female

বায়োডাটা নাম্বার

AH-110258

পাত্রীর বায়োডাটা

অবিবাহিত

বগুড়া

রাজশাহী বিভাগ

বগুড়া

রাজশাহী বিভাগ

১৯৯৯

শ্যামলা

৪'১০''

৪৪ কেজি

O+

ছাত্র/ছাত্রী

00


ঠিকানা
স্থায়ী ঠিকানা পশ্চিম বোরাই, দুপচাঁচিয়া, বগুড়া
বর্তমান ঠিকানা পশ্চিম বোরাই, দুপচাঁচিয়া, বগুড়া
কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) পশ্চিম বোরাই, দুপচাঁচিয়া
সাধারণ তথ্য
বায়োডাটার ধরন পাত্রীর বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
বর্তমান ঠিকানা বগুড়া
বিভাগ রাজশাহী বিভাগ
স্থায়ী ঠিকানা বগুড়া
বিভাগ রাজশাহী বিভাগ
জন্মসন (আসল) ১৯৯৯
গাত্রবর্ণ শ্যামলা
উচ্চতা ৪'১০''
ওজন ৪৪ কেজি
রক্তের গ্রুপ O+
পেশা ছাত্র/ছাত্রী
মাসিক আয় 00
শিক্ষাগত যোগ্যতা
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) মাদ্রাসা
আপনি কি হাফেজ? না
দাওরায়ে হাদীস পাশ করেছেন? না
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল A-
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ মানবিক বিভাগ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন ২০১৭
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমানের বিভাগ মানবিক বিভাগ
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান ফলাফল A-
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাসের সন ২০১৯
স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা অনার্স ৪র্থ বর্ষ (পরিক্ষার্থী)
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া
পাসের সন চলমান(পরিক্ষার্থী)
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা অনার্স ৪র্থ বর্ষ (পরিক্ষার্থী)
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা ফাজিল পাস। কামিল ভর্তি হয়েছিলাম তবে পরিক্ষা দিতে ইচ্ছুক নই। এছাড়াও বেসিক কম্পিউটার কোর্স করা হয়েছে।
IOM তথ্য
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? না
পারিবারিক তথ্য
পিতার পেশা অটোভ্যান চালক
মাতার পেশা গৃহিণী
বোন কয়জন? ১জন
ভাই কয়জন? ১জন
বোনদের সম্পর্কে তথ্য বোন ছোট। সরকারি আজিজুল হক কলেজে অনার্স ১ম বর্ষ (ইনকমপ্লিট)। বর্তমান সে অনলাইন কুরআন কোর্স করছে।
ভাইদের সম্পর্কে তথ্য ভাই বড়। জানা মতে, রং এর কাজ পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে। উল্লেখ্য, আমার ভাই আমার বাবার ১ম স্ত্রীর ছেলে। ১ম স্ত্রীর সাথে আমার বাবার ডিভোর্স হয়। ডিভোর্স এর পর ভাই আমার বাবার কাছেই ছিল। এরপর(২য় স্ত্রী) আমার মা এর কাছে পালন হন। এরপর দাখিল পাস করার পর ভাই তার নিজ মায়ের কাছে চলে যায়। বর্তমান ভাই বিবাহিত এবং সে স্ত্রীসহ তার মায়ের সঙ্গেই থাকেন। (তার মা এর ডিভোর্স এর পর অন্যত্র বিয়ে হয় সেখানে তারা থাকেন)
চাচা মামাদের পেশা চাচা ৬ জন- ২ জন মাদ্রাসা শিক্ষক, ১ জন প্রাইমারী শিক্ষক, ১ জন বি.ডি.আর, ১ জন কৃষক, ১ জন আকবরিয়া পন্যের সেলসম্যান(এ কাজ তিনি ছেড়ে দিয়েছেন শুনেছি। বর্তমান কি করেন আমার জানা নাই)। মামা ৩ জন- বড় মামা কৃষক। মেঝো মামা প্রবাসী। ছোট মামা রাজমিস্ত্রী
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলহামদুলিল্লাহ। রিজিকের মালিক আল্লাহ। আমার বাবার উপার্জনে আল্লাহ আমাদের স্বাচ্ছন্দ্যে চলার তাওফিক দিয়েছেন। ইচ্ছা-আকাক্ষায় অন্যদের মতো বিলাসিত ভাবে চলতে না পারলেও আমার পরিবারের সামর্থ্য অনুযায়ীই আমরা ভালোভাবে চলতে পারি আলহামদুলিল্লাহ। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে আমরা নিম্নবিত্ত হলেও এলাকার লোকজনের কাছে আমরা বেশ সম্মানিত। আমাদের নিজস্ব বাড়ি ব্যতিত মাঠে কোন জমি নেই।(বিঃদ্রঃ আমার বাবারা সাত ভাই ও দুই বোন। এরমধ্য আমার দাদা আমার বাবাকে ও আমার মেঝো চাচাকে কোন সম্পদ দেননি)
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) আমার পরিবারে দ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান নেই বললেই চলে। তারা ইসলামী বিধান বলতে শুধু নামাজ, রোযাতেই সীমাবদ্ধ। নামাজ এবং পর্দার বিধান উভয় বিষয়েই উদাসীন। শত বোঝানোর পরও তারা দ্বীন পালনে অনাগ্রহীই থেকে যায়। আর হেদায়েত দেয়ার মালিক তো আল্লাহ, তিনিই যাকে ইচ্ছা তাকে হেদায়েত দান করেন। তবে আল্লাহ তা'আলার দেয়া হেদায়েত ও দ্বীনি বুঝ পাওয়ার পর থেকেই আমি ও আমার বোন যথেষ্ট কঠোরতার সাথেই নিজেদের দ্বীন পালন করি। পর্দার বুঝ পাওয়ার পর থেকেই মাহরাম ও নন-মাহরাম মেনে চলি আলহামদুলিল্লাহ। আমার মা তিনি ও এতে কিছুটা সাহায্য করেন। যদিও বেদ্বীন পরিবারে নিজের দ্বীন ধরে রাখা অনেক কঠিন। আর এতে অনেক বাঁধার সম্মুখীন ও হতে হয় তবুও আমি আমার দ্বীনকে আঁকড়ে ধরে রাখতে বদ্ধপরিকর ইন-শা-আল্লাহ।
ব্যক্তিগত তথ্য
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? জ্বী আলহামদুলিল্লাহ।
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) হ্যাঁ আলহামদুলিল্লাহ। ২০১৯ তে নামাজ শুরু করলেও নিয়মিত পরা হতো না। তবে আড়াই বছর বা তিন বছর যাবৎ নিয়মিত নামাজ আদায় করছি। ইং-শা-আল্লহ।
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? জ্বী আলহামদুলিল্লাহ। পর্দার বুঝ আর মাহরাম নন-মাহরাম সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর থেকেই পুরোপুরি ভাবে মেনে চলি ইন-শা-আল্লাহ।
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? আলহামদুলিল্লাহ। যদিও কিছু কিছু ভুল থাকতে পারে। তাই সঠিকভাবে ও আরো ভালো করার চেষ্টায় আছি। ইং-শা-আল্লহ।
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? কালো বোরকা ও হাত-পা মোজাসহ নিকাব পরি। অন্য রং এর বোরকা ও পরা হয় তবে খুব সময়েই। পর্দার ক্ষেত্রে কালো রঙটাই বেস্ট মনে করি।
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) না।
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? হ্যাঁ দেখতাম। তবে যবে থেকে দ্বীনি জ্ঞান পাই। ও এসব দেখা বা শোনা যাবে না জেনেছি তখন থেকেই বাদ দিয়ে দিয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ।
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) জ্বী নাকে পলিপাস।
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) জ্বী না।
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) না।
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) মাজারে বিশ্বাস করা শিরক, কুসংস্কার। আমার মতে, একজন মৃত ব্যক্তির কবরকে ঘিরে মানত ও সেজদা করা ইসলাম পরিপন্থী। প্রতিটা মুসলিমের সেজদা হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) মরনের আগে ও পরে, প্যারাডক্সিকাল সাজিদ, এহইয়াউস সুনান।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) শায়খ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহা আদনান, মিজানুর রহমান আজহারী মুস্তাফিজ রহমানী।
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা আমায় তার দেখানো পথে চলার তাওফিক দিয়েছেন। দুনিয়া আখিরাতের ক্ষেত স্বরুপ। ক্ষনিকের এই দুনিয়া হলো রবের পক্ষ থেকে একটা পরিক্ষা মাত্র। দ্বীন সম্পর্কে আমার জ্ঞান অতি সামান্য। প্রতিনিয়তই চেষ্টায় আছি দ্বীন সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জনের। কারন দুনিয়ার ভালো আমলের মাধ্যমেই আমার আখিরাত জীবন সুন্দর ও সাফল্যের হবে ইং
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন ★ নিজ সম্পর্কে লিখে যদিও একজন ব্যক্তির সম্পূর্ণ দিক ফুটিয়ে তোলা সম্ভব না বা কাউকে জানার জন্য যথেষ্ট না। -আমি শুরু থেকেই আলিয়া মাদ্রাসাতে পড়াশোনা করলেও দ্বীনি ব্যাপারে বুঝ ছিল খুব কম। আবার কিছুটা জ্ঞান থাকলেও তা মানা হতো না এমন। তবে দ্বীন মানার আগ্রহ ছিল আমার। তাই এক্ষেত্রে আমি বলবো, আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা পাওয়া মহান রবের পক্ষ হতে আমার জন্য হেদায়েত আলহামদুলিল্লাহ। তবে আমার দ্বীনি বুঝ বা জ্ঞান না থাকলেও আমি সর্বদা নিজেকে সব ধরনের আনন্দ হৈ হুল্লোড় বন্ধুদের সাথে (নন-মাহরাম)আড্ডা দেয়া এসবের সাথে বা পক্ষে ছিলাম না আলহামদুলিল্লাহ। শুরু থেকেই আমার কোন নন-মাহরাম বন্ধুও হয়নি। আলহামদুলিল্লাহ কলেজেও আমার কোন নন-মাহরাম বন্ধু নেই। আমি কলেজে ভর্তির শুরু থেকেই তেমন ক্লাসও করিনি। কলেজ, বাড়ি বা বান্ধবীদের সাথে বেড়াতে যাওয়া যেমন কোন ট্যুরে অংশগ্রহন এমন কোন রেকর্ড নেই। আমার সম্পর্কে আরও কিছু বললে- ★শুরুতেই আমায় কেউ দেখলে হয়তো ভাববে আমি গুমরা বা কম কথা বলি এমন। আমি যথেষ্ট চেষ্টা করি সবার সাথে মিশতে এবং মিশেও যাই আলহামদুলিল্লাহ। ★নিজেকে অন্যের কাছে উপস্থাপন করাটা আমার কাছে পছন্দ না। এই যেমন আমি কেমন অন্যের কাছে তা তুলে ধরা। আমি আমার নিজ মনে এটুকু পোষণ করি যে আমি যেমনই হই না কেন আর আমার অন্তরটাও যেমনই হোক, তা সম্পর্কে তো আমার রবই ভালো জানেন আমায় বোঝেন আর তিনিই আমার জন্য যথেষ্ট। *আমি একটু চাপা স্বভাবের। আমার দুঃখ-কষ্ট অভিমান, কারো প্রতি অভিযোগ এসব আমি আমার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখি। অভিমানটা আমার একটু বেশিই গাঢ় বলে আমার মনে হয় তাইতো মানুষের সামান্য কটু কথাতেই আমি খুব বেশিই কষ্ট পাই। তবুও আমায় কষ্ট দেয়া মানুষের সামনেও আমি হাসি-খুশি থাকার চেষ্টা করি। কারো সাথে শেয়ার করি না। আমার নিজ আপনজনদের কাছে বলতেও আমি সাচ্ছন্দবোধ করি না। আমি শুধু এটুকু বিশ্বাস করি আমার কষ্টটা কেউ না জানুক বা দেখুক আমার আল্লাহ ঠিক দেখছেন। তাই আমায় কেউ কটুকথা বা আঘাত করলেও তাদের অসম্মান করিনা ইন-শা-আল্লাহ। *প্রতিটা মানুষেরই কম বেশি রাগ থাকে। আমিও তার উর্ধে নই। বিশেষ করে দ্বীনে ফেরার পর ও সঠিক বুঝ পাওয়ার পর থেকেই যথাসম্ভব নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করি। আমার দ্বারা কেউ আঘাত প্রাপ্ত হক এটা আমি চাই না। আর এটাও চাই যেন পরে নিজেকেই না আফসোস করতে হয়। আর এর পরেও কোন ভুল করলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। ★মিথ্যা বলা আমার সবচেয়ে অপছন্দের একটি। কৌতুক করে মিথ্যা বলা থেকেও সর্বদা বিরত থাকার চেষ্টা করি ইন-শা-আল্লাহ। এছাড়াও কারোর নিন্দা গিবত করাও একটি নিন্দনীয় নিকৃষ্ট কাজ। আমি গিবত থেকেও বিরত থাকার চেষ্টা করি। তবে মাঝ মাঝে কিছুটা হয়ে যায় আল্লাহুম্মাগফিরলি। *আমি খুব বেশি গোছানো না হলেও চেষ্টা করি সবকিছু পরিপাটি করে রাখার। তবে দ্বীন মানতে ইবাদতের ক্ষেত্রে আমি একটু খুঁতখুতে ধরনের। আর পবিত্রতাও ঈমানের অঙ্গ। *আমার বই পড়া অনেক পছন্দ। যদিও আমার তেমন ভাবে খুব বেশি পরিমাণ বই পড়া হয়নি। দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করতে ইসলামিক বই পড়ার আমার অনেক আগ্রহ। দোয়া করি সঙ্গী হিসেবে আল্লাহ যেন একজন বই পড়ুয়াকে মিলিয়ে দেন ইন-শা-আল্লাহ। *আমার বৃক্ষ রোপণ অনেক পছন্দ। খুব ইচ্ছা আমার একটা বাগান হবে হক সেটা ছোট বা বড়। তাতে বিভিন্ন ধরনের গাছ থাকবে। আর আমি আমার নিজের মতো করে তা সাজবো। *বাড়িতে মা ই সব কাজ করে তবে নিজ থেকে যতটুকু পারি মা কে সাহায্য করার চেষ্টা করি ইন-শা-আল্লাহ। মাঝে মাঝে আমিও রান্না করি তবে খুব কম সময়েই যদিও খুব ভালো পারি না। আর নিজের প্রশংসা শুনতে কার না ভালো লাগে। এক্ষেত্রে আমার মনে হয় প্রতিটা মেয়েই নিজের প্রশংসা শুনতে সর্বদা সচেষ্ট থাকেন। তাই আমিও এর উর্ধে নই। তাইতো ইউটিউব দেখে নতুন কিছু রেসিপি বানানোর ট্রাই করি। ★অপচয় করা আমার একদম পছন্দ না। যেমন খাবার, পোশাক বা অন্যান্য যা কিছুতে প্রয়োজনের অধিক ব্যয় করা। এর জন্য অবশ্য অনেক কটুকথা ও আমায় শুনতে হয়েছে। তবুও আমার এতে কিছু যায় আসে না। আমি আমার পরিবারের আর্থিক দিক বিবেচনা করেই ব্যয় করাকে স্বচ্ছন্দবোধ করি।
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন প্রযোজ্য নয়
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? হানাফি
নজরের হেফাজত করেন? (Required) চেষ্টা করি
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? আমি দ্বীনি পরিবার পাইনি তাইতো একটা কঠোর দ্বীনদার পরিবারের স্বপ্ন দেখি। একটা পরিবার পাবো যেন, সবাই যেমন নিজেদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ কঠোরতায় আঁকড়ে থাকে তেমনি অন্যকেও দ্বীনে চলতে পূর্ণ সহযোগিতা করবে। আমি যেমন বেদ্বীন পরিবারে দ্বীন পালন করতে প্রতিনিয়ত যে পরিস্থিতির মোকাবিলা করছি ওমন পরিস্থিতিতে আমার সন্তান না পড়ুক। আমার জীবনে আমি তো দ্বীনের সানিধ্য দেরীতেই পেয়েছি। তাই আমি চাই আমার সন্তান সে শুরু থেকেই দ্বীনি পরিবার ও দ্বীনি পরিবেশে বেড়ে উঠুক, দ্বীনদার বাবা-মা পাক, সে অধিক ছোট থেকেই তার রবকে চিনতে পারুক। আমি একজন মা হিসেবে আমার পক্ষ হতে সর্বোপরি চেষ্টা করবো সন্তাদের দ্বীনের পথে সাহায্য করার। পরিবারের সবাই একসঙ্গে মিলেমিশে থাকা এটাও আমার দৃঢ় ইচ্ছা। প্রতিটা সদস্যের মনটা সফট হবে। কোন হিংসাত্মক মনোভাব থাকবেনা। গরীব ধনীদের পার্থক্য জানেনা খুব অল্পেই সকলকে আপন করতে সক্ষম এমন একটা পরিবার।
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) মায়ের কাজে সাহায্য, পড়া, ছোট বাচ্চাদের পড়ানো।
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) বাড়িতে বড় কোনো দায়িত্ব পালন না করলেও মায়ের কাজে টুকটাক সাহায্য করি এতটুকুই।
নারী-পুরুষ সমঅধীকার বিষয়টাকে আপনি কিভাবে দেখেন? (Required) মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নারী-পুরুষ উভয়ই সৃষ্টি করেছেন। আর তাদের উভয়কেই অধিক সম্মানও দান করেছেন। ইসলামে পুরুষের চেয়ে নারীকে বেশি সম্মানিত করেছেন আবার পুরুষকে করেছেন নারীদের অভিভাবক। তবে মহান আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় তিনিই যার আমলনামা সুন্দর। সেটা হক পুরুষ বা নারী।
বিয়ে সংক্রান্ত তথ্য
আপনার ডিভোর্সের সময়কাল ও কারণ অবিবাহিত।
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? হ্যাঁ আলহামদুলিল্লাহ
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? **বিয়ে রাসূল (সাঃ) এর গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নাত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- দু'জনের পারস্পরিক ভালোবাসার জন্য বিবাহের চেয়ে উত্তম কোনো সম্পর্ক নেই। (সুনানে ইবনে মাজাহ, ১৮৪৭) তাছাড়া বিয়ের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য লাভ সম্ভব। রাসুল (সাঃ) এর সুন্নাত পালন। নিজ চরিত্রের হেফাজত। আল্লাহর পথে চলার জন্য একটা গাইড লাইন দরকার। যে আমাকে আল্লাহর পথে চলার জন্য পাশে থেকে সাহায্য করবে। আর আমলের প্রতিযোগিতা করব একসাথে ইন-শা-আল্লাহ। সুন্নতি পদ্ধতিতে বিয়ে করতে চাই। বিয়েতে হারাম সংস্কৃতির ছিটে ফোঁটা থেকেও বেঁচে থাকতে চাই। শুধুমাত্র বিয়েতে নয় বিয়ের পরবর্তী জীবনেও আল্লাহ ও তার রাসুলের দেখানো পথে চলতে চাই ইন-শা-আল্লহ।
আপনি কি বিয়ের পর চাকরি করতে ইচ্ছুক? না। (যেহেতু স্ত্রীর সকল যাবতীয় ভরনপোষণের দায়িত্ব স্বামীর। তাই স্বামী যদি তার উপার্জন অনুযায়ী আমার যাবতীয় দায়িত্ব পালন করতে পারেন। তাহলে আশা করি আমার বাহিরে গিয়ে উপার্জন করার প্রয়োজন হবে না) ইন- শা-আল্লহ।
বিয়ের পর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চান? (ছাত্রী হলে) আলোচনা সাপেক্ষে।
বিয়ের পর চাকরি চালিয়ে যেতে চান? (চাকরিজীবী হলে) না।
বিয়েতে কেমন মোহরানা নির্ধারন করতে চান? ছেলের সাধ্যমত আলোচনা সাপেক্ষে
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? সবক্ষেত্রেই ছাড় দিতে রাজি আছি
আপনার স্বামীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? রাসূল (সাঃ) বলেন-আল্লাহর পর যদি কাউকে সেজদা দেয়ার হুকুম থাকতো তবে আমি প্রতিটা স্ত্রীকে তাদের স্বামীকে সেজদা করার কথা বলতাম। বিবাহ সম্পর্কিত বন্ধনে আবদ্ধের পর একজন মেয়ের উত্তম অবিভাবক হলেন তার স্বামী। স্ত্রীর সকল যাবতীয় দায়িত্ব যেমন স্বামী পালন করে তেমন স্ত্রীর ও উচিত স্বামীর যাবতীয় দেখভাল করা। এখানে উভয়েরই মতাদর্শে সুন্দর জীবন ও পরিবার গড়া সম্ভব। স্বামীর ভালোলাগা, পছন্দ-অপছন্দ এসব বিষয়ে আমি বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার চেষ্টা করবো ইন-শা-আল্লহ। সর্বদা তার কথা, আদেশ অনুযায়ী চলা, নম্র-ভদ্রভাবে কথা বলা, সেবা করা, যেকোনো(বৈধ)কাজে তাকে সাপোর্ট দেয়া, যদি কখনো কোন দুঃখ দুর্দশা আসে তাকে অবশ্যই শান্তনা দিবো আর দুজন একসঙ্গে তার মোকাবেলা করবো, তার ফরজ ও সুন্নাহ আমল ও যিকিরের খোঁজ নিবো, ঘরে বা বাহিরে সে সর্বদা আমার কাছে অধিক সন্মানীয় হবে আর তার যেন কখনো সন্মানহানী না হয় সেটাও খেয়াল রাখবো, আমি তার একজন আদর্শ স্ত্রী হবো, আর একমাত্র আল্লাহর জন্যই তাকে ভালোবাসবো। তার মন মতো হওয়ার চেষ্টা করবো যেন সে আমায় পেয়ে আমার রবের শুকরিয়া আদায় করেন ইন-শা-আল্লহ।
বিয়ের পর কোথায় থাকতে চান? স্বামীর বাড়ি
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
বয়স (Required) ২৮-৩৬
গাত্রবর্ণ কালো, শ্যামলা, উজ্জ্বল শ্যামলা( আমি রুপের সৌন্দর্যকে নয় উত্তম আখলাক ও দ্বীনদারিতার সৌন্দর্যকে প্রাধান্য দিবো ইং-শা-আল্লহ।
নূন্যতম উচ্চতা ৫.২" সর্বনিম্ন।
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি বা আলিম পাস সর্বোনিম্ন
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত।
জীবনসঙ্গীর দাড়ি বা ইনকাম সম্পর্কে যা চান- (Required) আল্লাহকে ভালোবাসতে হলে তার পাঠানো রাসূল (সঃ) কে ভালোবাসা ও আনুগত্য করা জরুরি। আর দাড়ি রাসূল (সঃ) এর একটি সুন্নাহ। জীবনসঙ্গীর দাড়ি থাকাটা বাধ্যতামূলক। জীবনসঙ্গী যা ই বা যতটুকুই উপার্জন করুক না কেন আমি তাতেই রবের জন্য সন্তুষ্ট থাকবো ইং-শা-আল্লহ। তিনি যে পেশার সাথেই জড়িত থাকুক না কেন অবশ্যই হালাল-হারাম সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
পেশা (Required) স্কুলের শিক্ষক বাদে যে কোন। আর ব্যবসায়ীর ক্ষেত্রে কোনো লোনের সাথে জড়িত থাকা বা লোন নিয়ে ব্যবসা শুরু এমন হওয়া যাবে না। তাছাড়া যেকোনো পেশা হতে পারে যেখানে নজরের হেফাজত করে চলা যায়।
অর্থনৈতিক অবস্থা কুফু সামঞ্জস্য।
পারিবারিক অবস্থা (Required) মোটামুটি স্বচ্ছল।
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন প্রত্যেক মানুষই একজন আদর্শ সঙ্গীর স্বপ্ন দেখে। যে কোন প্রতিকূল পরিবেশে তাকে সাহায্য করবে। আর একজন দ্বীনদার সঙ্গী যে ইসলামের যাবতীয় অনুশাসন মেনে তার জীবন পরিচালনা করেন। কারণ একজন দ্বীনি সঙ্গীর মাধ্যমে দুনিয়াতেই জান্নাতের ঘ্রান পাওয়া সম্ভব। তবে শুধু বাহিরে নিজ দ্বীনদারিতার পরিচয় প্রকাশ করে আর অন্তরে অন্য কিছু এমনটা হওয়া যাবে না। বরং আল্লাহর জন্য অন্তরে সর্বদা ভয় বিরাজমান থাকা জরুরি। এমন ভয় যেমন আমি কিছু করছি কেউ না দেখুক না জানুক, আল্লাহ আমায় ঠিক দেখছেন। আমি আরো কিছু দিক তুলে ধরার চেষ্টা করলামঃ ★★ একজন আল্লাহ ওয়ালা ন্যায় নিষ্ঠাবান সৎ সঙ্গী হবেন। যার প্রতিটা কাজে ও কথায় আমি আমার দ্বীনের পথে চলতে অনুপ্রেরণা পাবো। যিনি নতুন করে আমার আল্লাহকে চিনতে শেখাবেন আর তার মাধ্যমে আমি আমার আল্লাহর প্রিয় হতে পারবো ইন-শা-আল্লাহ। ★★আল্লাহভীরু হতে হবে। সবসময় অন্তরে আল্লাহর ভয় বিরাজমান থাকতে হবে। জীবনের কঠিন মূহুর্তগুলোতেও আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল রাখবেন। হতাশ নিরাশ হবেন না। ★★কুরআনকে ভালোবাসতে হবে, প্রতিদিন কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে তা অল্প হক বা বেশি। কুরআনকে জীবন চলার পাথেয় হিসেবে অবলম্বণ করতে হবে। ★★আল্লাহ ও তার রাসুলকে ভালোবাসবেন। আল্লাহর হুকুম পালনে যেমন সৎ থাকবেন তেমন রাসূলের দেখানো পথ অনুসরণ করবেন। সাহাবাগনের মতো অতি সাধারণ জীবন-যাপন করেন। ★★ফরজ ইবাদতের পাশাপাশি সুন্নাত ও নফলেও অধিক যত্নশীল হতে হবে। নামাজকে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসেবে গন্য করা ও নামাজে কঠোর হওয়া। প্রতিটা নামাজ জামায়াতের সঙ্গে আদায় করতে হবে। ★★গম্ভীর বা অহংকারি হওয়া যাবে না। মিশুক স্বভাবের হতে হবে (মাহরাদের সাথে)। অধিক সালাম বিনিময় করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় কথা-বার্তা বলবেনা। কাউকে খোঁটা দিয়েও কথা বলবেনা। ★★আল্লাহর রাস্তায় দান সদাকা করা শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষেই। গরীব দুঃখীদের নিজের সর্বাত্নক চেষ্টা দিয়ে সাহায্য করবেন এবং পশু-পাখির প্রতি সদয় হতে হবে। ★★রাগি হওয়া যাবেনা বা রাগের বশে অশ্লিল ভাষায় গালাগালি করা এমন হওয়া যাবে না। বরং রাগের সময় যিনি নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হবেন। সঠিক বুঝনোর মন মানসিককা থাকতে হবে। যদি কেউ অপরাধ বা দোষ করে তাকে ভালোবেসে বুঝিয়ে শোধরে দেয়া। ★★কঠোর গায়রতওয়ালা হতে হবে এবং নিজ চোখের হেফাজতকারী হতে হবে। স্ত্রীকে কঠোর পর্দায় রাখতে হবে। ★ভালো-মন্দ,ন্যায়-অন্যায় যাচাই-বাছাই করার মানসিকতা থাকতে হবে অবশ্যই। যেমন বলি- এখন অনেক কেই দেখা যায় এমন যে, কেউ অতিরিক্ত মা ভক্ত আবার কেউ অতিরিক্ত স্ত্রী ভক্ত হয়ে থাকেন। তো যাকে বেশি ভালোবাসেন দেখা যায় তারই সাপোর্ট করেন এক্ষেত্রে যদিও সে নির্দোষ হয় তবুও। তাই অবশ্যই ন্যায় অন্যায় যাচাই-বাছাইয়ে কঠোর হবেন। এবং তিনি যা সিদ্ধান্ত নিবেন তা পরিবার ও সংসারের জন্য উত্তম হবে ★★যে কোন পেশার সাথেই জড়িত থাকুক না কেন হালাল-হারাম মেনে চলতে হবে। হালাল অল্প উপার্জনেই আল্লাহর সন্তুষ্টি ও শুকরিয়া আদায় করতে হবে। মনে রাখবে হারাম উপার্জন কারীর ইবাদত আল্লাহ কবুল করেন না। ★লোভী হওয়া যাবেনা না। আমি যেমন আমার জীবনসঙ্গী হিসেবে লোভী কাউকে চাই না তেমনি একটা সুন্দর মনের পরিবার ও চাই যারা লোভী হবে না সমাজে প্রচলিত যৌতুকের নামে যেসব কুসংস্কার আছে সেগুলোও মানা যাবেনা।★★একজন উত্তম সঙ্গীর বৈশিষ্ট্য হিসেবে আমার মতে যিনি স্ত্রীকে সাপোর্ট ও সম্মানিত করবেন। শুধু নিজ সিদ্ধান্তকেই বাস্তবায়ন করবেন না বা নিজ সিদ্ধান্তকে চাপিয়ে দিবেন না। বরং দুজনের সিদ্ধান্তকেই প্রাধান্য দিবেন। ★★আমায় আমার দ্বীন পালনে সহযোগিতা করবেন। তিনি যেমন তার দ্বীন পালনে কঠোর হবেন তেমনি আমাকেও কঠোরতার সাথেই রাখবেন। ★★ফোনে অতিরিক্ত আসক্ত হওয়া যাবেনা। অনলাইন অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই মাহরাম নন-মাহরাম মেনে চলতে হবে। অনলাইনে যুক্ত এমন সব খানেই নন-মাহরাম এড়িয়ে চলতে হবে। (উল্লেখ্য আইডিতে লেখা only brothers বা নন-মাহরাম মেসেজ দিবেন না। অথচ পোস্টে কত শত নন-মাহরাম নারীর লাইক কমেন্ট এমন মুখোশপরা লেবাসধারীর যোগাযোগ না করার অনুরোধ রইলো)। অনলাইনে দ্বীনি গ্রুপ ব্যতিত অকাজের গ্রুপ ফলো করা যাবে না বা অবান্তর পোস্ট করা যা থেকে কোনো জ্ঞান অর্জন সম্ভব না এসব কিছু থেকে নিজেকে বিরত থাকতে হবে। তাছাড়াও নন-মাহরাম মেয়েদের পোস্টে লাইক বা কমেন্ট থেকে বিরত থাকতে হবে। ★★অতিরিক্ত বন্ধু বান্ধব থাকা যাবে না। হউক সেটা মাহরাম। এছাড়া বন্ধুদের সাথে অতিরিক্ত আড্ডা দেয়া থেকে বিরত থাকা।★★ একজন উত্তম সঙ্গী হিসেবে নিজেকে সর্বদা সচেষ্ট রাখবেন। দায়িত্বশীল, কেয়ারিং, এবং কাউকে সম্মান দেখাতেও নিজেকে দৃঢ় রাখবেন। পরিবারের প্রতি অর্থাৎ নিজের বাবা-মা, স্ত্রী সন্তান এর দায়িত্বে শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। স্ত্রীর প্রতিও হবেন যত্নশীল যেমন তার সর্বদা খোঁজ রাখা যে কোনো ক্ষেত্রেই তাকে একলা না ছাড়া। এমনকি কখনও কোনো কঠিন মূহুর্তে বা সমস্যায় পড়লেও স্ত্রীকে একা ছাড়বে না, অসম্মান ও করবেন না। স্ত্রীকে যেমন আল্লাহর জন্য গ্রহন করবেন তেমনি আল্লাহর জন্যই তাকে ভালোবাসবেন। ★★অপচয়কারী হবে না বা কিপটেও হবে না। যতটুকু প্রয়োজন সে অনুযায়ী সাধারণভাবে চলার চেষ্টা করবেন। ★★ইসলামী শরীয়তের নামে মানুষ যেসব বিদআত পালন করে যেমন কেউ মারা গেলে মিলাদ বা চল্লিশা করা এসব বিদআত শিরকি কাজ থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।★★সকাল-সন্ধার ও রাসূল (সঃ) ঘুমানোর আগে যা আমল করতেন সেসব পালন করা। প্রতিদিন তাহাজ্জুদ পড়তে না পারলেও অন্তত পক্ষে সপ্তাহে ২-৩ দিন তাহাজ্জুদ আদায় করতে হবে।
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) রাজশাহী বিভাগের মধ্য যে কোন হতে পারে। (দ্বীনদারিতা প্রাধান্য)
অন্যান্য তথ্য
পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) আমি এবার অনার্স ফাইনাল ইয়ার শিক্ষার্থী আমার পড়াশোনার পাশাপাশি কয়েকজনকে নিজ বাড়িতেই টিউশন করাই।
বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান মহান আল্লাহ তা'আলার একজন গুনাহগার বান্দী আমি। সদ্য দ্বীনে ফেরা তাই দ্বীনি জ্ঞান ও খুব সামান্য। আমি জানতাম না ইসলামে সহশিক্ষা হারাম আর জানার পর কিছুটা চেষ্টাও করেছি ছেড়ে দেওয়ার তবে পরিবারের জন্য পারিনি। আর আমি আগেই বলেছি আমার পরিবার দ্বীনের জ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ। এখানে এমন যে তুমি ইসলাম মানলে ভালো, আর না মানলে ক্ষতি নাই, তবে ধর্ম নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করা বা বেশি মানা যাবে না এমন। হেদায়েত দ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান যখন রবই দিয়েছেন প্রতিনিয়তই চেষ্টা করছি রবের দেখানো সিরাতে মুস্তাকিমের পথে অটল থাকার। তাই জীবনসঙ্গী হিসেবে এমন একজনকে চাই যিনি রবের দেখানো পথে চলতে আমায় সহযোগিতা করবেন ইং-শা-আল্লহ। আমার পর্দার দায়িত্বসহ পর্দার জন্য কঠোর পরিবেশ তৈরি করে দিবেন। যেন আমার মৃত্যু অব্দি আমার পাশে থেকে আমার জন্য প্রতিটা হারাম পুরুষ হতে আমায় আগলে রাখেন। আর তাকে অবশ্যই নিজ চোখের কঠোর হেফাজত কারী হতে হবে। বিঃদ্রঃ( আর হ্যাঁ যারা ফর্সা সুন্দরী, গুনবতী, রুপবতী স্ত্রী চাচ্ছেন। তাহলে বলবো তাদের জন্য এ বায়োডাটাটি না। মহান আল্লাহ আমায় যা দিয়েছেন আমি তাতেই সন্তুষ্ট। আর আমি দুনিয়া প্রাধান্যকারী নয় আখিরাতকে প্রাধান্য দিবেন রবের জন্যই আমায় গ্রহন করবেন এমন একজনকে চাই।বায়োডাটাটি ভালো লাগলে আরো একবার পড়ুন, ভালোভাবে বুঝুন আমি আপনার যোগ্য কি না বা আপনার চাওয়ার সাথে মিল আছে কি না? সাথে মহান রবের উপর বিশ্বাস ভরসা আর পূর্ণ তাওয়াক্কুল রেখে ইস্তেখারা করুন এরপর প্রস্তাব পাঠান ইং-শা-আল্লহ। আর বিয়ের কথাবার্তা চলাকালীন সময়ে পাত্রীর ছবি চাইবেন এমন কাউকে যোগাযোগ না করার অনুরোধ রইলো)।
কর্তৃপক্ষের জিজ্ঞাসা
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? হ্যা
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? হ্যা
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? হ্যা
যোগাযোগ

এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।

অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ

সর্বমোট ভিউ: 11 ভিউস