male

বায়োডাটা নাম্বার

AH-106327

পাত্রের বায়োডাটা

অবিবাহিত

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বিভাগ

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বিভাগ

২০০১

উজ্জ্বল শ্যামলা

৫'৮''

৮৮ কেজি

O+

মাদ্রাসার শিক্ষক

আলহামদুলিল্লাহ ভালো


ঠিকানা
স্থায়ী ঠিকানা চন্দ্রঘোনা রাংগুনিয়া চট্টগ্রাম
বর্তমান ঠিকানা চন্দ্রঘোনা রাংগুনিয়া চট্টগ্রাম
কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) চন্দ্রঘোনা রাংগুনিয়া চট্টগ্রাম
সাধারণ তথ্য
বায়োডাটার ধরন পাত্রের বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
বর্তমান ঠিকানা চট্টগ্রাম
বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ
স্থায়ী ঠিকানা চট্টগ্রাম
বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ
জন্মসন (আসল) ২০০১
গাত্রবর্ণ উজ্জ্বল শ্যামলা
উচ্চতা ৫'৮''
ওজন ৮৮ কেজি
রক্তের গ্রুপ O+
পেশা মাদ্রাসার শিক্ষক
মাসিক আয় আলহামদুলিল্লাহ ভালো
শিক্ষাগত যোগ্যতা
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) মাদ্রাসা
আপনি কি হাফেজ? হ্যাঁ
দাওরায়ে হাদীস পাশ করেছেন? হ্যাঁ
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা হাফেজ ,,মাওলানা
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা দাখিল দিয়েছি সরকারি
IOM তথ্য
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? না
পারিবারিক তথ্য
পিতার পেশা সাবেক ইমাম বায়তুর রিদুয়ান জামে মসজিদ সৌদি আরব জেদ্দা
মাতার পেশা রাব্বাতুল বাইত
বোন কয়জন? ৪জন
ভাই কয়জন? ১জন
বোনদের সম্পর্কে তথ্য আপনার কতজন বোন আছেঃ ৪জন, ১ম বোন , বিবাহিতা (গৃহিণী), আলেমা হাসবেন্ড : মাওলানা, ইমাম আবুধাবি। ২য় বোন: বিবাহিতা ,আলেমা,( গৃহিণী ) হাসবেন্ড : হাফেজ মাওলানা , ইমাম, কাতার। পুরো পরিবার কাতার প্রবাসী। তাপর আমরা ২ ভাই ৩য় বোন: আলেমা ,অবিবাহিতা ,পেশা নিজেদের মাদ্রাসা খেদমত। ৪র্থ বোন ; হাফেজা , আলেমা পেশা নিজেদের মাদ্রাসা খেদমত।
ভাইদের সম্পর্কে তথ্য ভাই হাফেজ মাওলানা (অবিবাহিত) ২জনকে একসাথে করাবেন ইনশাআল্লাহ
চাচা মামাদের পেশা মামা ৪: সবাই প্রবাসী & আলেম চাচা ৬: ৩জন প্রবাসী & ৩জন ব্যাবসায়ী ৫জন আলেম ১ জন জেনারেল
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা উচ্চ মধ্যবিত্ত , আলহামদুলিল্লাহ সামাজিক ভাবে ও অনেক ডাক নাম আছে অনেক সম্মানিত আলহামদুলিল্লাহ
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো ১০০% দ্বীনি পরিবেশ ।
ব্যক্তিগত তথ্য
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? জ্বি
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) ছোট থেকেই আলহামদুলিল্লাহ
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? আলহামদুলিল্লাহ ১০০% মেনে চলি।
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? আলহামদুলিল্লাহ হাফেজে কোরআান
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? জুব্বা পায়জামা টুপি ,
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) নাহ
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? নাহ
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) নাহ আলহামদুলিল্লাহ ,তবে বেশি ঠান্ডা সহ্য করতে পারি না।
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) তাবলীগ
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) না
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) শিরিক
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) আল কোরআন ,,হাদিস, নবীর জীবনী।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) আল্লামা মুফতি ত্বকি উসমানি হাফিঃ, ,আরিফ বিন হাবিব হাফিঃ হাসান জামিল হাফিঃ , আরো অনেক আছেন নাম বলে শেষ করা যাবে না।
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) নাই
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন আলহামদুলিল্লাহ সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন তার উওম নেক উদ্দেশ্য নিয়ে। সেই উদেশ্য কে পরিপূর্ণ করার জন্য তার দেওয়া সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার- হেদায়েত। নিজেকে সেই নেক উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিতো করার জন্য তার সাহায্য কামনা করে যাচ্ছি। নিজের শখ, ইচ্ছা একমাত্র মহান রবের সন্তুষ্ট অর্জন করা। দুনিয়া কে খুব বেশি প্রাধান্য না দিয়ে, আমি একজন গায়রত ওলা ছেলে , যার কারনে সবার সাথে সহজে মিশি না ,অহেতুক আড্ডাবাজি ,সময় অপচয় এগুলো করি নাহ,শ্রোতের সাথে গা না মিশানোর কারণে সব সময় একা থাকতে হয় তবে আলহামদুলিল্লাহ আমি এতে অনেক খুশি কারণ তখন মালিক কে বেশি টাইম দিতে পারি,আর যার সাথে মিশি সর্বোচ্চ ইফোট দি চেষ্টা দ্বীন কে প্রাধান্য দিয়ে জীবন অতিবাহিত করার চেষ্টা করি আলহামদুলিল্লাহ । জীবনের একটাই উদ্দেশ্য জান্নত পাওয়া। একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বাকি জীবন আল্লাহ ও রাসূলের বিধান অনুযায়ী অতিবাহিত করতে চাই। আমি খুবই সাধারণ একজন মানুষ। অসাধারণ কোনকিছুই আমার মধ্যে নাই। সাধারণ জীবন যাপন করতে ও সহজ-সরলতা পছন্দ করি। সুন্দর আচরণ, নম্রতা, ভদ্রতা, পরিপাটি আমাকে আকৃষ্ট করে এবং আমিও এভাবেই চলার চেষ্টা করি । যদিও মানুষ হিসেবে আমরা কেউই ভুলের ঊর্ধ্বে নই । তবে সব ধরনের হারাম এবং অন্যায় থেকে বেঁচে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি ,একজন প্রকৃত বিশ্বস্ত, সাপোর্টেটিভ, কেয়ারফুল, ধৈর্যশীল এবং তাওয়াকুলওয়ালা লাইফপার্টনার হিসাবে পাশে পাবে ইনশাল্লাহ।
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন প্রযোজ্য নয়
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? হানাফি
নজরের হেফাজত করেন? (Required) হ্যা
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? আল্লাহ তায়ালা একমাত্র মহান রবের সন্তুষ্ট অর্জন করা। দুনিয়া কে খুব বেশি প্রাধান্য না দিয়ে,
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) কোরআন তেলাওয়াত করে
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) ,আলহামদুলিল্লা যখন যেটা আদেশ করেন সেটা পালন করি
বিয়ে সংক্রান্ত তথ্য
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? হা
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? কেন বিয়ে করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কিঃ বিয়ে ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ পবিত্র ইবাদত। দ্বীন পরিপূর্ণ করার জন্য । নবীর সুন্নাহ কে অনুসরণ করার জন্য এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। এছাড়াও জীবনে একজন প্রকৃত উওম জীবনসঙ্গী থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । নিজের অন্তর্কে গুনাহ মুক্ত রাখার জন্য, চক্ষু হেফাজত করার জন্য, গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য ।
বিয়ের পর স্ত্রীর পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? আলহামদুলিল্লাহ ১০০% পারবো
বিয়ের পর স্ত্রীকে পড়াশোনা করতে দিতে চান? না
বিয়ের পর স্ত্রীকে চাকরী করতে দিতে চান? নাহ ,তবে আমাদের নিজেদের মাদ্রাসা আছে সেখানে খেদমত করতে পারবে ।
বিয়ের পর স্ত্রীকে কোথায় নিয়ে থাকবেন? নিজেদের বাসায়।
বিয়ে উপলক্ষে আপনি বা আপনার পরিবার পাত্রীপক্ষের কাছে যৌতুক বা উপহার বা অর্থ আশা করবেন কি না? নাহ,
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? সবক্ষেত্রেই ছাড় দিতে রাজি আছি
বিয়ের পর স্ত্রীর ভরনপোষন চালাতে পারবেন? হ্যা
আপনাার স্ত্রীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? মহান আল্লাহর মনোনীত একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। একজন স্ত্রী যেমন স্বামী ছাড়া অপরিপূর্ণ ঠিক তেমনিভাবে একজন স্বামীও স্ত্রী ছাড়া অপরিপূর্ণ। সৃষ্টিগতভাবেই মহান আল্লাহ এই সম্পর্কটাকে একে অপরের সহায়ক এবং পরিপূরক হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, নারীরা পুরুষের অর্ধাংশ। (আবু দাউদ, তিরমিজি)। একজন স্ত্রীর কাছে স্বামীর যেমন কিছু হক বা অধিকার রয়েছে, তেমনি একজন স্বামীর কাছেও স্ত্রীর কিছু হক বা অধিকার রয়েছে। মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, পুরুষগণ নারীদের প্রতি দায়িত্বশীল, যেহেতু আল্লাহ একের ওপর অন্যকে প্রাধান্য দিয়েছেন এবং তারা তাদের সম্পদ হতে ব্যয়ও করে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩৪) স্ত্রী হলেন সহধর্মিণী, অর্ধাঙ্গিনী, সন্তানের জননী, তাই স্ত্রী সম্মানের পাত্রী। স্ত্রীর রয়েছে বহুমাত্রিক অধিকার, এবং রয়েছে কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য। যদি স্বামী ও স্ত্রী উভয়ে এবং উভয়ের পরিবার প্রত্যেকে নিজ নিজ অধিকারের সীমানা ও কর্তব্যের পরিধি জেনে তা চর্চা করে তাহলে তাদের সাংসারিক জীবন আরো অনেক বেশি সৌন্দর্যমণ্ডিত হবে। তুমি ও তোমার স্ত্রীর মাঝে জন্মগতভাবে কোনো পার্থক্য নেই। আল্লাহ্পাক হাওয়া (আ.)-কে হজরত আদম (আ.)-এর বুকের বাম পাশের হাড় থেকে সৃষ্টি করেছেন। তাই বলা হয় নারী পুরুষেরই অংশ। তোমার শরীরের যেকোনো স্থানে আঘাত লাগলে তুমি কষ্ট পাও। আঘাত যেন না লাগে, সে ব্যবস্থা কর। সে কারণে তোমার স্ত্রীর প্রতিও লক্ষ রাখবে, সে-ও তোমার শরীরের একটি অংশ। ইজাব কবুলের মাধ্যমে সে তোমার কাছে এসেছে, তুমি তোমার শরীরের সঙ্গে যেমন ব্যবহার কর, স্ত্রীর সঙ্গেও সেরূপ ব্যবহার কর। তুমি স্ত্রীর কাছ থেকে যেমন মহব্বতপূর্ণ মোলায়েম ও ভক্তিপূর্ণ কথা আশা কর, স্ত্রীর সঙ্গে তুমিও এমন কথা বল যেন তোমার কথা থেকে মহব্বত ও ভালোবাসা ঝরে পড়ে। মহান আল্লাহপাক বলেন, ‘তোমরা তাদের (স্ত্রীদের) সঙ্গে উত্তম আচরণ করো। আর যদি তাকে তোমার অপছন্দও হয়, তবুও তুমি যা অপছন্দ করছ হয়তো আল্লাহ তাতে সীমাহীন কল্যাণ দিয়ে দেবেন। (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৯)। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, কোনো মুমিন পুরুষ মুমিন নারীর ওপর রাগান্বিত হবে না। কেননা যদি তার কোনো কাজ খারাপ মনে হয়, তাহলে তার এমন গুণও থাকবে, যার জন্য সে তার ওপর সন্তুষ্ট হতে পারবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৪৬৯)। অন্য এক হাদিসে এসেছে, তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক ভালো মানুষ তারাই, যারা তাদের স্ত্রীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করে। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১১৬২)। অন্যত্র রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরুষদের নির্দেশ দিয়েছেন যে, তুমি যখন খাবে, তাকেও খাওয়াবে এবং তুমি যখন পরিধান করবে, তাকেও পরাবে। তার চেহারায় কখনো প্রহার করবে না। তার সঙ্গে অসদাচরণ করবে না। (আবু দাউদ, হাদিস : ২১৪২, মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৮৫০১)। স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্য : সুখকর দাম্পত্য জীবন, সুশৃঙ্খল পরিবার, পরার্থপরতায় ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ স্বামী-স্ত্রীর বন্ধন অটুট রাখার স্বার্থে ইসলাম জীবনসঙ্গী স্বামীর ওপর কিছু অধিকার আরোপ করেছে। গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এখানে প্রদত্ত হলো। ১. দেনমোহর দেওয়া। স্বামীর জন্য স্ত্রীর দেনমোহর পরিশোধ করা ফরজ। এর প্রাপ্য স্ত্রী নিজে। তার পিতা-মাতা কিংবা অন্য কারো জন্য এই হক নয়। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআন মাজীদে বলেন, তোমরা প্রফুল্ল চিত্তে স্ত্রীদের মোহরানা দিয়ে দাও। (সুরা : নিসা, আয়াত : ৪)। ২. বাসস্থানের ব্যবস্থা করা : নিরাপদ বাসস্থান বা নিরাপদ আবাসন। অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রীকে থাকার জন্য এমন একটি ঘর বা কক্ষ দেবেন, যে ঘর বা কক্ষে স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া (স্বামী ব্যতীত) কেউই প্রবেশ করতে না পারে। এমনকি স্বামীর মা-বাবা, ভাই-বোনও না। স্ত্রীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষার স্বার্থে প্রয়োজনে এই ঘরে বা কক্ষে তিনি তালাচাবিও ব্যবহার করতে পারেন। স্ত্রীর ব্যক্তিগত বা গোপনীয় বিষয়ে স্বামী ছাড়া কেউ নাক গলাতে পারবেন না। স্ত্রীর ট্রাঙ্ক ও আলমারি স্বামী ছাড়া কেউ দেখতে পারবেন না। স্ত্রীর চলাফেরা বা আচার-আচরণ শ্বশুর-শাশুড়ির অপছন্দ হলে তাকে আলাদা বাড়ি বা ঘর করে দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে স্ত্রীর ব্যবহূত কাপড়চোপড় ধুয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাও স্বামীকেই করতে হবে এবং স্ত্রীর ফুটফরমায়েশ ধরার জন্য একজন কাজের লোকও রাখবেন স্বামী (কিতাবুন নিকাহ)। ৩. স্ত্রীর ভরণ-পোষণের ব্যবস্থা করা। সামর্থ্য ও প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী স্ত্রীর ভরণ-পোষণ করা স্বামীর কর্তব্য। স্বামীর সাধ্য ও স্ত্রীর চাহিদার ভিত্তিতে এ ভরণ-পোষণ কম বেশি হতে পারে। অনুরূপভাবে সময় ও স্থানভেদে এর মাঝে তারতম্য হতে পারে। মহান আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, বিত্তশালী স্বীয় বিত্তানুযায়ী ব্যয় করবে। আর যে সীমিত সম্পদের মালিক সে আল্লাহ প্রদত্ত সীমিত সম্পদ থেকেই ব্যয় করবে। আল্লাহ যাকে যে পরিমাণ দিয়েছেন, তারচেয়ে বেশি ব্যয় করার আদেশ কাউকে প্রদান করেন না (সুরা : তালাক, আয়াত : ৭)। ৪. স্ত্রীর প্রতি স্নেহশীল ও দয়ালু থাকতে হবে : স্ত্রীর প্রতি রূঢ় আচরণ করা যাবে না। তার সহনীয় ভুলসমূহকে ক্ষমা করে ধৈর্যধারণ করা। স্বামী হিসেবে সবার জানা উচিত, নারীরা মর্যাদার সম্ভাব্য সবকটি আসনে অধিষ্ঠিত হলেও, পরিপূর্ণরূপে সংশোধিত হওয়া সম্ভব নয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমরা নারীদের ব্যাপারে কল্যাণকামী হও। কারণ, তারা পাঁজরের হাড় দ্বারা সৃষ্ট। পাঁজরের ওপরের হাড়টি সবচেয়ে বেশি বাঁকা। (যে হাড় দিয়ে নারীদের সৃষ্টি করা হয়েছে)। তুমি একে সোজা করতে চাইলে, ভেঙে ফেলবে। আবার এ অবস্থায় রেখে দিলে, বাঁকা হয়েই থাকবে। তাই তোমরা তাদের কল্যাণকামী হও এবং তাদের ব্যাপারে সৎ-উপদেশ গ্রহণ কর।’ (সহিহ বুখারি)। ৫. স্ত্রীর প্রতি যত্নশীল ও সতর্ক হওয়া : হাতে ধরে ধরে তাদেরকে হেফাজত ও সুপথে পরিচালিত করা। কারণ, তারা সৃষ্টিগতভাবে দুর্বল, স্বামীর যেকোনো উদাসীনতায় নিজেরাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে, অপরকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ কারণে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীর ফিতনা থেকে খুব যত্নসহকারে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেছেন, আমার অবর্তমানে পুরুষদের জন্য নারীদের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর কোনো ফিতনা রেখে আসিনি। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৪৭০৬)। ৬. স্ত্রীর প্রতি আত্মমর্যাদাশীল হওয়া : স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে আত্মম্ভরিতার প্রতি লক্ষ্য করে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমরা সা’আদ এর আবেগ ও আত্মসম্মানবোধ দেখে আশ্চর্যান্বিত হচ্ছো। আমি তার চেয়ে বেশি আত্মসম্মানবোধ করি, আবার আল্লাহ আমার চেয়ে বেশি অহমিকা সম্পন্ন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ২৭৫৫)। শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন, যার মাঝে আত্মমর্যাদাবোধ নেই সে দাইয়ুছ (অসতী নারীর স্বামী, যে নিজ স্ত্রীর অপকর্ম সহ্য করে)। হাদিসে এসেছে : ‘দাইয়ুছ জান্নাতে প্রবেশ করবে না। (দারামি : ৩৩৯৭)। দাইয়ুছ শব্দটি আরবি। শাব্দিক অর্থ হলো : অসতী, বেহায়া, বেশরম, নির্লজ্জ, বিবেকহীন, মূর্খ, আত্মমর্যাদাহীন ইত্যাদি। আর পারিভাষিক অর্থ হলা : যে ব্যক্তি তার স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যের জিনা-ব্যভিচার ও অশ্লীল কাজকর্ম সে ভালো মনে করে গ্রহণ করে অথবা প্রতিবাদ না করে চুপ থাকে।
আপনার আহলিয়ার পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? হ্যা
আপনি বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে কোথায় থাকবেন? যৌথ ফ্যামিলিতে
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
বয়স (Required) ১৫ -- ২১
গাত্রবর্ণ উজ্জ্বল শ্যামলা, ফর্সা , উজ্জ্বল ফর্সা
নূন্যতম উচ্চতা ৫"
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা কওমি মাদ্রাসা থেকে আলেমা / মেশকাত , হাফেজা হলে কিতাব খানা পড়তেছেন এই রকম হলে হবে, সরকারি হলে: চট্টগ্রাম ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে আলিম , আমাদের পরিবারের সবাই হাফেজ আলেম তাই মাদ্রাসা পড়ুয়া হলে আমাদের জন্য ভালো হবে।
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
পেশা (Required) লাগবে নাহ
অর্থনৈতিক অবস্থা শরিয়তের কুফু মিল্লে হবে।
পারিবারিক অবস্থা (Required) মধ্যেবিত্ত/ উচ্চ মধ্যবিত্ত
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন জীবনসঙ্গীর যেসব বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী প্রত্যাশা করেন সেসব বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করুনঃ একজন প্রকৃত দ্বীনদার মানুষ চাই যিনি আল্লাহ সুবহানাতাআলা কে ভালোবেসে অর্ধেক দ্বীন পূরণ করবেন। যিনি স্ট্রিকলি ইসলাম মানবেন এবং প্রকৃতপক্ষেই দ্বীনদার। যিনি ফরজ এবং সুন্নাহ আহকাম হুকুম মেনে চলেন, আকিদা, তাওহীদ, তাকওয়া, শিরক এবং বিদাত নিয়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখে। সাদাসিধা জীবনযাপনে অভ্যস্ত একজন দ্বীনের কাজে সাহায্যকারী জীবনসঙ্গী খুজছিলাম । যার মধ্যে দুনিয়াবি কোন চাহিদা থাকবে না । সর্বদা আখেরাতমুখী হবে, সুখে-দুখে পাশে থাকবে । অল্পতেই তুষ্ট থাকবে এবং যা আছে তা নিয়ে শুকরিয়া করবে । বুদ্ধিমতী, ধৈর্যশীল, হাসিখুশি চঞ্চল দায়িত্বশীল কথায় ভারসাম্য রাখা । উত্তম চরিত্রের অধিকারী হতে হবে । অবশ্যই দ্বীন পালনে সচেষ্ট থাকতে হবে । দ্বীনের ব্যাপারে কোন ছাড় দেবে না কঠোর হবে এবং একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সবকিছু করতে পারার মানসিকতা থাকবে । মূলত তাওয়াক্কুলওয়ালা তাকওয়াবান নারী, দ্বীন পালনে একজন সহযোগী ও সহ যোদ্ধা হবে আশা করি । যে সবকিছুর জন্য আল্লাহর উপর তাওয়াককুল করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট ! আমি চাই আল্লাহ আমকে এমন জীবন সঙ্গী দান করুক যে শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সবকিছু করবে । যার প্রতি মহান আল্লাহ সন্তুষ্ট থাকে তার কোন কিছুই অপূর্ণ থাকে না । আল্লাহ সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ । আমরা একে অপরের জন্য কমফোর্ট জোন হতে চাই । একে অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল, দায়িত্বশী, শ্রদ্ধাশীল, একে অন্যের মতামতের পার্থক্যকে সম্মান করে । সবশেষে, যে তার সঙ্গীর প্রকৃত গুরুত্ব বুঝে এবং যার উপর আমি বিশ্বাস করতে পারি নিঃসন্দেহে মৃত্যু পর্যন্ত । আমি বিশ্বাস করি একে অপরের প্রতি আনুগত্য, শ্রদ্ধা, ভক্তি, সম্মান, পারস্পরিক বোঝাপড়া গড়ে তুলতে পারে একটি সুখী দাম্পত্য জীবন । আমি শুধুমাত্র আমার স্ত্রীকেই চাচ্ছি না, আমি আমার স্ত্রীর মাধ্যমে আমার প্রজন্মের একজন উত্তম মা'কেও চাচ্ছি । যার কাছ থেকে একটা প্রজন্ম সব সময় দুনিয়া ও আখেরাতের পজেটিভ চিন্তাধারা নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে। আমি পূর্ণ তাওয়াককুল রাখি আমার প্রতিপালক এর প্রতি যিনি আমার মতো নগন্য অধম বান্দাকে উওম সেরা জীবনসঙ্গী দান করবেন ।
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) জেলাঃ চট্টগ্রাম । এই লোকেশন হলে আমার জন্য ভালো হবে: রাংগুনিয়া ,রাস্তার মাথা ,চট্টগ্রাম শহর,রাউজান,হাটহাজারী,মদুনঘাট, অন্য জেলার কিন্তু শহরে থাকেন এই রকম ও হবে।
অন্যান্য তথ্য
পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) বর্তমান নিজেদের মাদ্রাসা খেদমত আছি সাথে কিছু ব্যাবসা ও আছে আলহামদুলিল্লাহ
বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান না
কর্তৃপক্ষের জিজ্ঞাসা
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? হ্যা
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? হ্যা
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? হ্যা
যোগাযোগ

এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।

অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ

সর্বমোট ভিউ: 104 ভিউস