়সেও অনেক চেষ্টা করেন।এছাড়াও আমাদের বাড়িতে কোন পুরুষ লোক আসে না,চারিদিক থেকে ঘেড়াও করা।এবং আমার ঘরটা পুরাটাই আলাদা করা। |
সুন্নতি দাঁড়ি রয়েছে কি? (Required) | জ্বী আলহামদুলিল্লাহ |
---|---|
পায়ের টাখনুর উপরে কাপড় পরেন?(Required) | জ্বী আলহামদুলিল্লাহ |
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? | জ্বী আলহামদুলিল্লাহ জামাতের সাথে নামাজ পড়ি। |
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) | বাল্যকাল থেকেই পড়ি তবে নিয়মিত নামাজ পড়া হয় প্রায় ১০ বছর যাবত |
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? | জ্বী আলহামদুলিল্লাহ |
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? | জ্বী আলহামদুলিল্লাহ |
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? | পাঞ্জাবী, জুব্বা টুপি |
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) | নাই |
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? | না,এগুলো আলহামদুলিল্লাহ আমি দীর্ঘ ১৫ বছর যাবত বাদ দিয়েছি,এখন এগুলোর আমার কাছে বিষের মত লাগে। |
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) | আলহামদুলিল্লাহ নাই |
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) | আপাতত নেয়,তবে দ্বীনের দাঈ হওয়ার জন্য নিজেকে তৈরি করতাছি। |
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) | আস্তাগফিরুল্লাহ একদমই না। |
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) | শিরকে আকবার |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) | অসংখ্য বই পড়েছি,তার মধ্যে ১।অন্তিম মূহুর্ত,জাষ্ট ৫ মিনিট, হে যুবক জান্নাত তোমার অফেক্ষায় |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) | আলী হাসান ওসামা,মাহমুদুল হাসান গুনবী, শায়েখ আহমাদুল্লাহ |
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) | নিজেকে দ্বীনের দাঈ হিসাবে গড়ে তোলার প্রস্তুতি চলছে |
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন | নিজের সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমত আমি আমার রবের একজন গুনাগার গোলাম।নিজের সম্পর্কে তেমন কিছুই বলার নাই তবুও কিছু বলা অতিবও জরুরি মনে করছি। কেননা যে আমাকে বিয়ে করবে তার অবশ্যই আমার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা আবশ্যক। আমি সবর্দা তাকওয়া অবলম্বন করে চলার চেষ্টা করি।প্রতিটি কাজে তাওয়াক্কুল করে চলার চেষ্টা করি। আমি পরিপুর্ন হালাল ভাবে চলার আপ্রান চেষ্টা করি।কেউ যদি সুদ খায়,ব্যাংকে টাকা রেখে সুদ খায়, অপ্রয়োজনে ব্যাংক টাকা রাখে,ডিপিএস পর্যন্ত যদি থাকে,হালাল হারাম মিক্সার ইনকাম থাকে সে যদি আমার নিকটতম আত্নীয়ও হয় তাদের বাড়িতে আমি খাওয়া দাওয়া করি না।আমার পেটের মধ্যে হারাম কোন খাবার ডুকাতে রাজি না।কারন আমি নিজে এক বেলা না খেয়ে থাকিবো তবুও হারাম উপার্জন করিব না।পুরা দেহকে হারাম স্পর্শ করতে যেন না পারে সেক্ষেত্রে পচুর তাকওয়া অবলম্বন করি আলহামদুলিল্লাহ। আমি সুক্ষ্ম থেকে সুক্ষ্ম হারাম হালাল যাচাই বাচাই করে চলি। আমি কখনও মজা করে হাসি তামাসা করেও মিথ্যা বলি না আলহামদুলিল্লাহ, কারো গিবত, পরিনিন্দা সমালোচনা কুপরামর্শ দেওয়া ইত্যাদি থেকে সম্পুর্ন বিরতি থাকি। মহান রব যখন ২০১২ সালে আমাকে হেদায়েতের পথে ডাকার সূচনা তৈরি করেন ঠিক তখন থেকে আমার রব আমাকে বিভিন্ন ক্ষয় ক্ষতি বিপদ আপদ ফেতনা দিয়ে পরিক্ষা করতে থাকেন। অতঃপর ধৈর্য ধরে পরীক্ষা দিতে থাকি।আবার ২০১৬ সালে যখন হেদায়েতের পথে প্রবেশ করার তখন পরীক্ষার মাত্রা আরো দিগুন করে দেন,তখন এত পরিমান বিপদ ফেতনা ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করতে থাকে মনে হচ্ছিল আমি অন্ধ কুপের মধ্যে পড়ে গেছি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।এভাবে ২০২১ সাল পর্যন্ত চলতে থাকে অতঃপর ২০২১ আরো দ্বিগুন করে দেন, পরীক্ষা মাত্রা এত পরিমান করেন। (মহান রব যাকে ভালবাসেন তাকে সবার থেকে আলাদা করেন তিনি চান যাতে বান্দা শুধু আমাকেই ভালবাসে) ঠিক তেমনই আমাকে আমার রব আমার পুরা পরিবার থেকে বিছিন্ন করে এমন এক জায়গায় রাখলেন এবং দীর্ঘ ১৫ মাস পর্যন্ত রেখে দিলেন।অতঃপর আমাকে এমন কিছু ইলেম, আমল শিক্ষা দিয়ে বের করলেন যা আমার সুদীর্ঘ ২৮, ২৯ বছরেও তা অর্জন করতে পারি নাই। মহান রব বলেন তোমার ঈমান এনেছো এ কথা বললেই জান্নাত পেয়ে যাবে। অথচ এখন পর্যন্ত পরীক্ষা করা হল না কে আল্লাহ ও তার রাসুল কে ভালবাসেন। যখন আল্লাহ কাউকে ভালবেসে হেদায়েত দান করেন তখন তাকে বিভিন্ন ফেতনার মধ্যে পতিত করেন।আর যারা সঠিক ভাবে লড়াই করে জয়ী হয় একমাত্র তারাই টিকে থাকে। আমি খুব সাধারণ জীবন যাপন করি,দুনিয়ার মোহের প্রতি আমার কোন আকর্ষন নাই,অতিরিক্ত ভোগ বিলাশ,সম্পদের লোভ লালসা,আরাম আয়েশ, অহংকার,হিংসা,এগুলো আমি আলহামদুলিল্লাহ সবর্ত এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি,আমি দুনিয়াতে মুসাফিরের মত চলার চেষ্টা করি,দুনিয়াত একটা ধোকার সমগ্রী। আর এই ধোকার মধ্যে পড়ে চিরস্থায়ী আখেরাতকে ধ্বংস করতে চাই না। আমি ত চাই জান্নাত যেখানে চিরস্থায়ী থাকতে,আর দুনিয়াত কিছু দিনের জন্য এসেছি। আমি সবর্দা দুয়া করি হে আল্লাহ তুমি আমাকে দুনিয়ার এই ধোকার মধ্যে ফেল না,আমার চিরস্থায়ী আখেরাত যেন বরবাদ যেন না হয়,তুমি আমাকে তোমার অল্প সংখ্যক প্রিয় বান্দাদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত কর।আমি শিরক,বেদায়াদ,কুসংস্কার ইত্যাদি বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকি এগুলো সর্বত্র দূরে থাকার চেষ্টা করি।বিষেশ করে মহান রব আমাকে,বিদায়াদ,হালাল হারাম,তাওহীদ সম্পর্কে যথেষ্ট ইলেম দান করেছেন তাই আমি সেইভাবেই চলি।আমি প্রতিটি কাজে আল্লাহ কে ভয় করি। এমন কাজ আমার দ্বারা সংগঠিত না হোক যাতে করে আল্লাহ আমার প্রতি অসন্তুষ্টি হোক। আমি আলহামদুলিল্লাহ রুটিন মাফিক আমল করার চেষ্টা করি।যেমন ১।আলহামদুলিল্লাহ প্রতিটি ওয়াক্ত জামাতের সাথে নামাজ আদায় করি। (কখনো দুরপাল্লার যানবাহনে ভ্রমন হলে তখন মিস যায়)।জামাতে নামার আদায়ে আমি খুব সতর্ক থাকি জামাত কখনো মিস করি না। ২।এশরাকের নামাজ পড়ি(শিফটির ডিউটির কারনে কখনো কখনো মিস যায়) কারন এই নামাজের অনেক ফজিলত বেশির ভাগ মানুষই পড়ে না। ,আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করল এবং সূর্যোদয় পর্যন্ত আল্লাহর জিকিরে বসে থাকল; অতঃপর দুই রাকাত নামাজ আদায় করল, সে একটি পরিপূর্ণ হজ ও ওমরাহর সওয়াব পাবে। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ৫৮৬) ৩।নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত করা এক পেজ হলেও তিলাওয়াত করি আলহামদুলিল্লাহ কেননা- আল্লাহ বলেন-اِنَّمَا الْمُؤْمِنُوْنَ الَّذِیْنَ اِذَا ذُكِرَ اللهُ وَ جِلَتْ قُلُوْبُهُمْ وَ اِذَا تُلِیَتْ عَلَیْهِمْ اٰیٰتُهٗ زَادَتْهُمْ اِیْمَانًا وَّ عَلٰی رَبِّهِمْ یَتَوَكَّلُوْنَ. মুমিন তো তারাই, (যাদের সামনে) আল্লাহকে স্মরণ করা হলে তাদের হৃদয় ভীত হয়, যখন তাদের সামনে তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হয় তখন তা তাদের ঈমানের উন্নতি সাধন করে এবং তারা তাদের প্রতিপালকের উপর ভরসা করে। -সূরা আনফাল (০৮) : ০২ এছাড়াও যারা উত্তমরূপে কুরআন পড়বে তারা থাকবে অনুগত সম্মানিত ফিরিশতাদের সাথে। আর যে কুরআন পড়তে গিয়ে আটকে আটকে যায় এবং কষ্ট হয়, তার জন্য রয়েছে দ্বিগুণ সওয়াব। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ৭৯৮ ৪।নিয়মিত প্রতি ওয়াক্তে নামাজের পূর্বে মেছওয়াক করি কেননা রাসুল স বলেন,মেছওয়াকের ৭০ টির বেশি উপকারিতা রয়েছে, এর মধ্যে সর্ব নিন্ম উপকারিতা মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়,আর সবর্চ্চ ফজিলত মৃত্যুর সময় কালেমা নছিব হয়। ৫।প্রতিদিন হাদিস,তাফসির,ইসলামিক বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করি। ৬।আযানের উত্তর দেওয়া এবং দুয়া পড়স,কারন রাসুল স বলেন যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে মুয়াজ্জিন যা বলে তাই বলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (সুনানে আন-নাসাঈ)। এছাড়া, মহানবী সা. আরও বলেছেন, যখন তোমরা আযান শুনবে, এর জবাবে তোমরাও মুয়াজ্জিনের অনুরূপ বলবে। ৬।প্রস্রাব পয়খানার পর অযু করে সবর্দা পবিত্র থাকা। ৭।নিয়মিত আমলী সুরা পড়া (সুরা মুলক, ওয়াকিয়া) কারন সুরা মুলক তিলাওয়াত এ সুরা তিলাওয়াতকারীকে কবরের আজাব স্পর্শ করতে পারবে না। কবরের আজাব থেকে আল্লাহ তাকে মুক্তি দেবেন। কবরের আজাব অত্যন্ত ভয়াবহ। মানুষ ছাড়া অন্যান্য প্রাণী কবরের আজাব বুঝতে পারে, শুনতে পারে। নবীজি সা. বলেন, মানুষ দাফন করতে ভয় পাবে; নইলে আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতাম, তিনি যেন তোমাদের কবরের আজাব শোনান। সুরা ওয়াকিয়া তিলাওয়াত প্রতি রাতে যে সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করে, দারিদ্র্য কখনো তাকে স্পর্শ করবে না। ' এ জন্য এই সুরাটিকে সুরা গনি বা ধন লাভের সুরা-ও বলা হয়। হজরত আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রা.) –এর দেওয়া বর্ণনা আছে যে, 'প্রতি রাতে যে সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করে, দারিদ্র্য কখনো তাকে স্পর্শ করবে না। কখনো মজা করেও মিথ্যা বলি না,ধোকাবাজী,পতরনা,চোগলখোরি, গিবত,এগুলো থেকে দূরে থাকি এবং এই ধরনের লোককে পছন্দও করি না। ৯।অযু করে রাসুল স যে পদ্দতিতে অনুসরণ করে যে অমল করে ঘুমাতেন সেভাবে আমল করে ঘুমাই ১০।এশারের নামাজ পড়েই ঘুমিয়ে পড়ি,রাত জাগি না,অযথা সময় নষ্ট করি না।বেশি রাত জাগার অভ্যাস নাই।অনলাইনে পড়ে থাকি না এটা ইবাদতে গাফলতি করে যার কারন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি না দীর্ঘদিন যাবত। ১১। আলহামদুলিল্লাহ নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া হয়।(মাঝে মধ্যে হঠাৎ করে কিছু কারনে মিস যায়) কিয়ামুল লাইল- রাত জেগে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নামায, মুমিনের মর্যাদার সিঁড়ি। জান্নাতের যাওয়ার অন্যতম উপায়। সফলতার চাবিকাঠি। আল্লাহর একান্ত ও প্রিয় হওয়ার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনও তাহাজ্জুদ ছাড়েননি। ছুটে গেলে কাযা করতেন। নিজে আদায় করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকেও অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে উৎসাহিত করতেন। ১২।চোখের হেফাজত করা সবর্ত্র চেষ্টা করি। ১৩।নাটক সিনামা,গান বাজনা ইত্যাদি দেখা থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখি কারন এটা শয়তানের একটা ফাদ। ১৪।ছোট ছোট সমর্থনুযায়ী দুয়া পড়ি যেমন ঘরর ঢুকার বা বের হওয়ার দুয়া পোশার পড়ার দুয়া,পায়খানা প্রস্রাবের দুয়া,খাবার শুরু বা শেষের দুয়া ইত্যাদি। ১৫।নিজেকে সমস্ত পাপ থেকে হেফাজত রাখার চেষ্টা করি এবং অবসর হলেই জিহবায় জিকির রাখার চেষ্টা করি। সর্বপরি সব কাজ একজন মাত্র আল্লাহর জন্য করা যাতে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি।যার বিনিময়ে পাব জান্নাত। |
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন | প্রযোজ্য নয় |
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? | হানাফি |
নজরের হেফাজত করেন? (Required) | হ্যা |
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? | এক কথায় একজন দ্বীনের দাঈ হওয়া। |
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) | কুরআন তিলাওয়াত, ইসলামিক এবং ইসলামিক বয়ান শুনা। |
কত ওয়াক্ত নামায জামাতের সাথে আদায় করেন? (Required) | আলহামদুলিল্লাহ ৫ ওয়াক্ত যদি দূর যাত্রায় যানবাহনে থাকি তখন হয় না আর কি। |
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) | দ্বীনি পরিবেশের দ্বায়িত্ব, সংসারের খরচ বহনের দায়িত্ব, ভাইয়ের পড়াশোর দায়িত্ব, এবং বিভিন্ন পরমর্শ বা প্রধানের দায়িত্ব। |
আপনি কি ধুমপান করেন? (Required) | একদমই না |
আপনার ডিভোর্সের সময়কাল ও কারণ | আমি অবিবাহিত |
---|---|
বিবাহিত অবস্থায় আবার কেন বিয়ে করতে চাচ্ছেন ? | আমি অবিবাহিত |
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? | জ্বী রাজি |
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? | ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে শাদীর প্রধান ও মূল লক্ষ্য হলো মানব বংশের প্রজনন ধারা অব্যাহত রাখা। ২. বিয়ের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হলো নারী-পুরুষের সতীত্ব সংরক্ষণ।.লজ্জাবোধ, ২. সুগন্ধি ব্যবহার, ৩. মিসওয়াক করা, ৪. বিয়ে করা। (তিরমিযী: ১/১২৮) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও ইরশাদ করেন- তিন শ্রেণীর লোককে আল্লাহ অবশ্যই সাহায্য করবেন-১. স্বাধীন হওয়ার চুক্তিতে আবদ্ধ গোলাম, যে নিজ মুক্তিপন আদায়ের ইচ্ছা রাখে, ২. চারিত্রিক পবিত্রতা রক্ষার উদ্দেশ্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ ব্যক্তি, ৩. আল্লাহর পথে জিহাদকারী। (! কি অসাধারণ ফযীলত! মানুষ মানবিক প্রাকৃতিক চাহিদার কারণেই বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়। অথচ আমাদের প্রাণের স্পন্দন ইসলাম বলেছে বিয়ে আর্থিক সচ্ছলতার কার্যকর উপায়। কখনো বলেছে, চরিত্রিক পবিত্রতার কার্যকর মাধ্যম। আবার কখনও বলেছে দ্বীনের অর্ধেক। কখনও বা আখ্যায়িত করেছে আল্লাহর সাহায্য লাভের মাধ্যম হিসাবে। |
বিয়ের পর স্ত্রীর পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? | জ্বী আলহামদুলিল্লাহ। যদি না করতে পারি তাহলে ত আমি দাইয়ুস হিসাবে আখ্যায়িত হব আর দাইয়ুস কখনো জান্নাতে যাবে না। |
বিয়ের পর স্ত্রীকে পড়াশোনা করতে দিতে চান? | জেনারেল হলে অবশ্যই না।কওমি মাদ্রাসা হলে চিন্তা করে দেখিবো |
বিয়ের পর স্ত্রীকে চাকরী করতে দিতে চান? | ১০০% না।এটা তাদের কাজ বা দায়িত্ব নয়। |
বিয়ের পর স্ত্রীকে কোথায় নিয়ে থাকবেন? | মুলত নিজের বাড়ি পিতামাতার সাথে।তবে মাঝে মধ্যে যেখানে জব করি সেখানেও নিয়ে যাবো। |
বিয়ে উপলক্ষে আপনি বা আপনার পরিবার পাত্রীপক্ষের কাছে যৌতুক বা উপহার বা অর্থ আশা করবেন কি না? | একদমই না,১ পয়সাও না। |
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? | আর্থিক অবস্থা ও জেলা |
বিয়ের পর স্ত্রীর ভরনপোষন চালাতে পারবেন? | হ্যা |
আপনাার স্ত্রীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? | একজন কেয়ারিং হ্যাসব্যান্ডের স্ত্রীর প্রতি যেসব দায়িত্ব থাকে ঠিক সেই সব দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। |
আপনার আহলিয়ার পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? | হ্যা |
আপনি বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে কোথায় থাকবেন? | যৌথ ফ্যামিলিতে |
বয়স (Required) | ১৮-২২ |
---|---|
গাত্রবর্ণ | উজ্জ্বল শ্যামলা,শ্যামলা,ফর্সা |
নূন্যতম উচ্চতা | ৫ ফিট |
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা | এস এস সি বা সমমান,হাফেজা,কওমি মাদ্রাসায় অধ্যায়নরত |
বৈবাহিক অবস্থা | অবিবাহিতা |
জীবনসঙ্গীর পর্দা সম্পর্কে যেমনটা চান- (Required) | পরিপূর্ণ ১০০% খাস পর্দা।কারন আমি পর্দার ক্ষেত্রে আমলের ক্ষেত্রে খুবই কঠোর। |
পেশা (Required) | প্রযোজ্য না |
অর্থনৈতিক অবস্থা | মধ্যবিত্ত, নিম্মবিত্ত |
পারিবারিক অবস্থা (Required) | দ্বীনি পরিবার |
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন | দ্বীনদার পরহেজগার পরিপূর্ণ খাস পর্দাশীল।উত্তম আচার ও চরিত্রের অধিকারী। ধৈর্যশীল অল্পতেই সন্তুষ্টি, দুনিয়ার প্রতি যার কোন মোহ নাই,লোভ লালসা নাই,স্বামীর পূর্ন আনুগত্যশীল, আল্লাহর ইবাদতে কখনো গাফিলতি করবে না,অন্যের কথা শুনে সংসারে অশান্তি তৈরি করবে না,তাহাজ্জুদ গুজারী তাকওয়াবান,এবং আমি যেসব আমল করি এবং যে লিষ্টগুলা দিয়েছি অনুরুপ হতে হবে।শুধু আমলের ক্ষেত্রে কিছু কম বেশি হলে সমস্যা নাই।কিন্তু নিয়মিত করার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। বিবাহ শুধু ইহকালের জন্যই নয় বরং সেটা আখিরাতের জন্যও সীমাবদ্ধ তাই যারে তারে বিয়ে করে জীবন বরবাদ করতে রাজি না। আমি ত চাই জান্নাত তাই এমন কেউ আসুক আমার জীবনে যে আমাকে আরো জান্নাতের পথ সহজ করে দিক এবং সেও শরিক হোক,কেননা রাসুল স বলেন স্বামী স্ত্রী দ্বীনদার হলে জান্নাতেও একসাথে থাকবে। তাহলে এর চেয়ে আর কি চাই। আমার পুর্ন আনুগত্যশীল হতে হবে কেননা কোনো নারীর পক্ষে বৈধ নয় স্বামীর উপস্থিতিতে অনুমতি ব্যতীত সিয়াম রাখা এবং স্বামীর অনুমতি ব্যতীত কাউকে তার ঘরে প্রবেশাধিকার দেওয়া। রাসুল স আরো বলেন নারী তার স্বামীর ঘরের দায়িত্বশীলা এবং তাকে সে বিষয়ে জবাবদিহি করা হবে। আল্লাহ বলেন,আমার পরে যদি কাউকে সেজদা দেওয়ার হুকুম থাকত তাহলে স্ত্রীদের বলতাম স্বামীকে সেজদা করতে। তাই এমন কোন মেয়ের আশা করি না যাকে পেয়ে চিরস্থায়ী জান্নাতকে বরবাদ করে ফেলুক। একজন চরিত্রবান তাকওয়াবান নারী যে কিয়ামুল লাইল- রাত জেগে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নামায, মুমিনের মর্যাদার সিঁড়ি। জান্নাতের যাওয়ার অন্যতম উপায়। সফলতার চাবিকাঠি। আল্লাহর একান্ত ও প্রিয় হওয়ার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনও তাহাজ্জুদ ছাড়েননি। ছুটে গেলে কাযা করতেন। নিজে আদায় করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকেও অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে উৎসাহিত করতেন। যারা স্বর্ণ-রৌপ্য জমা করে এবং তা আল্লাহ্র রাস্তায় খরচ করে না, তাদেরকে কষ্টদায়ক মর্মন্তুদ আযাবের সুসংবাদ দিন।) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিন বার বললেন, ‘স্বর্ণ-রূপার বিনাশ হোক’ কথাটি সাহাবায়ে কেরামের জন্য কিছুটা ভারী মনে হল। তাই তারা জিজ্ঞেস করলেন, তাহলে আমরা কোন বস্তুকে সম্পদ হিসেবে গ্রহণ করব? তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- জিকিরকারী জবান, শোকরকারী অন্তর, এবং এমন স্ত্রী, যে তার স্বামীকে দ্বীনের কাজে সহযোগিতা করবে। -(তাফসীরে ইবনে কাসীর ২/৫৪৮ (দারুল ফিকর); মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২৩১০১, ২২৩৯২) এ প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, পার্থিব জগতটাই হল ক্ষণিক উপভোগের বস্তু। আর পার্থিব জগতের সর্বোত্তম সম্পদ (উপভোগের বস্তু) সাধ্বী নারী। -(সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১৪৬৭; মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ৬৫৬৭; সহীহ ইবনে হিববান, হাদীস : ৪০৩১) হজরত আবু উমামা রা. হতে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোনো মুমিনের জন্য আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের পর নেককার স্ত্রীর চেয়ে কল্যাণকর কিছু নেই। কারণ স্বামী তাকে আদেশ করলে সে আনুগত্য করে, তার দিকে দৃষ্টিপাত করলে সে (স্বামী) মুগ্ধ হয়। তাকে নিয়ে শপথ করলে সে তা (শপথকৃত কর্ম) পূরণ করে। স্বামীর অনুপস্থিতিতে নিজেকে (অন্যায়-অপকর্ম থেকে) এবং স্বামীর সম্পদ সংরক্ষণ করে।-(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ১৮৫৭) হজরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হল, নারীদের মধ্যে কোন নারী উত্তম। তিনি বললেন, স্বামী যাকে দেখলে আনন্দবোধ করে, যাকে আদেশ করলে আনুগত্য করে, স্ত্রীর বিষয়ে এবং সম্পদের ব্যাপারে স্বামী যা অপছন্দ করে তা থেকে বিরত থাকে।-(মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ৭৪২১; সুনানে নাসায়ী, কুবরা, হাদীস : ৮৯৬১) স্ত্রী হিসেবে একজন নেককার নারী তালাশ করা সকল পুরুষের কর্তব্য। আর প্রতিটি নারীর কর্তব্য, স্বামীকে দ্বীনের কাজে পরিপূর্ণ সহযোগিতা করা। একজন নারীর কর্তব্য হলো স্বামীকে তার দ্বীনদারির ক্ষেত্রে সহযোগিতা, স্বামীকে দ্বীনের পথে চলার গুরুত্ব বোঝানো। এই হাদিসগুলো একটু অনুভব করলেই বুঝা যায় চরিত্রবান তাকওয়াবান নারীর কত মর্যাদা। একটু ফিল করলে মনে হয় দুনিয়াটা আসলেই একটা ধোকা ছাড়া কিছুই না। সর্বপরি বলি আমি পর্দা আমল আল্লাহর ইবাদত শিরক বেদায়াদ,হালাল হারামের দিক থেকে খুবই কঠোর। যারা পরিপূর্ণ খাস পর্দা বা তাকওয়াবান হয়ে থাকার ইচ্ছা নাই,এবং কোন হারাম সম্পর্কে জড়িত ছিল বা বর্তমানে আছে,যারা চরিত্রকে প্রাধান্য না দিয়ে ধনসম্পদ ভোগবিলাস দুনিয়াকে প্রাধন্য দেন,যাদের চোগলখোরি, মিথ্যাবলা,গিবত করার অভ্যাস আছে,অহংকার আছে স্বামীর পুর্নআনুগত্য করার ইচ্ছা নাই,শশুড় শাশুড়ীকে হেল্প করতে রাজি না,ঝগড়াতে স্বভাব আছে তর্ক করার অভ্যাস আছে।তাদের যোগাযোগ না করার অনুরোধ রহিল। বিঃদ্রঃ আমরা মধ্যেবিত্ত পরিবার, পর্দার পরিবেশ তৈরি করা আছে তারপরও যদি কারো পছন্দ না হয়,সেটা আলোচনা সাফেক্ষে উন্নতি করা হবে,কারন স্ত্রীকে পর্দার পরিবেশ তৈরি করা স্বামীর জন্য ফরজ। তাই আমি হয়ত অধিক ভোগ বিলাস করাতে পারবো না,প্রয়োজনের বেশি কিছু দিতে পারবো না,তবে অধিক ভালবাসা এবং জান্নাতের পথ দেখাতে পারবো ইনশাআল্লাহ। |
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) | রাজাশাহী বিভাগের যে কোন জেলা,পাবনা জেলা হল ভাল |
পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) | ইঞ্জিনিয়ার |
---|---|
বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান | না |
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? | হ্যা |
---|---|
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? | হ্যা |
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? | হ্যা |
এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
অভিভাবকের সাথে যোগাযোগসর্বমোট ভিউ: 2273 ভিউস