প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? |
জি আলহা'মদুলিল্লাহ |
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) |
আলহামদুলিল্লাহ ৩-৪ বছর যাবত নিয়মিত পড়া হয়, ছোটবেলায়ও নামাজ পড়তাম কিন্তু রেগুলার পড়া হতো না |
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? |
আলহামদুলিল্লাহ , সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। কিন্তু মাঝে মাঝে অনিচ্ছা বশত সামনে পড়ে যায় ,আল্লাহুম্মাগফিরলী। এ বিষয়টির জন্য আমি অন্তর থেকে ভীষণভাবে অনুতপ্ত সুতরাং কিছু করার থাকেনা । তবে ফিউচারে এমন পরিবেশ আশা করি যেখানে নন মাহরাম দ্বারা আমাকে আর কষ্ট পেতে হবে না। ইনশাআল্লাহ |
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? |
জি আলহামদুলিল্লাহ , কিন্তু তাজবিদ সহকারে আরো সুন্দরভাবে সহীহ শুদ্ধ করে কুরআন শেখার নিয়ত আছে।ইনশাআল্লাহ |
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? |
আলহামদুলিল্লাহ কালো বোরকা, হাত মোজা, পা মোজা , নিকাব সহ বের হয়, চোখের পর্দারও মাঝে মাঝে করা হয় |
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) |
প্রযোজ্য নয় |
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? |
জি না |
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) |
পূর্বে ছিলনা কিন্তু এখন এলার্জি আছে,এছাড়া আমার জানামতে আর কোনো রোগ নেই। এর বাহিরে হয়তো থাকতেও পারে ,সেটা আল্লাহ ভালো জানেন |
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) |
জি না |
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) |
জি না |
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) |
যদি কেউ কবর যিয়ারতের উদ্দেশ্যে মাজারে যায় তাহলে এটা দোষনীয় নয় কিন্তু কেউ যদি ভ্রান্ত আকিদা বশত মাজারে শায়িত মৃত ব্যক্তির কাছে কিছু প্রার্থনা করে ,তাহলে এটা স্পষ্ট শিরকে পরিণত হবে ।কেননা মানুষের যাবতীয় চাওয়া পাওয়া একমাত্র আল্লাহ তায়ালা পূরণ করতে সম্পূর্ণ রুপে সক্ষম। একজন সৃষ্টি কখনো আরেকজন সৃষ্টির কাছে প্রার্থনা পূর্ণ করতে পারেনা সে মৃত কিংবা জীবিত হোক। |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) |
১.ওয়াজে নিসওয়ান বা মহিলাদের ওয়াজ ২.বেলা ফুরাবার আগে ৩.কোরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ ৪.মৃত্যুর আগেও হাশরের পরে৫.হায়াতের দিন ফুরালে ইত্যাদি। |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) |
১ .শায়েখ আহমাদুল্লাহ ২. আরিফ বিন হাবিব ৩. মামুনুল হক৪.মিজানুর রহমান আজহারি৪.আনিসুর রহমান আশরাফি আরো হয়তো আছে সব মনে নেই |
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) |
না |
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন |
অনলাইনে নিজের সম্পর্কে লেখার মতো কোনো যোগ্যতাই আমার নেই। কিন্তু রব যেভাবে নিজ রহমতের চাদর দ্বারা আবৃত করে হেদায়েতের পথ দেখিয়েছেন সেই দ্বীনে ফেরার কিছু কথা এখানে উল্লেখ করতে পারি। জানিনা আদৌ কতটুকু হেদায়েতের উপর আছি ।আমি যখন অষ্টম শ্রেণীতে পড়ি তখন সময়টা ছিল ২০২০ সাল। আমি ওয়াজে নিসওয়ান বা মহিলাদের ওয়াজ নামক একটা বই ক্রয় করি। এই বইটা আমার হেদায়েত পাথেয় স্বরুপ। জানিনা কতটুকু হেদায়েতের পথে আছি। কিন্তু পূর্বে প্রধান শিক্ষক আমাকে তিনটা ইসলামিক বই উপহার দিয়েছিলেন। বইগুলো হয়তো আমি পড়েছি কিন্তু উপলব্ধি করিনি।আলহামদুলিল্লাহ ওয়াজে নিসওয়ান বইটা পড়ে আমি বুঝতে পারি যে এই দুনিয়াটা ভোগের জায়গা নয় পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে একদিন আমাকে চলে যেতে হবে। তারপর থেকেই একটু একটু করে হেদায়েতের রশ্মি আকড়ে ধরা । এরপর থেকে আমি নামাজের অভ্যস্ত হতে শুরু করলাম কোরআনে সময় দিতে শুরু করলাম।যদিও ছোটবেলায় নামাজ পড়তাম কিন্তু রেগুলার না, আবার কোরআন তেলাওয়াত করতাম বিশুদ্ধ না। তারপর আমি সর্বপ্রথম পা মোজা পরা শুরু করলাম। আলহামদুলিল্লাহ, আমি এর আগে থেকেই শালীনতা বজায় রেখে বিদ্যালয়ে যেতাম। কখনো ছেলেদের সাথে কথা বলতাম না। তারপর থেকে শুরু জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করে দ্বীন পালনের জন্য ব্যাপক লড়াই। কারণ আমাদের ক্লাসে কেউই পর্দা করতে অভ্যস্ত ছিলনা , সেজন্য সবার মাঝে পর্দা করার ব্যাপারে ইতস্তত বোধ করতাম। এছাড়া আমাদের স্কুলে ছেলে মেয়ে উভয় একসাথে মিলে ক্লাস করার কারণে পর্দার বিষয়টা সচরাচর ছিলনা। তো সব মিলিয়ে পর্দার বিষয়টা আমার জন্য তুলনামূলক ভাবে একটু কষ্টকর ছিল ।যখনআমি ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও পর্দা করতে পারতাম না তখন খুব মাদ্রাসায় পড়তে ইচ্ছা করত। আলহামদুলিল্লাহ তখনও নিজের সাধ্যনুযায়ী সর্বোচ্চ চেষ্টা করতাম পর্দা করার। তখন আমার মনে একটা ইচ্ছা জাগ্রত হতো আমি যদি কোরআনের হাফেজা হতে পারতাম ।তারপর থেকে জেনারেল লাইনে পড়াশোনার আগ্রহ কমিয়ে দিতে শুরু করলাম। পর্দার জন্য স্কুলে যেতে ইচ্ছা করত না। একপর্যায়ে বাংলা পড়াশোনা প্রায় বাদ দিয়ে দেয়। তখন শুধু মনে হতো আমি যদি কোরআনের হাফেজা হতে পারতাম ।তারপর আমার ইচ্ছার কথা বাসায় বলি তখন সবাই আমাকে বলে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে তারপর মাদ্রাসায় যেও আমি প্রথমে পরীক্ষা দিতে রাজি ছিলাম না। পরবর্তীতে আমার আব্বু আমাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করানোর প্রতিশ্রুতি দেয় তখন আমি রাজি হয়। তারপরও আমি থেমে থাকেনি, আলহামদুলিল্লাহ তারপর আমি একজনের কাছে এক পাড়া কোরআন মুখস্থ করি । যদিও তখন তাজবিদ ভালভাবে জানা ছিলনা । আর তা ভালভাবে ইয়াদও হয়ছিলনা। আমার জীবনে খুব ইচ্ছা ছিল সুরা রহমান, মুলক, ইয়াসিন মুখস্থ করা আলহামদুলিল্লাহ মুখস্থ করেছি । কিন্তু তাজবিদ শুদ্ধ হয়নি ।এজন্য সুরা ইয়াসিন ভালো ইয়াদে নেই। ssc পরীক্ষা দেওয়ার পর অনেক ঝড় অতিক্রম করে মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার তৌফিক মহান আল্লাহ দিয়েছিলেন কিন্তু আর্থিক সংকটের কারণে মাদ্রাসার মুহতামিমা আপা হিফয খানায় ভর্তি না নিয়ে জামাত খানায় নিয়েছিল ।কারণ মাদ্রাসায় আমি তিনটি ক্লাস
করার পাশাপাশি শিক্ষকতার করতাম এজন্য আমার বেতন লাগত না হিফয খানায় পড়লে বেতন লাগত। আর্থিক সংকটের পাশাপাশি বাড়িতে সমস্যার কারণে দুই মাস মাদ্রাসায় থাকার পর বাসায় এসে আবার কলেজে ভর্তি হয় ।তারপর আল্লাহর কাছে দোআ করতে থাকি আল্লাহ যেন দ্বীন শিক্ষার জন্য ব্যবস্থা করে দেন। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ (iom )এর মাধ্যমে ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আমি দ্বীনি কোনো আলোচনা ছাড়া সচরাচর মানুষের সাথে কম মিশতে পছন্দ করি। একাকীত্ব আমার খুব প্রিয় একা থাকতে আমার খুব ভালো লাগে। আমরা যেহেতু গ্রামে থাকি তাই আমাদের বাসায় সবসময় একটু বেশি মানুষ থাকে । আলহামদুলিল্লাহ দ্বীনি বিষয় ছাড়া দুনিয়াবি কথার মজলিশে বসা হয়না। গিবত, পরনিন্দা মিথ্যা এগুলো এভয়েড করার চেষ্টা করি। চাচাতো ভাইদের সাথে অহেতুক কোনো কথা বলা হয়না । জরুরত হলে পর্দার আড়াল থেকে। মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন যখন প্রথম আমাকে দ্বিনের সঠিক বুঝ দান করেন ,তখন আমি মনে করতাম শুধু নিজে আমল করলেই বুঝি আল্লাহর জান্নাত পাওয়া যাবে । কিন্তু যখন নামাজের সময় হতো তখন শুধু একটা কথায় মনে হতো সকলে নামাজ আদায় না করে কাজে ব্যস্ত থাকতেন কেন? তখন মনে হত সবাই যদি দ্বীন পরিপূর্ণ ভাবে পালন করত। কিন্তু তখন বুঝতাম না যে তাদের মাঝে দাওয়াতি কাজ করা দরকার! আমার খুব ইচ্ছা আমি নিজে কোরআন সহিহ শুদ্ধভাবে শিখে অন্যদের শেখানো ।যেন তারা অন্তত নামাজে শুদ্ধ তেলাওয়াত করতে পারেন। পরিবারের হক আদায়ে ও গোনাহ থেকে বেঁচে থাকতে চেষ্টা করি।আমি সাধারণ জীবনযাপন করতে পছন্দ করি । উচ্চবিলাসী জীবন আমার পছন্দ নয় । সবসময় সাধারণ থাকতে পছন্দ করি । বিলাসপ্রিয় জীবন আমার খুবই অপছন্দ। প্রয়োজন পূরণ ব্যতীত অধিক ব্যয় পছন্দ না। কারণ অপচায়কারি শয়তানের ভাই। নিজেকে সবসময় গুছিয়ে রাখতে পছন্দ করি । ঝগড়া - বিবাদ থেকে সবসময় সময় দূরে থাকার চেষ্টা করি ,এসব বিষয়ে আমি অনেক ভয় পায়। কেউ অন্যায়ভাবে কোনো কথা বললে জবাব দিতে পারিনা। কোনো উত্তর প্রদানের আগেই চোখের কোনায় পানি জমা হয়ে যায়। কেউ আমাকে কোনো কষ্ট দিলে আমি সম্মুক্ষে কিছু বলতে পারিনা কিন্তু যখন একা থাকি তখন কথা গুলো ভেবে মনে মনে অনেক কষ্ট পায়। আসলে আমি নিজের সম্পর্কে অল্পকথায় গুছিয়ে লিখতে পারিনা । আফওয়ান,, |
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন |
প্রযোজ্য নয় |
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? |
হানাফি |
নজরের হেফাজত করেন? (Required) |
হ্যা |
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? |
প্রথমত দ্বীনের একজন দায়ী হওয়া। উম্মতে মুহাম্মদির জন্য ব্যাপক পরিমাণে দ্বীনি ফিকিরের চিন্তা অন্তরে জারি রাখা। কোনো বিশেষ মেহনতে যুক্ত থাকা। এজন্য নিজে সম্পূর্ণরূপে দ্বীন শিখতে চাই ইনশাআল্লাহ, যেন এই উম্মতে মুহাম্মদিকে ধরে ধরে জাহান্নামে থেকে জান্নাতের পথে অনুগামী করতে পারি । এছাড়া দ্বীনি বিষয়ে আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হলো সম্পূর্ণ কোরআন সিনায় নিয়ে কবরে যাওয়া। কোরআনের একজন হাফেজা হওয়া আমার জীবনে সবচেয়ে বড় স্বপ্ন। এছাড়া কোরআন অনুবাদ করে , তাফসির করে পড়ার খুবই ইচ্ছা আছে।নিজে সহিহ শুদ্ধ ভাবে কোরআন শিখে অন্যদের শিখানো। iom এ পড়াশোনা করা। অর্থাৎ মৃত্যু পর্যন্ত নিজের পড়াশোনার জন্য অথবা Iom এর মুকাররিরা হয়ে খেদমতে যুক্ত থাকার মাধ্যমে যেকোন উছিলায় আমি Iom এর সাথে সংযুক্ত থাকতে চাই ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ যদি রহমত করেন জীবনে যত বাধা বিপত্তি আসুক না কেন Iom এর সাথে লেগে থাকার একটা দৃঢ় প্রতিজ্ঞা আছে। আমি আগে মনে করতাম শুধু নিজে আমল করলেই হবে অন্যকে দাওয়াত দিতে হবেনা । আলহামদুলিল্লাহ এখন সম্পূর্ণ রুপে উপলব্ধি করি অন্যকে অবশ্যই অবশ্যই দাওয়াত দিতে হবে। কেননা আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে পাঠিয়েছেন দায়ি জাতি হিসেবে। আর আমরা যদি আমাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করি তাহলে আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে। শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতি কাজ করার পরিকল্পনা আছে। নিজে কোনো দ্বীনি পরিবেশ পায়নি এজন্য খুব ইচ্ছা আমার মাধ্যমে আমি যেন দ্বীনি পরিবার গঠন করতে পারি। কোরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা। যতটুকু মনে আছে এখানে লিখছি। |
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) |
আলহা আলহামদুলিল্লাহ ,অবসর সময়ে নাশিদ শোনা হয় , ইসলামিক গজল বিভিন্ন ক্বারীদের তেলাওয়াত ও শোনা হয় , কেননা আমার খুব ইচ্ছা ক্বারীদের মতো মধুর সুরে বিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত করা । এছাড়া ইসলামিক সংগীত শিখতে আমার বেশি ভালো লাগে। ইসলামিক বই পড়তেও ভালো লাগে কিন্তু সবসময় পড়া হয়না,ইসলামিক লেকচারও শোনা হয় । |
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) |
আলহামদুলিল্লাহ, ফ্যামিলির বড় মেয়ে হিসেবে বেশিরভাগ দ্বায়িত্ব আমাকেই পালন করতে হয়। ছোট তিন ভাইবোনের লেখাপড়াসহ যাবতীয় বিষয় খেয়াল রাখা। এছাড়া সংসারের সকল কার্যক্রম বেশিরভাগ সময় আমাকেই দেখাশোনা করতে হয়। ঘরবাড়ি গুছিয়ে রাখা , পূর্বে রেগুলার রান্না করতাম এখন মাঝে মাঝে করা হয় তবে বাসায় আত্মীয়-স্বজন আসলে রান্নাবান্না যাবতীয় কাজ আমাকেই করতে হয়। |
নারী-পুরুষ সমঅধীকার বিষয়টাকে আপনি কিভাবে দেখেন? (Required) |
ইসলামে নারীদের অনেক সম্মানিত করা হয়েছে ।১৪০০বছর আগে জাহিলিয়াতের যুগে নারীদেরকে জীবন্ত পুতে রাখা হতো ,এছাড়া নারীদের আপমানীত, লাঞ্ছিত হতে হত।নারীদেরকে অপহরণ করা হতো । এক কথায় জাহিলিয়াত যুগে নারীদের কোনো আত্নসম্মান ছিলনা। কিন্তু এই নারীকেই আল্লাহ রব্বুল আলামিন ওই জালিলিয়াত যুগে সবচেয়ে সম্মানিত করেন।কিন্তু আমরা নারীরা এই আধুনিকতার যুগে এসে নারী- পুরুষের সমান অধিকার খুজতেছি। বলা বাহুল্য ইসলাম যেখানে নারীদেরকে ১৪০০বছর আগে পুরুষের চেয়ে বে শি সম্মানিত করেছে সেখানে নারী- পুরুষের সমঅধিকার বিষয়টা কিভাবে আসে? হে আল্লাহ আপনি আমাদের সবাইকে দ্বীনেফ সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন |