প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয় ? |
জি আলহামদুলিল্লাহ |
নিয়মিত নামায কত সময় যাবত পড়ছেন? (Required) |
আলহামদুলিল্লাহ ছোট বেলা থেকেই সালাত পড়তাম তবে নিয়মিত ছিলাম না, নবম শ্রেণি থেকে নিয়মিত (সম্ভবত) |
মাহরাম/গাইরে-মাহরাম মেনে চলেন কি? |
জি আলহামদুলিল্লাহ চেষ্টা করি তবে দ্বীনহীন পরিবেশ চাইলেও পরিপূর্ণ পর্দা ১০০% হয়ে ওঠে না। |
শুদ্ধভাবে কুরআন তিলওয়াত করতে পারেন? |
জ্বি আলহামদুলিল্লাহ চেষ্টা করি। |
ঘরের বাহিরে সাধারণত কী ধরণের পোশাক পরেন? |
বাড়িতে সাধারনত শালীন পোষাক, বাহিরে বোরকা, লং চার/পা্ঁচ পার্ট হিজাব,নিকাব, হাত মুজা,পা মুজা। |
কোনো রাজনৈতিক দর্শন থাকলে লিখুন (Required) |
খিলাফাহ |
নাটক/সিনেমা/সিরিয়াল/গান/খেলা এসব দেখেন বা শুনেন? |
জি না, এসব হারাম জানার পর থেকে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি যদিও দ্বীনহীন পরিবেশে এই ব্যাপারটা ছিলো সব থেকে কঠিন, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সহজ করেছেন, তবে পরিবারের অন্য সদস্যরা দেখে মাঝে মধ্যে অনিচ্ছা সত্ত্বেও শুনে ফেলি। |
মানসিক বা শারীরিক কোনো রোগ আছে কি? (Required) |
জি না আলহামদুলিল্লাহ আমার জানা মতে নেই। |
দ্বীনের কোন বিশেষ মেহনতে যুক্ত আছেন? (Required) |
জি না |
আপনি কি কোনো পীরের মুরিদ বা অনুসারী ? (Required) |
না |
মাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা বা বিশ্বাস কি? (Required) |
মাজারে গিয়ে কবরকে উদ্দেশ্য করে সেজদায় করা বা কোনো কিছু প্রার্থনা করা শিরক, তবে শুধুমাত্র কবর যিয়ারতের উদ্দেশ্যে হলো ভিন্ন কথা। |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ টি ইসলামী বই এর নাম লিখুন (Required) |
প্রিয়তমা, দুজন-দুজনার, গল্পের ক্যানভাসে আঁকা জীবন, গীবত, কুদৃষ্টি, হালাল কামাই, আহকামুন নিসা, মুসলিম বর-কনে, ইসলামি বিবাহ, অনর্থক গুনাহ, তুমি ফিরবে বলে (ফিমেইল র্ভাসন) আরও কিছু। প্রর্তাবর্তন, বেলা ফুরবার আগে, কুরআানি ভাবনা, গল্পগুলো অন্যরকম, নবী জীবনের গল্প গুলো, ফেরা- ১,২, ধুলিমলিন উপহার রমাদান আরও কিছু এই বইগুলো রের্কড শুনে ছিলাম। |
আপনার পছন্দের অন্তত ৩ জন আলেমের নাম লিখুন (Required) |
খুব একটা আলেমদের লেকচার শুনা হয় না, আব্বু শুনে যখন তখন একটু শুনি। |
বিশেষ দ্বীনি বা দুনিয়াবি যোগ্যতা (যদি থাকে) |
নেই |
নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন |
মহান রবের সৃষ্টি জগৎের হাজারো সৃষ্টির মাঝে গুনাহগার পাপিষ্ঠ তুচ্ছতাচ্ছিল্য এক ধুলিকনা মাত্র আমি। দ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান বলতে গেলে শূন্যের কোটায়,, এখনো ওনেক কিছু শেখারও জানার বাকি রয়েছে। দ্বীনের জন্য দুনিয়ার জীবনটা ব্যয় করতে চাই। সাদামাটা, অল্পে তুষ্ট থাকা, সীমিত চাহিদার একটি সাধারন জীবন পার করতে চাই। যে জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হবে সষ্ট্রার দাসত্ব করা।"
বই পড়তে পছন্দ, খুব ইচ্ছে নিজের উইশলিস্টের বইগুলো দিয়ে ছোট-খাটো একটা নিজস্ব লাইব্রেরি হবে ইন শা আল্লাহ। রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাহ অনুসারে অর্ধ্যেকদ্বীন পূর্ন করার ইচ্ছে। প্রকৃতি রিলেটেড, কোলাহলমুক্ত পরিবেশ আকাশ দেখা অধিক পছন্দনীয়, ইন শা আল্লাহ খুব সখ আল্লাহ চান তো একদিন আমার মুহতরাম সহ বায়তুল্লাহর মুসাফির হবো। |
আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় এমন অপশন গুলো সিলেক্ট করুন |
প্রযোজ্য নয় |
কোন মাজহাব অনুসরণ করেন? |
হানাফি |
নজরের হেফাজত করেন? (Required) |
চেষ্টা করি |
দ্বীনি ফিউচার প্ল্যন কি আপনার? |
আমার পরবর্তী প্রজন্মকে মুসলিম উম্মাহর কল্যানে উৎসর্গ করতে চাই। আমি চাই না আমার মতো বেদ্বীন পরিবেশে আমার পরবর্তী প্রজন্ম বেড়ে উঠু্ক বরং তাদেরকে ছোটবেলা থেকেই পরিপূর্ণ দ্বীনি শিক্ষায় গড়ে তুলতে চাই, ছোট থেকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাহ পালনের ব্যাপারে উৎসাহী করে গড়ে তুলতে চাই । রব চান তো ইন শা আল্লাহ। আমার স্বপ্ন হলো আমার দায়িত্বে থাকা আমার সন্তানরা বড় হবে নববী যুগের আদর্শের আলোকে,সেই যুগের চিন্তাচেতনা লালন করে তাদের মতো হওয়ার দৃঢ় বাসনা নিয়ে। দ্বীনের রক্ষক শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে,পিতামাতার থেকে দেখে শিখবে সকাল থেকে দিন- রাত,ঘর- বাহির পর্যন্ত যতগুলো সুন্নাতি দোয়া, মাসনুন আমলগুলো আছে দেখে শিখবে। প্রতিটি সৃষ্টির স্রষ্টাকে গভীরভাবে চিনিয়ে দেওয়া, তার পুরো শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গের সঞ্চালন,শ্বাস প্রশ্বাসের উৎপত্তি সহ গাছপালা -ফুল থেকে ক্ষুদ্র কীটপতঙ্গ নিখুঁতভাবে সৃষ্টি করেছেন এক 'রব' তা উপলব্ধি করানো।মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ার জন্য ধৈর্য্য/সরবের- ক্ষুধা সহ্য করার শিক্ষা দেওয়া,যাতে করে কঠিন পরিস্থিতিতে ভেঙে না পরে। ধৈর্য্যহারা না হয়।প্রতিটি কুফুরী মতবাদ সম্পর্কে ছোট থেকেই ধারনা দেওয়া,প্রতিটি কদমে কদমে কিভাবে তার রবের অবাধ্যতায় জড়িয়ে আছে বিশ্ব ব্যবস্থা শিশু মন থেকেই চিন্তার জট খুলে দেওয়া,যাতে করে এই দূষিত সমাজে থেকেও তার রবের হুকুম পালনে থাকবে সজাগ,অবাধ্য জাতিকে বাধ্য করার ফিকির করার জন্য শিশু মন থেকে থাকবে উদগ্রীব।এতো এতো পতাকার মধ্যে ইসলামের পতাকা কেনো নেই,কিভাবে সব পতাকে মুছে ফেলে ইসলামের পতাকা দখল করবে শিশু মন থেকে শিক্ষা দিয়ে গড়ে তুলা মানব মানবীকে। "ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে পুরো পৃথিবী অতঃপর আমরা একসাথে জান্নাতে........ |
অবসর সময় কিভাবে কাটান? (Required) |
সাধারণত বই পড়ে, বিভিন্ন ইসলামিক মোটিভেশনাল লেকচার বইয়ের রেকর্ড, কুরআন তেলওয়াত, ইসলামিক গল্প ও উপন্যাস, ডাইরি লিখা, আকাশ দেখেতে অবসর সময়ে অধিক পছন্দ করি। |
বাড়িতে কি কি দায়িত্ব আপনি পালন করে থাকেন? (Required) |
আম্মুর সাথে বাসার মুটামুটি টুকটাক সব কাজ এই করা হয়। |
নারী-পুরুষ সমঅধীকার বিষয়টাকে আপনি কিভাবে দেখেন? (Required) |
নারী পুরুষ সমান নয় বরং পুরুষের তুলনায় নারীর মর্যাদা অধিকার ও সম্মান অনেকাংশে ইসলাম বেশি দিয়েছে। যদি নারী অধিকারের কথা বলতে চাই, তাহলে স্পষ্ট ভাবে বলতে হবে নারীরা পুরুষের চেয়েও অধিক পরিমাণ অধিকার ভোগ করছেন। এখানে মর্যাদা, ক্ষমতা, অধিকার ও দায়িত্ব নিয়ে মানুষে ব্যক্তিত্ব গঠিত হয়। নারীর মর্যাদা ক্ষমতা ও অধিকার পুরুষের চেয়ে বেশি। কিন্তু দায়িত্ব কম। আবার নারীর একটি দায়িত্ব আছে যা শত পুরুষের দায়িত্বের চেয়ে বড় ও ভারী। এর নাম মাতৃত্ব।এটি কোনো পুরুষ পালন করতে পারবে না। কখনো সম্ভব নয়। মর্যাদাও এমনই। যারা বলে ইসলাম নারী অধিকার দেয়নি, তাদের উচিত এই আয়াতের প্রতি দৃষ্টি দেয়া। যেখানে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, "নারীরা তোমাদের পোশাকস্বরূপ, তোমরাও নারীদের পোশাকস্বরূপ।" (সুরা বাকারাহ, আয়াত ১৮৭)। ইসলাম নারীকে যে অধিকার দিয়েছে তা পুরুষ অপেক্ষায় কয়েকগুণ বেশি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে পশ্চিমাদের রঙিন চশমায় এসব দেখা যায় না। তারা নারী-পুরুষের সমান অধিকার বলতে বোঝায়, অবাধ মেলামেশা। যেটাকে ইসলাম হারাম করে দিয়েছে। |