male

বায়োডাটা নাম্বার

AH-108407

পাত্রের বায়োডাটা

অবিবাহিত

রংপুর

রংপুর বিভাগ

রংপুর

রংপুর বিভাগ

১৯৯৬

ফর্সা

৫'১১''

৬৬ কেজি

B+

ছাত্র/ছাত্রী

আলহামদুলিল্লাহ আ'লা ওয়া ফি কুল্লি হাল, তবে মাঝে মাঝে আয় কম হয়, কাজ বেশি করলে ইনকাম বেশি হয় কিন্তু খুব বেশি পরিশ্রম করতে চাইনা যতটুকু করা যায় আলহামদুলিল্লাহ।


ঠিকানা
স্থায়ী ঠিকানা Pirgacha, Rangpur Bangladesh
বর্তমান ঠিকানা পরিবার স্থায়ী ঠিকানায় আছেন, আমি পড়াশোনার উদ্দ্যেশ্যে বর্তমানে ফিনল্যান্ডে অবস্থান করছি আলহামদুলিল্লাহ
কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) রংপুর সদরে। পড়াশোনার উদ্দ্যেশ্যে স্বপরিবারে ২০০৬ সাল থেকেই রংপুর সদরে থাকা হয়, এরপর ২০২০ এ বাবা মা গ্রামের বাড়িতে চলে যান।
সাধারণ তথ্য
বায়োডাটার ধরন পাত্রের বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
বর্তমান ঠিকানা রংপুর
বিভাগ রংপুর বিভাগ
স্থায়ী ঠিকানা রংপুর
বিভাগ রংপুর বিভাগ
জন্মসন (আসল) ১৯৯৬
গাত্রবর্ণ ফর্সা
উচ্চতা ৫'১১''
ওজন ৬৬ কেজি
রক্তের গ্রুপ B+
পেশা ছাত্র/ছাত্রী
মাসিক আয় আলহামদুলিল্লাহ আ'লা ওয়া ফি কুল্লি হাল, তবে মাঝে মাঝে আয় কম হয়, কাজ বেশি করলে ইনকাম বেশি হয় কিন্তু খুব বেশি পরিশ্রম করতে চাইনা যতটুকু করা যায় আলহামদুলিল্লাহ।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) জেনারেল
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল A+
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ বিজ্ঞান বিভাগ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন ২০১৫
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমানের বিভাগ বিজ্ঞান বিভাগ
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান ফলাফল A+
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাসের সন ২০১৭
স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা Energy technology
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম Vaasa University of Applied Sciences, Finland
পাসের সন 2027
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা Bachelor
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা Tianjin University , China Business & Chinese Language 2018-2023 আমি ২০১৮ তে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে চায়নাতে যাই এবং সেখানে চায়নিজ ভার্সনে ব্যাচেলর করছিলাম; সাবজেক্ট ছিলো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং। চায়নিজ ভার্সনের জন্য আমাকে ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে বদলে বিজনেস এ নিতে হয়েছিলো, কারণ ব্যবসা রিলেটেড চাইনিজ তুলনামূলক সহজ ছিল। ২০২০ এ করোনা পরিস্থিতির জন্য বাংলাদেশে ফিরে আসতে হয়েছিলো এবং অনলাইনে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া অনেক কঠিন হয়ে গিয়েছিলো। তাই মাঝখানে এক বছর বিরতি নিয়েছিলাম। সবমিলিয়ে, আমি ডিগ্রিটা শেষ করতে পারিনি। তিন বছর শেষ করেছিলাম। ওই পরিস্থিতিতে, ২০২২ এ এসেও চায়না ছাত্রদের ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কিছুই ঘোষণা করেনি। তাই, আর অপেক্ষা না করে অন্য দেশে আবার ব্যাচেলর করার সিদ্ধান্ত নিই বাবা মায়ের সঙ্গে পরামর্শ করে। ইতালি এবং ফিনল্যান্ডে চেষ্টা করেছিলাম এবং আলহামদুলিল্লাহ, দুটো দেশ থেকেই অফার লেটার পাই। কিন্তু ফিনল্যান্ড বেছে নিই এবং টিউশন ফি দিয়ে দেই, এম্বাসি ফেইস করতে আগেই ভার্সিটির টিউশন ফি দিয়ে দিতে হয়। সব কিছুর পর, এইদিকে চায়না ঘোষণা দেয় যে তারা শিক্ষার্থীদের ফিরিয়ে নেবে, কিন্তু আমি এরই মধ্যে মনস্থির করে ফেলেছিলাম আর টিউশন ফি নন-রিফান্ডেবল ছিলো , তাই আর পেছনে ফিরে তাকাইনি এবং ফিনল্যান্ডে চলে এসেছি। আলহামদুলিল্লাহ, ইতোমধ্যে ৩ সেমিস্টার শেষ করেছি এখানে। তবে সত্যি বলতে দ্বীনের প্রতি ভালবাসা বেড়ে যাচ্ছে দিন দিন আর দুনিয়াবি শিক্ষার প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে, আর সেই সাথে সহশিক্ষার প্রতি অপছন্দ বাড়ছে অর্থাৎ ছেলেমেয়ে একসাথে পড়াশোনা। আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারি। ভবিষ্যতে আমার চাকরি করার ইচ্ছে নেই। অবশ্যই ব্যবসা করব ইন শা আল্লাহ। ইসলামে ব্যবসার গুরুত্ব অনেক অনেক বেশি আল্লাহু আকবার। -নানা বিষয়ে অনেক সর্ট কোর্স করেছি, করছি, স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর জন্য। -সালাত শুদ্ধিকরন, অর্থসহ কুরআন, তাজবিদ কোর্স সহ বিভিন্ন ইসলামিক কোর্স করেছি এবং ভবিষ্যতেও করার নিয়ত আছে। ১/ Zad Academy তে ৪ সেমিস্টার বিশিষ্ট অনলাইন কোর্স শেষ হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। ২/ IOM- এ সামা'আত কোর্স শেষ। ৩/ এছাড়াও কুরআন কে কুরআনের ভাষায় আরো গভীর ভাবে জানতে,বুঝতে ও শিখতে আরবি ভাষা শিখছি আলহামদুলিল্লাহ। ৪/ IOM এ আলিম কোর্স করার নিয়ত করেছি। আল্লাহ সহজ করবেন ইন শা আল্লাহ বি ইদনিল্লাহ।
IOM তথ্য
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? হ্যা
পারিবারিক তথ্য
পিতার পেশা অবসরপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য পরিদর্শক, পীরগাছা। বর্তমানে আমাদের গ্রামেই ছোট পরিসরে ব্যবসা করছেন (হার্ডওয়্যার সামগ্রী, স্যানিটারি, রড, সিমেন্ট ইত্যাদি)।
মাতার পেশা রব্বাতুল বাইত
বোন কয়জন? ১জন
ভাই কয়জন? ভাই নেই
বোনদের সম্পর্কে তথ্য আমার বড় বোন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। তিনি বিবাহিত এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে দুই সন্তানের মা—আলহামদুলিল্লাহ। একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম হিসেবে ইসলামের বিধান মেনে জীবনযাপন করছেন। দ্বীন নিয়ে পড়াশুনা চালিয়ে যাচ্ছেন, নিজে হিফজ করছেন এবং অন্যদেরও করাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। দ্বীনের পিছনেই অধিক সময় ব্যয় করেন। জীবনের সব ব্যস্ততার মাঝেও তিনি যেভাবে দ্বীনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন, সেটা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। আল্লাহ তাকে আরও তাওফিক দিন, তার মাধ্যমে আরও মানুষ ইসলামের পথে আসুক—আমিন!
চাচা মামাদের পেশা বড় চাচা রংপুরে সেরিকালচারে জব করতেন, এখন অবসরে আছেন তারপর আমার বাবা ৩য় চাচা প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ৪র্থ চাচা কান্দির হাট স্কুল এ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল ৫ম চাচা পল্লী বিদ্যুৎ সহকারী জেনারেল ম্যানেজার বড় মামা মৃত ২য় মামা কৃষি কাজের সাথে জড়িত ৩য় মামা সমাজসেবক ৪র্থ মামা কৃষি কাজের সাথে জড়িত ৫ম মামা মৃত ৬ষ্ঠ মামা স্কুল শিক্ষক
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাদের আর্থিকভাবে সচ্ছল রেখেছেন এবং সমাজে সম্মানিত করেছেন। গ্রামের সবাই আমার বাবাকে চিনেন তার ন্যায়পরায়ণতা ও ভালো কাজের জন্য । গ্রামে আমাদের নিজস্ব ৩ তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট এক তলা বাড়ি রয়েছে (কুফুর উদ্দ্যেশ্যে বললাম) আলহামদুলিল্লাহ আ'লা ওয়া ফি কুল্লি হাল। আমার বাবা অবসরপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য পরিদর্শক। বর্তমানে তিনি ব্যবসা করছেন (হার্ডওয়্যার সামগ্রী, স্যানিটারি, রড, সিমেন্ট ইত্যাদি), যদিও আমি তাকে বলি এসব না করে বাসাতেই থাকতে এবং রেস্ট নিতে। এছাড়াও আমাদের ধান ভাঙ্গা মেশিন, মরিচ হলুদ গুড়ো করা মেশিন রয়েছে, কিছু দোকান ভাড়া দেয়া আছে। কিছু আবাদি জমি আছে যেগুলোতে অন্যদের মাধ্যমে ধান চাষ করা হয়, আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। এছাড়াও আমি পরিবারের প্রতি আমার দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট এবং যথাসাধ্য সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করছি, আলহামদুলিল্লাহ। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন: "তুমি যা খরচ করো এবং এর দ্বারা তুমি আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করো, এমনকি তোমার স্ত্রীর মুখে যে খাবার তুলে দাও, তাও তোমার জন্য সদকা।" (বুখারি, ৫৬)। আমাদের পরিবারের শান্তি ও কল্যাণের জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার ওপর পূর্ণ নির্ভরশীল কারণ তিনিই সর্বোত্তম রিজিকদাতা ও উত্তম পরিকল্পনাকারী। আল্লাহ তাআলা আমাদের সব অবস্থাকে কল্যাণময় করুন, আমিন।
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তাআলার অশেষ অনুগ্রহে আমাদের পরিবার ইসলামের সুন্নাহ মোতাবেক জীবনযাপন করার চেষ্টা করে আসছে। আমার সম্মানিত বাবা-মা দীর্ঘ ২০ বছর ধরে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করছেন । তাঁরা উভয়েই দ্বীনের ব্যাপারে অত্যন্ত আগ্রহী এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সর্বদা সচেষ্ট। তাঁদের এই পথে চলা আরও সহজ হয়েছে আমার বোনের কারণে, যিনি ২০১৬ সাল থেকে দ্বীনের পথে চলা শুরু করেন এবং পরিপূর্ণভাবে একজন দ্বীনদার মুসলিম হিসেবে জীবনযাপন করছেন। তিনি আমাদের সব বিষয়ে সঠিক জ্ঞান ও তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছেন এবং এখনো করেন, যা আমার দ্বীনের পথে আসতে অনেক বেশি সাহায্য করেছে আলহামদুলিল্লাহ। দু'আ, যিকির, নফল ইবাদত, সদকা, সুন্নাহ অনুযায়ী জীবনযাপনসহ অন্যান্য ভালো কাজে আমাদের সবাইকে উৎসাহিত করেন। আমি এবং আমার বোন মাহরাম-গায়র মাহরামের সীমারেখা মেনে চলার ব্যাপারে সচেতন। তবে আমার বাবা-মা এই বিষয়ে কিছুটা দুর্বলতা থাকলেও, আমার মা পর্দার প্রতি বিশেষভাবে যত্নশীল এবং পর্দার নিয়ম মেনে চলাফেরা করেন। আল্লাহ আমাদের আরও দৃঢ়ভাবে দ্বীনের ওপর প্রতিষ্ঠিত রাখুন এবং জান্নাতের পথে অগ্রসর হওয়ার তাওফিক দিন। আমার আহলিয়াকে পর্দা নিয়ে সামান্য চিন্তা করতে হবেনা ইন শা আল্লাহ। নান-মাহরাম এর আনাগোনা নেই। বাসায় শুধু বাবা মা-ই থাকেন। বাড়িতে পরিপূর্ণ পর্দার ব্যবস্থা আছে আলহামদুলিল্লাহ। এছাড়া আআত্মীয়স্বজন সবাই পর্দা সম্পর্কে জানেন।তাই কোনো সমস্যা হবেনা। ইন শা আল্লাহ তা'আলা
ব্যক্তিগত তথ্য
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? হ্যাঁ
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) ২০০৯ থেকে পরছি তবে ইমানি দুর্বলতার কারণে ছাড়া পরত।২০২৩ থেকে মিস হয়না আলহামদুলিল্লাহ।
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? জি, আল্লাহ সহজ করেছেন।
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? জি শুদ্ধভাবে পারি, তবে তাজবিদ কোর্স এখনো চলমান আছে। ইন শা আল্লাহ খুব শীঘ্রই পরিপূর্ণভাবে তিলওয়াত করতে পারব।
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? সাধারন পোষাকই পরি(শার্ট, টি-শার্ট,প্যান্ট), সুন্নাতি লেবাসে চলা হয়না, আর ফিনল্যান্ড শীতপ্রধান দেশ হওয়ায় প্রায় সবসময়ই জ্যাকেট পরা হয়। তবে নিয়ত করেছি দেশে গেলে পাঞ্জাবি এবং জুব্বা পড়ব ইন শা আল্লাহ।
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) ইসলামী রাজনৈতিক দর্শন আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ওপর প্রতিষ্ঠিত, যেখানে আইন ও শাসন কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী পরিচালিত হবে। ন্যায়বিচার, শূরা (পরামর্শমূলক শাসন), জবাবদিহিতা ও জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা ইসলামী রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য। নেতৃত্ব আমানত হিসেবে গণ্য হয়, যা যোগ্য ও ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তির হাতে থাকা উচিত। অন্যায়, দুর্নীতি ও জুলুম ইসলাম কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে। মূলত, ইসলাম শান্তি, সুবিচার ও কল্যাণমুখী শাসনব্যবস্থাকে উৎসাহিত করে।
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? না
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) না, তবে চশমা ব্যবহার করি (-১.২৫/ -১.০০)
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) না
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) না
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) মাজারে গিয়ে মৃত ব্যক্তির উদ্দেশ্যে দু'আ করা বা পূজা করা আল্লাহর একত্ব (তাওহীদ) বিরোধী এবং এটি শিরকে আকবার হিসেবে গণ্য হয়।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) কুরআন থেকে নেয়া জীবনের পাঠ , লা তাহযান, সীরাহ- রেইনড্রপস ইত্যাদি। আহলিয়ার বই পড়ার ইচ্ছে থাকতে হবে, এই প্রত্যাশাই করি। বই হাদিয়া দিতে পছন্দ করি অনেক।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) আসিম আল হাকিম, আলি হামমুদা, আখি আইমান, ওয়াহাজ তারিন, মোহামেদ হবলস, শাইখ আহমাদুল্লাহ, খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক চৌধুরী প্রমুখ
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন আমার শখের মধ্যে অনেক কিছুই আছে, তবে সবচেয়ে বড় শখ হলো কুরআনের গভীর অর্থ ও তাফসীর শেখা, কারণ কুরআন আল্লাহর সর্বোত্তম ভাষায় নাযিল হওয়া এক অমূল্য গ্রন্থ, যা জীবনের প্রতিটি দিককে নির্দেশনা দেয়। আল্লাহর নাযিল করা আইন ও নির্দেশনার বাইরে আমাদের জীবন পরিচালিত হওয়া সম্ভব নয়। তাই অর্থ সহ কুরআন নামের কোর্স করছি অনলাইনে একটি মাদ্রাসায়(IOM)আলহামদুলিল্লাহ। সালাত এবং নফল ইবাদত আমার জীবনযাত্রার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সালাত কেবল আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যম নয়, এটি মানুষের আত্মিক উন্নতির জন্য একটি অপরিহার্য উপায়। নফল ইবাদত, যিকির-আযকার ও দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করি। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "তোমরা আল্লাহর যিকিরে মশগুল হও, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।" (সহীহ বুখারি) আমি সাধারণ ও পরিমিত জীবনযাপন পছন্দ করি। ইসলামে বিলাসিতা ও অপচয়কে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, "তোমরা অপচয় করো না। নিশ্চয়ই তিনি অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।" (সূরা আল-আনআম, ৬:১৪১) শহুরে জীবনের চেয়ে গ্রাম্য জীবনে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি, তবে শহরের জীবনও খারাপ নয়। আমার স্বপ্ন একটি ইসলামী পরিবার গড়ে তোলার, যেখানে আমার সন্তানরা (যদি আল্লাহ দান করেন) ধার্মিক ও দ্বীনী শিক্ষায় সমৃদ্ধ হবে ইন শা আল্লাহ। এছাড়াও মানুষকে সাহায্য করতে ভালবাসি শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং উত্তম প্রতিদানের আশায়, দান সাদাকা করতে পছন্দ করি। সামর্থ্য থাকলে, সুযোগ এলে বা পেলে সেটা মিস করিনা বা করতে চাইনা। বিশেষ দিনগুলোতে আরও বেশি করে করি আলহামদুলিল্লাহ। ধূমপান, মদ্যপান এবং যেকোনো ধরণের নেশা আমার অপছন্দ,রাজনীতিতে আমার কোন আগ্রহ নেই, অবশ্যই ইসলামী রাজনীতি, খেলাফত কে সমর্থন করি। আমার ইচ্ছা আল্লাহর দেওয়া রিজিক দিয়ে আমার মা-বাবাকে আমার সাথে রেখে আমৃত্যু তাদের সেবা যত্ন করা ইন শা আল্লাহ, আল্লাহ যেন আমাকে এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত না করেন। আর হ্যাঁ , আমি আমার স্ত্রীকে তার যথাযথ অধিকার প্রদানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ , এই বিষয়ে কোন চিন্তা নেই। এছাড়াও অবসর সময়ে ইসলামী বক্তৃতা, ইসলামী বিভিন্ন ইতিহাস ও নাশিদ শুনতে পছন্দ করি এবং ইসলামিক বই পড়তে ভাল লাগে।বন্ধুদের সাথে ইসলামি কথা বার্তা বলতে পছন্দ করি। নবীর সুন্নাহ হিসেবে সুগন্ধী ব্যবহার করতে খুব বেশি পছন্দ করি আলহামদুলিল্লাহ। অপছন্দের তালিকায় রাগ বা বদমেজাজ টাকে সবার উপরে রাখি, গীবত করা অবশ্যই অপছন্দের। আমি নরম স্বভাবের মানুষ, কারো প্রতি রাগ , হিংসা বা জুলুম করিনা। সব খানে সব পরিস্থিতি মানিয়ে নিতে পারি আলহামদুলিল্লাহ। নিজের ইচ্ছা বা পছন্দের থেকে অন্যদের পছন্দ বা ইচ্ছাকে আগে প্রাধান্য দেই, অল্পতেই সন্তষ্ট হয়ে যাই, মন খারাপ হলে আল্লাহর কাছে দোয়া করি। প্রতিটি মুহুর্তে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার সাথেই কথা বলি আল্লাহু আকবার। খুবই সাধারন ভাবে চলাফেরা করি,বিলাসিতা নেই বললেই চলে। প্রয়োজনের বেশি কিছুই করিনা বা করতে মন চায়না। সবসময় মুখে হাসি থাকে যা আমার নবীজির ছিল। গোছানো পরিপাটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে ভাল লাগে। আমি যখন থেকে বুঝতে শিখেছি তখন থেকেই আমার স্বপ্ন একটাই বাবা মা কে যেভাবেই হোক শেষ জীবন পর্যন্ত সর্বোচ্চ সুখ দেয়া। এখনো এটাই আমার টার্গেট। অন্যদের মত ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার কোন সংকল্প কখনো করিনি, স্বপ্ন আছে স্ব পরিবারে মক্কা মদিনা যাওয়া, আল্লাহর কাছে খুব করে চাই, ইন শা আল্লাহ একদিন পুরন হবে। এছাড়াও দ্বীনের জন্য কাজ করা এবং অনেক অনেক কাজ করার নিয়ত করেছি আল্লাহ চাইলে সেগুলোও পুরন হবে।সর্বপরি শেষ জীবন পর্যন্ত আল্লাহর পথে কাজ করে যেতে চাই জান্নাত লাভের আশায় ইন শা আল্লাহ।আমার দ্বীনের জ্ঞান খুবই সামান্য আলহামদুলিল্লাহ। আর এর জন্যই আল্লাহর কাছে এমন একজন মানুষ চাই যে আমাকে সবসময় দ্বীনের জ্ঞান চর্চায় সাহায্য করবেন এবং সর্বাবস্থায় আল্লাহর উপর ভরসা করবেন। যত কম খরচে পারা যায় এবং সুন্নাহ শরীয়াহ অনুযায়ী বিবাহ সম্পন্ন করতে চাই। সুন্নাহর বাইরে কোনো কাজ বিয়েতে হবেনা ইন শা আল্লাহ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "সর্বোত্তম বিবাহ হলো যে বিবাহে সবচেয়ে কম ব্যয় হয়।" (সুনান ইবনে মাজাহ) অর্থাৎ যে বিয়েতে যত খরচ কম সেই বিয়েতে ততই বরকত বেশি, যেটা থেকে আমি কোনোভাবেই বঞ্ছিত হতে চাইনা। তাই বিয়েতে কোনো অনুষ্ঠান না করার জন্য আমার আহলিয়াকেও বলছি। যদি সামাজিকতাকে প্রাধান্য দিতে চান তাহলে আমি সেই মানুষ নই। আল্লাহুম্মাগফিরলী ইনশাআল্লাহ, আমি বিয়ের সময়ই সামর্থ অনুযায়ী মোহরানা পরিশোধ করতে চাই।
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন প্রযোজ্য নয়
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? সালাফি[আহলে হাদিস]
নজরের হেফাজত করেন? (Required) হ্যা
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? দ্বীনের জন্য কাজ করা এবং অনেক অনেক কাজ করার নিয়ত করেছি আল্লাহ চাইলে সেগুলো পুরন হবে। সর্বপরি শেষ জীবন পর্যন্ত আল্লাহর পথে কাজ করে যেতে চাই জান্নাত লাভের আশায় ইন শা আল্লাহ।
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) ইসলামিক বই, পডকাস্ট, লেকচার এবং নাশিদ শুনি অবসর সময়ে।কুরআন হাদিস নিয়ে পড়াশোনা করি আলহামদুলিল্লাহ।
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) বাড়িতে থাকা হয়না তবে থাকলে বাবা মা কে চেষ্টা করি সব কাজে সাহায্য করার।পাশাপাশি আলহামদুলিল্লাহ সকল ধরনের রান্না করতে পারি।বর্তমানে সংসারের দায়িত্বগুলো বাবার পরে আমার কাধেই।বাড়ির খরচে আমি অনেকটাই কনট্রিবিউট করতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আমাকে উসিলা করেছেন বাবা মায়ের সব ধরনের শখ পুরনের জন্য। তাদের খেদমতের জন্য যা যা করা দরকার তাই তাই করছি সামর্থ্য অনুযায়ী।
বিয়ে সংক্রান্ত তথ্য
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? জি রাজি
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? অবশ্যই দ্বীনের অর্ধেক পূর্ণ করার জন্য। এটি ইসলামের একটি সুন্নাহ এবং মানবজীবনের একটি অপরিহার্য অংশ, যা আমাদের জীবনকে অধিক বরকতময় করে। বিয়ে দৃষ্টিকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং লজ্জাস্থানের হিফাজত করে।আর যে ব্যক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে যেন সিয়াম পালন করে। কারণ সিয়াম তার জন্য ঢালস্বরূপ।" (সহীহ বুখারি) সামনের জীবনে চলতে একজনকে প্রয়োজন যার সাথে সব শেয়ার করতে পারব, যে হবে আমার শান্তির জায়গা, চক্ষুশীতলকারী, যার মাধ্যমে মেন্টাল সাপোর্ট পাব ইন শা আল্লাহ। ইসলামে বিয়েকে একটি পবিত্র বন্ধন হিসেবে গণ্য করা হয়। এটি দুটি মানুষকে একসাথে আনার এবং তাদের জীবনকে সুন্দর ও পূর্ণ করার একটি উপায়। যা স্বামী-স্ত্রীকে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, সম্মান ও সহানুভূতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
বিয়ের পর স্ত্রীর পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? জি অবশ্যই, পর্দার ক্ষেত্রে কোনো প্রকার ছাড় নেই। আর পর্দার জন্য যা যা প্রয়োজন সব সাপোর্ট পাবেন ইন শা আল্লাহ। আর আমার বাড়িতে পর্দার ব্যপারে কোনো ধরনের সমস্যা হবেনা ওয়াল্লাহি। হাত মোজা পা মোজা সহ ইসলামের নির্দেশিত পর্দার বিধান মানতে হবে। তবে এমন কিছু পরিধান করা যাবেনা যা মানুষকে আকৃষ্ট করে, অর্থাৎ জাকজমকপূর্ন কালারফুল কোনো পোশাক নয়। আমি আল্লাহর রহমতে পর্দার বিধান সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, একজন মুসলিম পুরুষ হিসেবে আমি সবসময় আমার স্ত্রীর পর্দার সহায়তা করব এবং এমন পরিবেশ তৈরি করব, যাতে তিনি ইসলামের নির্দেশনা অনুযায়ী জীবনযাপন করতে পারেন। এই দেশে পর্দা নিয়ে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না ইন শা আল্লাহ। বর্তমান যুগ অনুযায়ী আমি মনে করি কন্ঠের পর্দা করাটাও জরুরী সেই সাথে নামের পর্দা। নামের পর্দা অর্থাৎ মেয়েদের নাম নিয়েও মানুষের এখন ফ্যান্টাসি কাজ করে নাউযুবিল্লাহ। ওয়াল্লাহি আমার আহলিয়াকে পর্দার সর্বোচ্চ পর্যায়ের ব্যবস্থা করে দেব ইন শা আল্লাহ তা য়ালা।
বিয়ের পর স্ত্রীকে পড়াশোনা করতে দিতে চান? যদি চান তবে করতে পারবেন, পারিপার্শ্বিক অবস্থার উপর কিছুটা নির্ভর করছে। কারন বিয়ের পরেই তাকে ফিনল্যান্ডে নিয়ে আসব ইন শা আল্লাহ।
বিয়ের পর স্ত্রীকে চাকরী করতে দিতে চান? না। তবে ঘরে বসে ফ্রিল্যন্সিং টাইপ কিছু করতে চাইলে সেক্ষেত্রে ভেবে দেখব, দুজনে পরামর্শ করে যদি সেটা ইসলামিক দিক থেকে সহিহ হয় তাহলে ইন শা আল্লাহ
বিয়ের পর স্ত্রীকে কোথায় নিয়ে থাকবেন? ফিনল্যান্ডে নিয়ে আসব ইন শা আল্লাহ, তবে এখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের ইচ্ছে নেই, দেশে চলে যেতে চাই কারন এখানে নিজের বাচ্চাদের বড় করতে চাইনা। আর বাবা মায়ের খেদমত থেকে নিজেকে বঞ্চিত করতে চাইনা। তাই আয়ের অন্য কোনো ব্যবস্থা করতে পারলেই হয়তো দেশে চলে যাব, সেক্ষেত্রে স্ত্রী অবশ্যই আমার সাথে, আমার বাবা মায়ের সাথে নিজস্ব বাড়িতে থাকবেন ইন শা আল্লাহ।
বিয়ে উপলক্ষে আপনি বা আপনার পরিবার পাত্রীপক্ষের কাছে যৌতুক বা উপহার বা অর্থ আশা করবেন কি না? আমি এবং আমার পরিবার একটি সুতাও নিতে চাইনা, অনেক সময় দেখি মেয়ে পক্ষ ছেলের জন্য অনেক কিছু কিনে পাঠিয়ে দেয়, যদি এমনি অথবা বিয়ে উপলক্ষ্যে শপিং ও করে দিতে চায় সেটাও চাইনা এতে করে সুন্নাহ এর বরখেলাফ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বলে মনে করি। তাই কোন ধরনের উপহার আশা করছি না। সুন্নাহর বাইরে না যেতে সবসময় চেষ্টা করি, আল্লাহ সহজ করুন। সামাজিক কোনো নিয়ম মানতে চাইনা যেটা ইসলামে নেই। আল্লাহ যদি সামর্থ্য দেন তবে চেষ্টা থাকবে পাত্রীপক্ষকে সাহায্য করার যাতে করে তাদের ওপর কোনো জুলুম না হয়। আল্লাহ কবুল করুন
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? সবক্ষেত্রেই ছাড় দিতে রাজি আছি
বিয়ের পর স্ত্রীর ভরনপোষন চালাতে পারবেন? হ্যা
আপনাার স্ত্রীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? আমি আমার স্ত্রীর প্রতি সবসময় ভালোবাসা এবং সম্মান প্রদর্শন করব ইন শা আল্লাহ। তার প্রতি এমন আচরণ করব, যেন সে নিজেকে সর্বদা মর্যাদাপূর্ণ এবং নিরাপদ অনুভব করে। নবী করিম (স.) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে উত্তম সেই ব্যক্তি, যে তার পরিবারের জন্য উত্তম।” আমি চেষ্টা করব, তার অনুভূতি বুঝতে এবং প্রতিটি পরিস্থিতিতে তাকে সঠিক সহায়তা করতে। আমি জানি, ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা সম্পর্কের মজবুত ভিত্তি। আমি স্ত্রীর প্রতিটি চাহিদা পূরণের জন্য সচেষ্ট থাকব। তার খাবার, পোশাক, এবং বাসস্থানের সব দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করব। অর্থের দিক থেকে তাকে কখনো কষ্ট পেতে দেব না। পাশাপাশি, তাকে ইসলামের শিক্ষা এবং নীতির বিষয়ে উৎসাহিত করব। আমি চাই, আমরা একসঙ্গে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য কাজ করি এবং আখিরাতের সুন্দর জীবন গড়ে তুলি। আমি সবসময় স্ত্রীর সঙ্গে ন্যায্য ও সদয় আচরণ করব। আমি তার কোনো অধিকার লঙ্ঘন করব না এবং তাকে কোনোভাবে অবহেলা করব না। যদি কোনো বিষয়ে তার মতামত বা চাহিদা আলাদা হয়, আমি তার কথার প্রতি মনোযোগ দিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব। ঘরের কাজেও আমি তাকে যথাসম্ভব সাহায্য করব, যাতে আমাদের সম্পর্ক আরও ভালো হয় এবং সংসারজীবন সুখময় হয়ে ওঠে। সবশেষে, আমি দৃঢ়ভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে, আমি কঠোরতা বা বিরক্তির পরিবর্তে ধৈর্যশীলতা, উদারতা, এবং ক্ষমার মাধ্যমে সংসারে শান্তি প্রতিষ্ঠা করব। আমি জানি, দাম্পত্য জীবনে বোঝাপড়া আর একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমি প্রতিটি পদক্ষেপে আমার স্ত্রীর পাশে থাকব এবং আমাদের সম্পর্ককে গভীর ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের ভিত্তিতে গড়ে তুলব ইন শা আল্লাহ বি ইদনিল্লাহ।
আপনার আহলিয়ার পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? হ্যা
আপনি বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে কোথায় থাকবেন? যৌথ ফ্যামিলিতে
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
বয়স (Required) ১৮-২৮
গাত্রবর্ণ উজ্জ্বল শ্যামলা, ফর্সা, উজ্জ্বল ফর্সা
নূন্যতম উচ্চতা ৫ ফিট
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
পেশা (Required) শিক্ষার্থী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আলেমা, হাফেজা
অর্থনৈতিক অবস্থা মধ্যবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত
পারিবারিক অবস্থা (Required) অবশ্যই দ্বীনি পরিবার হতে হবে অথবা দ্বীনের পথে আছেন এমন।
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَٰجِنَا وَذُرِّيَّـٰتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍۢ وَٱجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا হে আমাদের রাব! আমাদের জন্য এমন স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করুন যারা আমাদের জন্য নয়ন প্রীতিকর এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্য আদর্শ স্বরূপ করুন[সূরা আল-ফুরকান,২৫:৭৪] প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আমি চেষ্টা করি এই দু'আ টি পড়ার। অর্থাৎ আমি এমন একজনকে চাই যে হবে আমার চক্ষু শীতলকারী। যাকে দেখে আমার আল্লাহর কথা মনে পরবে, যাকে দেখে আমার মন খুশি হবে। যে আমার জীবনে আনন্দ ও প্রশান্তি এনে দিবে। যে হবে একজন আদর্শ মা, পরিবারের সুখ ও শান্তির উৎস। যে কুরআন এবং সুন্নাহ এর আলোকে জীবন চালাবে, পর্দার ব্যপারে অনেক কঠোর হবে, নামাজের ব্যপারে সর্বদা সচেতন। যে আমার কথা শুনবে,বিভিন্ন কাজে, বিপদে আপদে সমর্থন ও সান্ত্বনা দিবে। নিজের প্রতি যত্নবান,পাশাপাশি আমার পরিবার পরিজন এবং আমার প্রতি যত্নবান হবে। অবশ্যই তাকে ধৈর্যশীল হতে হবে, অর্থাৎ জীবনের সুখ-দুঃখ, উত্থান-পতনে ধৈর্য ধারণ করা এবং সব পরিস্থিতিতে আল্লাহর উপর ভরসা রাখা, বদমেজাজি, কারণে অকারণে রাগ হওয়া যাবেনা। স্ত্রীর মিষ্টি কথা, ভদ্র ব্যবহার,শান্ত শিষ্ট ভাব, উচু স্বরে কথা না বলা এবং স্বামীর মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া স্বামীর মনে প্রশান্তি এনে দেয়। আমার আয় উপার্জন যেটাই হোক না কেন, সকল পরিস্থিতিকে আল্লাহর ওপর ভরসা করে মেনে নেয়ার মত মন মানসিকতা থাকতে হবে। কারণ আল্লাহ বিভিন্ন ভাবে তার বান্দার পরীক্ষা নেন,এটা ভাবা যাবেনা যে আজকে এক মুঠো ভাত খেয়েছি,কালকেও খেতে পারব। আমার এবং আমাদের প্রতিটি বিষয় গোপন রাখতে হবে, অন্যের কাছে প্রকাশ করবেনা, পুর্ন বিশ্বাস এবং আস্থা রাখবে। আমাকে ভালবাসবে আল্লাহর জন্য ইন শা আল্লাহ। এই সব কিছুর উর্ধ্বে হচ্ছে ঈমান এবং তাকওয়া। একজন স্ত্রীর দৃঢ় ঈমান স্বামীর জন্য অপরিসীম শান্তির উৎস। স্ত্রীর ঈমানদারী স্বামীকে আল্লাহর স্মরণে রাখতে সাহায্য করে, যা সংসার জীবনে স্থিতিশীলতা এনে দেয়। আল্লাহভীতি সম্পন্ন স্ত্রী সর্বদা আল্লাহর বিধান মেনে চলার চেষ্টা করে। এটি স্বামীকেও আল্লাহর আনুগত্যের পথে চলতে উৎসাহিত করে, ফলে পরিবারে সুখ-শান্তি বিরাজ করে। যদিও একজন নেককার এবং পরিপূর্ণ পর্দানশীল মেয়ের কাছে এই সব কিছুই খুবই সাধারন ব্যাপার বলে আমি মনে করি । তারপরেও মনের ইচ্ছা ব্যক্ত করলাম, আল্লাহ সাহায্য করেছেন আলহামদুলিল্লাহ। স্বর্ণ, রূপা ইত্যাদি পার্থিব ভোগপণ্যের ভালবাসার ব্যাপারে আয়াত নাযিল হওয়ার পর সাহাবায়ে কেরাম রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমরা কোন সম্পদ গ্রহণ করব? তখন রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- لِسَانًا ذَاكِرًا، وَقَلْبًا شَاكِرًا، وَزَوْجَةً تُعِينُ أَحَدَكُمْ عَلَى دِينِهِ. যিকিরকারী যবান, শোকরকারী অন্তর, এবং এমন স্ত্রী, যে তার স্বামীকে দ্বীনের কাজে সহযোগিতা করবে। [মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২৩১০১, ২২৩৯২] এই হাদিস দিয়ে বোঝাতে চেয়েছি, আমি এমন একজনকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে চাই যে আমাকে দ্বীনের জ্ঞান লাভে সাহায্য করবে,উৎসাহিত করবে।কারণ আমার দ্বীনের জ্ঞান খুবই সামান্য। আমি চাই উনি আমাকে এই বিষয়ে সবসময় সাহায্য করুক। আমিন আমিন।আল্লাহ কবুল করুন। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) রংপুর বিভাগের মধ্যেই
অন্যান্য তথ্য
পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) একটি কোম্পানিতে পার্টটাইম জব করছি ,পড়াশুনার পাশাপাশি এই কাজ আলহামদুলিল্লাহ। জি আলহামদুলিল্লাহ, একদম হালাল উপার্জন , কোনো সন্দেহ নেই। এক বছরের বেশি সময় ধরে জব করছি। যা উপার্জন হয়, তা নিজের থাকা খাওয়ার জন্য ব্যয় করছি, এবং পরিবারকে দিচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ। এটার পাশাপাশি আমি একজন চাইনিজ শিক্ষক অর্থাৎ চাইনিজ ভাষা শেখাই। বাংলাদেশের যারা চায়না যেতে ইচ্ছুক তাদেরকে চাইনিজ কোর্স করিয়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ। আর এটা আমার পছন্দের পেশা। তবে এখন ব্যস্ততার কারণে আপাতত বন্ধ রেখেছি। জি আলহামদুলিল্লাহ, একদম হালাল উপার্জন , কোনো সন্দেহ নেই। এক বছরের বেশি সময় ধরে জব করছি। যা উপার্জন হয় ,তার কিছু অংশ নিজের থাকা খাওয়ার জন্য ব্যয় করি, আর বাকিটা দিয়ে আমার এবং বাবার লোন পরিশোধ করছি আলহামদুলিল্লাহ। এটার পাশাপাশি আমি একজন চাইনিজ শিক্ষক অর্থাৎ চাইনিজ ভাষা শেখাই। বাংলাদেশের যারা চায়না যেতে ইচ্ছুক তাদেরকে চাইনিজ কোর্স করিয়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ। আর এটা আমার পছন্দের পেশা। তবে এখন এই পেশা আপাতত বন্ধ রেখেছি।
বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান একটা বিষয় উল্লেখ করতে চাই- অনেকে ভাবেন অমুসলিম দেশে কিভাবে ইসলাম প্র্যাকটিস করি বা সত্যি দ্বীনের পথে আছি কিনা বা কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হয় কিনা। জ্বী আলহামদুলিল্লাহ এখানে বিশেষ করে আমি যে শহরে থাকি, ব্যক্তিগত ইবাদত ও আমলে কোনো বাধার সম্মুখীন হইনি বা হতে হয়না, বেশির ভাগ সময় নিজের রুমেই থাকি, কাজ ছাড়া বের হইনা। মাসজিদে যাওয়া হয়। আকিদা, ইবাদাত, আখলাক, মুয়ামালাত, মুয়াশারাত সবই সঠিকভাবে পালন করা যায়। তবে দাওয়াহর সুযোগ তুলনামূলক কম, যদিও নিজেদের মধ্যে যতটুকু সম্ভব করা হয় অর্থাৎ বন্ধু বড় ভাইদের মধ্যে। হালাল খাবার পাওয়া যায় শুধুমাত্র হাতে গোণা কয়েকটা শপে, বিশেষ করে বাইরে খাওয়ার সময় সাবধান থাকতে হয়। আজান সরাসরি শোনা যায় না, যা মাঝেমধ্যে মানসিক শূন্যতা তৈরি করে। শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে নামাজ ও শুক্রবারের জুমু‘আ আদায় কিছুটা কষ্টসাধ্য তবে অসম্ভব না, এখন পর্যন্ত কোনো না কোনো ভাবে ব্যবস্থা হয়ে গিয়েছে। আমি মনে করি দ্বীন মজবুত রাখার ইচ্ছা থাকলে, আলহামদুলিল্লাহ, সেটা দুনিয়ার যেকোনো জায়গাতেই সম্ভব । মুসলমানের ঈমানের পরীক্ষা সর্বত্রই হয়, আর এই বাধাগুলোই আসলে নেকি অর্জনের অন্যতম সুযোগ। আল্লাহ বলেন: "নিশ্চয়ই আল্লাহ তাদের পরীক্ষা করবেন, যারা তাঁর পথে সংগ্রাম করে" (সূরা মুহাম্মাদ ৪৭:৩১)
কর্তৃপক্ষের জিজ্ঞাসা
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? হ্যা
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? হ্যা
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? হ্যা
যোগাযোগ

এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।

অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ

সর্বমোট ভিউ: 355 ভিউস