female

বায়োডাটা নাম্বার

AH-104210

পাত্রীর বায়োডাটা

অবিবাহিত

টাঙ্গাইল

ঢাকা বিভাগ

টাঙ্গাইল

ঢাকা বিভাগ

২০০৬

ফর্সা

৫'১''

৭০ কেজি

B+

ছাত্র/ছাত্রী

নেই


ঠিকানা
স্থায়ী ঠিকানা টাঙ্গাইল (বিস্তারিত ঠিকানা পাত্রপক্ষকেই কেবল জানাতে চাই)
বর্তমান ঠিকানা একই
কোথায় বড় হয়েছেন? (Required) নিজ গ্রামে।যদিও জন্ম ঢাকায় এবং কিছুবছর সেখানেই বেশি থাকা হয়েছে এরপর পড়াশোনা শুরুর পর থেকে আস্তে আস্তে নিজ গ্রামেই সব।
সাধারণ তথ্য
বায়োডাটার ধরন পাত্রীর বায়োডাটা
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
বর্তমান ঠিকানা টাঙ্গাইল
বিভাগ ঢাকা বিভাগ
স্থায়ী ঠিকানা টাঙ্গাইল
বিভাগ ঢাকা বিভাগ
জন্মসন (আসল) ২০০৬
গাত্রবর্ণ ফর্সা
উচ্চতা ৫'১''
ওজন ৭০ কেজি
রক্তের গ্রুপ B+
পেশা ছাত্র/ছাত্রী
মাসিক আয় নেই
শিক্ষাগত যোগ্যতা
কোন মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন? (Required) জেনারেল
আপনি কি হাফেজ? না
দাওরায়ে হাদীস পাশ করেছেন? না
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাশ করেছেন? হ্যাঁ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান ফলাফল A
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান বিভাগ মানবিক বিভাগ
মাধ্যমিক (SSC) / সমমান পাসের সন ২০২২
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাশ করেছেন? না
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমানের বিভাগ মানবিক বিভাগ
উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) / সমমান পাসের সন ২০২৪
স্নাতক / স্নাতক (সম্মান) / সমমান শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি ফাইনাল ইয়ারে আছি।২০২৪ এই দিবো
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম নাগরপুর ডিগ্রি মহিলা কলেজ
পাসের সন না
সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি ২য় বর্ষ চলমান
অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এই অধমের কোনো যোগ্যতাই চোখে পরেনা।রব দয়া করে অনলাইন মাদ্রাসার ব্যবস্থা করে দিসেন।সেখানেই আছি আলহামদুলিল্লাহ
IOM তথ্য
আপনি কি আইওএমের স্টুডেন্ট? (Required) হ্যা
আপনার রোল নম্বর: (Required) 23090120959
আপনার কোর্সের নাম ও ব্যাচ নম্বর: (Required) আলিম প্রিপারেটরি কোর্স। ব্যাচ ২৩০৯
পারিবারিক তথ্য
পিতার পেশা আগে বিদেশ ছিলো(সিঙ্গাপুর)।এরওর ঢাকায় নিজস্ব প্রেস কারখানা ছিলো।বর্তমানে নিজ গ্রামে রাইস মিল এবং স্টেশনারী দোকান+নিজস্ব জমি আছে আলহামদুলিল্লাহ সেগুলোর দেখাশোনা করেন।বছর বছর ধান হয় অনেক মাশা আল্ল-হ বারাকাল্লাহু ফিক। সেগুলো থেকেই বেশিরভাগ আয় বলা যায়।এছারা টুকটাক আরো জমি আছে যেগুলোতে সবজি বা অন্য ফসল হয় বর্গা দেওয়া বেশিরভাগ জমি একা সব ফসল বাসায় সম্ভব নয় প্রস্তুত করা।
মাতার পেশা রব্বাতুল বাইত (গৃহীনি)
বোন কয়জন? বোন নেই
ভাই কয়জন? ভাই নেই
চাচা মামাদের পেশা ২জন চাচা। বড় চাচা মৃত(স্টেশনারি সকল কিছু সহ বইয়ের ইসলামিক+একাডেমিক জেনারেল দোকান) এখনও এটা চলে ভাইয়ারা লোক রেখে দিসে।মেজ চাচা ব্যবসায়ী ঢাকায় সেটেল্ড তার বড় ছেলেও ব্যবসায়ী ছোট ছেলে অস্ট্রেলিয়া (নাগরিক) থাকে স্ত্রী সন্তান সহ। বলা বাহুল্য আমার আব্বু চাচ্চু দুজনেই আমাদের সংসার চালান অর্থাত তারা ঢাকায় আমরা টাঙ্গাইল থাকলেও কোনো ভেদাভেদ নেই একত্রিত। আমাদের বাড়িও (গ্রামের) একসাথে শুধু যার যার জায়গায় বিল্ডিং করা। গ্রামে যখন থাকে চাচ্চুরা তখন সব একত্রে যৌথ পরিবার এর মতো। এবং বড় চাচার বাসা আমাদের থেকে ১০/১৫লাগবে গাড়িতে।সেকানে জমি ক্রয় ছিলো অন্যরা অন্যায়ভাবে দখল করে নেওয়ার আসঙ্কা ছিলো তাই সেখানেই বাসা করেছে।আমাদের এদিকে এলে সব একসাথেই। অর্থাত কোনো ভাইদের সাথে ঝগড়া বিবাদ নেই আলহামদুলিল্লাহ। আমরা সকলে ছোট থেকে এভাবে অভ্যস্ত ভ্রাত্তিত্ব দেখে।তাই বড় চাচা মারা যাবার পরও সকলের সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক অটুট। মামা একজন (প্রবাসী)। মালয়েশিয়া থাকেন।নানা বাড়ির সকলেও আলহামদুলিল্লাহ একত্রে থাকেন নানা নানু মামি মামাতো বোনেরা সবাই।
পরিবারের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল। রব অনেক সম্মানিত করেছেন এবং সচ্ছল আলহামদুলিল্লাহ। শুধু আমার বাবার টা বললে মধ্যবিত্ত থেকে কিছুটা ভালো পজিশন বলা যায় কারন আব্বুর নামে জমিজমা আছে ভালো পরিমানে আলহামদুলিল্লাহ।আর আগেই বলা হয়েছে আব্বু চাচ্চু একত্রে খরচ বহন করেন।আমি ছোট থেকে আব্বুর পরে চাচ্চুকে দ্বায়িত্ববান অভিবাবক হিসেবে পেয়েছি আমার আবদার পুরনের দ্বিতীয় মাহরাম আলহামদুলিল্লাহ।তার কোনো মেয়ে না থাকায় আমার কাজিন(বোনরা)সহ আমি অনেক স্নেহ ভালোবাসা পেয়েছি।আর ছোটআম্মু(চাচি)ও আলহামদুলিল্লাহ মোয়ের মতোন ভালোবাসেন।চাচ্চু ছোটআম্মু,বড় কাকা বড়আম্মু (বড়চাচি) হজ্জ,ওমরা করেছেন আলহামদুলিল্লাহ সেজন্য আরও সম্মান আছে সমাজে এখন শুধু আব্বু আম্মু বাকি রব তাওফিক দিক। আমিন।
আপনার পরিবারের দ্বীনি অবস্থা কেমন? (বিস্তারিত বর্ননা করুন ) (Required) আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল। আগে আরও হতাশাজনক অবস্থা ছিলো।আমার হেদায়েত এর পর আম্মুকে দাওয়াহ দেওয়ার চেষ্টা করতাম হটাত হটাত কেদেও ফেলতাম আলহামদুলিল্লাহ অনেকটা উন্নতি হয়েছে আম্মুর এখন আমাকে ননমাহরাম থেকে পর্দার আরালে রাখতে সাহায্য করে আমাকে ননমাহরাম এলে সতর্ক করার গুরুদায়িত্ব যেন তিনিই নিয়ে নিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। পাচ ওয়াক্ত নামাজেও আলহামদুলিল্লাহ আগের চেয়ে যত্নবান হয়েছেন রমজানে তাহাজ্জুদে রেগুলার চেষ্টারত হয়েছেন মাশা আল্ল-হ আমাকেও ডেকে দেন মাশা আল্ল-হ। রব সবসময় কবুল করুন।মাহরাম ননমাহরাম সম্পর্কেও অনেকটা জানেন তাদের সাথে দেখা দেওয়া গুনাহ এটাও বুঝেন এখন শুধু তাকে পর্দায় প্রবেশ করতে দেখার ইন্তেজার আমার এটাই পরিস্থিতির জন্য পারছেনা যেহেতু বেদীন পরিবেশ। দোয়া চাই আমার আম্মুর জন্য রব তাকে কবুল করুন।আব্বু পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন সব জামাতে পরতে পারেননা বাসায় পড়েন আবার মসজিদেও পড়েন কিছু ওয়াক্ত তাকে বোঝাই জামাতের গুরুত্ব কিন্তু আমি ছেলেদের দাওয়াহ দিতে তেমন পারিনা তার উপর তিনি পিতা সম্মানিত ব্যাক্তি যদি তর্ক হয়ে যায় সেজন্য একজন দায়ী মাহরাম এর অপেক্ষায় আছি ইংশা-আল্ল-হ ঠিকমত দাওয়াহ দিলে আমি আসাবাদি তারা বুঝবেন।বাকি আমার আব্বু ভদ্র,শান্ত সাধাসিধা কোনো প্রকার বাজে আড্ডা (পান,চা,সিগারেট)এসবের নেশা কখনওই ছিলোনা নেইও আলহামদুলিল্লাহ।আমার মেজ চাচা চাচি হজ করেছেন ওমরাও করেছেন পাচওয়াক্ত নামাজ পড়েন,যাকাত আদায় করেন,।বড় চাচাও হজ করেছিলেন তিনিও পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন আমি দেখতাম তিনি দোকানে ওবদি নামাজ সেরে নিতেন। তবে আমার কাজিন মহলে বেদীনের ছায়া বেশি আল্লাহ মাফ করুক তাদের হেদায়েত এর দোয়া ছারা কিছুই করতে পারিনা।এমনি ভদ্র,মিশুক,দ্বায়িত্ববান, কোনো বাজে নেশা নেই কিন্তু নামাজে নিয়মিত নয়, পর্দায় নেই,হারাম হালাল বোঝেননা(জানামতে), মর্ডান এবং ফ্রি মিক্সিং এ অভ্যস্ত।কাজিন মহল থেকেই আমার পর্দার রক্ষার জন্য বেশি আঘাত এসেছে বলা যায়।এখন আলহামদুলিল্লাহ তারা বুঝে আমাকে হাজার বকেও লাভ হবেনা আমি ফরজ বিধানে অটুট ইংশা-আল্ল-হ।
ব্যক্তিগত তথ্য
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? জি আলহামদুলিল্লাহ। ওজর ব্যাতিত কাজা হয়না আলহামদুলিল্লাহ। রব আরও যত্নবান হওয়ার তাওফিক দিক।আমিন
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) আগে থেকেই টুকটাক পড়া হতো বা পড়তে হয় বলে হয়তো পড়তাম। তবে হেদায়েত এর পর থেকে স্বইচ্ছয়,আত্নউপলব্ধি থেকে পড়া শুরু আলহামদুলিল্লাহ।
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? জি আলহামদুলিল্লাহ কঠোরতা অবলম্বন এর চেষ্টা করি।সোসাল সাইট সহ বাস্তব জগতে উভয় জায়গাতেই।পর্দা শুরু পর থেকে অনেক ঝরঝাপটা গেছে কিন্তু আমি অটুট থাকার চেষ্টা করেছি। এ ব্যাপারে ছার নেই।
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? জি আলহামদুলিল্লাহ, প্রাইমারি স্কুল এ পড়াকালীনই শিখেছিলাম কিন্তু তখন তাজবীদ মাখরাজ কিসু পরায়নি জানতামোওনা এসব কি।। তবে এখন চলমান মাখরাজ সহ আরও সুন্দর ও স্পষ্ট করতে অনলাইন ইসলামিক মাদ্রাসায় পড়ছি।
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? নরমালি বাড়িতে আমি আব্বু আম্মু থাকি তাই পোশাক নিয়ে তেমন অসুবিধা হয়না।বাইরে বোরকা বড় হিজাব নিকাব,হাত পা মোজা,চোখ ঢেকে চলার চেষ্টা করি।তবে কেলেজ হিজাবে চোখ ঢাকার সিস্টেম নাই সেটা টেনে সামনে দিয়ে রাখি একচোখ দিয়ে বা দু চোখ দিয়ে হালকা দেখা যায় এমন রাখি আর কলেজে সবাই মেয়ে ক্লাসমেট (টিচার ছেলে বাদে) তাই তখন সমস্যা হয়না।যদিও শুধু এক্সামেই নিয়মিত আমি ক্লাস করিনা।
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) না বরং ঘৃনা করি।ইসলামি খিলাফতের অপেক্ষায়।প্রতিটি কাচা পাকা ঘরে ইসলাম কায়েমের ইন্তেজার।
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? অপছন্দনীয় ও ঘৃনিত এবং হারাম।রেইনড্রপস সীরাহ ইউটিউব এ শুনতে বেশি ভালোলাগে,নাশিদ,হামদ-নাত,সূরা,ইসলামিক লেকচার,ইত্যাদি দেখা ও শোনা হয়।
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল রব সর্বাবস্থায় ভালো রেখেছেন। না খেয়ে অনেক্ক্ষণ কোনো কাজ করলে বা বাইরে দীর্ঘ সময় রোদে থাকলে (কলেজ বা অন্য প্রয়োজনে) তখন শরীর খারাপ লাগে কাপে তবে সব ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া হলে এমন হয়না এখন এটাকে রোগ বলে কিনা জানিনা তবুও জানায় রাখলাম।আর ছোটবেলায় দাতে ক্ষয়(পোকাটাইপের) হয়েছিলো তা তখনি ডক্টর দেখিয়ে দাত ফেলে দিয়েছিলো ও পুডিং করে দিসিলো তারপর নতুন দাত গজিয়েছে এখনতো কতগুলা বছর পার হয়ে গেছে সমস্যা হয়না এটাও অসুখের মধ্যে পরে কিনা জানিনা তাও বলে দিলাম।এইতো আর জ্বর ঠান্ডা কাশি ইত্যাদি তো সবারই কমবেশি হয় এটাতে ন্যাচারাল বলা যায়।মুমিনের জন্য অসুস্থতাও নেয়ামত আলহামদুলিল্লাহ
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) এখনও তেমন বলার মতো কোনো কিছু দেখছিনা।মাদ্রাসা গ্রুপে ছোট্ট খেদমতে আছি,পরিবার এ কিছু জানলে তা জানানোর চেষ্টা করি,বান্ধবীদের মাঝে টুকটাক ইসলাহ করার বা জানানোর চেষ্টা করি ।তবে আমার দায়িত্ব আরও আছে একজন দায়ীনি হওয়া,দিনের খাদেমা হওয়া,অমুসলিম নারীদের উপর দাওয়াহ এর কাজ করার ইচ্ছে আছে ইংশা-আল্ল-হ। আরও অনেক অনেক প্লান আছে তা কাঙ্খিত মাহরাম এর সাথেই পরিকল্পনা করার নিয়াত আছে। আমি পরিপূর্ণ আসা রাখি তিনি একজন দায়ী হবেন এবং আমাকেও এ ব্যাপারে সাহায্য করবেন সুজোগ করে দিবেন পর্দা রক্ষা করে যেভাবে হোক ঘরে বসে বা আসেপাশে দাওয়াহ চলমান রাখতে।কুরআন এর খাদেমা হতে চাই।হাদিসে বর্নিত সেই উত্তম মানুষ হতে চাই "যে কুরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে শেখায় সে সবচেয়ে উত্তম"।
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) না।পীর অর্থ করলে দারা শিক্ষক, উস্তাদ। আর নারীর জন্য ঘরে তার স্বামীর চেয়ে ভরসাযোগ্য উস্তাদ কেই বা হতে পারে।বর্তমানে প্রচলিত পীর মুরিদ এসব মোটেও আমার পছন্দ নয়।আর মেয়েদের জন্য এসব কেন হতে যাবে।
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) সাধারন কবর।যা জিয়ারত করা যায় এবং কবরে শায়িত ব্যাক্তির জন্য দেয়া করা যায়।তাছারা এখন যা হয় সব শির্কে মুরানো।
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) ইসলামিক বইয়ের জন্য সাহায্য পাইনা খরচ বহনের তাই এখনও তেমন বই পড়ে শেষ করা হয়নি কিছুদিন ধরে জামানো টাকা দিয়ে কিনতেছি এখন একটা রুটিন করতে হবে এসব পড়ার জন্য। পছন্দ বললে বলবো,তাফসীর, নবীজির জীবনি,উম্মাহাতুল মুমিনিনদের জীবনি,আত্মশুদ্ধি বিষয়ক,ইসলামের ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য বইয়ের ইচ্ছে তবে সেগুলোর জন্য হাদিয়া জরুরি বড় এমাউন্ট এর বাট আব্বুর থেকে চাইতে পারবোনা তাই এখনও অনেক অপূর্ণতা রয়ে গেছে।তাফসীর সবচেয়ে হৃদয়গলিত পুস্তক। প্রথম যখন বাড়ির পাশে এক উস্তাযার থেকে তাফসীর এনে পরেছিলাম ওয়াল্লহি সে অনুভুতি বোজানোর মতো।সেই থেকে নিজস্ব তাফসীরের তামান্না জাগে এরপর আলহামদুলিল্লাহ রব এবার রোজার আগে কবুল করেছেন মন চাইলেই একটা সুরা খুলে তার ইতিহাস দেকতে পারি আমার রব কি বলেছে পড়তে পারি এর চেয়ে প্রশান্তি কিসে!
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) অনেকেই তো আছেন,, জামশেদ মজুমদার(তার বয়ানই আমার হেদায়েত এর বসন্তের উদ্ভব), শায়েখ আহমাদুল্লাহ, উস্তায জুবায়ের আহমাদ হাফি:(বিশিষ্ট দায়ী),আবু ত্বহা মুহম্মদ আদনান(অনেক কন্ট্রোভার্সি থাকলেও তার তরুনদের নিয়ে বয়ানগুলো আমার ভালোলাগে),সহ আরে অনেকেই নাম মনে রাখতে পারিনা চেহারাও না তারাও ননমাহরাম এরজন্য দৃষ্টি অবনত রাখার ফকির চলে তাই হয়তো ভইস চিনি।
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) এই অধম আমাতুল্লাহর কোনো যোগ্যতাই তুলে ধরার মতো নয়।তবে অন্তরে তামান্না রাখি একজন উত্তম সলেহা নারী হবো,উম্মাহাতুল মুমিনিনদের চরিত্রের মতো হবো,তাদের যোগ্য উত্তশুরি হবো, একজন নেককার স্ত্রী,নেককার সন্তানদের উম্মি,মা বাবার চক্ষুশীতলকারী অন্তরপ্রশান্তকারী সন্তান, এবং সর্বোপরি রবের প্রিয় একজন বান্দি হবো।এবং নিজের জীবনের শেষ ওবদি দীনের খাদেমা হয়ে ত্বলিবে ইলম হয়ে শহীদি মৃত্যুর আসা রাখি।
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন দুনিয়ার বুকে সবচেয়ে নিকৃষ্ট এক আবিদা।যে জীবনের কতগুলো বছর রবের অবাধ্যতায় কাটিয়েছে।তবে আমার রবতো রহমান,রহিম তার গুন তো বলে শেষ করা যাবেনা তিনি এই অধমকে এত গাফেলতার জীবন থেকে নিজ অনুগ্রহে পরিবর্তন এর সুযোগ করে দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল।আমার সম্পর্ক সেই বরই সবচেয়ে ভালে জানেন যিনি আমায় সৃষ্টি করেছেন।আমি নিজের সম্পর্কে লিখলে তো ভালো কিছুই লিখবো তাই বাইয়ো পছন্দ হলে মুহতরামদের খোজ নেওয়ার অনুরোধ।তবে হেদায়েত এর পর অনেকেই নিজেদের মনমতো আমায় বানিয়ে নিসে যা বলতেও খারাপ লাগে।রব মাফ করুন।বলার খাতিরে কিছু কথা উপস্তাপন করি মাত্র,, আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান দীর্ঘ প্রায় ৮/৯টা বছর অপেক্ষার পর রব আমাকে দুনিয়ায় দিয়েছেন আমার আম্মুর মাতৃত্বের সাধ পূরন করতে দিয়েছেন।যার দরুন খুবই আদরের সকলের।ছোট থেকে যে উৎশ্রীঙ্খল হয়ে বড় হয়েছি এমন নয় বরং শাশনেই বড় হয়েছি ভালোবাসার পাশাপাশি। ভদ্র এবং শালীন ছিলাম।তবে পরিপূর্ণ পর্দার তরবিয়ত পাইনি এমনকি জানতামওনা এটা ফরজ,নামাজ ফরজ,রোজা ফরজ,ইত্যাদি।তবে আমার একটা গুন ছিলো জানিনা আদও এটা গুন কিনা আমার অন্তরের কোন কেনে যেনো আমি রবের প্রতি ভালোবাসা অনুভব করতাম,মানে আমার যতদুর স্মরণ আছে আমি ককনও কোনো পরিস্থিতির জন্য রবকে দোষারোপ করিনি(হেদায়েত এর আগেও)।কেমন জানি একটা ভালোলাগা কাজকরতো ইসলামকে নিয়ে।আগে ধার্মীক না থাকলেও ইসলামকে নিয়ে বাজে কথা কাজ সহ্য হতনা ভালোলাগতোনা। স্কুল জীবনেই এইযে রিলেশন নামক বিষয়গুলো আমার আর আমার ফ্রেন্ড(মেয়ে) পছন্আদ ছিলোনা,কত পরিস্থিতি যে দেখেছি নোংরামি আসতাগফিরুল্লহ। স্যাররাও আমাকে ভদ্র হিসেবেই পেয়েছে এবং এসব স্কুলে গিয়ে ক্লাসমেট (ছেলে) দের সাথেও আমার আনাগোনা হতোনা সবই তারা চোখে চোখে রাখতো কোনোদিন অভিযোগ যায়নি গাজিয়ানদের কাছে আলহামদুলিল্লাহ। ছেলেরা হয়তো ভাবতো আমার এটিটিউড বেশি বা অহংকারি যেহেতু সম্ভ্রান্ত পরিবার ছিলো আমাদের তাই কিন্তু আমার ওদের প্রতি কেমন বাজে ধারনাই হতো ওরা সেধে কথা বললেও আমি চুপ থাকার ট্রাই করতাম গুরুত্ব দিতামনা।যাহোক এরপরতো করোনার থাবা এলো।এই সময়টা যেনো নিজের আপস এন্ড ডাউন এর মধ্যে যেতে লাগলো এভাবেই যেতে যেতে একটা সময় অনুধাবন এলো আস্তে আস্তে রব নিজ অনুগ্রহে জানার সুজোগ করে দিসেন বিশেষ করে ওই করেনাকালীন লম্বা সময় চলাকালীন স্কুলের এসাইনমেন্ট করার জন্য ফোন পাই তার আগে অবশ্য হিজাব পড়তাম বাইরে গেলে তারপর বেরকা ধরি আস্তে আস্তে মাহরাম ননমাহরাম সম্পর্কে জানি এইতো আলহামদুলিল্লাহ আজ আমি রবের সেই একটু একটু করে দেওয়া অনুগ্রহের সীমা অনুভব করতে পারি আলহামদুলিল্লাহ। এতক্ষণ তো সকলের আমার প্রতি ভালোবাসার অধ্যায় পড়লেন এখন আসবে অন্য অধয়ায়। হেদায়েত এর পর কঠোরতা অবলম্বন শুরু করলাম আর আমি আস্তে আস্তে পরিবার এর থেকে জঙ্গি, শয়তানে ধরছে,সপ্নে হুর পাইছে,ব্রেনওয়াস করছে ইত্যাদি কথা শুনতে লাগলাম ততদিনে অনেক অপ্রিয় হয়েগেছি প্রিয় মানুষগুলোর থেকে।কাজিন মহল থেকে যখন ছিন্ন হলাম দেখা দেওয়া বন্ধ কথা বলা বন্ধ করলাম শুরু হলো আরেক করুন পর্ব এমনকি কাজিনরা আমাকে নিয়ে বসতে(বিচারের মতো) চেয়েছিলো অবদি ভাবা যায় আমিযে তখন কেমন করে আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়েছি তবে আলহামদুলিল্লাহ রব রক্ষা করেছেন প্রতিটা মূহুর্তে আমাকে তিনি ছারা কেও বোঝার মতো ছিলোনা আমাকে। অনেক কথা শুনতে হতো যা বলা যায়না আপনজনদের নিয়ে। এমনও দিন গেসে প্রতিদিন প্রায় ভাইয়ু(কাজিন)আম্মুর কাছে ফোন করে বলতো আমাকে ঠিক হতে বলতে আগের মতো হতে(পর্দা ছারতে) কত কাদছিযে তকন প্রায় প্রতিটা দিন কানৃনা করা লাগতো পর্দা নিয়ে। ভয়ে থাকতাম আতঙ্কিত হতাম যেই কিনা একটা সময় অপেক্ষা করতাম কখন পরিবার এর সবাই একত্রিত হবো সেই আমি তাদের একত্রিত হওয়ার কথা শুনলে আতঙ্কিত হতাম ভয়ে থাকতাম আমার পর্দা না ছুটে যায়।কত ঈদ যে আনন্দ করিনা ভুলেি গেসি মনেহয় আনন্দের কতা একঘরে বন্দি হয়ে থাকি। রাজকন্যা থেকে দাসীকন্যা (রুপক অর্থে) হয়েছি সে এক রুপকথার কাহিনির মতো তবে আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল এই পথেইযে আমি শান্তি পাই সুখ পাই সুকুন পাই তৃপ্তি পাই আমিযে আমার রবকে পেতে চাই এতে আমার সব হারালেও আফসোস নেই।দুনিয়াআসক্তি এখন অপছন্দের কাতারে রেখেদিসি। পরিপূর্ণ কঠোরতার সাথে পর্দা করে জীবনের শেষ ওবদি টিকতে চাই মৃত্যুর পরও যেনো আমার পর্দার খেলাপ না হয় এটা আমার ওসিওত।গায়রতওয়ালা,তাকওয়াপূর্ণ একজন নারী হিসেবেই থাকতে চাই।আল্লাহর জন্য জীবনের সময়গুলো বিলিয়ে দিতে চাই।দীনের জন্য কাজ করতে চাই।এই দুর্বল উম্মাহের মাঝে সাহাবিদের মতো চরিত্রের উম্মাহকে লালন করে রেকে যেতে চাই যারা হবে এ যুগের খালিদ বিন ওয়ালীদ।ফেতনা ফাসাদে ভরা এই দুনিয়াতে ইমান নিয়ে টিকে থাকার লরাইয়ে পাশে একজন ইমানওয়ালা আল্লাহওয়ালা বীর চাই নইলে খুবই কষ্টকর হবে টিকে থাকা।হোচট খেলে হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য একজন চাই যে বলবে " রবতো ক্ষমাশীল আপনি সামান্য হেরে যাওয়াতেই নিরাশ হচ্ছেন কেনো উঠুন আবারও জাগুন এ পথ দীর্ঘ কাঁটাযুক্ত পথ এতো সহজেই ভেঙে পরলে চলবেনা"।আমি চাই সে যুহদকে আকরে ধরুক দীন কায়েমের সপ্নে তার মাঝরাতে হৃদয় কম্পিত হোক কম্পিত হৃদয়ে সে রবের সামনে জায়নামজ বিছিয়ে দারিয়ে পরবে পাশে ডেকে নিবে ।দুজনে মিলে ইসলামের বিজয়ের সপ্ন বুনবো নিজেদের প্রস্তুত করবো জুগের ফিতনার বিরুদ্ধে লরাই করবো।আমি শুধু আমার জীবনসঙ্গী খুজছিনা আমি আমার ভবিষ্যৎ সন্তানের আবি কে খুজছি। কেননা সন্তান সভাবত ছোটবেলায় থেকে তার পিতা মাতাকে অনুস্মরন করে সে যদি তার পিতাকে মসজিদে যেতে দেখে সেও মসজিদে যাবে সে তার মাকে পর্দা করতে দেখলে সেও হিজাব এনে পরিয়ে দিতে বলবে সর্বোপরি নেক সন্তান পেতে হলে নিজেদেরও আল্লাহওয়ালা হতে হবে তবেইনা সন্তানকে আল্লাহর রাস্তায় আত্মসমর্পণ করতে শেখানো যাবে। এই অধমের একটা দিক বলি যা এতদুর পড়ার পর আপনার হতাশার কারনও হতে পারে। আমি স্লিম নই একটু মোটা যাকে বলে সাস্থবান।এটা নিয়ে কত কথা যে শুনে এসেছি কষ্টে পাথর করে দিসে।রাস্তায় ওবদি নিজের রক্তের সম্পর্কের মানুষের থেকে অপমানিত হয়েছি,খেতে বসে কথা হজম করেছি, আরও কত কি নাইবা বললাম।তাই দয়া করে যার এটা নিয়ে সমস্যা কারো সামনে আপনি বউ দেখাতে লজ্জা পাবেন মোটা বলে ইত্যাদি তাদের বলবো আমার পাথর হয়ে যাওয়া কষ্টে আর পাথর মারতে আসবেননা প্লিজ।আমি নিজেকে আয়নায় পরখ করে কেদেছি মানুষের কথার আঘাতে।এখনও কথা শুনি শশুড়বাড়ি নিয়ে আমাকে কে মানবে এককথায় মোটা বলে দিবে। আসলে সত্যি যতগুনবতী, দীনদার যাই হোক সৌন্দর্য, স্লিম ফিগার না থাকলে দাম নেই।তাই দয়া করে আমার সবরের বাধ বৃদ্ধি করবেননা।যদি গ্রহন করতে অসুবিধা না হয় তবেই আগাবেন।মেয়েমানুষ তো একটু এদিকসেদিক হলেই দোষ। এতটাই বেমানান হয়তো মানুষের কাছে তবে রবতো কারো গোত্র বর্ন শারীরীক ত্রুটি বিচ্যুতি দেখেননা তিনিতো তার বান্দার আনুগত্য দাসত্ব দেখেন এটাই যথেষ্ট।এসব নিয়ে আমার সমস্যা হয়না তবে মানুষের সমস্যা হয়। কত কত আমার চেয়ে সাস্থবান ব্যক্তি আছে মাশা আল্ল-হ তাদের কি অবস্থা হয় আল্লাহু আলাম।ওজনের ওপশনে যেটা দেওয়া আমি সঠিক জানিনা আন্দাযে দিয়েছি আমি মোটা এটা রিমাইন্ড হয় সব জায়গায়।এটার জন্য আমি মানুষের সাথে মিশতে ইতস্তত বোধ করি কে কিনা কি ভাবে দেখবে কি বলবে ভেবে। ছোট থেকে একা বড় হয়েছি বেশিরভাগ সময় বাবা মা আর আমি তাই কিছুটা ইনট্রোভার্ট বলা যায় মানে মানুষের সাথে সহযে মিসতে পারিনা। কিন্তু দীনি মাইন্ডের মানুষের সাথে সহজেই মিশে যেতে পারি অনেকটা।যেমন মাদ্রাসার উস্তাযা, সহপাঠিরা আমাকে খুবই মিশুক হিসেবেই জানে কারন তারা আমাকে সুন্দর মতো গ্রহন করেছে তাই আমিও তাদের সাথে সহজেই মিশতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।আমার লাজুকতা বেশি মাহরাম পুরুষদের সামনেও প্রয়োজন ব্যতিত যেতে ইতস্তত বোধ করি তারা মাহরাম বলে যে তাদের সামনে খোলামেনা চলি এমনটা নয় আমি তাদের সামনেও শালীনতা অবলম্বন করতেই সাচ্ছন্দ্যবোধ করি ঢিলাঢালা পোশাক মাথা সহ হাত ওরনা দিয়ে ঢেকে রাকাটাকেই ভদ্রতা মনে করি। তবে অর্ধাঙ্গের ক্ষেত্রে তা আলাদা কারন তিনি এবং আমি একে অপরের পোশাক হবো। আমি যেহেতু খুব একাকিত্ব বোধ করি তাই চাই একটা ভরা পরিবার হোক যেখানে শশুড়,শাশুড়ী, ননদরা থাকবে পর্দার সহজতায় দেবর ভাসুরের বিষয় টা আমি কেন জানি একটু এভোইড করারই চেষ্টা করি তবে রব যদি তকদিরে লিখে তো তা মেনে নিতে হবে তবে পর্দার এক ইন্চিও ছার দিতে রাজি নই।আমার ছায়াও যেনো তারা না দেখে সেভাবে থাকতে চাই ইংশা-আল্ল-হ। এ বিষয়ে তিনার সাহায্য কামনা করি।আরও একটা বিষয় আমি যেহেতু বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান তাই আমার জীবনসঙ্গী যেনো তাদের নিজের ২য় বাবা মা মনে করেন এবং তাদের খোজখবর রাখেন প্রয়োজন জরুরত খেয়াল রাখেন বৃদ্ধ অবস্থায় আমার সাথে তিনিও যেনো তাদের লাঠি হন।জানি যে শরীয়তের দিকে বললে এসবে সে বাধ্য নয় তবুও আমার প্রতি ইহসান করলে রবও নিশ্চই খুশি হবেন ইংশা-আল্ল-হ। আমাকেও তার বাবা মা অর্থাত আমার ২য় বাবা মায়ের জন্যও সম্মানকারী,শ্রদ্ধাশীলই হিসেবেই পাবেন।আমার খুব ইচ্ছে আমার শাশুড়ী মাকে আমি মামনি বলে ডাকবো শশুড়আব্বাকে বাবা বলে ডাকবো।কখনো তাদের মেয়ে হয়ে তাদের পাশে থাকবো কখনও মায়ের মতো তাদের শাশন করে আগলে রাখবো।শাশুড়ী হবেন আমার ৩য় বেস্ট ফ্রেন্ড।এক তো আমার মা দ্বিতীয় হবেন অর্ধাঙ্গ আর মামনি (শাশুড়ি) হবেন ৩য় ইংশা-আল্ল-হ। খুব খুব ইচ্ছে বর্তমানের জামানা থেকে বেরিয়ে ফেমিনজম এর নামে নারীবাদীতার মতবাদ থেকে কোটি কোটি হাত দুরে নিজের একটা সুন্দর সংসার হবে সকলে দীনের জন্য কাজ করবো রবের ইবাদত করবো ইংশা-আল্ল-হ এইতো আর কি চাই।সবার লক্ষ্য হবে রবের সন্তুষ্টি অর্জন করে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাগানে একটা বাড়ি বানানো।যে করেইহোক জান্নাতের টিকিট কনফার্ম করে যাওয়া।দুনিয়া যেনো হয় আমাদের জান্নাতের বীজ বপনের ক্ষেত মাত্র যার ফলের স্বাদ আমরা জান্নাতে গিয়ে উপোভোগ করবো আজীবন ইংশা আল্লাহ বিইজনিল্লাহ।ওয়া মা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ। কিছু শখ:জলরং,এক্রোলিক রং দিয়ে আকাআকি করা,ক্রাফটিং, ক্যালিগ্রাফি করা।নতুন কিছু মনের মাধুরি মিশিয়ে রান্না করা(যদিও তেমন রাধুনি নই শখের বসে করা হয় আগ্রহ আছে নতুন নতুন রান্না শেখায়),মেহেদি লাগানো,ইসলামিক বই সংগ্রহ।একটা ইসলামিক লাইব্রেরি শখ খুব।বই ফেলানি যায়না এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্ম এর থেকে কিছুনা কিছুতো অর্জন করেই।তাই নিজের একটা লাইব্রেরি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যেতে চাই ইংশা-আল্ল-হ।সেলাই শেখার শখ আছে এটা জরুরতই মনে করি। কিছু ভালোলাগা: সবুজ প্রকৃতিতে খোলামেলা পরিবেশ এ সস্তির নিশ্বাস নিতে খুব ভালোলাগে বিশেষ করে মাহরাম এর অভাবে দমবন্ধ কর অবস্থা হয়ে আসে যেতে পারিনা।কোলাহল থেকে একাকিত্ব শ্রেয় মনে হয়।কারন এটা মুমিনের জন্য রবের স্মীরনের সহজ মাধ্যম। পছন্দ:ফুল খুব পছন্দ বিশেষ করে গোলাপ(লাল,সাদা,হলুদ,কাঠগোলাপ),বেলি,ডেইজি ইত্যাদি। ফুল আর বই এর চেয়ে সুন্দর উপহার মনেহয়না আছে।সমুদ্র পছন্দ বিশেষ করে ঝিনুকের জন্য,।কালো, ল্যাভেন্ডার,লাল,মেরুন রং পছন্দ। সপ্ন: বায়তুল্লাহর সফর ইংশা-আল্ল-হ। না বলতে চেয়েও অনেক বলা হয়ে গেছে আফওয়ান।
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন প্রযোজ্য নয়
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? হানাফি
নজরের হেফাজত করেন? (Required) হ্যা
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? অনেক প্লান আছে সব মুহতারামকেই জানাতে চাই ইংশা-আল্ল-হ।
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) একেক সময় একেক ভাবে কাটাই স্পেসিফিক কোনো জিনিস নাই।যেমন ধরুন কখনও বই পড়ে,কখনও আকাআকি করে,কখনও ক্রাফ্ট করে,মন চাইলে মেহেদলাগিয়ে(এটায় বেশ পটু বলা চলে), কখনও হামদ নাত শুনে,কখনও মাকে দাওয়াহ দিয়ে,কখনও ঘুমিয়ে,কখনও রান্নার এক্সপেরিমেন্ট করে,কখনও ঘর গুছিয়ে ইত্যাদি
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) তেমন কোনো দ্বায়িত্ব নেই আমার যেহেতু একা তাই।তবে টুকটাক হেল্প করা এটাতো সবাই করে।
নারী-পুরুষ সমঅধীকার বিষয়টাকে আপনি কিভাবে দেখেন? (Required) এক কথা যঘন্য লাগে আমার।এই টপিকটাই আমার বিরক্ত লাগে। ইসলাম নারীকে অনেক সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে এর চেয়ে বেশি অধিকার পুরো জগত ঘুরে আন্দোলন করলেও নারীরা পাবেনা। পাবেনা মানে না না না।ওসব সম অধিকার এর নামে তাদের হায়া,সম্মান সব যে মাটিতে মিশায় দেওয়া হচ্ছে সুক্ষ পরিকল্পনার মাধ্যমে তা ওইসব বোকা নারীরা টেরও পাচ্ছে না।এটাও দাজ্জালি স্বরযন্ত্র। কেননা নারীই হচ্ছে একটা পরিবার এর ভিদ।আর এই ভিদকে যদি নরবরে করা যায় তো পুরো পরিবার টাই নরবরে হয়ে যাবে।যেমন ধরুন নারী সমঅধিকার এর নামে সংসার ফেলে রাস্তায় নামবে, চাকরি করবে,টুর এ যাবে কলিগ নিয়ে ইত্যাদি এরপর তার সন্তান রা বঞ্চিত হবে মায়ের আদর ভালোবাসা শিক্ষা সবকিছু থেকে এসবে স্বামীর সাথে মনেমালিন্যতো আছেই একপর্যায়ে সংসার নষ্ট। শেষ জামানার একদল নারীদের সেকল দিয়েও আটকে রাখা যাবেনা যদি হাদিসটি সঠিক হয় তো এরাই হবে সেই নারী এবং দাজ্জালের অনুসারীর একদল।
বিয়ে সংক্রান্ত তথ্য
আপনার ডিভোর্সের সময়কাল ও কারণ অবিবাহিত
অভিভাবক আপনার বিয়েতে রাজি কি না? জি আলহামদুলিল্লাহ
বিয়ে কেন করছেন? বিয়ে সম্পর্কে আপনার ধারণা কি? বিয়ে সকল নবীর সুন্নাহ।পরিস্থিতি ভেদে ফরজ ও ওয়াজিব ও হয়।পবিত্র থাকার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে বিয়ে।বিয়ে দুটি সত্ত্যাকে একত্রিত করার বৈধ পন্থা। নর নারীর জন্য বিয়েকে অর্ধেকদ্বীনও বলা হয় এবং বাকি অর্ধেকের প্রতি নিজের যত্নবান হতে হবে।চরিত্র হিফাজত,দৃষ্টি হিফাজত,লজ্জাস্থানের হিফাজত করার জন্য বিয়ের প্রয়োজন বর্তমান জামানায় সবচেয়ে বেশি।অসংখ্যা কারন এবং হাদিস আছে বিয়ে নিয়ে যা বললে ৪০/৫০পাতার একটা ডায়েরি হয়ে যাবে।আমার বর্তমান বেদীন পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার জন্য বিয়েটা খুবই জরুরি।হালাল রিজিক থেকে শুরু করে ইবাদতে তৃপ্তি আমার খুবই প্রয়োজন বিবাহ সারাজীবন এর বিষয় তাই ভয় করে যদি রজিক হালাল না হয় আমারতে ইবাদতি কবুল হবেনা । তাই বিয়ের মাধ্যমে একজন বিশস্ত সঙ্গী দরকার যে হালাল রিকিকের উপর সন্তুষ্ট এবং যার ইনকাম সম্পূর্ণ হালাল।
আপনি কি বিয়ের পর চাকরি করতে ইচ্ছুক? নাহ বাহিরের জাহেলিয়াতে র্জরজরিত ফ্রি মিক্সিং এ গিয়ে চাকরির কোনো ইচ্ছে নেই আমার এ বিষয়ে বাধ্য করতে পারবেনা যার স্ত্রীর সন্তান এর ভরনপোষণ এর দ্বিতীয় নেওয়ার সাহস নেই দয়া করে সে আবেগের বসে বাইয়ো পরেই নক করবেননা।
বিয়ের পর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চান? (ছাত্রী হলে) জেনারেল আর না।হাপিয়ে গেছি ফেতনা দেখতে দেখতে।নিজের তাকওয়া কমে যায় মহিলা কলেজ এও পুরুষ টিচার থাকে প্রয়োজনে কথা বলতে বলতে একটা সময় এসব নরমাল লাগতে শুরু করে তখন তাকওয়া কমতে শুরু করে ইবাদাতে গাফেলতি আসতে থাকে। এসব একদমি ভালোলাগছেনা আমার এমন এমন সময় এক্সাম দেয় নামাজের ওয়াক্ত শেষ হতে বসে এগুলো মেনে নিতে নিতে গাফেলতা চলে আসে যা আমি চাইনা।এছারা সহশিক্ষা হারাম এত কিছু থেকে যুদ্ধ করে হারাম থেকে বেচে থাকার চেষ্টা করছি তাও একটা হারামে থেকে বিষয়টা হাস্যকর লাগে। যদিও ব্যাবস্থা আলাদা নয় বলে ক্ষেত্র বিশেষ এ পড়া যায় কিন্তু বর্তমাম জামানায় আমি মেয়েদের জন্য তা নিরাপদ মনে করছিনা।তাই যার স্ত্রী কে উচ্চশিক্ষত করার ইচ্ছে বা যে উচ্চশিক্ষত সঙ্গী চাচ্ছেন সে দয়া করে আর আগাবেননা❌।আমার একাডেমিক এর রেজাল্টও এখন ভালো হচ্ছে না কারন আমার মনোযোগ আনতেই পারিনা কিসব ইসলাম সাংঘর্ষিক বিষয়ও পড়তে হয় আমার এসব ভালোলাগছেনা আমি বেরোতে চাই দুনিয়াদার পরিবার পরিবেশ এর জন্য আমার নিজের প্রতি জুলুম হচ্ছে। তবে আমি ইলম অর্জন করতে চাই অনলাইন এ পরছি এটা সবসময় জারি রাখতে চাই আলিম এর পর দাওরা করার নিয়াত আছে অবশ্যই জীবনসঙ্গী কে এ বিষয়ে সাহায্য করতে হবে।
বিয়ের পর চাকরি চালিয়ে যেতে চান? (চাকরিজীবী হলে) কোনো চাকরি নেই তাই চালিয়ে যাওয়ার প্রশ্নই আসেনা
বিয়েতে কেমন মোহরানা নির্ধারন করতে চান? ছেলের সাধ্যমত আলোচনা সাপেক্ষে
পাত্র/পাত্রী নির্বাচনে কোন বিষয়গুলো ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন? গায়ের রং
আপনার স্বামীর প্রতি কি কি দায়িত্ব আছে আপনার? স্বামী হচ্ছে নারীর সবচেয়ে দামি অলংকার। আর অলংকার কি অবহেলায় রাখার জিনিস!?আল্লাহ যদি তার পরে আর কাওকে সিজদা করার অনুমতি দিতো তাহলে স্বামীকে সিজদাহ করারই নির্দেশ দিতেন নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এটায় কি বোঝা যায়না তার সম্মান কতটা!ইসলাম স্বামীর যা যা দ্বায়িত্ব পালন করতে বলেছে আমার সবটা দিয়ে তা পালন করার চেষ্টা করবো হয়তো ভুলত্রুটি হতে পারে তবে সে যদি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে মুহব্বাত দিয়ে আগলে রাখে আমিও আমার ভুল শুধরে নিতে পিছপা হবোনা ইংশা আল্লাহ। আমি খাদিজা (রা) এর মতো বিশস্ত সহধর্মিনী হতে চাই যার কাছে শান্তি মিলবে হতাশা নয়।আয়েশা (রা) মতো প্রিয়তমা হুমায়রা হতে চাই ইংশা-আল্ল-হ।
আপনার আহলিয়ার পর্দার ব্যবস্থা রাখতে পারবেন? হ্যা
বিয়ের পর কোথায় থাকতে চান? স্বামীর বাড়ি
যেমন জীবনসঙ্গী আশা করেন
বয়স (Required) ২১-২৮ এর মধ্যে
গাত্রবর্ণ শ্যামলা,উজ্জ্বল শ্যামলা,ফর্সা।
নূন্যতম উচ্চতা নূন্যতম ৫'৫ হলে ভালো হয় বা আমার হাইটের সাথে মানানসই।
নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা পড়াশোনা শেষ,চলমান(জেনারেল কঠোরতা অবলম্বনকারী অগ্রাধীকার পাবে) পাশাপাশি হালাল ইনকাম সোর্স আছে এমন।তবে প্রবাসী ,ব্যাকং জন,আর্মি,পুলিশ, ফ্রি মিক্সিং লেকচারার(কলেজ,ভার্সিটি) ব্যাতীত।।
বৈবাহিক অবস্থা অবিবাহিত
জীবনসঙ্গীর দাড়ি বা ইনকাম সম্পর্কে যা চান- (Required) অবশ্যই সুন্নাহসম্মত দারি থাকা লাগবে।দারি কাটা যাবেনা।অবশ্যই হালাল ইনকাম হতে হবে এগুলা মাস্ট।রিজিক হালাল না হলে ইবাদত কবুল হয়না।
পেশা (Required) সম্মানিত হালাল পেশা। পারসোনালি ব্যবসায়ী পছন্দ যেহেতু আমার পরিবারের সবই ব্যবসায়ী (ছোট,বড়)।তবে ফ্রি মিক্সিং কোনো জব না করে এমন যেকানো পর্দা মেইনটেইন করা যায়না।
অর্থনৈতিক অবস্থা মধ্যবিত্ত,উচ্চমধ্যবিত্ত এবং সম্মানীত ও ভদ্র শালীন পরিবার।
পারিবারিক অবস্থা (Required) নামাজি,ভদ্র,সম্মানিত,শালিন পরিবার।পর্দারশীল হলে সবচেয়ে ভালো হয়।আর পুরোপুরি পর্দা না করলেও যেনো আমাকে বাধা না দেয় এবং তাদের যেনো আগ্রহ থাকে পর্দা মেনে চলার।ওয়েস্টার্ন এ অব্যস্ত পরিবার হলে যোগাযোগ না করার অনুরোধ।
জীবনসঙ্গীর যে বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলী আশা করেন এটা সবচেয়ে কঠিন কাজ সঠিক জীবনসঙ্গী বাছাই করা।তবে আমি আসা ছারিনি চারপাশের হাজারো হতাশার মাঝে রবের কাছে দোয়া জারি রেখেছি। রব নিশ্চয়ই ঠকাবেননা। তিনিতো উত্তরম ফয়সালাকারী।কিছু গুনের কথা উল্লেখ না করলেই নয়।যেগুলো অবশ্যই থাকতে হবে।🔰 পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সহিত আদায় করতে হবে।🔰সুন্নাহ মেনে দাড়ী ছেরে দিতে হবে।কোনো দুনিয়াবি ওজরে দাড়ি কাটা যাবেনা(গোফ কাটবে)।🔰অবশ্যই হালাল ইনকাম হতে হবে।কোনোমতেই হারামের পথে যাওয়া যাবেনা এতে না খেয়ে থাকতেও রাজি আছি।রিজিকের মালিক আল্লাহ তিনি নিশ্চয়ই তকদিরে লিখিত রিজিক সম্পূর্ণ না দান করে মৃত্যু দিবেননা।তাই সর্বাবস্থায় তাওয়াককুল করা এবং হালাল রিজিক অন্বেষণ করা।🔰দৃষ্টির হিফাজত করা অর্থাত পুরুষের উপর ফরজ পর্দার বিধান কঠোরতার সাথে মেনে চলা।ফ্রি মিক্সিং এরিয়ে চলতে হবে। বিনা প্রয়োজনে পরিবার এর ননমাহরাম মেয়েদের সাথেও কথা বলা আড্ডা দেওয়া ইত্যাদি করা যাবেনা।🔰এমন বন্ধু যে ক্ষতির কারন হয় তার সাথে আল্লাহর জন্য দুরত্ব বজায় রাখা।তবে হ্যা দায়ী হিসেবে তাকে দাওয়াহ দিয়ে এসলাহ করার চেষ্টা করতে বাধা নেই কিন্তু এমন বন্ধুদের সাথে অধিক সময় ব্যায় না করা উত্তম মনে করি।কেননা ডাস্টবিন থেকে ময়লার গন্ধই ছরায় আর আতরের বাক্স থেকে সুগন্ধি। তাই যেসব বন্ধু উত্তম এবং ভালো চরিত্রের তাদের সহুবতে থাকা।🔰পরনারীর গুন পরোখ না করা।কেননা এটি নিজের ঘরের নারীর দোষ খুজে বের করতে বাধ্য করবে আর যার ফলাফল অশান্তি অতৃপ্তি এনে দিবে।এবং নিজের ঘরের নারীর গুনও ননমাহরাম পুরুষ দের সামনে প্রকাশ না করা।🔰গায়রতবোধ, তওয়াককুল, আল্লাহ ভীরুতা থাকা অবশ্যক।এ তিনটি গুন একজন পুরুষের দায়িত্ববোধকে জাগিয়ে তোলে এবং মুত্তাকী বান্দা হতে সাহায্য করে।🔰 স্ত্রীর হকের বিষয়ে সচেতন থাকা।বউ গেলে বউ পাওয়া যায় এমন মনোভাব থাকা যাবেনা কেননা একটা সংসার এ অনেক পরিস্থিতিই তৈরি হতে পারে যা সামরিক তাই সম্মান,ভালোবাসা,কোমলতার সহিত নিজেদের ভুলগুলো একে অপরকে ধরিয়ে দিয়ে তা শুধরে নিতে সাহায্য করলেই সুখি হওয়া সম্ভব। 🔰কখনও কারো মুখের কথায় নিজের স্ত্রীকে অবিশ্বাস না করা বরং কথাটি সে কিসের ভিত্তিতে বললো আদও তা সত্যি কিনা তা বুদ্ধিমত্তার সাতে যাচাই বাচাই করা।🔰কখনও রাগকে দীর্ঘস্থায়ী না করা এতে শয়তান স্বামী স্ত্রীর মাঝে ফাটল ধরাবে খুব সহজেই।তাই কোনো কারনে দুজনার কেও একজন রেগে গেলে অপরজন চুপ থাকবে এবং পরিস্থিতি শান্ত হলে আসা করা যায় রাগ দীর্ঘস্থায়ী হবেনা।🔰বিনয়ী,নম্র,ভদ্র,পরোপকারীতার মনোভাব থাকতে হবে।🔰দায়ীর গুন অর্জন করতে হবে।ইংশা-আল্ল-হ দুজনে মিলে ইলম অর্জন করবো এবং জীবনটাকে আল্লাহর জন্য বিলিয়ে দিবো।নবীজির সুন্নাহকে পালন করার চেষ্টা চালিয়ে যাবো।ছোট ছোট সুন্নাহকে জীবিত করার চেষ্টা জারি রাখবো। দুজনে মিলে একটা নবীওয়ালা সংসার বানাবো(যেমন ছিলো উম্মুল মুমিনিনগন ও রাসূলুল্লাহ (স) এ সংসার)।🔰আইওএম এর স্টুডেন্ট হলে ভালো হয়। তবে না হলেও সমস্যা নেই ভর্তি করিয়ে দিবো ইংশা-আল্ল-হ। একসাথে সুন্দর একটা জান্নাতের পথে ছুটে চলা কাফেলার সাথে জান্নাতের খোজ করবো ইংশা-আল্ল-হ। এছারা উস্তায গনের সহুবতে থকলে আসা করি তার দীনের খেদমতের অভিজ্ঞতা বাড়বে।🔰তাকে দীনের ব্যাসিক বিষয় গুলে জানা থাকতে হবে যা একজন মুসলিম এর দৈনন্দিন ইবাদত /কজে জরুরত হয়।যেমন: নামজ সংক্রান্ত, পর্দা সংক্রান্ত,হারাম হালাল সংক্রান্ত, তালাক সংক্রান্ত ইত্যাদি। 🔰রাগের বশে বা মসকরা করেও কোনোদিন যেনো তালাক শব্দটি তার মুখ থেকে আমার জন্য বের না হয়।এটি মাথায় গেথে নিবেন।🔰আমার পর্দার পরিপূর্ণ ব্যবস্থা তার পরিবার এ করে দিতে হবে।আমার পর্দা যেনো না ছুটে যায়।আমি না খেয়েও থাকতে রাজি কিন্তু পর্দা লঙ্ঘন করতে রাজি নই।🔰শশুড় শাশুড়ী, ননদ ননাস,দেবর ভাসুর,জা যারাই থাকুক পরিবার এ কেও আমাকে পর্দা সহ সকল বিধান পালনে বাধা না হয়ে দারায় সেটি জাওজকে নিশ্চিত করতে হবে।🔰আমি নামাজ সাধারনত সময় নিয়ে পড়ি এতে বাধা দেওয়া যাবেনা। দীর্ঘ সময় বলতে খুশু খুজুর সহীত পরতে যতটুকু সময় লাগে যেমন:যোহর ৪০/৪৫ মিনিট। বাকিসবতো খানিকটা কম রাকাত সেগুলোতে কম লাগে।এগুলো বলার কারন আমার ইবাদত এ যেনো পরে কেও খোটা না দেয়।আমি বাবার বাড়ি থাকাকালীনই কথা শুনেছি সবাই ৫/১০মিনিটে নামাজ পড়তে পারে আমার কেন এত সময় লাগে।নামজকি শুধু আমি একাই পরি, শশুর বাড়ি এসব করা যাবেনা ইত্যাদি নানা কটু কথা তাই ভয়ে থাকি আমার রবের সাথে কাটানো সময়টুকু কেও কেরে না নেয়।🔰এমন জীবনসঙ্গী চাই যে যুহদকে আকরে ধরবে,সীরাতুল মুস্তাকিম অনুসরণ করবে,শহীদি মৃত্যুর তামান্না পৌষন করবে,ইসলামি খিলাফতের সময় হায়াতে পেয়ে গেলে নিজেকে ইমাম মাহদীর সৈনিক হিসেবে গরে তুলবে।ইসলামের পক্ষে কাফের মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ডাক এলে সে সদা প্রস্তুত থাকবে। এককথায় আমার আধুনিক দীনদার চাইনা আমার সেই সাহাবিদের ন্যায় ইমানওয়ালা মুজাহিদ চাই।যে দুনিয়াবি চাকচিক্য পছন্দ করবেনা সাধারন সাদামাটা চলাফেরা পছন্দ করবে।যে অহংকারী হবেনা বরং সহানুভূতিপরায়ন হবেন।যার চরিত্রের প্রভাবে আমিও প্রভাবিত হতে পারবো নিজেকে আমি আরো আল্লাহর পথে ধাবিত করতে পারবো।যার সাথে আমলের পাল্লা করতে পারবো।তাহাজ্জুদের অভ্যাস গরতে পারবো।এই অভ্যাসটা আমি খুব করে চাই কিন্তু করতেই পারছিনা নিয়মিত।তাই একে অপরকে ডেকে দিবো যেনো শেষ প্রহরে রবের দরবারে হাত তুলতে পারি একান্তে রবের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারি উম্মাহর জন্য ফিকির করতে পারি ইংশা-আল্ল-হ।🔰যার চরিত্র ইমান আমল আমার চক্ষুশীতল করবে অন্তর প্রশান্ত করবে।যাকে দেখলেই আমার সেই সূরা ফুরকানের ৭৪ নং আয়াতের কথা মনে পরবে "রব্বানা হাবলানা মিন আঝওয়াজিনা ওয়া জুররি ইয়াতিনা কুররতা আয়ইউনিউ ওয়াজ য়ালনা লিল মুত্তাকীনা ইমামা" (বাংলায় সঠিক উচ্চারন হবেনা না পরার অনুরোধ)। অবশেষে বলবো রব আমায় এমন জীবনসঙ্গী দান করুক যার সাথে থাকলে আমার আল্লাহর কথা অধিক স্মরণ হয় এবং এমন সঙ্গী থেকে হিফাজত করুক যার সাথে থাকলে আমি আমার রবকে ভুলে যাই।আমিন।
জীবনসংঙ্গীর জেলা যেমনটা চাচ্ছেন? (Required) টাঙ্গাইল ও ঢাকার মধ্যে।
অন্যান্য তথ্য
পেশা সম্পর্কিত তথ্য (Required) স্টুডেন্ট /ত্বলিবে ইলম
বিশেষ কিছু যদি জানাতে চান এইটাই মেইন পয়েন্ট।আসা করি এটা পড়লে আমার দেওয়া মেসেজটা বুঝতে পারবেন।মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ। 🔰বাইয়ো পছন্দ হলে আগে খোজ খবর নিয়ে এরপর আগ্রহি হলে বিয়ের জন্য পছন্দ পা উপযুক্ত মনে হলে এরপরই দেখার সিদ্ধান্ত নিবেন তার আগে আবেগের বশে যাই আগে একটু দেখে আসি এরপর খোজ নিয়ে ভালো লাগলে লাগলো নইলে না এমন মনোভাব যদি রাখেন তবে দুরত্ব বজায় রাখুন এটা আপনার জন্য নয়❌। 🔰মেয়ের কোনো প্রকার ছবি চাওয়া যাবেনা।এবং কি মেয়ে দেখতে এসেও কোনো প্রকার ছবি তুলা যাবেনা চবি চাওয়াও যাবেনা❌ 🔰পাত্র নিজে ব্যাতিত অন্য কোনো পুরুষ মেয়েকে দেখতে পারবেনা❌কোনো মতেই নয় বাবা মামা চাচা ইত্যাদি দোহাই দিয়ে কোনো লাভ হবেনা ❌ 🔰ছেলে এবং মেয়ের একান্ত প্রশ্ন আদান প্রদানের সময় একজন মাহরাম উপস্থিত থাকবে কিছুটা দুরে পা আশে পাশে এতে কোনো আপত্তি করা যাবেনা❌ 🔰ছেলের যদি কলেজ/ভার্সিটি, অফিস ইত্যাদির অজুহাতে মেয়ে বন্ধু, কলিগ,এসিস্ট্যান্ট ইত্যাদি থেকে থাকে তবে দয়া করে যোগাযোগ না করার অনুরোধ এবং ছেলের কাজিন(বোন) দের সাথে অগাধ মেলামেশা ফ্রি মিক্সিং ফোনালাপ ইত্যাদি থেকে থাকে বা এসবে সে অভ্যস্ত এখনও তাহলেও যোগাযোগ করবেননা❌মনে রাখবেন পর্দা শুধু মেয়েদের জন্য নয় ছেলেদের জন্যও ফরজ। 🔰এই টপিকটা একটু সেনসেটিভ তবুও বলি যেহেতু সারাজীবন এর ব্যাপার এটি।ছেলের যদি কোনো রিলেশন চলমান থাকে বা এখনও কারো সাথে কথা বলা ইত্যাদি থাকে তবে প্লিজ যোগাযোগ করবেননা।তবে যদি হেদায়েত এর আগে ভুলে না বুঝে জরিয়ে পরে শুদু কথা বলেছে এবং বুঝার পর ছেরে দিয়ে তওবা করেছে এবং এসবে আর জরাবেনা সেই প্রতিঙ্গা করেছে এবং ভবিষ্যৎ এ এসবে জরানোর ১% ও চান্স নেই তাহলে বাকি সব বিষয় মিললে এটা বিবেচনায় মেনে নেওয়া যাবে।কিন্তু যদি আগে ফিজিক্যালি কোনো সম্পর্কে জরিয়েছিল এমন হয় তবে আমি হয়তে এটা কখনও মেনে নিতে পারবোনা যার দরুন অশান্তি এবং বিচ্ছেদ ওবদি হতে পারে তাই কষ্ট নিবেননা এমন হলে যোগাযোগ না করার অনুরোধ। কেননা রব আমায় এসব বিষয় থেকে আগলে রেখেছেন আমি চাইনা আমার সঙ্গীর এমন ভয়ানক অতীত থাকুক।কষ্ট পেলে কথায় মাফ করবেন। 🔰ফেসবুক ইউজ করে থাকলে সেখানে অহেতুক কোনো ছুতাতেই মেয়েদের সাথে চ্যাটিং বা কমেন্ট আদান প্রদান করা চলবেনা।অনলি ব্রাদার্স আইডি থাকবে।অতি জরুরিতে(দীনের দাওয়াহ রিলেটেড কিসু হলে) কেও নক দিলে স্ত্রীর সাহায্য নিয়ে সামলাতে হবে। এটা স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ভাবলে দয়া করে আগাবেননা আর❌ 🔰বিয়ে হবে সম্পুর্ন সুন্নাহ তরিকায়।মসজিদে খেজুর বিতরনের মাধ্যমে। কোনো প্রকার সামাজিকতা রক্ষার নামে বিয়েতে ইসলাম বিরোধি কাজ চলবেনা❌।যেমন:গায়ে হলুদ,এনগেজমেন্ট,বরনকরা(গ্রামীন কোনো রিতি থাকলে),গেট ধরা,জুতা লুকানো,গান-নাচ,অতিরিক্ত জাকজমকতা,মেয়ের বাবার উপর বর যাত্রী নামক জুলুম,ফ্রি মিক্সিং,বন্ধু বা অফিসের কলিগ/বস মহলে বউকে উপস্থাপন করা(পর্দা হোক বা বেপর্দা করে হোক) ইত্যাদি সকল প্রকার অনৈতিক কাজ করা মোটেও চলবেনা।উভয় বাড়ির সকলকে বিয়ের আগেই আমাদের উভয়কে এসব বুঝিয়ে দিতে হবে।আমার পরিবার যেমন এত দীনদার নয় তাদের বুঝাতে আমার মুহতরাম এর সহযোগিতা প্রয়োজন হবে।কেননা তিনারা যা বলবেন তার মজবুতি বেশি হবে আমার কথা গুনায় ধরবেনা আমার পরিবার। তাই বিয়েটা যেনো বরকতময় হয় সেদিকে উভয়েরি সচেতন হতে হবে। 🔰আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক।যৌতুক চাওয়া যাবেনা।জানি দীনি লেবাসে যৌতুক সরাসরি চায়না এখনতো আধুনিক যৌতুক বের হইছে।যেমন:আপনারা ভালোবেসে যা পারেন দেয় দিয়েন,আমাদের কিছুি লাগবেনা আপনারা আপনাদের মেয়েকে সাজিয়ে দিবেন তাহলেই হবে যেনো সমাজে আমরা গর্ব করে বলতে পারি বেয়াই বাড়ি পেয়েছি মনমতো আলহামদুলিল্লাহ, সবতো আপনার মেয়েরি থাকবে আমরাতো আর কিছুই চাইনা ওরা সুখি হলেই হলো,ইত্যাদি নানা রকম ইনিয়ে বিনিয়ে আধুনিক যৌতুক চাওয়া কোনোমতেই এলাও নয়❌❌।এমনকি বিয়ের পর কোনে সামগ্রী না নিয়ে গেলে মন খারাপ করা বউমাকে আকার ইঙ্গিত এ কথা শোনানো যে সে কিছুই আনেনি পারা পরশিদের ছেলের বউদের দেকিয়ে তুলনা করা ইত্যাদি কাজও করা যাবেনা।যদি মন থেকেই এসব মুছে ফেলতে পারেন তবেই বলবো সাগতম।আরেকটি বিষয় বিয়ের পর ঈদে, রোজায় জামাকাপড় বা ইফতারি ইত্যাদি আসা করবেননা।অভদ্র শোনা গেলেও এসব চিপ মেন্টালিটি প্রচুর আছে বলেই সাবধান করছি।এসব মানতে পারবেন দেখবেন ভালোবাসা আপ্পায়ন এর অভাব হবেনা কখনও ইংশা আল্লাহ। 🔰বিয়ের পরের দিন ছেলের সাধ্যমত ওলিমা করবেন।যেখানে ধনি গরিব উভয় মানুষকে সমানভাবে আপ্পায়নের ব্যবস্থা থাকবে।ভালো হয় কার্ড করে তাতে উপহার না আনার জন্য যোরদার আবেদন করা থাকবে।এটি বলার কারন আমাদের এমন অনেক আত্নীয় সজন তাকেন যারা ভালো উপহার দিতে পারবেননা বলে অনুষ্ঠানে আসেননা এবং আফসোস করেন।তাদের যেনো কোনো ইতস্তত বোধ না হয় সেজন্য এটি করা যেতে পারে।বিয়ে ও ওলিমায় পুরুষ ও মহিলাদের আলাদা খাওয়ার ব্যবস্থা এবং হাত ধোয়ার ব্যবস্থা থাকবে।প্রতিটা জায়গায় নোটিশ আকারে লিখে পোস্টারের মতো দিকনির্দেশনা হিসেবে টানিয়ে দেওয়ার অনুরোধ থাকবে জাওজের কাছে।কেননা এটা তো আর আমি বাইরের দ্বায়িত্ব নিতে পারবোনা তাই এসবে তার কঠোরতা আসা করছি। 🔰বিয়ের দিন বা অন্যসময় বর কোনের কোনো ছবি যেনো না তোলা হয়।কোনো ফোনেই নয় এবং কি বর কনের একান্ত ছবিও তোলা হবেনা।বিনা জরুরতে ছবি তোলা নাজায়েজ। বিষয়টি আপনার কাছে ছোট ও অতিরিক্ত মনে হলেও আমার কাছে অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়ও গুরুত্বপূর্ণ। আমি অনেক পরিস্থিতি সামলে রবের কাছে ওয়াদা করেছি বিনা জরুরতে কোনো ছবি আমি কখনও তুলবোনা।তাই যদি মনে করেন বিয়ের সময় বা অন্য সময় কাপল পিক তুলে ভরিয়ে রাখবো তবে ভুল ভাবনা।দয়া করে আমার ওয়াদা ভঙ্গ করার জন্য কারন হবেননা। 🔰বিয়ের দিনও কোনো অজুহাত দিয়ে চাচা,মামা,কালু,ফুফা,ভাসুর,দেবর ইত্যাদি চুতা দিয়ে স্ত্রীকে দেকানো যাবেনা।পরিপূর্ণ পর্দা করেই বিয়ে হবে।এবং বিয়ের দিনও যেনো নামাজ কাজা না হয় সেটি খেয়াল রাখার দায়িত্ব আমাদের উভয়েরই।আর বিয়ের দিনও আমি কালো বোরকায় নিজেকে আবৃত করেই নতুন গন্তব্যে যাবো ।বিয়ের দিন দীনদারদের আসল দীনদারিতা প্রকাশ পায় তাই যেনো বিয়ে থেকে শুরু করে যতদীন বেচে থাকবো আমার পর্দায় যেনো কোনো আচ না আসে সেটির দায়িত্ব কিন্তু স্বামীর উপর।এবং পর্দার ব্যবস্তা করে দেওয়া বরং তার উপর ফরজ। 🔰আপনার পরিবার যদি দীনের বুঝ কম থাকে তবে তাদের বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই সব দিকনির্দেশনা দিয়ে রাখবেন এবং সব বুঝিয়ে দিবেন মানতে না চাইলে বলবো আপনার আরো সময় দরকার পরিবারে স্ত্রীর জন্য পরিবেশ তৈরি করার অনুরোধ থাকবে। 🔰ছেলের যদি ধুমপান,পান জর্দা,ইত্যাদি বাজে নেশা থাকে তবে যোগাযোগ করবেননা❌ 🔰বাইয়ো পছন্দ হলে আগে মেইলে ছেলের বাইয়ো পাঠানোর অনুরোধ। আরো কোনো বিষয় জানানোর থাকলে সামনাসামনি কথা বলার সময় জানিয়ে দেওয়া হবে ইংশা-আল্ল-হ। এত কষ্ট করে পরেছেন অনেক কঠোর কথা প্রকাশ পেয়েছে কিন্তু এটি সারাজীবন এর একটা বিষয় তাই কঠোরতা অবলম্বন জরুরি বলে মনে করি বিশেষ করে দীনি বিষয়ে।আসা রাখি বুঝবেন আমি প্রথমেই বলেছি আমার দেয়া ম্যসেজ আছে এখানে আপনি একজন প্রকৃত আল্লাহভীরু গায়রতসম্পন্ন পুরুষ হলে আসা করি এতক্ষণে বুঝে গিয়েছেন। জাঝাকুমুল্লাহ খইর।
কর্তৃপক্ষের জিজ্ঞাসা
বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তা অভিভাবক জানেন? হ্যা
আল্লাহ'র শপথ করে সাক্ষ্য দিন, যে তথ্যগুলো দিচ্ছেন সব সত্য? হ্যা
কোনো মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকলে তার দুনিয়াবী ও আখিরাতের দায়ভার ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ নিবে না। আপনি কি রাজি? হ্যা
যোগাযোগ

এই বায়োডাটার অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল পেতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।

অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ

সর্বমোট ভিউ: 349 ভিউস