স্থায়ী ঠিকানা | গাজীপুর রোড, ভোলা সদর। |
---|---|
বর্তমান ঠিকানা | শাহজাদপুর, গুলশান-২। |
কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) | ভোলা |
বায়োডাটার ধরন | পাত্রের বায়োডাটা |
---|---|
বৈবাহিক অবস্থা | অবিবাহিত |
বর্তমান ঠিকানা | ঢাকা |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
স্থায়ী ঠিকানা | ভোলা |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
জন্মসন (আসল) | ২০০০ |
গাত্রবর্ণ | উজ্জ্বল শ্যামলা |
উচ্চতা | ৫'৮'' |
ওজন | ৭১ কেজি |
রক্তের গ্রুপ | B+ |
পেশা | বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার |
মাসিক আয় | ২৫-৩০ হাজার |
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) | জেনারেল |
---|---|
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? | হ্যাঁ |
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল | A |
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ | বিজ্ঞান বিভাগ |
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন | ২০১৬ |
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাশ করেছেন? | হ্যাঁ |
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমানের বিভাগ | কারিগরি / ভোকেশনাল |
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান ফলাফল | A |
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাসের সন | ২০২০ |
স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা | BSc in Computer Science & Engineering. |
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম | University of Scholars. |
পাসের সন | 2024 |
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা | BSc in Engineering |
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা | Professional Software Developing at IsDB-BISEW IT Scholarship Program 2022-23 |
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? | না |
---|---|
পিতার পেশা | সরকারি চাকুরীজীবি, বিটিসিএল (১০ম গ্রেড) |
---|---|
মাতার পেশা | গৃহিনী |
বোন কয়জন? | ১জন |
ভাই কয়জন? | ১জন |
বোনদের সম্পর্কে তথ্য | বোন আমার আমার ছোট (বিবাহিত)। অনার্স ২য় বর্ষের ছাত্রী। |
ভাইদের সম্পর্কে তথ্য | ভাই সবার ছোট। এইচএসসি শেষ করে বিএসসি ইইই এর জন্য প্রিপারেশন নিচ্ছে । পড়া লেখার পাশাপাশি সরকারী অস্থায়ী প্রকল্পে কাজ করছে। |
চাচা মামাদের পেশা | চাচা ১ জন (মৃত), ঠিকাদারি করতেন। মামা ৬ জন, ১ম জন - শিক্ষক, ২য় জন - পুলিশের এসআই (মৃত), ৩য় জন - পশুর ডাক্তার, ৪র্থ জন - এনজিও তে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, ৫ম জন - সরকারি চাকুরীজিবি (তিতাস গ্যাস), ৬ষ্ঠ জন - শিক্ষক |
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা | আর্থিক ভাবে বেশ সচ্ছল, আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের বাড়িটি পৌরসভার মধ্যে, বাড়ি জমিটুকু ছাড়াও পোরসভার মধ্যে উত্তরাধিকার সূত্রে ৭-৮ শতাংশের মতো জমি ছিল কিন্তু তা এখন অন্যর দখলে রয়েছে। পরিবারের সবাই ঠান্ডা মেজাজের, সৎ, জগড়া-জাটি ও জামেলা পছন্দ করে না বিধায় তা ফিরিয়ে আনতে অনেক বিলম্ব হচ্ছে, তবে জমিটি সমঝোতার মাধ্যমে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে, আল্লাহ যদি কিসমতে রাখেন তাহলে ফিরে পাবো ইনশাল্লাহ। এছাড়াও গ্রামে ও গ্রামের বাড়িতে আমার থাকার ইচ্ছে নেই, বছরে আমার একবার যাওয়া হয়। যাতায়াতের ব্যবস্থা খারাপ (কোনো সড়ক পথ নেই), ভালো হাসপাতাল নেই (কেউ মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়লে বা অসুস্থ হলে সড়ক পথ না থাকায় দীর্ঘ নদী পথে যাতায়েত করতে হয়, এমতবস্থায় জীবন বিপন্ন হওয়ার উপক্রম হয়। যার ভুক্তভুগী হয়েছে আমার পরিবার ও আত্মীয় স্বজন।), ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই (উচ্চতর ডিগ্রির ক্ষেত্রে), এছাড়াও ভিবিন্ন কারণে গ্রামে স্থায়ীভাবে থাকার ইচ্ছে চলে গেছে। ঢাকার আসে পাশের জেলাগুলোয় স্থায়ীভাবে বসবাসের তীব্র ইচ্ছে রয়েছে। আমি ও কয়েকজন আত্মীয় মিলে একটা ফান্ড করেছি, সেখানে বছরে ১০ লক্ষ টাকা করে আমরা জমা করি, উদ্দেশ্য ঢাকার ভিতরে ও আশে পাশের প্রথমে জমি কেনা এরপর সেখানে পর্যায়ক্রমে বিল্ডিং উঠানো। জমি দেখা শুরু করেছি, ইনশাআল্লাহ জানুয়ারির মধ্যে নারায়ণগঞ্জ/সাভার/কিশোরগঞ্জ/মুন্সীগঞ্জ/গাজীপুরের মধ্যে পছন্দনুযায়ী জমি কিনে রাখবো। |
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) | আলহামদুলিল্লাহ আমার পরিবার ও পরিবারের লোকজন এলাকায় খুব সম্মানিত ও প্রশংশিত। আমদের দ্বারা কারো কখনো ক্ষতি, কথা দ্বারা কষ্ট, মানুষের সমালোচনা, কোনো অপছন্দনীয় কাজ ইত্যাদি হয়নি। এলাকার মানুষ ও আত্মীয় স্বজনের বিপদ আপদে সব সময় এগিয়ে এসেছি, তাই আমরাও যদি কোনো বিপদের সম্মুখীন হই তখন তারা ছুটে আসে। আর আমার বাবা-মা এক কথায় অসধারণ, আল্লাহর কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া এমন অসাধারণ অভিভাবক দেয়ার জন্য। আমার পরিবারের সবাই অনেক মিশুক ও সহজ-সরল। আমি আশা করি আমার জীবন সঙ্গিনী যে হবেন তিনি যদি আমার পরিবারের সদস্যদের নিজ পরিবার ভেবে চলতে পারেন তাহলে তিনি অসাধারণ একটি পরিবার পাবেন। আমার পরিবারের আমি, বাবা-মা, বোন ৫ ওয়াক্ত নামাজী। ছোট ভাই একটু ব্যাতিক্রম, ঠিক মত ৫ ওয়াক্ত নামাজ তার পড়া হয় না, পরে তো পরেনা এই অবস্থা। আমার পরিবারে মাহরাম ও নন-মাহরাম নিয়ে ধারণা থাকলেও কারোই নন-মাহরাম(দেখা না দেয়া/কথা না বলা) মেনে চলা হয় না, যদিও বাসায় নন-মাহরাম নিয়ে সমস্যা হয় না, শুদু আত্মীয়-স্বজনকে দাওয়াত দেয়া ও তাদের দাওয়াতে যাওয়ার সময় তা ভঙ্গ হয়। গ্রামের বাড়িতে বাবা-মা ও ছোট ভাই থাকে, বাবা ও ভাই কাজে দিনের লম্বা সময় বাহিরে থাকে। মা ঘরের সকল কাজ শেষ হলে কোরান পড়েন, হাদিসের বই পড়েন, ওয়াজ শুনেন, হান্ডি ক্র্যাফ্ট বানান, এক কথায় তার শুয়ে বসে থাকার ও প্রতিবেশী মহিলাদের সাথে গল্প-গুজব করার অভ্যেস নেই, আর আমাদের এলাকার মহিলারা কোনো প্রয়োজন ছাড়া কেউ কারো ঘরে যান না, কারো সাথে মিশেন না, গল্প-গুজব করেন না। ঘরের সকল কাজ মা একাই সামলান, বোনকে দিয়ে অসুস্থ হওয়া ছাড়া কোনো কাজ করান না, কারণ মা তার ঘরের সকল কাজ নিজে নিজে করাই অধিক পছন্দ করেন। সকল দিক বিবেচনা করলে পরিবারে দ্বীনি পরিবেশ মোটামুটি ভালো পর্যায়ের(১০০% এর মধ্যে ৮০%), তবে ইনশাল্লাহ পরিবারে আমার জীবনসঙ্গিনীকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো পরিপূর্ণ দ্বীনি পরিবেশে রাখার। আর জীবনসঙ্গিনীকে নিয়ে যেহেতু একসাথে ঢাকায় থাকবো, তাই আশা করি কোনো সমস্যা হবে না ইনশাল্লাহ। |
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? | হ্যা প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয়, মাঝে মাঝে ফজর কাজা হয় পরে গুম থেকে উঠে তা আদায় করি |
---|---|
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) | যেহেতু বাবা-মা নামাজী তাই ছোটকাল থেকেই কম বেশি পড়তাম, যতটুকু মনে পরছে বোধহয় ২০১৪ সল থেকে নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত পড়া শুরু হয়। |
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? | ভিবিন্ন কারণে (সামাজিক/চাকরি) নন-মাহরাম পুরোপুরি মেনে চলতে পারি না, চেষ্টা করি সম্পূর্ণরূপে মেনে চলার। |
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? | আলহামদুলিল্লাহ প্রতিদিন আমি কোরআন তেলাওয়াত করি। নিজের কাছে মনে হয় শুদ্ধভাবে তেলাওয়াত করি, বাকিটা আল্লাহ ভালো জানেন। |
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? | শার্ট, প্যান্ট, মাঝে মধ্যে পাঞ্জাবি। |
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) | ইসলামী খেলাফতে বিশ্বাসী, তথা কথিত রাজনীতি পছন্দ করি না। |
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? | মাঝে মধ্যে এনিমেটেড কার্টুন দেখি। |
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) | না। |
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) | ক্লাস ৮ থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনারিং পড়া পর্যন্ত দাওয়াত ও তাবলীগের সাথে যুক্ত ছিলাম। |
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) | না। |
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) | বর্তমান যুগের মাযারকে শির্কের কুঞ্জ বা আড্ডা বলা যেতে পারে। এমন কোন শির্ক নেই যা কোন না কোন মাযারকে কেন্দ্র করে অনুশীলিত হচ্ছে না। আহবান, ফরিয়াদ, আশ্রয়, আশা, রুকু, সিজদাহ্, বিনম্রভাবে কবরের সামনে দাঁড়ানো, তাওয়াফ, তাওবা, জবাই, মানত, আনুগত্য, ভয়, ভালোবাসা, তাওয়াক্কুল, সুপারিশ ও হিদায়াত কামনা করার মত বড় বড় শির্ক যে কোন কবরের পার্শ্বে নির্বিঘ্নে চর্চা করা হচ্ছে। এ সবের মূলে সর্বদা একটি কারণই কাজ করে চলছে। আর তা হলো: ওলী-বুযুর্গদের ব্যাপারে অমূলক বাড়াবাড়ি। এ জাতীয় বাড়াবাড়ির কারণে যেমনিভাবে ধ্বংস হয়েছে নূহ (আ.) এর উম্মতরা তেমনিভাবে ধ্বংস হয়েছে ইহুদী ও খ্রিষ্টানরা। এ কারণেই আল্লাহ্ তা’আলা ওদেরকে ধর্মীয় ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করতে পরিষ্কারভাবে নিষেধ করে দিয়েছেন। আল্লাহ্ তা’আলা বলেন: ‘‘আপনি বলে দিন: হে ইহুদী ও খ্রিষ্টানরা! তোমরা ধর্মীয় ব্যাপারে অমূলক সীমালংঘন করো না এবং ওসব লোকদের ভিত্তিহীন কল্পনার অনুসারী হয়ো না যারা অতীতে নিজেরাও পথভ্রষ্ট হয়েছে এবং আরো বহু লোককে পথভ্রষ্ট করেছে। বস্ত্ততঃ তারা সরল পথ থেকে বহু দূরে সরে গিয়েছে’’। (মায়িদাহ্ : ৭৭) |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) | আর রহিকুল মাখতুম, বেলা ফুরাবার আগে, প্যারাডক্সিকাল সাজিদ। |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) | ডঃ খন্দকার জাহাঙ্গীরুল্লাহ (রহ.), সাইখ আহমদুল্লাহ, আবু তোহা আদনান, মিজানুর রহমান আজহারী |
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) | দ্বীনি বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা করেছি। আর দুনিয়াবী যোগ্যতার মধ্যে রয়েছে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক/ভিডিও কনটেন্ট তৈরী, নেটওয়ার্কিং, ছড়া/উক্তি/শর্ট স্টোরি লেখা, রান্নবান্না করা। যেহেতু সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করছি তাই প্রতিনিয়ত ভিবিন্ন নতুন/পুরাতন টেকনোলজির যোগ্যতা অর্জন করে চলছি। |
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন | আলহামদুলিল্লাহ, আমি ছোটবেলা থেকেই ঝগড়াঝাঁটি, বিরোধ বা ঝামেলাপূর্ণ পরিস্থিতি থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পছন্দ করি। মনের শান্তি ও সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য অপ্রয়োজনীয় তর্ক-বিতর্কে কখনোই জড়াই না। কথা খুবই পরিমিত বলি, বিশেষ করে অপ্রয়োজনীয় বা নেতিবাচক কিছু একদমই বলিনা, তবে একগুঁয়ে স্বভাবের না। এরপর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আমার স্কুল ও কলেজ জীবনে অনেক হারাম প্রেম-সম্পর্কের প্রস্তাব পেয়েও আমি কখনো সেই সম্পর্কে জড়াই নাই। আল্লাহ আমার জীবনে হারাম সম্পর্কের প্রভাব পরতে দেইনি, আলহামদুলিল্লাহ। স্কুল-কলেজের, এলাকার, এমনকি নিজের বাড়ির ছোট হতে বড় মেয়েদের সাথে কথা বলিনি (ছোট থেকেই প্রচুর লজ্জা কাজ করতো মেয়েদের সাথে কথা বলা), একেবারেই যে বলিনি তা না, কথা বলার পরিমাণ খুবই নগন্য ছিল। আর এখন শুদু জব করার কারণে মেয়ে কলিগদের সাথে কথা বলতে হয় তাও খুব সামান্য, কাজের বাইরে অপ্রোজনীয় কথা একদমই বলি না। কিশোর বয়স থেকেই আমি এলাকার বন্ধুদের সাথে খেলাধুলা-আড্ডা এগুলাতে জড়াই নাই। স্কুল/প্রাইভেট পড়া থেকে বাসা, ছুটির দিনে বাসা থেকে মসজিদ পর্যন্তই ছিল আমার চলা ফেরা। পড়া-লেখা, কার্টুন দেখা, গল্পের বই পড়া, মসজিদে জোহর/আসর/এশা নামাজ শেষে তালিম করা, বিকেলে মসজিদ থেকে দাওয়াতী কাজে বের হওয়া এগুলাই ছিল আমার কিশোর বয়সের কাজ। তাই এলাকার সবাই আমাকে খুব ভালোবাসে, শ্রদ্ধা ও প্রশংসা করে, আলহামদুলিল্লাহ। বই পড়া আমার একটি প্রিয় কাজ, বিশেষ করে ইসলামিক/মোটিভেশনাল/সাহিত্য/প্রোগ্রামিং বই যা আমাকে জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে। এছাড়া নতুন কিছু শিখতে ভালোবাসি, যা আমাকে মানসিকভাবে উন্নত করে। যদি মন খুবই ভারাক্রান্ত হয়ে যায়, তখন দূরে কোথাও ঘুরতে যাই মনকে হালকা করতে। যদিও গুরাগুরি করা আমার অনেক পছন্দের একটি কাজ, বন্ধু বা পরিচিত কেও না থাকায় সেইভাবে ইচ্ছানুযায়ী গুরাগুরি করাটাও ঠিকমতো হয় না। ইনশাল্লাহ জীবনসঙ্গিনীকে নিয়ে প্রচুর গুরাগুরি করবো। আমার জীবনধারণের মূলমন্ত্র হলো ধৈর্য ধারণ করা ও অল্পে সন্তুষ্ট থাকা। আমি সবসময় চেষ্টা করি, যা আছে তাতে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে এবং যা নেই তা নিয়ে অভিযোগ না করতে। আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও তাওয়াক্কুল রেখেই আমি জীবনযাপন করার চেষ্টা করি। জীবনযাত্রায় সাদাসিধে, সরল ও নিরহঙ্কার মনোভাব পোষণ করাই আমার জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক। আমি আল্লাহকে ভয় করি এবং সর্বদা চেষ্টা করি পাপ ও গুনাহ থেকে দূরে থাকতে। আমার লক্ষ্য হলো হালাল পথে উপার্জন করা, যতই কষ্ট হোক না কেন। আমি বিশ্বাস করি, রিজিকের জন্য আল্লাহর দয়ার ওপর নির্ভরশীল থাকা উচিত। আলহামদুলিল্লাহ, দ্বীনের জ্ঞান অর্জনে আমি আগ্রহী, এবং এটি অর্জনের জন্য নিয়মিত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হলো, আল্লাহ যেন আমাকে এমন একজন পুণ্যবতী স্ত্রী দান করেন, যিনি আমাকে গভীরভাবে বিশ্বাস করবেন এবং আমাদের পারিবারিক জীবনে আখিরাতকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেবেন। আমরা দুজনেই ৫ ওয়াক্ত নামাজ, ইসলামিক বিধান এবং তাকওয়া মেনে চলার প্রতিশ্রুতি পালন করব। আমাদের সংসারে শান্তি, ভালোবাসা, এবং পারস্পরিক বিশ্বাসের পরিবেশ থাকবে, যা আমাদের আখিরাতের পথকে সহজ করে দেবে। সংক্ষেপে আমার কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করছিঃ ১. পরোপকার, অন্যের বিপদে ছুটে যাই। ২. কারো সমালোচনা, চোগলখুরি, হিংসা, জগড়া-জাটি, মিথ্যা কথা বলা, এসব থেকে দূরে থাকি। আমার কাজ ও কথা দ্বারা কেও যাতে কষ্ট না পায় তা সবসময় স্মরণে রাখি। কোনো কিছু করা ও বলার আগে অনেকবার চিন্তা করি, সঠিক মনে হলে করি ও বলি। ৩. ঠান্ডা মেজাজের, আমার মধ্যে রাগ নেই বললেই চলে। কিছু ভুলের কারণে আমার উপর কেও রাগ হলে নিজ থেকেই সেই রাগ ভাঙিয়ে দেই। ৪. মিশুক স্বভাবের, তবে নিজ থেকে আগ বাড়িয়ে কারো সাথে মিশতে পারি না(অনেক লজ্জা থাকায়). কেউ আগ বাড়িয়ে কথা বলতে আসলে মিশুক স্বভাবের হয়ে যাই। আর নিজে কথা বলার চেয়ে অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনি বেশি ও তার কথার গুরুত্ব দেই। ৫. বেহুদা কথা-বার্তা, আড্ডাবাজি, অনর্থক ঘরের বাহিরে যাওয়া, সময় অপচয় করা, এগুলো থেকে বিরত থাকি। ৬. গোছালো স্বভাবের। ঘরের সকল কাজ সামলাতে পারি (রান্না হতে সব কিছু) যেতুটকু পেরেছি নিজের সম্পর্কে যখন যা মাথায় এসেছে সংক্ষেপে লিখেছি, তাই লেখাগুলো অগোছালো হয়ে গেছে। |
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন | প্রযোজ্য নয় |
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? | হানাফি |
নজরের হেফাজত করেন? (Required) | চেষ্টা করি |
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? | আমার দ্বীনি প্ল্যন/স্বপ্ন হলো, আল্লাহ যেন আমাকে এমন একজন পুণ্যবতী স্ত্রী দান করেন, যিনি আমাকে গভীরভাবে বিশ্বাস করবেন এবং আমাদের পারিবারিক জীবনে আখিরাতকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেবেন। আমরা দুজনেই ৫ ওয়াক্ত নামাজ, ইসলামিক বিধান এবং তাকওয়া মেনে চলার প্রতিশ্রুতি পালন করব। আমাদের সংসারে শান্তি, ভালোবাসা, এবং পারস্পরিক বিশ্বাসের পরিবেশ থাকবে, যা আমাদের আখিরাতের পথকে সহজ করে দেবে। |
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) | বই পড়ি, ছড়া/উক্তি/ছোট গল্প লেখি, ঘুরতে যাই, বেশির ভাগ সময় কম্পিউটারে ডেভলপিং এর কাজ করি। |
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) | ডিপ্লোমা পড়া শুরু থেকে এই পর্যন্ত ৯ বছর আমি ব্যাচেলর থাকি। বাড়িতে বাবা ও ছোট ভাই আছেন তারাই সব ধরনের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। আমার ও ছোট ভাই বাড়িতে আর্থিক সাপোর্ট দেয়া লাগে না, বাবা যা উপার্জন করে আলহামদুল্লিহ তা অনেক যথেষ্ট হয়ে যায়। |
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? | হ্যাঁ রাজি |
---|---|
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? | বিয়ে মহান আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ নেয়ামত ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত। ঈমানের পূর্ণতার সহায়ক। যুবক-যুবতীর চরিত্র গঠনের অন্যতম উপাদান এবং তা অনেক সাওয়াবেরও বটে। আদর্শ পরিবার গঠন, মানুষের জৈবিক চাহিদা পূরণ এবং মানসিক প্রশান্তি লাভের প্রধান উপকরণ হচ্ছে বিয়ে, যা প্রত্যেক মানুষের স্বভাবজাত চাহিদা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআনে বিয়ে সম্পর্কে অনেক আয়াত নাজিল করেছেন।বিয়ে সম্পর্কিত কুরআন এর এসব আয়াত আমাদের জন্য বিয়ের ব্যপারে পথ প্রদর্শক। বিয়ে একজন নারী বা পুরুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। বিয়ে ছাড়া আমাদের জীবন আনন্দময় হওয়া বা পরিপূর্ণতা লাভ করা কঠিন। তাই মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে বিয়ে করতে উৎসাহিত করেছেন এবং বিয়ের মাধ্যমে আমরা যে প্রশান্তি লাভ করতে পারবো সে কথাও বলেছেন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কুরআন কারীমে এই প্রসঙ্গে বলেন, “আর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সঙ্গিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক স¤প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।” (সূরা রুম : আয়াত ২১) স্বামী-স্ত্রী একে অপরের পরিপূরক। একজন ব্যতীত অন্য জনের চলা কষ্টকর। আর বিষয়টিকে বুঝানোর জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন অন্যত্র বলেন, “তারা (স্ত্রীগণ) তোমাদের পোশাক এবং তোমরা (স্বামীগণ) তাদের পোশাকস্বরূপ।” (সূরা বাকারা : আয়াত ১৮৭)। |
বিয়ের পর স্ত্রীর পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? | হ্যাঁ, ইনশাল্লাহ। |
বিয়ের পর স্ত্রীকে পড়াশোনা করতে দিতে চান? | দ্বীনদারিতা রক্ষা করে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে আমার কোনো আপত্তি নেই। |
বিয়ের পর স্ত্রীকে চাকরী করতে দিতে চান? | একদমই চাই না তবে যদি তিনি করতে চায় আমার আপত্তি নেই যদি সেটি পরিপূর্ণ দ্বীনদারীতা রক্ষা করে হালাল ইনকামের উৎস হয়। বিশেষ করে মহিলা মাদ্রাসা, প্রাইমারি স্কুল অথবা এমন কোনো জব যেখানে পুরুষ কলিগ থাকবে না। |
বিয়ের পর স্ত্রীকে কোথায় নিয়ে থাকবেন? | ঢাকা তে, ইনশাআল্লাহ। |
বিয়ে উপলক্ষে আপনি বা আপনার পরিবার পাত্রীপক্ষের কাছে যৌতুক বা উপহার বা অর্থ আশা করবেন কি না? | না, শরিয়তের বিধানে যৌতুক সম্পূর্ণ হারাম ও নিষিদ্ধ এবং কবিরা গুনাহ বা মহাপাপ। শরিয়তের বিধান অনুযায়ী, যৌতুক চাওয়া ভিক্ষাবৃত্তি অপেক্ষা নিন্দনীয় ও জঘন্য ঘৃণ্য অপরাধ। |
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? | আর্থিক অবস্থা ও জেলা |
বিয়ের পর স্ত্রীর ভরনপোষন চালাতে পারবেন? | হ্যা |
আপনাার স্ত্রীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? | ১. দেনমোহর দেওয়া। স্বামীর জন্য স্ত্রীর দেনমোহর পরিশোধ করা ফরজ। এর প্রাপ্য স্ত্রী নিজে। তার পিতা-মাতা কিংবা অন্য কারো জন্য এই হক নয়। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআন মাজীদে বলেন, তোমরা প্রফুল্ল চিত্তে স্ত্রীদের মোহরানা দিয়ে দাও। (সুরা : নিসা, আয়াত : ৪)। ২. বাসস্থানের ব্যবস্থা করা : নিরাপদ বাসস্থান বা নিরাপদ আবাসন। অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রীকে থাকার জন্য এমন একটি ঘর বা কক্ষ দেবেন, যে ঘর বা কক্ষে স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া (স্বামী ব্যতীত) কেউই প্রবেশ করতে না পারে। এমনকি স্বামীর মা-বাবা, ভাই-বোনও না। ৩. স্ত্রীর ভরণ-পোষণের ব্যবস্থা করা। সামর্থ্য ও প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী স্ত্রীর ভরণ-পোষণ করা স্বামীর কর্তব্য। স্বামীর সাধ্য ও স্ত্রীর চাহিদার ভিত্তিতে এ ভরণ-পোষণ কম বেশি হতে পারে। অনুরূপভাবে সময় ও স্থানভেদে এর মাঝে তারতম্য হতে পারে। মহান আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, বিত্তশালী স্বীয় বিত্তানুযায়ী ব্যয় করবে। আর যে সীমিত সম্পদের মালিক সে আল্লাহ প্রদত্ত সীমিত সম্পদ থেকেই ব্যয় করবে। আল্লাহ যাকে যে পরিমাণ দিয়েছেন, তারচেয়ে বেশি ব্যয় করার আদেশ কাউকে প্রদান করেন না (সুরা : তালাক, আয়াত : ৭)। ৪. স্ত্রীর প্রতি স্নেহশীল ও দয়ালু থাকতে হবে : স্ত্রীর প্রতি রূঢ় আচরণ করা যাবে না। তার সহনীয় ভুলসমূহকে ক্ষমা করে ধৈর্যধারণ করা। ৫. স্ত্রীর প্রতি যত্নশীল ও সতর্ক হওয়া : হাতে ধরে ধরে তাদেরকে হেফাজত ও সুপথে পরিচালিত করা। কারণ, তারা সৃষ্টিগতভাবে দুর্বল, স্বামীর যেকোনো উদাসীনতায় নিজেরাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে, অপরকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ কারণে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীর ফিতনা থেকে খুব যত্নসহকারে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেছেন, আমার অবর্তমানে পুরুষদের জন্য নারীদের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর কোনো ফিতনা রেখে আসিনি। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৪৭০৬)। ৬. স্ত্রীর প্রতি আত্মমর্যাদাশীল হওয়া : স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে আত্মম্ভরিতার প্রতি লক্ষ্য করে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমরা সা’আদ এর আবেগ ও আত্মসম্মানবোধ দেখে আশ্চর্যান্বিত হচ্ছো। আমি তার চেয়ে বেশি আত্মসম্মানবোধ করি, আবার আল্লাহ আমার চেয়ে বেশি অহমিকা সম্পন্ন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ২৭৫৫)। শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন, যার মাঝে আত্মমর্যাদাবোধ নেই সে দাইয়ুছ (অসতী নারীর স্বামী, যে নিজ স্ত্রীর অপকর্ম সহ্য করে)। হাদিসে এসেছে : ‘দাইয়ুছ জান্নাতে প্রবেশ করবে না। (দারামি : ৩৩৯৭)। দাইয়ুছ শব্দটি আরবি। শাব্দিক অর্থ হলো : অসতী, বেহায়া, বেশরম, নির্লজ্জ, বিবেকহীন, মূর্খ, আত্মমর্যাদাহীন ইত্যাদি। আর পারিভাষিক অর্থ হলা : যে ব্যক্তি তার স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যের জিনা-ব্যভিচার ও অশ্লীল কাজকর্ম সে ভালো মনে করে গ্রহণ করে অথবা প্রতিবাদ না করে চুপ থাকে। |
আপনার আহলিয়ার পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? | হ্যা |
আপনি বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে কোথায় থাকবেন? | স্ত্রীর সাথে আলাদা |
বয়স (Required) | ১৮-২২ |
---|---|
গাত্রবর্ণ | ফর্সা, উজ্জল ফর্সা |
নূন্যতম উচ্চতা | নূন্যতম ৫.২ |
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা | SSC |
বৈবাহিক অবস্থা | অবিবাহিত |
পেশা (Required) | শিক্ষর্থী |
অর্থনৈতিক অবস্থা | নিম্ন-মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত। |
পারিবারিক অবস্থা (Required) | ইসলামী পরিবার অথবা ইসলামের পথে চলার চেষ্টা করে এমন |
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন | প্রথমত অবশ্যই দেখতে সুন্দর (সুন্দর মানেই ফর্সা আর ফর্সা মানেই সুন্দর তা কিন্তু নয়) ও চলাফেরা/কথা-বার্তায় স্মার্টনেস, নিরহংকার ও মিশুক স্বভাবের থাকা চাই। পরিবারে ছোট-খাটো বিষয়কে কঠিনভাবে দেখা ও নেয়া (যা আমার সবচেয়ে অপছন্দনীয়), অহংকারী, বদমেজাজি, একগুঁয়ে স্বভাবের, অগোছালো, চোগলখুরি, উচ্চআকাঙ্খা-বিলাশিতা, সোশ্যাল মিডিয়া ও নাটক-সিনেমায় আসক্ত, এই স্বভাবগুলো থেকে থাকলে আমাকে ইগনোর করাই শ্রেয়। কারণ এই স্বভাবের মানুষ আমি সহ্য করতে পারি না। অতৎপর জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু বিশেষ গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য প্রত্যাশা করছি। ইসলামের শিক্ষা অনুযায়ী একজন মুমিন স্ত্রী হবে সচ্চরিত্র ও পরহেজগার। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করছি: ১। ধর্মীয় অনুশীলন: প্রথমত এবং সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হলো, জীবনসঙ্গীর মধ্যে ধর্মীয় বিশ্বাস এবং আচার-আচরণ থাকা উচিত। তাকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়কারী, কুরআন এবং সুন্নাহর নির্দেশনা অনুসরণকারী হতে হবে। ২। সচ্চরিত্র ও সততা: স্ত্রীকে সচ্চরিত্র ও নৈতিকতার অধিকারী হতে হবে। সে যেন মিথ্যা, প্রতারণা এবং অন্যায় থেকে দূরে থাকে। ৩। সেবা ও সহমর্মিতা: জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্যে সহযোগী এবং সহমর্মী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন স্ত্রীকে পরিবারে সমর্থন দিতে হবে এবং ভালোভাবে সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। ৪। সহনশীলতা ও ধৈর্য: সংসারে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আসতে পারে। এ সময় স্ত্রীকে সহনশীল ও ধৈর্যশীল হতে হবে যাতে সংসার শান্তিতে চলে। ৫। পরিবারের প্রতি দায়িত্বশীল: একজন স্ত্রীকে স্বামীর এবং তার পরিবারের প্রতি দায়িত্বশীল হতে হবে। সন্তানের সঠিক ইসলামিক শিক্ষা ও নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য দায়িত্বশীল হতে হবে। ৬। সংসার পরিচালনার দক্ষতা: সংসারের সকল কাজ এবং দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে সামলানোর ক্ষমতা থাকা জরুরি। ঘরের অভ্যন্তরীণ কাজ এবং প্রয়োজনীয় সব বিষয়ে পারদর্শিতা থাকা গুরুত্বপূর্ণ। ৭। আন্তরিকতা ও ভালোবাসা: ভালোবাসা এবং আন্তরিকতা থাকা জরুরি। দাম্পত্য জীবনে এই গুণগুলি স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক মজবুত করে এবং সংসারকে শান্তির নীড়ে পরিণত করে। |
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) | পরিবারের পছন্দের তালিকায় কুষ্টিয়া, রাজশাহী, খুলনা, চট্টগ্ৰাম, ঢাকা(সব জেলা)। অন্যান্য জেলা হলেও কোনো সমস্যা নেই, আল্লাহ যেখানে কবুল করবেন সেইখানেই আলহামদুলিল্লাহ। |
পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) | Software Engineer at UY System Ltd. Start From July 2023 Location: Dhaka. Earnings: Halal. |
---|---|
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? | হ্যা |
---|---|
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? | হ্যা |
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? | হ্যা |
এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
অভিভাবকের সাথে যোগাযোগসর্বমোট ভিউ: 175 ভিউস