ঠিকানা
| স্থায়ী ঠিকানা | ভৈরব, কিশোরগঞ্জ |
|---|---|
| বর্তমান ঠিকানা | সেলানগর, মালয়শিয়া |
| কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) | নানি বাড়ি নেত্রকোনা ও নিজের বাড়ি ভৈরব, কিশোরগঞ্জ |
সাধারণ তথ্য
| বায়োডাটার ধরন | পাত্রের বায়োডাটা |
|---|---|
| বৈবাহিক অবস্থা | অবিবাহিত |
| বর্তমান ঠিকানা | কিশোরগঞ্জ |
| বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
| স্থায়ী ঠিকানা | কিশোরগঞ্জ |
| বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
| জন্মসন (আসল) | ১৯৯৯ |
| গাত্রবর্ণ | শ্যামলা |
| উচ্চতা | ৫'৮'' |
| ওজন | ৮৬ কেজি |
| রক্তের গ্রুপ | O+ |
| পেশা | প্রবাসি |
| মাসিক আয় | ৭৫-৮৫ হাজার |
শিক্ষাগত যোগ্যতা
| কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) | জেনারেল |
|---|---|
| মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? | হ্যাঁ |
| মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল | A |
| মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ | বিজ্ঞান বিভাগ |
| মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন | ২০১৭ |
| উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাশ করেছেন? | হ্যাঁ |
| উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমানের বিভাগ | বিজ্ঞান বিভাগ |
| উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান ফলাফল | B |
| উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাসের সন | ২০১৯ |
| স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা | প্রযোজ্য না |
| শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম | প্রযোজ্য না |
| পাসের সন | প্রযোজ্য না |
| সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা | H.S.C |
| অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা | Computer skill |
IOM তথ্য
| আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? | না |
|---|---|
পারিবারিক তথ্য
| পিতার পেশা | প্রবাসি ছিলেন পরে ২০০৯ সালে বাড়ি চলে আসেন, আসার পর থেকে বড় ভাইয়ের চাকরির সুবাদে আর কিছু করা হই না |
|---|---|
| মাতার পেশা | রাব্বাতুল বাইত |
| বোন কয়জন? | ২জন |
| ভাই কয়জন? | ৩জন |
| বোনদের সম্পর্কে তথ্য | দুই জনই বিবাহিত |
| ভাইদের সম্পর্কে তথ্য | বড় ভাই সরকারি চাকরি B.G.B/ বিজিবি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এ চাকরি করেন উনি বিবাহিত ২ ছেলে ১ মেয়ে, মেজো ভাই আকিজ ফুড এন্ড ভ্যাবারেজে চাকরি করেন উনি ও বিবাহিত উনার ৩ মেয়ে |
| চাচা মামাদের পেশা | আমাদের বাবাদের ৫ ভাই ছিলেন এখিন আমার আব্বু এবং অন্য একজন রয়েছেন উনি তেমন কিছু করেন না বাড়িতেই থাকেন, আর আমার তিন মামা দুই মামা কৃষি কাজ করেন ও অন্যজন কৃষিকাজ প্লাস মাছের ব্যাবসা করেন। |
| পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা | অর্থনৈতিক অবস্থা আলহামদুলিল্লাহ আছে মোটামুটি ভালো স্বচ্চল,কিন্ত বাবার কোন সম্পত্তি নেই নিজের বাড়ি আছে শুধু তাই, আলহামদুলিল্লাহ সামাজিক ভাবে সম্মানিত একটি পরিবার, অত্র এলাকার মধ্যে আমার বাবাকে অনেক সম্মানের সহিত দেখা হয় এবং আমাদের ফ্যামিলিকেও,বর্তমানে বাবা-মা ভৈরব শহরে একটি ভাড়া বাসায় থাকে। |
| আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) | মা নামাজ পরে পাঁচ ওয়াক্ত পর্দা করার চেষ্টা করে আল্লাহ বাবাকে এখনো হেদায়েত করেনি জুম্মার সালাতে যায় মাঝেমধ্যে ওয়াক্ত সালাতে যায়, বড় ভাই ডিফেন্স চাকরির জন্য দাড়ি রাখা হয়নি হয়তোবা উনি ইরেগুলার নামাজে, বড় ভাবি নামাজ পড়ো পাঁচ ওয়াক্ত মেজ ভাইয়ের দাড়ি রয়েছে এবং পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে, মেজ ভাবি ও সালাত আদায় করে কিন্ত দুই ভাই ই চাকরির সুবাদে আলাদা আলাদা জায়গায় অবস্থান রত রয়েছে। |
ব্যক্তিগত তথ্য
| সুন্নতি দাঁড়ি রয়েছে কি? (Required) | আলহামদুলিল্লাহ জি আছে |
|---|---|
| পায়ের টাখনুর উপরে কাপড় পরেন?(Required) | জি আলহামদুলিল্লাহ হারাম জানার পর থেকে কখনো আর পরা হইনি, সম্ভবত ২০১৫-১৬ থেকে এই আমল টি করি |
| প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? | আলহামদুলিল্লাহ পড়ি রাতে ডিউটি করার কারনে যোহরের নামাজ কাযা হয়ে যায় |
| নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) | ছোট সময় নিয়মিত পড়া হত যেমন সিক্স সেভেনে থাকতে প্রায় সময় পাচ ওয়াক্তই মসজিদে গিয়ে আজান দেয়া হত, পরে ৪-৫ বছর কন্টিনিউস করতে পারি নি, ২০২০ থেকে নিয়মিত পড়া হয় |
| মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? | প্রবাসে আসার পর থেকে প্রায় সবার সাথে ধিরে ধিরে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ কোন গায়রে মাহারমের সাথে এখন কথা হয় না, চেষ্টা করতেছি প্রতিনিয়তই নিজেকে আরো ইইম্প্রুভ করার, গায়রে মাহারামের সাথে আর কথা হয় না, দেখা হয় না — না আছে সেই যোগাযোগ, না আছে আগের মতো টান। কখনো ভাবতাম, ওদের না থাকাটা হয়তো কষ্টের হবে… কিন্তু আজ আমি বলি — আলহামদুলিল্লাহ। কারণ আমি বুঝেছি, ওদের অনুপস্থিতিই আমাকে আল্লাহর নিকটবর্তী করেছে। আমার হৃদয় এখন আর মানুষ খোঁজে না, এখন সে খোঁজে তার রবের সন্তুষ্টি। আমি শিখেছি: নিজেকে ভালোবাসতে আল্লাহর জন্য, পর্দার পেছনে থেকেও আত্মমর্যাদা বজায় রাখতে, আর শিখেছি—মানুষ আসবে, যাবে, কিন্তু আল্লাহ কখনো ছেড়ে যান না। আজ আমি নিজেকে ইম্প্রুভ করছি। পাঠ করছি কুরআন, বুঝছি দোয়ার গভীরতা, রাতে উঠে কাঁদি শুধু তাঁর সামনে— যে আমাকে বুঝেন, আমাকে ভালোবাসেন, অথচ কখনো মুখেও আনেন না আমার ভুলগুলো। আলহামদুলিল্লাহ, আমার জীবনে যা কিছু গেছে তা আসলে আমাকে নতুন করে গড়ে তুলেছে। যারা ছিল, ছিল সময়ের জন্য। আর যিনি আছেন, তিনি চিরস্থায়ী — আমার আল্লাহ। |
| শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? | আলহামদুলিল্লাহ পরতে পাড়ি, কিন্ত মাদ্রাসা ছাত্রদের মত হয় না, এজন্য আমি quran International Institute এ ভর্তি হয়েছি যাতে করে একদম সহি শুদ্ধ ভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারি, চেষ্টা করছি বাকি আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছা। |
| ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? | টি-শার্ট, শার্ট, প্যান্ট, টাউজার, জুমার নামাজে পাঞ্জাবি পরা হয় |
| কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) | ইসলামি খেলাফত |
| নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? | প্রায় সবকিছুই ছেড়ে দিয়েছি কিন্ত এখনো একটু বদ আভ্যাস আছে ফেসবুকের |
| মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) | আলহামদুলিল্লাহ নেই |
| দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) | বর্তমানে নেই কিন্তু ভবিষ্যতে দিনের মেহনতের পিছনে সময় দেয়ার নিয়ত রয়েছে ইনশাআল্লাহ |
| আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) | না |
| মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) | আমি কখনো মাজারে যাই নি কারন মাজার হচ্ছে শির্কের কারখানা |
| আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) | সত্যি বলতে আপাতত কোন ইসলামি বই পড়া হয়নি |
| আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) | ড. আবু বকর জাকারিয়া (হাফি:),আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ (হাফি:), মুতিউর রহমান মাদানি (হাফি:) |
| বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) | না |
| নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন | আমি অতি সাধারন একজন মানুষ, নিজের চাহিদা খুব কম সবসময় হালাল ভাবে সবকিছু করারা চেষ্টা করি, মিথ্যা কথা নিজে বলিও না আর কারোর মিথ্যা কথা শুনলে ও অনেক রাগ উঠে। আমি খেতে খুব ভালবাসি বিশেষ করে ফাস্ট ফুড যেসব কিনা দেহের অনেক ক্ষতি করে তা জানা সত্তেও। ফ্রেন্ড সার্কেল খুব কম, যারা আছে নম্র ভদ্র শিক্ষিত। |
| আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন | প্রযোজ্য নয় |
| কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? | সালাফি[আহলে হাদিস] |
| নজরের হেফাজত করেন? (Required) | চেষ্টা করি |
| দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? | আমার দ্বীনি ফিউচার হচ্ছে যে আমি এমন একজন মানুষ হতে চাই যে ইসলামী মূল্যবোধ ও নীতির আলোকে নিজের জীবন পরিচালনা করে। আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো—ইনশাআল্লাহ—একটি ইসলামিক জীবনযাপন গড়ে তোলা, যেখানে আমার ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং পেশাগত প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলাম আমার পথপ্রদর্শক হবে। আমি চাই দুনিয়ার চাহিদা পূরণের পাশাপাশি আখিরাতের জন্যও নিজেকে প্রস্তুত করতে। এজন্য আমি নিয়মিত ইলম অর্জনের চেষ্টা করি, নামাজ ও ইবাদতের প্রতি যত্নবান হই এবং হালাল ও হারামের সীমা মানার চেষ্টা করি। ভবিষ্যতে আমি এমন একটি পরিবেশে থাকতে চাই যেখানে ইসলামিক আদর্শ মেনে চলা সহজ হয় এবং আমি নিজেও অন্যদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারি। একসাথে বাবা-মা স্ত্রী সন্তান নিয়ে যেন মৃত্যু পর্যন্ত থাকতে পারি। যদি আল্লাহ তায়ালা সন্তান দেয় তাহলে বড় আলেম সৌদি আরব মদিনা জেদ্দা ইউনিভার্সিটিতে বা আজহার বিশ্ববিদ্যালয় পড়ানোর ইচ্ছা রয়েছে যদি আল্লাহ কবুল করেন ইনশাআল্লাহ। এবং সব মিলিয়ে দ্বীনি পরিবেশ ও আদর্শ একটি পরিবার ঘরে তুলতে পারি এই চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। |
| অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) | আপাতত অবসর সময় নাই বললেই চলে |
| বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) | আপাতত নিজের কাজেই বিজি আছি। |
বিয়ে সংক্রান্ত তথ্য
| অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? | আলহামদুলিল্লাহ জি |
|---|---|
| বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? | আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই বিয়ে আমার জন্য কেবল একটি সামাজিক অনুষ্ঠান নয়, বরং নিজেকে গুনাহ থেকে বাঁচানোর, নিজের চরিত্র হেফাজতের, এবং চোখের সংযম রক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। বর্তমান সময়ে ফিতনার বিস্তার যখন চারপাশে ছড়িয়ে পড়েছে, তখন একজন মুসলমানের জন্য হালাল পথ বেছে নেওয়া জরুরি। আল্লাহ তাআলা ও রাসূল (সা.) আমাদের যে জীবন ব্যবস্থা দিয়েছেন, তা অনুসরণ করাই শান্তি ও নাজাতের একমাত্র উপায়। আমি এই বিয়েকে আল্লাহর দিকে ফিরে যাওয়ার একটি মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করছি—যাতে আমি নিজেকে পবিত্র রাখতে পারি, হালাল ভালোবাসার মাধ্যমে জীবন গঠন করতে পারি, এবং পারস্পরিক সহযোগিতায় দ্বীন ও দুনিয়ার পথে এগিয়ে যেতে পারি। আল্লাহ তাআলা যেন আমার এই নিয়ত কবুল করেন, বিয়েকে বরকতময় করে তোলেন এবং দাম্পত্য জীবনকে দ্বীনের পথে পরিচালিত করেন। আমিন।বিয়ে সম্পর্কে আমার ধারণা হলো : ইসলামিকভাবে বিয়ে একটি পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি (নিকাḥ), যা একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে বৈধভাবে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক স্থাপন করে। এটি নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর সুন্নত এবং ইসলামে অত্যন্ত উৎসাহিত একটি কাজ। 1. বিয়ের সংজ্ঞা: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক সম্মতি ও চুক্তির মাধ্যমে গঠিত বৈধ সম্পর্ক। 2. মূল উদ্দেশ্য: নৈতিক ও পবিত্র জীবন যাপন জিনা থেকে বাঁচা সন্তান জন্ম দিয়ে মানবজাতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা ভালোবাসা, শান্তি ও পারিবারিক বন্ধন সৃষ্টি 3. শর্তসমূহ: পাত্র-পাত্রীর সম্মতি মেহর (নারীর অধিকার) সাক্ষী (২ জন পুরুষ বা ১ পুরুষ ও ২ নারী) ইজাব ও কবুল (চুক্তির ঘোষণা) 4. কুরআন ও হাদীসের নির্দেশনা: বিয়ে করা সুন্নাত এবং অনেক ক্ষেত্রে ওয়াজিব। এটি মানুষের চরিত্র ও সমাজকে পবিত্র রাখে। 5. স্বামী-স্ত্রীর দায়িত্ব: একে অপরের প্রতি দায়িত্বশীলতা, দয়া, সম্মান, সহানুভূতি ও বিশ্বস্ততা বজায় রাখা। সংক্ষেপে, ইসলামে বিয়ে হলো জীবনের একটি পবিত্র বন্ধন যা আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে জীবন পরিচালনার মাধ্যম। এটি শুধুই দাম্পত্য সম্পর্ক নয়, বরং দ্বীন ও সমাজ রক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। |
| বিয়ের পর স্ত্রীর পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? | ইনশাআল্লাহ পারব |
| বিয়ের পর স্ত্রীকে পড়াশোনা করতে দিতে চান? | শর্তসাপেক্ষে |
| বিয়ের পর স্ত্রীকে চাকরী করতে দিতে চান? | না |
| বিয়ের পর স্ত্রীকে কোথায় নিয়ে থাকবেন? | যেহেতু আমি আপাতত মালয়েশিয়া থাকি তো মালয়েশিয়া ফ্যামেলি আনা একটু ঝামেলা তবু আমার নিয়ত আছে বিবাহর পর স্ত্রী কে মালয়শিয়া নিয়ে যাওয়ার কিন্ত মালয়েশিয়ার সরকারি রুলসে দুই মাসের বেশি থাকা যায় না, আর আমার নিয়ত রয়েছে আল্লাহ যদি কবুল করে দেশে কিছু ব্যাবস্থা হয়ে যায় ইনশাআল্লাহ খুভ তাড়াতাড়ি দেশে চলে আসার আমি সর্বদাই আল্লাহর উপর বিশ্বাস করি আল্লাহ অবশ্যই কবুল করবেন। |
| বিয়ে উপলক্ষে আপনি বা আপনার পরিবার পাত্রীপক্ষের কাছে যৌতুক বা উপহার বা অর্থ আশা করবেন কি না? | আমি এবং আমার পরিবার বিয়ের ক্ষেত্রে পাত্রীপক্ষের কাছ থেকে কোনো ধরনের যৌতুক, উপহার, অর্থ কিংবা আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করব না। আমরা এই বিষয়ে সম্পূর্ণরূপে স্পষ্ট ও অঙ্গীকারবদ্ধ। ইসলামic দৃষ্টিকোণ থেকে যৌতুক নেওয়া স্পষ্টভাবে হারাম (নিষিদ্ধ)। কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী, বিয়েতে পুরুষ পক্ষকে স্ত্রীকে মহর (নির্ধারিত দেনমোহর) প্রদান করতে বলা হয়েছে, কিন্তু পাত্রীপক্ষ থেকে কিছু গ্রহণ করার নির্দেশনা ইসলাম দেয়নি। বরং এ ধরনের দাবি বা প্রত্যাশা করা জুলুম এবং হারাম হিসেবে বিবেচিত। যৌতুক সমাজে নারীদের উপর অবিচার ও মানসিক চাপ তৈরি করে। এটি একটি কুপ্রথা, যা ইসলামের শিক্ষা এবং ন্যায়ের মূলনীতির পরিপন্থী। আমি ব্যক্তিগতভাবে এবং আমার পরিবার সামষ্টিকভাবে এই অন্যায় প্রথার ঘোর বিরোধী। আমরা বিশ্বাস করি, বিয়ে একটি পবিত্র বন্ধন যা তৈরি হওয়া উচিত ভালোবাসা, আস্থা, এবং দ্বীনদারতার ভিত্তিতে—কোনো আর্থিক লেনদেন বা চাহিদার ভিত্তিতে নয়। সুতরাং, আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে জানাতে চাই যে, আমি কোনো যৌতুক গ্রহণ করব না এবং এটিকে ইসলামসম্মত নয় বলেই মনে করি। |
| পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? | সবক্ষেত্রেই ছাড় দিতে রাজি আছি |
| বিয়ের পর স্ত্রীর ভরনপোষন চালাতে পারবেন? | হ্যা |
| আপনাার স্ত্রীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? | ইসলামের দৃষ্টিতে স্ত্রীর প্রতি স্বামীর অনেক দায়িত্ব আছে। কুরআন ও হাদীসের আলোকে আমার স্ত্রীর প্রতি আমার প্রধান দায়িত্বগুলো হলো— 1. ভরণ-পোষণ করা: স্ত্রীর খাবার, কাপড়, বাসস্থান এবং প্রয়োজনীয় খরচ চালানো আমার দায়িত্ব। 2. ভালো ব্যবহার করা: স্ত্রীর সঙ্গে ভদ্রতা ও সদাচরণ করা জরুরি। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার স্ত্রীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করে।’ 3. ধর্মীয় দিক থেকে সহযোগিতা করা: নামায, পর্দা ও ইসলামী জীবনযাপন সম্পর্কে তাকে সহযোগিতা করা এবং সঠিক পথে চালানো আমার দায়িত্ব। 4. সম্মান ও নিরাপত্তা দেওয়া: তার মান-ইজ্জত রক্ষা করা, গোপন বিষয় গোপন রাখা এবং তাকে নিরাপদ রাখা জরুরি। 5. ন্যায়বিচার ও ভালো ব্যবহার বজায় রাখা: তার প্রতি কোনো প্রকার জুলুম বা অবিচার করা হারাম। এই দায়িত্বগুলো পালনের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সুন্দর হয় এবং আল্লাহর সন্তুষ্টিও অর্জিত হয়।" |
| আপনার আহলিয়ার পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? | হ্যা |
| আপনি বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে কোথায় থাকবেন? | একক পরিবারে |
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
| বয়স (Required) | ১৮-২৪ |
|---|---|
| গাত্রবর্ণ | উজ্জ্বল শ্যামলা, ফর্সা |
| নূন্যতম উচ্চতা | ৫'২" |
| নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা | জেনারেল হলে S.S.C/H.S.C মাদ্রাসা হলে এর কম হলে ও চলবে |
| বৈবাহিক অবস্থা | অবিবাহিত |
| পেশা (Required) | ছাত্রী/অন্যান্য |
| অর্থনৈতিক অবস্থা | মধ্যভিত্ত/ নিম্নমধ্যবিত্ত |
| পারিবারিক অবস্থা (Required) | ইসলামিকভাবে একটি দিনি পরিবারের সংক্ষিপ্ত অবস্থা এমন হওয়া উচিত: --- 🕌 আল্লাহভীরু পরিবেশ — সব কাজে আল্লাহর ভয় ও তাকওয়ার চর্চা থাকবে। 🕋 নিয়মিত ইবাদত — পরিবারে সবাই নামায, কুরআন তিলাওয়াত ও যিকিরে অভ্যস্ত থাকবে। 🤝 পারস্পরিক দায়িত্ব — স্বামী-স্ত্রী, বাবা-মা ও সন্তান একে অপরের হক আদায় করবে। ❤️ ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা — পরিবারের মধ্যে দয়া, সহানুভূতি ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকবে। 📘 ইসলামি শিক্ষা — কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী শেখা ও শেখানোর পরিবেশ থাকবে। 🧕 শালীনতা ও পর্দা — পর্দা রক্ষা করা হবে, অশ্লীলতা ও বিজাতীয় সংস্কৃতি পরিহার করা হবে। 💼 হালাল জীবিকা — রুজি হবে হালাল, সুদ-ঘুষ ও প্রতারণা থেকে দূরে থাকা হবে। 👶 সন্তানদের দ্বীন শিক্ষা — ছোটবেলা থেকেই ইসলামি আদর্শে গড়ে তোলা হবে। --- এভাবেই একটি দিনি পরিবার ইসলামিক আদর্শ অনুযায়ী সুন্দর ও বরকতময় হয়ে ওঠে। |
| জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন | 🌸 ১. আকীদা ও বিশ্বাস আল্লাহকে একমাত্র উপাস্য হিসেবে বিশ্বাস করুন শিরক, বিদআত, কুফর ও তান্ত্রিকতা থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকুন ঈমানের সাথে মৃত্যু কামনা করুন 🌸 ২. ইবাদত ও আমল পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময়মতো আদায় করুন রমজানের রোযা রাখুন এবং অতিরিক্ত নফল রোযার অভ্যাস করুন কুরআন তিলাওয়াত, যিকির ও দোআয় সময় দিন হালাল উপার্জন ও জীবিকা গ্রহণে সচেতন থাকুন 🌸 ৩. পর্দা ও শালীনতা বাইরে গেলে পূর্ণ শরঈ পর্দা (হিজাব/নেকাব) পালন করুন পোশাকে শালীনতা ও লজ্জাশীলতা বজায় রাখুন পরপুরুষদের সঙ্গে অহেতুক কথাবার্তা বা সম্পর্ক পরিহার করুন 🌸 ৪. চারিত্রিক গুণাবলী বিনয়ী, ধৈর্যশীলা, নম্র ও সদাচরণে অভ্যস্ত হোন গীবত, হিংসা, অহংকার ও কু-চিন্তা থেকে নিজেকে রক্ষা করুন পরিবারে শান্তি আনার জন্য নিজের আচরণ সুন্দর রাখুন 🌸 ৫. পরিবারে ভূমিকা (বিবাহিত নারীদের জন্য) স্বামীর প্রতি আনুগত্য ও শ্রদ্ধাশীলতা বজায় রাখুন স্বামীর অনুপস্থিতিতে ইজ্জত ও সম্পদ রক্ষা করুন সন্তানদের ইসলামি শিক্ষা ও আদর্শে গড়ে তুলুন ঘরের কাজকে ইবাদতের অংশ হিসেবে বিবেচনা করুন শ্বশুর-শাশুড়ির প্রতি সম্মান, খেদমত ও সদ্ব্যবহার বজায় রাখুন — যেন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয়। 🌸 ৬. ইসলামি জ্ঞান ও দাওয়াত নিজে কুরআন ও হাদীস শেখার চেষ্টা করুন সঠিক উৎস থেকে ইসলাম জানুন (সুন্নাহভিত্তিক) অন্যদের দ্বীনের পথে আহ্বান করুন — আচরণ, কথা ও দৃষ্টান্তের মাধ্যমে 🌸 ৭. নফস ও দুনিয়াদারিতা থেকে দূরে থাকা দুনিয়ার চাকচিক্য ও ফ্যাশনের পেছনে না ছুটে আখিরাতকে অগ্রাধিকার দিন নিজের নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ করুন সময় অপচয় না করে দ্বীনি কাজে সময় দিন আমি আমার মা-বাবাকে অনেক বেশি ভালোবাসি এবং সম্মান করি। কারণ, তাদের দোয়া ও ত্যাগের মাধ্যমেই আজ আমি এই অবস্থানে পৌঁছেছি। তাই আমি চাই, তুমি যেমন আমাকে ভালোবাসবে, ঠিক তেমনি আমার মা-বাবাকেও ভালোবাসবে ও সম্মান করবে। তোমার দৃষ্টিতে তারা যেন কেবল আমার মা-বাবা না হয়ে, তোমার নিজের বাবা-মায়ের মতো হয়ে ওঠে। তাদের হাসিমুখ তোমার কারণেই থাকুক, আর তাদের চোখে তুমি যেন একজন সত্যিকারের দয়ালু, সম্মানিত ও দ্বীনদার মেয়ে হিসেবে স্থান করে নিতে পারো — এটাই আমার চাওয়া।" "একসাথে আমরা শুধু একটি জীবন গড়ব না, বরং একটি সুখী, শান্তিপূর্ণ, ইসলামি পরিবার গড়ে তুলব — ইনশাআল্লাহ।" 🤲 দোআ করুন: “হে আল্লাহ! আমাকে দ্বীন অনুযায়ী চলার তাওফিক দিন, আমাকে হায়া, তাকওয়া ও পর্দা সহকারে জীবনযাপন করার তাওফিক দিন।” |
| জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) | কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নেত্রকোনা, নারায়ণগঞ্জ,ময়মনসিংহ বিভাগ |
অন্যান্য তথ্য
| পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) | আলহামদুলিল্লাহ, আমি বর্তমানে মালয়েশিয়ার খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান MR.DIY-তে অফিসিয়াল কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কর্মরত রয়েছি। ইসলামিক নীতিমালার আলোকে সততা, Amanah (বিশ্বাসযোগ্যতা) এবং দায়িত্বশীলতার সাথে আমার দায়িত্ব পালন করছি। হালাল উপার্জনের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহের এই সুযোগটির জন্য আমি মহান আল্লাহর দরবারে কৃতজ্ঞ। |
|---|---|
| বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান | আমার পরিবারের সদস্যরা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ততটা প্র্যাকটিসিং নন, যার ফলে মাঝে মাঝে কিছু বিষয় হয়তো পুরোপুরি বুঝে ওঠা সম্ভব নাও হতে পারে। তবে তারা অত্যন্ত উদার মনোভাবাপন্ন এবং সবসময় অন্যের বিশ্বাস ও চর্চাকে সম্মান করতে শিখিয়েছেন। পারিবারিক পরিবেশে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা নেই—প্রত্যেকে নিজস্ব বিশ্বাস ও জীবনের সিদ্ধান্তে স্বাধীনতা পেয়ে এসেছে। আমার পরিবার একজন মানুষের ইমান বা দীন পালনকে ভিত্তি করে বিচার করে না; তারা বেশি গুরুত্ব দেয় ভালো চরিত্র, নম্রতা, পারস্পরিক সম্মান এবং আন্তরিকতার ওপর। তাই যে কেউ যদি ভিন্ন রকম প্র্যাকটিসিং হন বা ধর্মীয় বিষয়ে কিছুটা বেশি সচেতন হন, সেটাকেও তারা সম্মানের চোখে দেখে। তবে শুরুতে কিছু সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় পার্থক্য থাকলে তা নিয়ে খোলামেলা কথা বলাটা গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি আমার নিজের চেষ্টা চলছে নিজেকে ইসলামের পথে আরও উন্নত করার। ধাপে ধাপে ইবাদত, চরিত্র, আচরণ ও জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দ্বীনের আলোকে চলার চেষ্টা করছি। এই পথে একজন সহধর্মিণীর সহযোগিতা, অনুপ্রেরণা ও বোঝাপড়া আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ—যিনি নিজেও দ্বীনের প্রতি আগ্রহী এবং পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে একটি ইসলামিক পরিবার গঠনে আগ্রহী হবেন। আমাদের ভবিষ্যৎ সন্তানদের ইসলামি শিক্ষা, আদব, আখলাক ও হালাল-হারামের জ্ঞানসহ দ্বীনদার পরিবেশে বড় করে তোলার ইচ্ছা আমার দৃঢ়ভাবে রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, ভালো আদর্শের মাধ্যমে সন্তানদের একজন সৎ, দায়িত্বশীল ও আল্লাহভীরু মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের সবচেয়ে বড় সফলতা হতে পারে ইনশাআল্লাহ। BIODATA যদি পছন্দ হয় দয়া করে আগে মেইল করবেন, এবং আপনার BIODATA টি পাঠাবেন জাযাকাল্লাহ। |
কর্তৃপক্ষের জিজ্ঞাসা
| বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? | হ্যা |
|---|---|
| আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? | হ্যা |
| কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? | হ্যা |
যোগাযোগ
এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
অভিভাবকের সাথে যোগাযোগসর্বমোট ভিউ: 39 ভিউস